শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সম্মানের সাথে ব্রেকআপ করার ৭টি উপায়

ছবি: সংগৃহীত

একটা সম্পর্ক গড়া যত কঠিন ঠিক ততটাই সহজ তা ভেঙ্গে ফেলা। আপনি হয়ত আপনার সঙ্গীর সঙ্গে হাঁপিয়ে উঠেছেন। শেষ করে দিতে চাইছেন সম্পর্ক। উল্টোদিকে আপনার সঙ্গী আপনাকে আকড়ে ধরতে চাইছে। কিন্তু মন উঠে যায় যে সম্পর্ক থেকে সেখানে মায়া না বাড়িয়ে বের হয়ে আসাটাই শ্রেয়।

তবে অবশ্যই খেয়াল রাখা উচিত জোড়াতালি দিয়ে চালিয়ে যাওয়ার চেয়ে উভয়পক্ষের প্রতি সম্মান বজায় রেখে সম্পর্ক থেকে বের হয়ে যাওয়া। যদি আপনি একসাথে ভবিষ্যত দেখতে না পান তবে ব্রেকআপ করে ফেলা ভাল। অন্যথায়, এটি আপনার এবং আপনার সঙ্গী উভয়ের জন্যই অন্যায়। কিন্তু সম্মানের সাথে সঙ্গীর চোখের দিকে তাকিয়ে তা কী করে বলা সম্ভব?

চলুন জেনে নেয়া যাক কিছু উপায়-

সম্পর্ক শেষ করার কারণ : আপনি কেন সম্পর্কটি শেষ করতে চান সেটি জানা জরুরি। তাহলে ব্রেকআপের আলোচনার সময় নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে পারবেন। সম্পর্ক শেষ করার বিষয়ে আপনার সঙ্গী আপনার মন পরিবর্তন করার চেষ্টা করতে পারে। এ ক্ষেত্রে আবেগ নিয়ন্ত্রণ করুন। আপনি কেন এটি শেষ করতে চান তার উপর ফোকাস করুন।

সঙ্গীকে জানান সম্পর্কটি ক্ষতিকর : সঙ্গীকে বোঝান সম্পর্কটি চালিয়ে গেলে কী কী ক্ষতি হবে। আপনার অসুবিধাগুলো তাকে জানান। উভয় পক্ষের জন্য সম্পর্কটি ক্ষতিকর কিছু বয়ে আনবে তা তাকে বোঝান। এ সময় মাথা গরম করলে চলবে না। ঠাণ্ডা মাথায় সঙ্গীকে বোঝানোর চেষ্টা করুন। তাকে জানান যে সম্পর্কটি কাজ করছে না। শেষ করার সময় এসেছে।

সঙ্গীর প্রতি সদয় হোন : আপনি এমন একটি সম্পর্ক থেকে এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যা আপনাকে কোনোভাবেই বিকাশ করতে সহায়তা করছে না। তাই বলে নির্দয় হবেন না। ঝগড়া বা চেঁচামেচি করে জানাবেন না। আপনি কিভাবে সম্পর্ক শেষ করতে চান তা গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে সদয় হোন। সম্মান দেখান। এতে আপনার আত্মসম্মান বাড়বে।

আবেগ প্রকাশ করুন : বেশিরভাগ সময়ই আমরা ভিন্ন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে য়ায়। কিন্তু সে সম্পর্কে সচেতন হই না। এই কারণেই আমাদের সম্পর্ক সময়ের সাথে তিক্ত হয়ে যায়। আপনি যখন ব্রেক আপের পর্যায়ে থাকবেন, আপনার ভুলগুলো প্রকাশ করুন। সঙ্গীর ভুলগুলোও জানিয়ে দিন। এটি আপনাকে ভবিষ্যতে সাহায্য করবে। কারণ এই আবেগ আপনার মন থেকে বেরিয়ে আসবে। আপনার সঙ্গীকেও সাহায্য করবে। সে বুঝতে পারবে তার পরবর্তী সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোনো ভুলগুলো এড়ানো উচিত।

