বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ | ১ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েলে লিবিয়ায় ২০ হাজার মৃত্যুর শঙ্কা

ঘূর্ণিঝড় ও এর পরে বন্যায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে লিবিয়ার বন্দরনগরী দারনা। ছবি: সংগৃহিত

পথে পথে মরদেহ। মৃত মানুষ ভেসে আসছে সমুদ্র থেকেও। পচা দেহের গন্ধ আর স্বজন হারানোর আর্তনাদ মিশে ক্রমশ ভারী হচ্ছে লিবিয়ার বাতাস।এই খবর লেখা পর্যন্ত ৫ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যুর কথা জানা গেছে। তবে নিখোঁজের সুনির্দিষ্ট সংখ্যা এখনও বলতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। তবে দেশটির আল-বায়দা মেডিকেল কলেজের পরিচালক আব্দুল রহিম মাজিক দাবি করেছেন, মৃতের সংখ্যা ২০ হাজারের ঘরে পৌঁছাবে।

গত রোববার লিবিয়ার উত্তর উপকূলে আঘাত হানে ভয়াবহ এক ঘূর্ণিঝড়। ড্যানিয়েল নামের এ ঘূর্ণিঝড়ের পর দেখা দেয় বন্যা। এতেই তৈরি হয় বিপর্যয়। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এক লাখ বাসিন্দার বন্দরনগরী দারনা। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বলেছে, দারনা শহরে প্রাণহানি হয়েছে সবচেয়ে বেশি।

লিবিয়ায় ২০ হাজার মৃত্যুর শঙ্কা, সমুদ্র থেকে ভেসে আসছে একের পর এক মৃতদেহ।সমুদ্রের তীরে ভেসে আসছে একের পর এক লাশ। গত রোববার লিবিয়ার দেরনা শহরে প্রলয়ংকরী একটি ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে সমুদ্রে ভেসে গিয়েছিলেন এই মানুষগুলো। এখন পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ হাজার মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেলেও লিবিয়ার কর্তৃপক্ষ বলছে আরও ১০ হাজারের বেশি মানুষ এখনো নিখোঁজ রয়েছে। তবে দেশটির আল-বায়দা মেডিকেল কলেজের পরিচালক আব্দুল রহিম মাজিক দাবি করেছেন, মৃতের সংখ্যা ২০ হাজারের ঘরে পৌঁছাবে।

স্বজনেরা যাতে শনাক্ত করতে পারেন এ জন্য সড়কে যত্রতত্র ফেলে রাখা হয়েছে মরদেহ

বুধবার রাতে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেরনা শহরের রাস্তা-ঘাটে এখনো মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে। জলোচ্ছ্বাস ডেনিয়েলের আঘাতে দেরনা এলাকার অসংখ্য পরিবারের সব সদস্যই মারা গেছেন। বেশ কিছু বিচ্ছিন্ন গ্রামীণ জনপদ পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। এ অবস্থায় কত সংখ্যক মানুষের মৃত্যু হয়েছে তা নিরূপণ করা অত্যন্ত কঠিন হবে বলে মনে করছে কর্তৃপক্ষ।

কর্মকর্তারা প্রাথমিকভাবে যে ধারণা করেছিলেন, তার চেয়ে ক্ষয়ক্ষতি যে অনেক বেশি হয়েছে, দিন যতই যাচ্ছে ধীরে ধীরে তা আরও স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। জনবহুল বন্দরনগরী দারনাসহ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো পরিণত হয়েছে ধ্বংসস্তূপে। গৃহহীন হয়ে পড়েছে হাজার হাজার পরিবার।

দেশটির পূর্বাঞ্চলে রয়েছে পৃথক প্রশাসন। সেই প্রশাসনের বেসরকারি বিমান চলাচলবিষয়ক মন্ত্রী হিশেম আবু কিওয়াত। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তিনি বলেন, ‘সাগর থেকে একের পর এক লাশ ভেসে আসছে। আমাদের হিসাবে ৫ হাজার ৩০০ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এ সংখ্যা বেড়ে আরও অনেক বেশি এমনকি দ্বিগুণ হতে পারে। কারণ, এখনো হাজার হাজার মানুষ নিখোঁজ।’ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন আবু কিওয়াত। তিনি বলেন, এ ধরনের একটি বিপর্যয় মোকাবিলা করার মতো অভিজ্ঞতা লিবিয়ার নেই।

এক পরিবারেই ৩০ জনের মৃত্যু :

দেরনা শহরের বাসিন্দা মুস্তাফা সালিম। তিনি জানান, তার পরিবারের ৩০ জন সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। মুস্তাফা সালিম বলেন, ‘সেই রাতে সবাই ঘুমাচ্ছিল। এমন বিপর্যয় যে আসবে, এর জন্য প্রস্তুত ছিল না কেউ। আমার পরিবারেরই ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে।’
দেরনা শহরে জন্ম ওয়ালিদ আবদুলাতির। এখন তিনি ত্রিপোলিতে। ওয়ালিদ জানতে পেরেছেন, দেরনায় তার পরিবারের বেশিরভাগ সদস্য হয় মারা গেছেন, নয়তো নিখোঁজ। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি পরিবার ১০ জন পর্যন্ত স্বজন হারিয়েছে।’

লিবিয়ায় এই ঘূর্ণিঝড় ও বন্যাকে ‘নজিরবিহীন বিপর্যয়’ বলছেন আল-জাজিরার মালিক ত্রেইনা। তিনি জানান, ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে দারনা। সৈকতে লাশ ভেসে আসতে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু এসব লাশের বর্তমান অবস্থা এমনই যে এখন আর তা উদ্ধার করার মতো অবস্থায় নেই।

৬ বাংলাদেশি নিহত :

লিবিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ও বন্যার তাণ্ডবে লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে বসবাসরত ছয়জন বাংলাদেশি নাগরিক মৃত্যুবরণ করেছে। তাদের মধ্য থেকে চারজনের প্রাথমিক পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন রাজবাড়ী জেলার শাহীন ও সুজন এবং নারায়ণগঞ্জ জেলার মামুন ও শিহাব। দূতাবাসের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত অবশিষ্ট দুজনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া দেরনা শহরে বসবাসরত আরও কিছু সংখ্যক বাংলাদেশি নিখোঁজ থাকার আশঙ্কা করা যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

হত্যার বিচার না করতে পারলে আমাদের বাঁচার অধিকার নেই: আইন উপদেষ্টা

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টের হত্যার বিচার করতে না পারলে আমাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে বাংলা একাডেমিতে ‘দ্য জুলাই রেভ্যুলেশন: এভিডেন্স অব এট্রোসিটি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

আইন উপদেষ্টা বলেন, জুলাই-আগষ্টের হত্যার বিচার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার, মার্চ মাস থেকে শুনানি শুরু হবে ট্রাইব্যুনালে। বিচার করতে না পারলে আমাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই। যত দ্রুত সম্ভব বিচার করব।

আইন উপদেষ্টা বলেন, আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে কমিশনগুলো পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেবে। এরপর প্রতিবেদনগুলোর কিছু সমন্বয় করা হবে। তাছাড়া, কোনটি সংস্কারে অগ্রাধিকার দিতে হবে তা ঠিক করতেও কিছুটা সময় লাগবে।

তিনি আরও বলেন, বিচার কার্যক্রম অত্যন্ত সাবলীলভাবে চলছে। আন্তর্জাতিক অপরাধকে সবচেয়ে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। সামনের নির্বাচনের আগেই ট্রায়াল কোর্টে বিচার শুরু করতে পারব।

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দল নিষিদ্ধে বিভিন্ন আইন রয়েছে। আমরা বিচারিক প্রক্রিয়ার দিকে তাকিয়ে রয়েছি। রায় অনুযায়ী এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

Header Ad
Header Ad

অনশনরত এসআইদের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা

অনশনরত এসআইদের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা। ছবি: সংগৃহীত

শৃঙ্খলা ভঙ্গসহ বিভিন্ন অভিযোগে বাদ পড়া ৩২১ জন শিক্ষানবিশ সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলন করছেন। মঙ্গলবার (১৩ জানুয়ারি) থেকে শুরু হওয়া এ অবস্থান কর্মসূচির নেতৃত্ব দিচ্ছেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মামুনুর রশীদ মামুন।

মামুন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের শীর্ষ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, মাদক সেবন, ও মারধরের মতো নানা অভিযোগ রয়েছে। একাধিক শিক্ষার্থী ও শিক্ষক তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, তবে প্রভাবশালী রাজনৈতিক সংযোগের কারণে তিনি এইসব অভিযোগ থেকে পার পেয়ে গেছেন।

অবশ্য মামুন নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেছেন, ৩২১ জন এসআই তাদের পরিবার এবং দেশের ১৮ কোটি মানুষের সেবা দিতে প্রস্তুত ছিলেন। তিনি দাবি করেন, "আমাদের মধ্যে কারও যদি অপরাধ থাকে, তাকে বিচারের আওতায় আনা হোক। বাকিদের চাকরি পুনর্বহাল করা হোক।"

অন্যদিকে, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক জানিয়েছেন, মামুন ছাত্রলীগের পরিচয়ে নানা অপকর্ম করতেন। তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, হলের সিট বাণিজ্য, এবং মাদক সেবনের অভিযোগ জমা হয়েছে। শিক্ষার্থীরাও তার ক্ষমতার অপব্যবহার সম্পর্কে অভিযোগ করেছেন।

