বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫ | ২৬ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইসরায়েলের বিমান হামলায় লেবাননে নিহত বেড়ে ৪৯২

ছবি: সংগৃহীত

লেবাননের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলে ইসরায়েলের বিমান হামলয় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯২ জনে। এর মধ্যে ২৪ জন শিশু, ৩৯ জন নারী এবং দুইজন প্যারামেডিক সদস্য রয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ১৬৪৫ জনেরও বেশি মানুষ। খবর আলজাজিরার

লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই হতাহতের তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ২৪ ঘণ্টায় লেবাননে হিজবুল্লাহর প্রায় ৩০০টি লক্ষ্যবস্তুতে সাড়ে ছয়শোটিরও বেশি হামলা চালিয়েছে তেলআবিব।

লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ ও ইসরাইলি বাহিনীর মধ্যে গত কয়েকদিন ধরে হামলা পালটা হামলা অব্যাহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার সকালে লেবাননের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলে বেশ কয়েক দফায় বিমান হামলা চালায় ইসরাইলি বাহিনী।

গত সপ্তাহে লেবাননের সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সদস্যদের ব্যবহার করা হাজার হাজার পেজার ও ওয়াকি-টকিতে বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের এই ঘটনায় লেবাননে ৪০ জনের বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে; যাদের মধ্যে হিজবুল্লাহর অন্তত ১৬ সদস্য রয়েছেন। এই বিস্ফোরণের জন্য ইসরাইলকে ব্যাপকভাবে দায়ী করছে হিজবুল্লাহ।

সশস্ত্র গোষ্ঠীটির যোগাযোগের যন্ত্রে বিস্ফোরণের ঘটনার পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে উত্তেজনা ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মাঝেই সোমবার লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলীয় একাধিক শহরে একযোগে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি বাহিনী।

ইসরাইল বলেছে, গত বছরের ৮ অক্টোবর সংঘাত শুরুর পর প্রতিবেশী দেশে এটাই ইসরাইলি বাহিনীর সবচেয়ে বড় হামলা। হামলায় বিনতে জবেইল, আইতারুন, মাজদাল সেলেম, হুলা, তোরা, কলাইলেহ, হারিস, নাবি চিত, তারায়া, শ্মেস্টার, হারবাতা, লিবায়া ও সোহমোরসহ কয়েক ডজন শহরকে টার্গেট করা হয়েছে।

বেশিরভাগ হামলাই চালানো হয়েছে দক্ষিণ ও পূর্ব লেবাননের আবাসিক এলাকা লক্ষ্য করে। হামলায় নাবাতিয়েহ ও বেকা উপত্যকা অঞ্চলে বহু বাড়ি, গুদাম ও কারখানায় আগুন ধরে গেছে। লেবানিজ সিভিল ডিফেন্স সদস্যরা আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন।

হিজবুল্লাহ ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ইসরাইলের সঙ্গে দ্বন্দ্ব-সংঘাত লেগে আছে গোষ্ঠীটির। তবে এর উল্লম্ফণ ঘটেছে গত বছর ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার পর থেকে। ওই হামলার পর হামাসের প্রতি সংহতি জানিয়ে ইসরাইরের উত্তরাঞ্চলে রকেট-ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া শুরু করে হিজবুল্লাহ। জবাবে ইসরাইলও সমান তালে হামলা অব্যাহত রাখেছে।

Header Ad
Header Ad

সংস্কার সুপারিশে ত্রিমুখী অবস্থানে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ১৬৬টি সংস্কার সুপারিশে ত্রিমুখী অবস্থানে রয়েছে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। কমিশনের পাঠানো সুপারিশমালায় তিনটি দল কিছু বিষয়ে একমত হলেও গুরুত্বপূর্ণ অনেক ইস্যুতে রয়েছে মতপার্থক্য। বিশেষ করে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি, নির্বাচনকালীন সরকার এবং সংবিধান সংশোধন সংক্রান্ত প্রস্তাব নিয়ে রয়েছে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি।

বিএনপি স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ ও ২০২৪ সালের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটকে এক কাতারে দেখার বিষয়ে তারা একমত নয়। একইসঙ্গে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাবেও তারা রাজি নয়। তবে বিচার বিভাগের অধিকাংশ সংস্কার প্রস্তাবে দলটি একমত হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা বাড়ানো এবং নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণে অধ্যাদেশের মাধ্যমে পরিবর্তনের পক্ষে মত দিয়েছে দলটি। দুর্নীতি দমন কমিশন সংক্রান্ত ২০টি প্রস্তাবের মধ্যে ১১টিতে সরাসরি একমত, কিছুতে নীতিগত মতামত এবং একটি বিষয়ে ভিন্নমত জানিয়েছে বিএনপি। প্রশাসন সংস্কারের ক্ষেত্রেও ২৬টি প্রস্তাবের অর্ধেক নিয়ে ভিন্নমত বা মন্তব্য দিয়েছে দলটি।

অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামী সংবিধানের মূলনীতিতে আল্লাহর প্রতি অবিচল আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছে। দলটি সংখ্যানুপাতিক (PR) পদ্ধতিতে নির্বাচনের পক্ষে মত দিয়েছে এবং নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, রিটার্নিং ও প্রিসাইডিং অফিসারদের নিরপেক্ষতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের ধারণা এবং জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের বিষয়ে তারা একমত হলেও পুরোপুরি সমর্থন দেয়নি। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে বাজেট ও আস্থাভোট বিষয়ে ব্যতিক্রমী মত দিয়েছে দলটি। জামায়াত জাতীয় নির্বাচনের আগে গণপরিষদ নির্বাচন চায় না।

এদিকে, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মোট ১৬৬টি সুপারিশের মধ্যে ১১৩টিতে একমত, ২৯টিতে আংশিক একমত এবং ২২টিতে ভিন্নমত জানিয়েছে। দলটি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে গণপরিষদ নির্বাচন হিসেবে আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছে। তারা চায় প্রার্থী মনোনয়নে ১০ শতাংশ তরুণ-তরুণী অন্তর্ভুক্তি এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছর নির্ধারণ। সংসদ সদস্য হওয়ার বয়সসীমা ২৩ বছর করা, বিরোধীদল থেকে একজন ডেপুটি স্পিকার নিয়োগ এবং সংসদে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে মত প্রকাশের সুযোগ রাখার প্রস্তাব দিয়েছে এনসিপি।

তারা দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের পক্ষে মত দিলেও উচ্চকক্ষের প্রার্থীদের নির্বাচন পূর্ব ঘোষণা চায়। এনসিপি জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের (এনসিসি) পক্ষে অবস্থান নিয়েছে এবং বলেছে, দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে সিদ্ধান্ত গৃহীত হওয়া উচিত। নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ৭০-৭৫ দিনের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে এবং এনসিসিকে দায়িত্ব দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে দলটি। এছাড়া সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মাধ্যমে এনসিসির বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের সুযোগ রাখা, বিচার বিভাগের আর্থিক স্বাধীনতা ও নিজস্ব সচিবালয় প্রতিষ্ঠার দাবিও জানিয়েছে তারা।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এই সংস্কার প্রক্রিয়ায় দলগুলো অংশ নিলেও তাদের অবস্থানভেদে রাজনৈতিক ঐকমত্য গঠনের পথে চ্যালেঞ্জ থেকেই যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, সাভারের মা-মেয়ে গ্রেফতার

ছবি: সংগৃহীত

সাভার থেকে রাজধানীতে এসে অপহরণের নাটক সাজিয়ে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন মা-মেয়ে—বিথী হাওয়া ওরফে বিবি হাওয়া (৩৮) ও সুরভী সুলতানা (২০)। সোমবার (৮ এপ্রিল) রাতে রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে নিউমার্কেট থানা পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এই ঘটনায় নিউমার্কেট থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

মামলার বাদী সৈকত নামে এক ব্যবসায়ী, যার মিনিতা প্লাজায় একটি ঘড়ির দোকান রয়েছে। অভিযোগ অনুযায়ী, ২৮ ফেব্রুয়ারি বিথী ও সুরভী তার দোকানে ঘড়ি কিনতে গেলে তাদের সঙ্গে সৈকতের স্ত্রীর পরিচয় হয়। এরপর মোবাইলে যোগাযোগ গড়ে ওঠে। ২০ মার্চ বিথী দোকানে এসে মেয়েকে সেলসগার্ল হিসেবে কাজ দেওয়ার অনুরোধ জানান, এবং সুরভী কিছুদিনের জন্য দোকানে কাজও শুরু করেন।

কিন্তু ২২ মার্চ সুরভী অসুস্থতার কথা বলে দোকান থেকে চলে যান। ওই রাতেই বিথী ফোন করে জানায়, সুরভী বাসায় ফেরেনি এবং তার মোবাইলও বন্ধ। পরে দাবি করা হয়, সুরভী অপহৃত হয়েছে এবং মুক্তিপণ হিসেবে ২০ লাখ টাকা চাই। যেহেতু অপহরণ দোকান থেকে যাওয়ার সময় ঘটেছে, তাই মুক্তিপণের অর্থ সৈকতের কাছেই দাবি করা হয়।

পরদিন সুরভী নিজেই জানান, সে কৌশলে পালিয়ে এসেছে। পরে আবারো ফোনে জানানো হয়, এবার বিথী হাওয়াকে অপহরণ করা হয়েছে এবং তাকে ছাড়াতে ২০ লাখ টাকা প্রয়োজন। এ সময় সৈকতের স্ত্রীকে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা আদায়ের চেষ্টা করা হয়।

মামলার পর পুলিশের একটি চৌকস টিম তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তাদের অবস্থান শনাক্ত করে এবং নিউমার্কেট এলাকা থেকেই গ্রেফতার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা চাঁদা আদায়ের জন্য অপহরণের নাটক সাজানোর বিষয়টি স্বীকার করেছে। তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে এবং ঘটনায় জড়িত অন্যদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে বলে জানান ডিসি তালেবুর রহমান।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ফের ইসরাইলি হামলা, নিহত আরও ২৬ ফিলিস্তিনি

ছবি: সংগৃহীত

অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরাইলের চালানো সর্বশেষ বিমান হামলায় আরও ২৬ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন ৫০ জনের বেশি। নিহতদের মধ্যে রয়েছে একই পরিবারের ছয় সদস্য। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) ভোর থেকে রাত পর্যন্ত গাজাজুড়ে ইসরাইলি বাহিনী একের পর এক বিমান হামলা চালায়।

এই হামলায় উত্তরাঞ্চলের বেইত লাহিয়ায় একটি বাড়িতে একই পরিবারের ছয়জন, উত্তর-পশ্চিম গাজা শহরের একটি আশ্রয়কেন্দ্রের কাছে চারজন এবং দক্ষিণ-পশ্চিমের তাল আল-হাওয়া এলাকায় কাঠ সংগ্রহ করতে থাকা দুজন প্রাণ হারান। এছাড়া খান ইউনিস শহরের বিভিন্ন স্থানে এবং আল-মাওয়াসি এলাকার আশ্রয়শিবিরে তিন শিশুসহ আরও ছয়জন নিহত হয়েছেন। একাধিক হামলায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে মেডিকেল সূত্র জানিয়েছে।

অপরদিকে, পূর্ব জেরুজালেমে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত ছয়টি ফিলিস্তিনি স্কুল বন্ধ করে দিয়েছে ইসরাইল। এতে শিক্ষা ও মানব উন্নয়ন কার্যক্রমে বড় ধাক্কা লাগবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আলজাজিরার তথ্যমতে, চলমান সংঘর্ষে গাজায় নিহতের সংখ্যা ৫০ হাজার ৮১০ ছাড়িয়ে গেছে এবং আহত হয়েছেন অন্তত ১ লাখ ১৫ হাজার ৬৮৮ জন। ১৮ মার্চ থেকে শুরু হওয়া নতুন দফার হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ১,৪০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারিতে একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও, মার্চের তৃতীয় সপ্তাহে হামাসের সঙ্গে মতানৈক্যের জেরে ফের হামলা শুরু করে ইসরাইল। গাজার উপকূলীয় অঞ্চল, শরণার্থী শিবির এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান লক্ষ্য করেই হামলা চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সংস্কার সুপারিশে ত্রিমুখী অবস্থানে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, সাভারের মা-মেয়ে গ্রেফতার
গাজায় ফের ইসরাইলি হামলা, নিহত আরও ২৬ ফিলিস্তিনি
যেসব অঞ্চলে ঝড়ের আভাস ও সতর্কতা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জনের মৃত্যু
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম ডিবির হাতে গ্রেপ্তার
জামিনে মুক্ত হওয়া সাবেক এমপিকে পিটিয়ে আবারও পুলিশে দিলো ছাত্র-জনতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পিটার হাসের সাক্ষাৎ
ভবিষ্যতে কোনো প্রকল্পের ব্যয় ও সময় বৃদ্ধি করা হবে না: রেল উপদেষ্টা
গণহত্যা চালিয়ে কেউ ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারেনি, তার ধ্বংস অনিবার্য: টুকু
বিদেশি বিনিয়োগের এমন অনুকূল পরিবেশ আগে কখনো ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
বিরামপুরে স্কাউটস দিবস পালিত
১৩৫ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ নিয়োগ
নাইজেরিয়ার বন্দুকধারীদের হামলায় ৫২ জন নিহত
এফডিসিকে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটি বানানো হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ আলম
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি
আমি ফ্যাসিস্ট হাসিনার সহযোগী ছিলাম না: আদালতে তুরিন আফরোজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীদের বৈঠক
টাঙ্গাইলে বিয়ের ১৫ বছর পর একসঙ্গে ৪ সন্তানের জন্ম দিলেন গৃহবধূ
নেতানিয়াহুকে ট্রাম্প বললেন ‘তুরস্কের সঙ্গে যৌক্তিক আচরণ করবেন’