একান্তে আলোচনা করুন : বিচ্ছেদের সময় আমাদের মন রাগ, ঘৃণা এবং বিশ্বাসঘাতকতার তীব্র আবেগে ভরে যায়। সুতরাং এই সময় কেবল দুজন উপস্থিত থাকবেন। কান্নার মতো মনে হলে কাঁদতে পারেন। মনে রাখবেন, সম্পর্কটি একটি ব্যক্তিগত বিষয়। এটি অন্যদের জন্য একটি রসিকতা করার জিনিস নয়। তাই পাবলিক প্লেসে বা কারো বাড়িতে আলোচনা এড়িয়ে চলুন।

তৃতীয় পক্ষকে না জড়ানো : ব্রেকআপের ব্যাপারটি আপনার সঙ্গীর সাথে সরাসরি আলোচনা করুন। বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের জড়াবেন না। তৃতীয় পক্ষ জড়ালে প্রক্রিয়াটিকে তিক্ত হয়ে উঠবে। তাই এটি করা এড়িয়ে চলুন।

শেষ বাক্য : ব্রেকআপের সময় আপনার শেষ বাক্যগুলি ভবিষ্যতের জন্য অনেক অর্থ বহন করবে। তাই আপনি আপনার সমস্ত আবেগ প্রকাশ করুন। সঙ্গীকে জানান আপনি তাকে সম্মান করেন। ভবিষ্যতের জন্য তাকে শুভ কামনা জানান।

মনে রাখবেন, আমরা কেউই সবকিছুতে নিখুঁত হতে পারি না। সবাই ভুল করি। জীবন সংক্ষিপ্ত। তাই বিষাক্ত সম্পর্কে আটকে যাবেন না। এগিয়ে যান। একসাথে কাটানো সময়ের সম্মান করুন। সম্মানের সাথে ব্রেকআপ করুন।

Header Ad
Header Ad

কাশ্মীর সীমান্তে ফের গোলাগুলি, মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান সেনা

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীর সীমান্তে আবারও মুখোমুখি হলো ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাতে সংঘর্ষে জড়ায় দুই দেশের সেনারা। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি ও টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, পাকিস্তান প্রথমে অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন করে গুলি ছোড়ে, এর পাল্টা জবাব দেয় ভারতীয় বাহিনী।

সেনাবাহিনী সূত্র জানিয়েছে, কাশ্মীর ছাড়াও লাদাখ সীমান্তে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। এর আগের রাতেও একই ধরনের গোলাগুলির ঘটনা ঘটে, যা চলমান উত্তেজনাকে আরও উসকে দিয়েছে।

এই অবস্থায় দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিকভাবে সমাধানের আহ্বান জানাতে এগিয়ে এসেছে আন্তর্জাতিক মহল। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ বিষয়ে বলেন, "কাশ্মীরের সংঘাত শতাব্দীপ্রাচীন। আমি ভারত ও পাকিস্তানের দুই পক্ষকেই চিনি। তারা নিজেরাই কোনো না কোনোভাবে এই সমস্যার সমাধান করবে।"

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর জানিয়েছে, তারা কাশ্মীর পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে, যদিও এ বিষয়ে সরাসরি কোনো অবস্থান নেয়নি। ব্রিটিশ সরকারও ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে নাগরিকদের ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে।

এদিকে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরও তীব্র হয়েছে সিন্ধু পানি চুক্তি ঘিরে। ভারতের জলশক্তিমন্ত্রী সিআর পাতিল দিল্লিতে অমিত শাহর বাসভবনে জরুরি বৈঠক শেষে জানান, পাকিস্তানকে সিন্ধুর এক ফোঁটা পানিও দেয়া হবে না—এমন পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত।

পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, ভারতের এমন পদক্ষেপ যুদ্ধের প্ররোচনার সমতুল্য হবে এবং এর জন্য জবাবদিহি করতে হবে।

উত্তেজনার মধ্যে মধ্যস্থতার আগ্রহ জানিয়েছে ইরানও। দেশটির উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি জানিয়েছেন, তেহরান চায় দুই দেশের মধ্যে সংকট নিরসনে ভূমিকা রাখতে। তিনি বলেন, “এই অঞ্চলের বন্ধুপ্রতিম দেশ হিসেবে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বোঝাপড়া তৈরিতে আমরা সবসময় প্রস্তুত।”

বিশ্বব্যাংকের ভূমিকা নিয়েও চলছে বিতর্ক। দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারত তাদের সিন্ধু পানি সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের আগে বিশ্বব্যাংককে আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। তবে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের দাবি, পাকিস্তানকে জানানোই যথেষ্ট ছিল।

Header Ad
Header Ad

বাইরে থেকে ফিরেই ঠান্ডা গোসল? সাবধান! এই অভ্যাস ডেকে আনতে পারে বিপদ

ছবি: সংগৃহীত

গ্রীষ্মকাল মানেই প্রখর রোদ, ধোঁয়াটে বাতাস আর ঘামঝরা ক্লান্তি। শহর হোক বা গ্রাম—প্রচণ্ড গরমে বাইরে বের হওয়াটাই যেন একটা যুদ্ধ। স্বস্তি খুঁজতে আমরা সবাই ছুটে যাই ঠান্ডা পানির দিকে। কেউ কেউ তো বাইরে থেকে ফিরেই তড়িঘড়ি করে ঢুকে পড়েন বাথরুমে—এক বালতি ঠান্ডা পানি ঢেলে দেন শরীরে। কিন্তু জানেন কি, এই অভ্যাসটি আপনার শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে?

হঠাৎ গোসল নয়:

শারীরিক বিপদ ডেকে আনতে পারে- রোদে অনেকক্ষণ থাকার ফলে শরীরের ভেতরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। হঠাৎ ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করলে শরীরের বাইরের তাপমাত্রা দ্রুত কমে যায়, কিন্তু ভেতরের তাপমাত্রা তখনও গরম থাকে। এই আকস্মিক তাপমাত্রা পরিবর্তনের ফলে ‘থার্মাল শক’ বা শরীরিক শক লাগতে পারে, যা মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক এবং হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এটি আরও বিপজ্জনক হতে পারে।

করণীয়:

শরীরকে দিন স্বাভাবিক হতে কিছুটা সময়- রোদ থেকে ফিরে সঙ্গে সঙ্গে গোসল না করে প্রথমে ঠান্ডা পরিবেশে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিন। ফ্যান বা এসির নিচে বসে শরীরের ঘাম শুকিয়ে নিন। এরপর ২০-৩০ মিনিট পর গোসল করুন। এতে শরীরের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক তাপমাত্রার মধ্যে ভারসাম্য বজায় থাকবে।

কেমন পানি ব্যবহার করবেন?

অনেকে ঠান্ডা আরাম পেতে বরফজমা ফ্রিজের পানি দিয়ে গোসল করেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, খুব ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করাও শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এটি হজম সমস্যা, মাথাব্যথা, জ্বর এমনকি হাইপোথার্মিয়ার মতো সমস্যাও তৈরি করতে পারে। এর পরিবর্তে স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি বা হালকা গরম পানি ব্যবহার করাই শ্রেয়।

মাথায় সরাসরি পানি নয়, ধাপে ধাপে গোসল করুন:

গরমে বাইরে থেকে এসে সরাসরি মাথায় ঠান্ডা পানি ঢাললে তা মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। এতে মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব বা অজ্ঞান হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই প্রথমে পা, তারপর হাত, তারপর ধীরে ধীরে শরীরের ওপরের অংশে পানি দিন। একদম শেষে মাথায় পানি ঢালুন। এতে মস্তিষ্কের ওপর চাপ কম পড়ে এবং বিপদ এড়ানো যায়।

