শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গল্পের মেলা বসেছে

লেখা ও ছবি : তানভীর আহমেদ, প্রতিনিধি, গণ বিশ্ববিদ্যালয়

উচ্ছ্বাস-আনন্দ, বর্ণিল আয়োজন, অপরূপ বাঙালি সাজে সেজে এসেছেন তারা। আজ যে তাদের অনার্সের শেষ দিন। এরপর অনেকে পড়ালেখা চালিয়ে যাবেন। অনেকে কাজে। এই দিনটিকে বলেন তারা ‘শিক্ষা সমাপনী উৎসব’। দারুণ আয়োজনটি হয়েছে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে। আছে সাভারে। তারা পড়েন ফার্মাসি বিভাগে। নামে ‘আমরা ব্যাচ ৩৪’। নিজেদের ব্যাচের শেষ উৎসবে নাম দিয়েছেন ‘শব্দগুচ্ছ’। আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন গণ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তাদের অধ্যাপকরা সবাই। ফলে অসাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাগুরুদের প্রতি তাদের কারো কৃতজ্ঞতার কোনো শেষ নেই।
ঠিক এক সপ্তাহ আগে শিক্ষা সমাপনী উৎসব হয়ে গেল শব্দগুচ্ছের। এর পেছনে দিন কয়েকের টানা শ্রম কাছে সবার। বিভাগের ক্লাসরুমগুলোকে সাজানো, ফুল দিয়ে রঙিন করা, প্রজাপতি বানিয়ে টাঙানো-সবই করেছেন এই ছেলে, মেয়েরা অনেক কষ্ট করে। রান্নার আয়োজনও ছাত্রীদের। তাতে মনের কোণে চিরকাল আরো জ্বলজ্বল করে জ্বলবে সবার। কোনোদিনও ভুলতে পারবেন না। বারবার আসবেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে, যখনই অধ্যাপক আর পরিচিতদের সঙ্গে দেখা হবে, মনে পড়বে তাদের, পুরোনো দিনের স্মৃতি। আবার ভালোবাসার কোনো মুহূর্তে ফিরে আসবে ফার্মাসির এই ভালোবাসার ক্ষণগুলো। হাসি, আনন্দ, জীবনের বোধ আর ভালোবাসার সোনালী ক্ষণগুলো।
১৪ মে শনিবার ছেলেরা সবাই সাদা লুঙ্গি আর রঙিন পঞ্জাবি পরে এসেছেন। মেয়েরা আগে থেকে ঠিক করা নীল ব্লাউজ আর সাদা শাড়িতে সেজেছেন অপরূপ হয়ে। একে, একে এসেছেন বিরাট বিশ্ববিদ্যালয় ভবনের নিজেদের বিভাগে। একে অন্যকে ফোন করে ডেকে এনেছেন। ততক্ষণে প্রিয় অধ্যাপকরাও এসে হাজির। সবাইকে নিয়ে কেক কাটা হলো বিরাট। ভাগ করে খেলেন। গল্প হলো দিকে, দিকে।
স্মৃতিচারণের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হলেন ফার্মাসি-গণ বিশ্ববিদ্যালয়, প্রধান অধ্যাপক ড. নিলয় কুমার দে। তবে তারা এর নামটি দিয়েছেন আলোচনানুষ্ঠান। নামেই আলোচনা, আসলে গল্পের মেলা বসেছে। আগামী দিনের জন্য নির্দেশগুলো এসেছে অধ্যাপকদের কাছ থেকে। তখন কারো চোখে জল, অন্য সময় কারো মুখে হাসি। গল্পের কী শেষ আছে এই চার বছরের দারুণ জীবনের।
এরপর সবাই মিলে ভালো খাওয়া। আয়োজনে ছাত্র, ছাত্রীরা। চাঁদা প্রদানে সবাই। অধ্যাপকদের টাকার হার ও দেখাশোনার মান অনন্য। এক কোণে একজন দুজন, অন্য কোনো অনেকে, কেউ, কেউ আবার প্রিয় অধ্যাপকের কাছে। শিক্ষকরা একে, অন্যের সঙ্গে প্রিয় ছাত্র, ছাত্রীদের নিয়ে টুকটাক আলাপ করতে করতে খেয়ে নিলেন। স্মৃতির ভান্ডারে জমা হলো আরো কিছু রত্নভান্ডার। যোগ হলো তাতে অনন্যতা। খাবার নিয়ে আশপাশের গরীব পথচারীদের বাড়তিটুকু বিলিয়ে দিলেন তারা। তারও আগে গণবিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসি বিভাগের প্রিয় মামাদের উপহার দিলেন নিজেদের খাবারের ভাগ। তারা করলেন দোয়া। হলো আজীবনের আর্শীবাদ।
এরপর সাংবাদিকতা। এই লেখক আবার গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরা সাংবাদিক সমিতির সভাপতি। তানভীর বললে একনামে চেনেন সবাই। কত যে লেখেন তারা-কোনো ইয়াত্তা নেই। তিনি চলে গেলেন খবর নিতে কেমন কেন পোশাক, মিলিয়ে কেন সবাই? কেন ঢাকাইয়া সাজ? হিন্দি সিনেমার আদল? উত্তরটি এলো দারুণ চমৎকার-‘মিলিয়ে পড়লে দেখতে লাগে ভালো। রুচির প্রকাশ ঘটে। ছাপ থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের।’ আবার এলো চমৎকার উত্তর-‘একজন এক রকম, আরেকজন আরেকরকমের চেয়ে এই ভালো নয় কী?’ বলা হলো এই আলাপে জ্ঞানী বাক্য-‘অসংবেদনশীল পোশাক-আশাক, অতিমাত্রায় অশ্লীলতায় যদি কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা সমাপনী পালন করা হয়, তবে সেটি দুঃখজনক ঘটনা ঘটে।’ আরেকটি ভাবনা হলো-‘গুরুত্বপূর্ণ দিনটিতে হাসি-আনন্দের সঙ্গে কাটানো সবাই মিলে ভালো হয়।’ মনে রাখার মতো কথা প্রতিটিই। পালনীয়ও বটে।
শেষে গানের আসর। গাইলেন তারা, তারাই। কফি হাউজের এই আড্ডাটা, আগে যদি জানতাম, বন্ধু তিনদিন তোর বাড়ি গেলাম, চলতি পথে জাদুকর ভালোবাসা গানগুলো মন ছুঁয়ে গেল চিরপরিচিত কন্ঠে, চার বছরের টানা ভালোবাসায়। এর মধ্যে নাচ-বান্ধবীদের, অভিনয়, আবৃত্তি সবই ছিল। বরাবরের মতো ছাত্র, ছাত্রীদের সাফল্যে চমকে গেলেন, খুব খুশি হলেন অধ্যাপকরা। মন ভরে দোয়া করলেন তাদের আগামীর সুন্দরের জন্য।

ওএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত