বাউয়েটে হলো শেখ রাসেলের জন্য দোয়া
আজ ১৮ অক্টোবর, শিশু শেখ রাসেলের জন্মদিন। সে শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে। মোটে ১০ বছর বয়স ছিল সেদিন লুটিয়ে পড়েছিল ঘাতক সেনাবাহিনীর সদস্যদের বুলেটে। ছোট্ট রাসেলের ছোট দেহটি আর কোনোদিন ঘুরতে বেরুবে না।
সরকার ঘোষিত জন্মবার্ষিকীকে নাটোরের কাদিরাবাদ সেনানিবাসের ‘বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি (বাউয়েট) ক্যাম্পাসে তার পূণ্য স্মৃতিতে ক্যাম্পাসে বৃক্ষরোপণ ও বাউয়েট মসজিদে বিশেষ দোয়া এবং মোনাজাত করা হয়েছে।
মূল স্কাইলাইট হলে সকাল এগারোটায় আলোচনা সভা হয়েছে।
সঞ্চালনা করেছেন বাংলার প্রভাষক আরিফা সুলতানা।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন উপাচার্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ মোস্তফা কামাল।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ মোস্তফা কামাল বলেন, “বর্তমান সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের স্মৃতি রক্ষার্থে ও আগামী প্রজন্মকে শিক্ষিত করতে সারা দেশে ‘শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব’ স্থাপন করেছেন। সুফল শিক্ষার্থী এবং দেশবাসী পেতে শুরু করেছেন।”
তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে শেখ রাসেলের স্মৃতিবিজড়িত গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থসমূহ সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছেন।
শেখ রাসেলের জন্মদিনের আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য দিয়েছেন-ট্রেজারার কর্ণেল (অব.) মোহাম্মাদ হামিদুল হক, ইসিই এবং বিজ্ঞান ও মানবিক অনুষদের ডিন এবং ইইই বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. কাজী খায়রুল ইসলাম, সিএসই বিভাগের শিক্ষার্থী নশিন আতিয়া ও ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী সাব্বির রায়হান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাউয়েট প্রক্টর, ছাত্র কল্যাণ উপদেষ্টা, রেজিস্ট্রার, অনুষদীয় ডিন, সব বিভাগীয় প্রধান, বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্র, ছাত্রীরা।