শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

অতিরিক্ত গরমে স্কুলগামী শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষার উপায়

ছবি: সংগৃহীত

প্রতি বছরের তুলনায় এ বছর গরমের মাত্রা অনেক বেশি। গরমের তীব্রতা অসহনীয় করে তুলেছে মানুষের জীবন। বিশেষ করে স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের জন্য এই প্রতিকুল অবস্থা আশঙ্কাজনক। অত্যধিক ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে প্রয়োজনীয় তরল বেরিয়ে যাওয়ার কারণে নানা ধরণের স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি হয়। আর এই ঝুঁকির মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে এই কম বয়সী শিক্ষার্থীরাই।

তাই উষ্ণ আবহাওয়ার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য প্রয়োজন যথাযথ পদক্ষেপের। উপসর্গ দেখা দেওয়ার আগেই সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া গেলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব হতে পারে। তাই চলুন, গরমের তীব্রতা থেকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয়গুলো জেনে নেওয়া যাক।

সূর্যালোক এড়িয়ে চলা:

সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত অতিবেগুনি রশ্মি সবচেয়ে বেশি তীব্র থাকে। আর দিনের এই সময়টাতেই শিক্ষার্থীরা সাধারণত ক্লাস এবং স্কুল-পরবর্তী খেলাধুলার জন্য ঘরের বাইরে থাকে। তাই এই সময়টাতে শিক্ষার্থীদের বিচরণের জায়গাগুলোতে সর্বাত্মকভাবে ছায়ার ব্যবস্থা করতে হবে। গাছ-গাছালি ঘেরা প্রাকৃতিক ছায়া শোভিত স্থান সর্বোত্তম। তবে এর পাশাপাশি ছাউনির ব্যবস্থা করা যেতে পারে। খেলাধুলার সময় ছাত্রছাত্রীরা যেন উন্মুক্ত জায়গায় চলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

ছাতা ব্যবহার করা:

স্কুলে যাওয়া ও আসা নিয়ে প্রতিদিনই বাচ্চাদের একটি উল্লেখযোগ্য সময় রোদের আলোয় কাটাতে হয়। এই সময়টিতে সূর্যালোক প্রতিরক্ষামূলক পোশাক পরিধান ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ছাতা ব্যবহার করা। খুব নান্দনিক এবং রঙচঙা নয়, এ ক্ষেত্রে খেয়াল দিতে হবে ছাতাটি রোদ থেকে কতটা ছায়া দিতে পারছে তার ওপর। মুষলধারে বৃষ্টি থেকে মাথা বাঁচাতে যেভাবে ছাতা ব্যবহার করা হয়, এক্ষেত্রেও একই কাজ করা উচিত। আর ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের এই অভ্যাস তৈরিতে আদর্শ হতে পারে পিতামাতা ও পরিবারের অন্যান্য প্রাপ্তবয়স্করা।

গরমের জন্য আরামদায়ক পোশাক পরা:

শিক্ষার্থীদের স্কুলে আসা-যাওয়াসহ বিভিন্ন উপলক্ষে ঘরের বাইরে থাকার সময়ে হাল্কা বুনন, হাল্কা ও এক রঙের কাপড় পড়তে হবে। হাতাকাটা শার্ট বা গেঞ্জি এবং হাফ প্যান্ট বা শর্টস এক্ষেত্রে উপযুক্ত মনে হতে পারে। কিন্তু কাপড়ের উপাদান এবং শিক্ষার্থীদের শরীরের কতটা অংশ উন্মুক্ত থাকছে সেদিকে কড়া নজর দেওয়া আবশ্যক। হাতাকাটা বা শর্টসের ক্ষেত্রে কাপড় যদি অনেক মোটা বা ভারী হয়, তাহলে তা আরও গরম করে তুলতে পারে। তাই শরীর যতটা ঢেকে রাখা যায় ততই ভালো।

তোয়ালে আর টিস্যু সঙ্গে দিন:

সন্তানকে যতটা সম্ভব ঘাম থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করুন। ঘাম থেকে দূরে রাখার কাজটি সহজ না। স্কুলে থাকলে গরম ভয়াবহভাবে কাবু করতেই পারে। তাই তোয়ালে বা টিস্যু দিন। আপনার সন্তান স্কুলে গেলে মুখ, হাত ধোবেই। তাই তাদের যেন হাত-মুখ মোছার সুযোগ থাকে তা নিশ্চিত করুন।

বেশি বেশি পানি পান করা:

পানিশূন্যতার মতো গরম আবহাওয়ার ফলে সৃষ্ট নানা ধরনের রোগ বালাই থেকে বাঁচতে পানি পানের কোনও বিকল্প নেই। স্কুল বা বাড়ি যেখানেই থাকুক না কেন, বাচ্চাদের পড়াশোনা ও খেলাধুলার সময় নির্দিষ্ট সময় পরপর পানি বিরতি দিতে হবে। এমনকি তারা তৃষ্ণার্ত না থাকলেও চালিয়ে যেতে হবে এই কার্যক্রম। বেশি বেশি পানি পান শুধু পানিশূন্যতাই প্রতিরোধ করে না, বাচ্চাদের দাঁতের ক্ষয়ের ঝুঁকিও কমাতে পারে।

আমেরিকার জাতীয় একাডেমি মেডিসিন ইনস্টিটিউট অনুসারে, ৯ থেকে ১৩ বছরের ছেলেদের জন্য প্রতিদিন পানি পান করতে হবে ৮ কাপ। আর একই বয়সের মেয়েদের প্রতিদিন ৭ কাপ পানি পান করা উচিত। ১৪ থেকে ১৮ বছরের ছেলেদের বেলায় এই পরিমাণ প্রায় ১১ কাপ এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রায় ৮ কাপ।

পানিশূন্যতা রোধকারী ফল ও সবজি খাওয়া:

গ্রীষ্মের খরতাপ থেকে স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য সেরা উপায় হচ্ছে সর্বাধিক পানি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। এক্ষেত্রে গ্রীষ্মকালীন ফল তরমুজ একটি উৎকৃষ্ট খাবার কেননা এতে রয়েছে ৯১ শতাংশ পানি। এছাড়া অন্যান্য ফল-ফলাদির মধ্যে রয়েছে আঙ্গুর, আপেল, চেরি, কমলা, এবং আনারস। এগুলো সরাসরি অথবা জুস বানিয়ে কিংবা সালাদ করেও খাওয়া যায়।

তরকারির মধ্যে রয়েছে পালং শাক, টমেটো, শসা, মুলা, ফুলকপি, গাঁজর, পুদিনাপাতা, পেঁয়াজকলি, ঢেঁড়শ এবং লাউ। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এই ফল এবং শাকসবজি থাকা মানে যথেষ্ট পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন পাওয়া। এই পুষ্টি উপাদান পানিশূন্যতা রোধের পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে।

প্রতিদিন গোসল করা:

স্কুল বা যে কোনও উপলক্ষে বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পরপরই গোসল করা একটি স্বাস্থ্যবিধি। এমনকি এটি একাধিকবার দীর্ঘ সময়ের জন্য বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। কেননা যখন গোসলের পানি বাচ্চার ত্বকে ভিজিয়ে দেয়, তখন শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর কার্যকলাপের জন্য নির্ধারিত তাপমাত্রা বজায় থাকে। এই পরিমিত তাপমাত্রাতেই রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়ে শরীরকে সতেজ করে তোলে।

তবে গোসলের সময় আরামদায়ক তাপমাত্রার পানি ব্যবহার করা উচিত। খুব গরম বা খুব ঠান্ডা পানি ব্যবহার করা যাবে না। এভাবে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত গোসলে অভ্যস্ত হলে উত্তাপজনিত অসুস্থতা থেকে মুক্তি পেতে পারে।

Header Ad
Header Ad

চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলার হামজা চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

ইংলিশ ক্লাব লেস্টার সিটি থেকে ধারে চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ড ইউনাইটেডে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলার হামজা চৌধুরী। তবে নতুন দলে এসেই তিনি হয়েছেন সর্বোচ্চ বেতনের খেলোয়াড়।

মার্চে বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা হামজা চৌধুরী শেফিল্ড থেকে বছরে ২৬ লাখ পাউন্ড বেতন পাবেন, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা। মাসিক হিসাবে তার বেতন প্রায় ৩.৩ কোটি টাকা। তবে আপাতত জুন পর্যন্ত ধারে থাকার কারণে তিনি চলতি মৌসুমের বাকি সময় পর্যন্ত এই বেতনই পাবেন।

শেফিল্ড ইউনাইটেড বর্তমানে ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে, যা তাদের আগামী মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে খেলার সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেছে। ক্লাবটি চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপাও জিততে পারে। হামজার ধারের মেয়াদ শেষ হলে শেফিল্ড ইউনাইটেড তার সঙ্গে স্থায়ী চুক্তি করার পরিকল্পনাও করছে।

শেফিল্ডে হামজার পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেতন পাওয়া খেলোয়াড় হলেন ডিফেন্ডার রব হোল্ডিং, যিনি বছরে ২৩ লাখ ৪০ হাজার পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৫ কোটি ৮১ লাখ টাকা) বেতন পান। তৃতীয় সর্বোচ্চ বেতন পাওয়া খেলোয়াড়রা হলেন আনেল আহমেদহোডজিক, গুস্তাভো হার্মার, টম ডেভিস ও ভিনিসিয়াস সৌজা, যারা প্রত্যেকে বছরে ১৫ লাখ ৬০ হাজার পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা) বেতন পান।

শেফিল্ড ইউনাইটেডে যোগ দিয়ে হামজা চৌধুরী শুধু মাঠের খেলায় নয়, বেতনের ক্ষেত্রেও শীর্ষস্থানে উঠে এসেছেন। এখন দেখার বিষয়, তিনি নতুন দলে কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারেন।