এই আন্দোলনে মামুনের নেতৃত্ব দেওয়ায় ছাত্র-জনতার মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা বলেছেন, "ছাত্রলীগের প্রভাবশালী সদস্যদের প্রশাসনে পুনর্বহালের অপচেষ্টা রুখতে হবে।"

মামুনের মুঠোফোন বন্ধ থাকায় তার প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। এদিকে, সচিবালয়ের সামনে আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। চাকরি পুনর্বহাল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ভুক্তভোগী এসআইরা।

Header Ad
Header Ad

ডেসটিনির এমডিসহ ১৯ জনের ১২ বছরের কারাদণ্ড

ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীন। ছবি: সংগৃহীত

ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের গাছ বিক্রির অর্থ আত্মসাতের মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীনসহ ১৯ জনকে ১২ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলম এ রায় ঘোষণা করেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী বেলাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত বছরের ১১ নভেম্বর যুক্তিতর্ক শেষ হওয়ার পর রায়ের তারিখ নির্ধারণ করা হয়।

সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন ডেসটিনির পরিচালক লে. জেনারেল (অব.) হারুনুর রশিদ, চেয়ারম্যান মো. হোসেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ গোফরানুল হক, মো. সাইদ-উর রহমান, মেজবাহ উদ্দিন স্বপন, ইঞ্জিনিয়ার শেখ তৈয়েবুর রহমান, গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, ইরফান আহমেদ সানী, ফারহা দিবা, জসিম উদ্দীন ভূঁইয়া, মো. জাকির হোসেন, এস এম আহসানুল কবির বিপ্লবসহ আরও কয়েকজন।

বর্তমানে কারাগারে আছেন রফিকুল আমীন, ফারহা দিবা এবং মোহাম্মদ হোসেন। অন্যদিকে, লে. জেনারেল (অব.) হারুনুর রশিদ জামিনে রয়েছেন এবং বাকিদের মধ্যে ১৫ জন পলাতক।

২০১২ সালের ৩১ জুলাই দুদক কলাবাগান থানায় মামলা দায়ের করে। পরে, ২০১৪ সালের ৪ মে ১৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। তদন্তে উঠে আসে, ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের কর্মকর্তারা গাছ বিক্রির নামে ২,২৫৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এ অর্থের মধ্যে ৫৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা এলসি আকারে উত্তোলন করা হয় এবং ২ লাখ ৬ হাজার মার্কিন ডলার সরাসরি বিদেশে পাচার করা হয়।

ডেসটিনির কর্মকর্তারা আইন ভঙ্গ করে এই অর্থ আত্মসাৎ করেন। আদালতের এই রায়ে দেশের অর্থনৈতিক প্রতারণার বড় একটি দৃষ্টান্ত উঠে এসেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি জনগণের আস্থায় বড় আঘাত।

এ ঘটনায় আগে ২০২২ সালের ১২ মে আরেক মামলায় রফিকুল আমীনসহ ৪৬ জন বিভিন্ন মেয়াদে সাজা পেয়েছিলেন। আদালতের সাম্প্রতিক এই রায় প্রমাণ করে, আইন লঙ্ঘন করে দুর্নীতি করলেই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হত্যার বিচার না করতে পারলে আমাদের বাঁচার অধিকার নেই: আইন উপদেষ্টা
অনশনরত এসআইদের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা
ডেসটিনির এমডিসহ ১৯ জনের ১২ বছরের কারাদণ্ড
বাম চোখে সমস্যা, শিশুর ডান চোখ অপারেশন করলেন চিকিৎসক
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রস্তাব জমা দিলো চার সংস্কার কমিশন
পারিশ্রমিক না পাওয়ায় দুর্বার রাজশাহীর ক্রিকেটারদের অনুশীলন বয়কট
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন গ্রেপ্তার
নারী উদ্যোক্তা তনির স্বামী মারা গেছেন
ছাগল মতিউরকে ধরা হয়েছে, অন্যদেরও খুঁজে খুঁজে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দর্শনা বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৪৫০ মেট্রিক টন চাল আমদানি
সারজিস আলমসহ ৪৫ জনের পাসপোর্ট জব্দের বিষয়ে যা জানা গেল
মসজিদুল হারামের প্রসিদ্ধ গাইড শেখ মোস্তফা দাব্বাগ মারা গেছেন
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
গোবিন্দগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি রবিউল, সম্পাদক আবু জাফর
ছাগলকাণ্ডে আলোচিত সেই মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
মধ্যরাতে সেন্টমার্টিনে ভয়াবহ আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
এলপি গ্যাসের দাম বাড়ল
পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক
অপরাধী যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না: ডিবি প্রধান