গোসলের বিকল্প সতেজতা:

গরমে সতেজ থাকতে শুধু গোসলই নয়, পর্যাপ্ত পানি পান, হালকা ও শসা জাতীয় খাবার খাওয়া, খোলা জামাকাপড় পরা এবং রোদে বাইরে বের হলে ছাতা বা টুপি ব্যবহার করাও জরুরি। শরীর যত সহজে ঠান্ডা থাকবে, ততই ক্লান্তি ও অসুস্থতা দূরে থাকবে। গরমে আরাম পেতে গা ভেজানো স্বস্তিদায়ক ঠিকই, তবে তা যেন বিপদ না ডেকে আনে। একটু সচেতনতা আপনাকে রাখতে পারে সুস্থ ও সতেজ।

Header Ad
Header Ad

কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান-ভারত পাল্টাপাল্টি উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

কাশ্মীরে সাম্প্রতিক প্রাণঘাতী হামলার জেরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এমন পরিস্থিতিতে এবার মুখ খুললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২৫ এপ্রিল (শুক্রবার) এয়ার ফোর্স ওয়ানে ওঠার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি কাশ্মীর পরিস্থিতি নিয়ে তার মতামত দেন।

ট্রাম্প বলেন, "আমি ভারতের খুব কাছের, আবার পাকিস্তানেরও খুব কাছের। কাশ্মীর নিয়ে তাদের লড়াই বহু পুরনো—হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে এই সংঘাত চলেছে।" তিনি দ্বিপাক্ষিক বিরোধের গভীরতা বোঝাতে একে ১৫০০ বছরের পুরনো বলেও উল্লেখ করেন।

২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে ‘খুবই খারাপ’ বলে অভিহিত করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এই হামলার পরই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা শুরু হয়। হামলার পেছনে পাকিস্তানের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি করে ভারত, এবং তার জবাবে পাকিস্তানও নেয় পাল্টা পদক্ষেপ।

ট্রাম্প আরও বলেন, "আমি নিশ্চিত, ভারত ও পাকিস্তান কোনো না কোনোভাবে এই বিরোধ মিটিয়ে ফেলবে। আমি উভয় দেশের নেতাদেরই চিনি।" তিনি দুই দেশকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খুঁজে বের করার আহ্বান জানান।

কাশ্মীর ইস্যুতে চলমান এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে জাতিসংঘসহ বিশ্ব নেতারাও উভয় পক্ষকে সংযম বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে চলেছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কাশ্মীর সীমান্তে ফের গোলাগুলি, মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান সেনা
বাইরে থেকে ফিরেই ঠান্ডা গোসল? সাবধান! এই অভ্যাস ডেকে আনতে পারে বিপদ
কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান-ভারত পাল্টাপাল্টি উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
রাঙামাটিতে সিএনজি-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫
রেফারির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে রিয়াল, ফাইনাল ম্যাচ বয়কটের হুমকি
আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে ভারতের গণমাধ্যমে মিথ্যা প্রতিবেদন, মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
নিজ দেশেই বিমান হামলা চালালো ভারত, ‘অসাবধানতা’ বলছে বিমান বাহিনী
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত আরও ৮৪ ফিলিস্তিনি
আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা বললেন ডা. তাসনিম জারা
ভারত-পাকিস্তান বিরোধে উত্তেজনা, শান্তির বার্তা নিয়ে এগিয়ে এলো ইরান
তারেক রহমানকে নিয়ে দ্য উইকের কাভার স্টোরি ‘নিয়তির সন্তান’
কুয়েটের ভিসি ও প্রো-ভিসিকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার
‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম
যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার মধ্যেই মস্কোয় গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল নিহত
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ বিদায় জানাতে রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