Header Ad
Header Ad

পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম

ছবি: সংগৃহীত

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি) থেকে শেখ পরিবারের নামে থাকা সব আবাসিক হলের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আটটি আবাসিক হলের নতুন নামকরণের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলামের অনুমোদনক্রমে এবং রেজিস্ট্রার (অ.দা.) অধ্যাপক ড. ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানায়, শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ও নাম পরিবর্তন কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে উপাচার্যের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হলগুলোর নতুন নাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন নামকরণের ফলে শের-ই-বাংলা হল-১ এখন শহীদ জিয়াউর রহমান হল-১, শের-ই-বাংলা হল-২ হয়েছে শহীদ জিয়াউর রহমান হল-২, কবি বেগম সুফিয়া কামাল হল হয়েছে চাঁদ সুলতানা হল, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল হয়েছে কবি বেগম সুফিয়া কামাল হল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল হয়েছে বিজয় ২৪ হল এবং বরিশাল ক্যাম্পাসের শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল হয়েছে জুলাই ৩৬ হল। এছাড়া, নির্মাণাধীন নতুন ছাত্র হলের নাম রাখা হয়েছে শের-ই-বাংলা হল, আর নির্মাণাধীন নতুন ছাত্রী হলের নাম হবে তাপসী রাবেয়া হল। তবে এম. কেরামত আলী হলের নাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আরও জানিয়েছে, পরবর্তী রিজেন্ট বোর্ড সভায় আনুষ্ঠানিক অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত নতুন নামগুলো বহাল থাকবে।

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের তেল আবিব শহরতলির ব্যাট ইয়াম ও হোলোন এলাকায় পার্কিং লটে থাকা তিনটি বাসে পরপর বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। দেশটির পুলিশ একে সম্ভাব্য সন্ত্রাসী হামলা বলে মনে করছে।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি। পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, আরও দুটি বাসে বিস্ফোরক রাখা হলেও তা বিস্ফোরিত হয়নি। বিস্ফোরণের পরপরই বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করে এবং সন্দেহভাজনদের খুঁজে বের করার চেষ্টা চালাচ্ছে।

পুলিশ ধারণা করছে, বিস্ফোরণ ঘটানোর সময় নির্ধারণে ভুল হওয়ার কারণে বড় ধরনের প্রাণহানির ঘটনা এড়ানো গেছে। এ ঘটনার পর ইসরায়েলজুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও কঠোর করা হয়েছে এবং জনগণকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানানো হয়েছে।

ইসরায়েলের পরিবহনমন্ত্রী মিরি রেগেভ সব বাস, ট্রেন ও লাইট রেল পরিষেবা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। দেশটির গণমাধ্যম জানিয়েছে, বিস্ফোরক খুঁজে বের করার জন্যই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, একটি বাস পার্কিং লটে আগুনে পুড়ছে এবং কালো ধোঁয়া আকাশে ছড়িয়ে পড়ছে। তবে এ পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

পুলিশের মুখপাত্র আরিয়ে দোরন চ্যানেল ১২-কে জানিয়েছেন, "আমরা তেল আবিবের বিভিন্ন স্থানে আরও বিস্ফোরক আছে কিনা, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি। জনগণকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যে কোনো সন্দেহজনক ব্যাগ বা বস্তু দেখলেই আমাদের জানান।’"

স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, একটি অবিস্ফোরিত ডিভাইসের সঙ্গে সংযুক্ত একটি বার্তায় লেখা ছিল, ‘তুলকারেম থেকে প্রতিশোধ’। ধারণা করা হচ্ছে, ইসরায়েলের সাম্প্রতিক সামরিক অভিযানের জবাবে ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীরের তুলকারেম শহর থেকে এই হামলার পরিকল্পনা করা হয়ে থাকতে পারে।

বিস্ফোরণের ঘটনার পর ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ পশ্চিম তীরের শরণার্থী শিবিরে সামরিক অভিযান আরও জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি, প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে পরিস্থিতির সর্বশেষ তথ্য নিয়মিত জানানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ
বিয়ের ছবি ভাইরাল, বললেন শুভকামনা জানানোর জন্য ধন্যবাদ
বাংলা ভাষায় মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন সৌদি রাষ্ট্রদূত
বিমানবন্দর থেকে ৪৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
স্বামীর বন্ধু পরিচয়ে পদ্মার চরে নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৩
১ মার্চ রোজা শুরু হলে ৩৩ বছর পর ঘটতে পারে এক বিরল ঘটনা
ফ্যাসিবাদ যতোই ফিরে আসার চেষ্টা করুক, প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে না: জামায়াত আমির
এফবিআই প্রধান হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাশ প্যাটেল
ভেঙে গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আয়োজিত উন্মুক্ত কনসার্ট স্থগিত
জনগণের পক্ষের কোনো রাজনীতিবিদ কখনও পালায় না: রিজভী
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগবে না, কারণ আমি এসে গেছি: ট্রাম্প
ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে আগামীর বাংলাদেশ গড়বে: সারজিস আলম
শহীদ মিনারে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা জানানোর সময় ‘গো ব্যাক চুপ্পু’ স্লোগান
ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা
গাজায় ধ্বংসস্তূপে মিলল আরও ২২ লাশ, মৃতের সংখ্যা ৪৮ হাজার ৩০০ ছাড়াল
একুশের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা