বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সরেজমিন ঢাকা মেডিকেল

‘রোগীর আগে ওয়ার্ডে দায়িত্বরতদের চিকিৎসা জরুরি’

‘রোগীদের চিকিৎসার আগে ওয়ার্ডের দায়িত্বরতদের জরুরি চিকিৎসা দরকার। তারা লোভী ও অসৎ মানসিকতার পরিচয় দিয়ে থাকেন। না হলে মুমূর্ষু রোগীদের নিয়ে কখনোই তারা বাণিজ্য করতে পারতেন না। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাচ্ছি, ওই ব্যবস্থাপকদের আগে চিকিৎসা দেন। তাহলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। রোগীরা স্বাচ্ছন্দ্যে ওয়ার্ডে থেকে চিকিৎসা নিতে পারবে।’

এই বক্তব্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগে সেবা নিতে আসা একজন রোগীর স্বজনের। নামপ্রকাশ না করার শর্তে তিনি ক্ষোভের সঙ্গে বলছিলেন, এখন আপনি রিপোর্টে আমার নাম লিখলে আমার রোগীকে বের করে দেবে।

অথচ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল হচ্ছে সব শ্রেণির মানুষের চিকিৎসার সবচেয়ে বড় ভরসাস্থল। কিন্তু এই হাসপাতালের অনিয়ম, ভোগান্তি ও স্বেচ্ছাচারিতার শেষ নেই। ওয়ার্ডের দায়িত্বে থাকা কিছু অসাধু কর্মচারী ও বহিরাগতরা রোগীদের নিয়ে বাণিজ্য করেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ঢামেকের নিউরোসার্জারি বিভাগে রোগীদের চাপ সবসময় বেশি। সারাদেশ থেকে রোগীরা চিকিৎসা নিতে আসেন এখানে। এই বিভাগে বিছানার চেয়ে রোগীর সংখ্যা তিনগুন বেশি। পাঁচটি ইউনিট নিয়ে গঠিত বিভাগটি নিয়ন্ত্রণ করেন পাঁচজন অধ্যাপক। একটু ভাল চিকিৎসার জন্য দূরদূরান্ত থেকে এই হাসপাতালে এসে চিকিৎসার নামে ভোগান্তির শিকার হতে হয় বলে অভিযোগ রোগী ও তাদের স্বজনদের।

সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সরেজমিন হাসপাতালের পুরাতন ভবনের নিউরোসার্জারি ১০০, ১০৩, ২০০, ২০১ ও ২০৪ নম্বর ওয়ার্ড নিউরোসার্জারি শিশু-মহিলা ও পুরুষ ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে মাত্রাতিরিক্ত রোগী। কোথাও জায়গা নেই। বেড, বারান্দা, মেঝে সব জায়গায়ই রোগীতে ঠাসা। মেঝেতে থাকা রোগীদের কারণে ওয়ার্ডে হাঁটাচলার উপায় নেই। নিয়ম শৃঙ্খলারও কোনো বালাই নেই।

সরেজমিন দেখা যায়, বয়স্ক মুমূর্ষু রোগীকে অক্সিজেন লাগিয়ে ফ্লোরে রাখা হয়েছে। ওই ওয়ার্ডগুলোতে রোগীতে গিজগিজ করছে। সেখানে দায়িত্বরত নার্স, ওয়ার্ডবয় ও অন্যরা ডিউটি করলেও কর্তব্যরত চিকিৎসকদের পেতে নিচতলায় যেতে হয়। প্রতিটি ওয়ার্ডে ৫ ইউনিটের রোগী ভর্তি থাকে। একেকটা ইউনিটের চিকিৎসক আলাদা। চিকিৎসক খুঁজতেই রোগীর স্বজনদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। খোঁজাখুঁজির পর চিকিৎসকের দেখা পেলেও রোগীর কাছে নিয়ে যাওয়া যায় না। আসছি বলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পার করে দেন চিকিৎসকরা। কিন্তু তাদের দেখা মেলে না।

ওয়ার্ডগুলোতে কয়েকজন রোগীর স্বজনদের সঙ্গে কথা বললে তারা জানান, ওয়ার্ডে সমস্যার শেষ নেই। একজন বলেন, ‘সমস্যার কথা বলব, আপনি নাম লিখে দেবেন। তারা কালকে আমাকে ওয়ার্ড থেকে রোগীসহ বের করে দেবে।’

অপর এক রোগীর স্বজন নাম প্রকাশ না করে বলেন, ‘এই সব ওয়ার্ডে টাকা না দিলে কোনো কাজ হয় না। বিছানা পেতে গেলে টাকা, ওয়ার্ডের ভেতর ফ্লোরে জায়গা পেতে হলে টাকা, ক্যাথেটার লাগাতে গেলে টাকা। স্যালাইন বন্ধ ও চালু করার কাজেও টাকা লাগে! টাকা দিলে ওয়ার্ডের ডিউটিতে থাকা লোকজন সুন্দরভাবে কাজ করেন। আর যদি টাকা না দেই, তাহলে রোগীর ১২টা বেজে যায়। সকালের কাজ করবে রাতে, আবার রাতের কাজ করবে পরের দিন বিকেলে। তাও আবার অমানুষিক আচরণ করে। তারা শুরুতেই আচরণ খারাপ করে বুঝিয়ে দেয় যে, আমাকে টাকা দাও, ভালো ব্যবহারের পাশাপাশি সেবাও পাবে ভালো।

তিনি আরও জানান, এখানে রোগীর অবস্থা আপনারা দেখছেন। লোকজন তার রোগী একটু স্বাচ্ছন্দ্যে থাকার জন্য একটা সিটের চেষ্টা করবেই। রোগীর স্বজনদের এই সরলতার সুযোগ নিয়েই ওয়ার্ডে থাকা কিছু অসৎ কর্মচারী ও বহিরাগত লোকজন বাণিজ্য করে। কোনো রোগীর আগে ছুটি হবে, সেটা ওয়ার্ডের লোকজনই জানে। সে কারণে রোগীর স্বজনরা অগ্রিম তাদের হাতে টাকা দেয়। যে টাকা বেশি দেয় তাকে সিট দেওয়া হয়।

রোগীর স্বজন আরও বলেন, ওয়ার্ডের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা লোকজনের কারণেই আজকে রোগীরা অসহায়। রোগীর আগে এই লোকজনদের জরুরি চিকিৎসা দরকার। এরা লোভী ও অসৎ মানসিকতার মানুষ। তা না হলে রোগীদের নিয়ে বাণিজ্য করতেন না।

নিউরোসার্জারির বিভাগের মাস্টার আবুল হোসেন এক বাক্যে এ সব অনিয়মের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, টাকার বিনিময়ে রোগীদের বিছানা পাইয়ে দেওয়াসহ অন্যান্য কাজ আগের তুলনায় অনেক নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আমরা সব সময় মনিটরিং করে থাকি। এ ছাড়া ওয়ার্ডে প্রতিদিন বহু রোগী ভর্তি হয়। এ জন্য ওয়ার্ডগুলোতে প্রতিদিনই রোগীর ব্যাপক চাপ থাকে।

অপরদিকে, নিউরোসার্জারির বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. অসিত চন্দ্র সরকার জানান, ওয়ার্ডে ৫ ইউনিটের তত্ত্বাবধানে রোগী ভর্তি হয়। সেখানে প্রতিদিনই রোগী ভর্তি হয়। এ জন্য সব সময়ই রোগীর চাপ বেশি থাকে। ওয়ার্ডে কিছু অসাধু ব্যক্তি রোগীকে জিম্মি করে তাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে থাকে, বিষয়টি সত্য।

তিনি আরও বলেন, ভর্তি রোগীকে ট্রলিতে করে হাসপাতালের অন্য কোথাও পরীক্ষার জন্য নিয়ে যেতেও টাকা দিতে হয়। রোগী বা তাদের স্বজনরা এজন্য টাকা না দিলে তারা কাজ করতে চায় না। এক কথায় তারা রোগীদের অসহায়ত্বের সুযোগ নেয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যথাযথ চেষ্টা করছে এ সব অনিয়ম বন্ধ করার।

ডা. অসিত চন্দ্র বলেন, নিউরোসার্জারি ওয়ার্ডে মোট বেড সংখ্যা সাড়ে ৪০০। কিন্তু রোগী আছে ১২০০ থেকে ২৩০০। তার জন্য অনেক রোগীকে ফ্লোরে থেকে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। আমাদের কিছু করার নেই। তবে আমরা রোগীদের চিকিৎসা করে যাচ্ছি। রোগীরা যদি কষ্ট করে থাকে তা হলে চিকিৎসা পাবে।

এ ব্যাপারে ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক জানান, এরকম অভিযোগ আমাদের কানেও আসে। কিন্তু কোনো প্রমাণ নেই। আমরা কার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। প্রমাণসহ কেউ অভিযোগ দিলে, তার পরিচয় গোপন রেখে ওয়ার্ডে থাকা ওই ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আমরা অ্যাকশনে যেতাম। তবুও আমরা সব সময় চেষ্টা করে যাচ্ছি হাসপাতালে রোগীরা যেন স্বাচ্ছন্দ্যে সেবা পায়।

আএইচ/এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

ইডেনে অভিষেক শর্মার তাণ্ডব: ৭৭ বল বাকি থাকতে ভারতের দাপুটে জয়

ছবি: সংগৃহীত

ইডেন গার্ডেন্সে দুর্দান্ত ব্যাটিং প্রদর্শনী করে ৭৭ বল বাকি থাকতে সহজ জয় তুলে নিয়েছে ভারত। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে রান তাড়া করতে নেমে অভিষেক শর্মার বিধ্বংসী ব্যাটিং মঞ্চ তৈরি করে দেয়।

শুরুতে সঞ্জু স্যামসন ও অভিষেক শর্মা ওপেনিংয়ে নামেন। যদিও সঞ্জু ২০ বলে ২৬ রান করে আউট হন। এরপর অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব তিন নম্বরে নামলেও শূন্য রানে আউট হন। কিন্তু অভিষেক শর্মা ছিলেন আগ্রাসী। আদিল রশিদের বোলিংয়ে ক্যাচ ফেলায় অভিষেক দুই ডেলিভারি পর পর ছক্কা হাঁকান। মাত্র ২০ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন অভিষেক।

তিলক ভার্মার সঙ্গে তার পার্টনারশিপ আরও শক্তিশালী হয়। অভিষেক শেষ পর্যন্ত ৩৪ বলে ৭৯ রান করে আউট হন, যেখানে ছিল ৫টি চার ও ৮টি ছক্কা। তার স্ট্রাইকরেট ছিল ২৩২-এর ওপরে। এরপর তিলক ভার্মা সাপোর্টিং রোলে ১৬ বলে ১৯ রান করেন।

৪৩ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় ভারত। অভিষেকের এই বিধ্বংসী ইনিংস আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার যোগ্যতা প্রমাণ করে।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুন্যের মেলা

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুণ্যের উৎসব ২০২৫। চুয়াডাঙ্গা সদরের আয়োজনে এ মেলায় ৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান ও ৯ম বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড-২০২৫ এবং জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ও চুয়াডাঙ্গা সদর এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ভূমি সেবা বিষয়ক সেমিনার ও কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

আজ বুধবার (২২ জানুয়ারি) চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ মেলা শুরু হলো।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম মেলার শুভ উদ্বোধন করেন এবং মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব), আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী৷ অফিসার এম. সাইফুল্লাহ, সহকারী কমিশনার ( ভুমি) এস. এম. আশিস মোমতাজ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আহবায়ক মো. আসলাম হোসেন এবং অন্যান্য ছাত্র প্রতিনিধিবৃন্দ।

মেলায় তরুনদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন পন্য ও প্রযুক্তির স্টল রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

এবার ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হলো দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা  

ছবিঃ সংগৃহীত

মৌলভীবাজারের রাজনগরে দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা ফল (কমলা) দাম ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও নিলাম থেকে এই দামেই ফলগুলো কিনে নিয়েছেন এক প্রবাসী।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে রাজনগর উপজেলার কামারচাক ইউনিয়নের জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার বার্ষিক ওয়াজ মাহফিলে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, মৌলভীবাজারের রাজনগরে জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল চলছিল। এসময় মাহফিলে দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা দান করেন এক ব্যক্তি। পরে ওয়াজ মাহফিল শেষে সেগুলো নিলামে তুলেন শায়খুল হাদীস মুফতি মুশাহিদ ক্বাসেমী। নিলামের একপর্যায়ে সর্বোচ্চ দাম হাঁকিয়ে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ফলগুলো কিনে নেন আরব আমিরাত প্রবাসী মাওলানা শরিফ আক্তার হুসাইন।

ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিলে অংশ গ্রহণকারী শ্রোতারা বলেন, মাহফিল শেষে দোয়ার আগে ফলগুলো নিলামে তোলা হয়। ২ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। যারাই নিলামে অংশগ্রহণ করেছেন সবার উদ্দেশ্য হলে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সহযোগিতা করা।

জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা ফখরুল ইসলাম শাহীন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাদ্রাসার বার্ষিক মহাসম্মেলন ফলগুলো দান করা হয়। পরে ফলগুলো নিলামে তোলা হলে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইডেনে অভিষেক শর্মার তাণ্ডব: ৭৭ বল বাকি থাকতে ভারতের দাপুটে জয়
চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুন্যের মেলা
এবার ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হলো দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা  
১০ লাখ মেট্রিক টন চাল-গম আমদানি করবে সরকার
চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  
পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  
ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল
ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  
বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪
ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