সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ | ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঢাকাপ্রকাশ এগিয়ে যাবে স্বমহিমায় এটিই প্রার্থনা

দেখতে দেখতে একটি বছর পূর্ণ হলো। নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে ঢাকাপ্রকাশ পাঠকদের আকৃষ্ট করেছে। ঢাকাপ্রকাশ এই নামটি একবিংশ শতাব্দীর নয়। এই নামে একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র প্রকাশিত হয়েছিল ১৮৬১ সালে ঢাকা থেকে। ঢাকাপ্রকাশ-এর প্রথম সম্পাদক ছিলেন কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার। সিপাহি বিদ্রোহের পর উৎস বাংলায় অনেক পত্র পত্রিকা প্রকাশিত হয়। ১৮৫৭ সালে কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত ধূমকেতু প্রকাশিত হয়। ডিসেম্বর নামটি বাংলাদেশের পক্ষে খুবই উল্লেখযোগ্য এবং আনন্দের মাস।

ডিসেম্বর মাসের ১৬ তারিখ বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। এই দিনটিকে বলা হয় ,বিজয় দিবস। তাই এক বছর পূর্বে এই মাসটি বেছে নিয়েছিলেন বর্তমান সম্পাদক মোস্তফা কামাল। এক বছর ধরে সহযোগিদের নিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে বাঙালির কাছে একটি নতুন সংবাদ মাধ্যম তুলে ধরেছেন। এই এক বছরে বাংলার, শিল্পী, সাহিত্যিক এবং প্রকাশক মহলে এই কাজের সততা ও স্বচ্ছতা সম্পর্কে অনেকের মুখে শুনেছি। তার মানে এই যে কাজটি ধীরে ধীরে জনমনে ছায়া ফেলতে পেরেছে। একটি কাগজ চালানো যে কত কষ্টকর সে অভিজ্ঞতা আমাদেরও আছে।

আমার মনে পড়ে, ৫৬ বছর আগে যখন আনন্দবাজার পত্রিকায় ঢুকেছিলাম সম্পাদক অশোক সরকার আমাকে ডেকে বলেছিলেন, সংবাদপত্রের দায়বদ্ধতা কার কাছে? আমি উত্তরে বলেছিলাম পাঠকের কাছে। তিনি একটু মুচকি হেসে ঘাড় নেড়ে বলেছিলেন, ঠিক ধরেছ। আমি এই কথাটিই বলতে যাচ্ছিলাম। আমি দুষ্টুমি করে বলেছিলাম,দায়বদ্ধতা সম্পাদকের কাছেও। তিনি বলেছিলেন, আপনি যদি সম্পাদককে দায়বদ্ধতা দিতে চান তাহলে আমাকে ১০ শতাংশ দিন। বাকি ৯০ শতাংশ অবশ্যই পাঠকদের কাছে।

নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যে সময় আমরা ঢুকেছি, সেসময়ও একই অবস্থা ছিল। সংবাদপত্রের অবক্ষয় দেখেছি। সাংবাদিকরা ঘুষ নিয়ে জেলও খেটেছে। ব্যবসায়ীদের ব্ল্যাকমেইল করে টাকা নিচ্ছে। এসব দেখে আমাদের পুরোনো দিনের কথা মনে পড়ছে। যে পেশা আমাদের নেশা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তা টাকার নেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাজনৈতিক নেতারা নিজেদের স্বার্থে সাংবাদিকদের টাকার বিনিময়ে ব্যবহার করছেন তা কল্পনার বাইরে।

মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের পুজোর সময় উপঢৌকন দেন। সাংবাদিকেরা নেন এবং তা স্বীকার করেন। একজন সাংবাদিক খুব গর্ব করেই বলেছিলেন,আমরা তিন জায়গা থেকে উপহার পাই। তিন জায়গা বলতে মুখ্যমন্ত্রী,সাংসদ, বিধায়ক। তাহলে দায়বদ্ধতা কার কাছে?

কোনো কোনো সংবাদপত্র এমনকি একদা নামকরা সংবাদ মাধ্যম দ্যা ডেইলি স্টেটসম্যান সাংবাদিকদের নিয়মিত বেতন দেন না। বেতনের জন্য চাপ দিলে এক নোটিশে ছাঁটাই করে দেওয়া হয়। স্বাধীনতার পর যে দুটি সংবাদপত্র ব্রিটিশ সরকারকে সমর্থন করেছিল তার একটি হল কলকাতার দ্য স্টেটসম্যান অন্যটি দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। ব্রিটিশ ব্যবসায়ীরা এই দুটি কাগজ তাদের অধীনে রাখতে চেয়েছিলেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু একটি কথা বলেছিলেন,সাতদিনের মধ্যে দেশ ছাড়ুন।

সংবাদপত্রের হাড়ির হাল কারও অজানা নাই। খুবই লজ্জার ব্যাপার হলো সাংবাদিক ঘুষ নেওয়ার দায়ে গ্রেফতার হয়ে জেল খেটেছেন। কারণ, তার বাড়িতে পাওয়া গেছে ৩৫০ কোটি টাকা একইসাথে স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি। তিনি একজন অধ্যাপকের ছেলে। মাঝারি দলের ব্যবসায়ীদের কাছে তাদের দূত গিয়ে বলতেন আপনাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। আমরা বড় আকারে প্রকাশ করছি। আমরা সেটি করব না যদি আপনারা মোটা অংকের টাকা দেন।

১৮৬১ সালে যে আদর্শ নিয়ে যাত্রা করেছিল ঢাকাপ্রকাশ সেই আদর্শ নিয়ে শুরু হয়েছে নতুনরূপে ঢাকাপ্রকাশ। আগামী দিনেও ঢাকাপ্রকাশ সাংবাদিকদের সহযোগিতায় সে পথে হাটছে সেদিকে আমাদের দ্বিমত নেই। এক বছরের মধ্যে ত্যাগ ও তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে সংবাদপত্রের মূল ভূমিকা তুলে ধরেছে তা তারা অব্যাহত রাখবে ভবিষ্যতেও। তাদেরও দায়বদ্ধতা আছে পাঠকের কাছে। আশা করি ঢাকাপ্রকাশ এগিয়ে যাবে স্বমহিমায়। এটিই আমার প্রার্থনা।

লেখক: ভারতের সিনিয়র সাংবাদিক

Header Ad
Header Ad

আছিয়ার ধর্ষকের মৃত্যুদন্ডের দাবিতে উত্তাল কুবি

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

আছিয়ার ধর্ষকদের ফাঁসি এবং সারা দেশে অব্যাহত ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিচারে প্রকাশ্যে মৃত্যুদন্ডের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

রবিবার (৯ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রধান ফটক থেকে শুরু হয়ে কয়েকটি সড়ক প্রদক্ষিণ করে গোল চত্ত্বরে এসে মিছিলটি শেষ হয়।

এ সময় শিক্ষার্থীরা 'তুমি কে আমি কে, আছিয়া আছিয়া' ' জ্বালো রে জ্বালো, আগুন জ্বালো' 'ধর্ষকের শাস্তি, মৃত্যু মৃত্যু' 'ধর্ষকদের আস্তানা, ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও' 'আসিফ নজরুল তুই আইন দে, নয়তো গদি ছাইড়া দে' ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

এ বিষয়ে গণিত বিভাগের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী উম্মে হাবিবা শান্তা বলেন, 'যারা এখনো নারী হয়েই উঠে নাই, তাদেরও ধর্ষণ করা হচ্ছে। তার কারণ একটাই ধর্ষকদের শাস্তি হচ্ছে না। যদি একটা ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসি বা মৃত্যুদন্ড দেওয়া হতো, তাহলে আর ছোট ছোট শিশুকে ধর্ষণের সাহস পাইত না। আমি সরকারের কাছে একটাই দাবি, ৯০ দিন নয় এক সপ্তাহের মধ্যে ধর্ষকের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।'

নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের আরেক শিক্ষার্থী দোলনা বলেন, ‘ধর্ষকের শাস্তি দিতে কেন ৯০ দিন সময় লাগবে? উনি কি এই নব্বই দিনে আরও নব্বইটা ধর্ষণের সুযোগ করে দিতে চাচ্ছে? এটা আমাদের জানা দরকার এবং এটা উনার বলতে হবে। আমরা চাই যত দ্রুত সম্ভব ধর্ষকের ফাঁসি হোক। আজকে ৮ বছরের একটি বাচ্চা মেয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে, কালকে আমি রাস্তায় বের হলে এটার শিকার হবো না তার কি নিশ্চয়তা আছে? একটা স্বাধীন রাষ্ট্রে আমাদের কেনো এত অনিরাপদ হয়ে জীবনযাপন করতে হবে? আমরা চাই এপর্যন্ত যত ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। যাতে একটা পুরুষ কোন নারীর দিকে কুনজরে তাকানোর আগে দ্বিতীয়বার ভাবতে বাধ্য হয়।'

মার্কেটিং বিভাগের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী পাবেল রানা বলেন, 'আমার বোন, আমার মা আজ রাস্তায় নিরাপদে হাঁটতে পারছে না। তারা বিভিন্ন জায়গায় ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। এমনকি ছোট্ট শিশুও রেহাই পাচ্ছে না। সকল প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও শাস্তি দিতে কেন ৯০ দিন লাগবে। একটি শিশুকে ধর্ষণ করতে যদি ২০ মিনিট সময় নেয়, আমরা চাই ২০ মিনিটের আগেই ঐ ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক'

গণিত বিভাগের ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী হান্নান রহিম বলেন, 'নোয়াখালীতে ফ্যামিলির সামনে ধর্ষণের শিকার হয়েছে, এছাড়া প্রায় প্রতিদিন কোথাও না কোথাও এমন ঘটনা ঘটছে। আমরা একটা নতুন বাংলাদেশ পাওয়ার পরও আগের মতো সেই বিচারহীনতার সংস্কৃতি চলতে পারে না। গত ছয় মাসে এই সরকার যা করেছে এর থেকে অনেক বেশি করার সুযোগ ছিল। আমরা কুবিয়ানরা বলে দিতে চাই ৯০ দিন না অতি দ্রুত ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রকাশ্যে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করতে হবে।'

Header Ad
Header Ad

কুয়েতকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

ঢাকায় নবনিযুক্ত কুয়েতের রাষ্ট্রদূত আলি তুনইয়ান আবদুল ওয়াহাব হামাদাহ আজ রবিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কুয়েতের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে (এসইজেড) বিনিয়োগ এবং আগামী ৭ থেকে ৯ এপ্রিল ঢাকায় অনুষ্ঠেয় বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।

রবিবার (৯ মার্চ) ঢাকায় নবনিযুক্ত কুয়েতের রাষ্ট্রদূত আলি তুনইয়ান আবদুল ওয়াহাব হামাদাহ রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এই আহ্বান জানান।

সাক্ষাতে দ্বিপাক্ষিক বিনিয়োগ, জ্বালানি, খাদ্য নিরাপত্তা এবং অভিবাসী কল্যাণের ওপর গুরুত্বারোপ করে উভয় পক্ষ কূটনৈতিক, বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "কুয়েত ও বাংলাদেশ দীর্ঘদিনের বন্ধু। এখানে বিনিয়োগের অনেক সুযোগ রয়েছে, বিশেষ করে হালাল খাদ্য শিল্প একটি সম্ভাবনাময় খাত। বৈশ্বিক বাজারে হালাল খাদ্যের চাহিদা অনেক বেশি।"

রাষ্ট্রদূত হামাদাহ কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী শেখ আহমেদ আবদুল্লাহ আল-আহমদ আল-সাবাহ এবং কুয়েতের জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানান।

উভয় পক্ষ বাংলাদেশে অপরিশোধিত জ্বালানি আমদানি বাড়ানো এবং একটি যৌথ উদ্যোগে তেল শোধনাগার স্থাপনের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া, কুয়েতকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পে বিনিয়োগের আহ্বান জানান অধ্যাপক ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা কুয়েতে বাংলাদেশি শ্রমিক, বিশেষ করে নারী কর্মীদের জন্য আরও ভালো কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি কুয়েতে বাংলাদেশি সামরিক সদস্যদের পেশাদারিত্বের প্রশংসা করেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "আমাদের অংশীদারিত্ব পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। আমরা বাণিজ্য, জ্বালানি এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও সম্প্রসারণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"

Header Ad
Header Ad

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা জয় করল ভারত

ছবি: সংগৃহীত

২০২৩ সালে ঘরের মাঠে ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে শিরোপা হাতছাড়া করেছিল ভারত। তবে এবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে শিরোপা ঘরে তুলেছে রোহিত শর্মার দল। এই জয়ের মাধ্যমে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর টানা দ্বিতীয় আইসিসি শিরোপা জিতল ভারত।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় নিউজিল্যান্ড। ওপেনার রাচীন রবীন্দ্র ও উইল ইয়াং ভালো সূচনা আনলেও ভারতীয় স্পিনার বরুণ চক্রবর্তী ও কুলদীপ যাদবের ঘূর্ণিতে চাপে পড়ে যায় ব্ল্যাক ক্যাপসরা। তবে ডেরিল মিচেলের ৬৩ ও মাইকেল ব্রেসওয়েলের ৫৩ রানের ইনিংসের সুবাদে ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৫১ রান সংগ্রহ করে নিউজিল্যান্ড।

জয়ের জন্য ২৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভারতকে দারুণ সূচনা এনে দেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তিনি ৮৩ বলে ৭৬ রান করেন। এরপর শ্রেয়াস আইয়ারের ৪৮ ও শেষদিকে লোকেশ রাহুলের ৩৪ রানের অপরাজিত ইনিংসে ভর করে ৪৯ ওভারে ৪ উইকেট হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে ভারত।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আছিয়ার ধর্ষকের মৃত্যুদন্ডের দাবিতে উত্তাল কুবি
কুয়েতকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা জয় করল ভারত
বায়ুত্যাগের শব্দ শুনে আ. লীগ নেতাকে ধরল পুলিশ
কাল থেকে ঢাকায় শুরু হচ্ছে ইউরোপের নয়টি দেশের ভিসা প্রসেসিং
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মাস শেষের আগেই বেতন পাবেন সরকারি কর্মচারীরা
অবশেষে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলাবাসী পেল ঢাকাগামী আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতি
পাকিস্তানকে বড় ধরনের সুখবর দিল চীন
টাঙ্গাইলে যৌথ সংবাদ সম্মেলন: চার দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন
কৃষি গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ
ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট ১৪ মার্চ থেকে, শতভাগ অনলাইনে
ছাত্রদলের কর্মসূচির প্রশংসা করলেন শিবির সভাপতি
আমার কাছে শাকিবই শাহরুখ খান: অপু বিশ্বাস
মব জাস্টিস যেখানে, গ্রেপ্তার সেখানেই: তথ্য উপদেষ্টা
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন সাবেক এমপি’র বাসা দখল করা ‘সমন্বয়ক’
ধর্ষণ মামলার তদন্ত ১৫ দিনে, বিচার শেষ করতে হবে ৯০ দিনের মধ্যে: আইন উপদেষ্টা
ধর্ষণ প্রতিরোধে নারীদের কারাতে শেখার আহ্বান চিত্রনায়ক রুবেলের
সারা দেশে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের তালিকা প্রস্তুত করছে পুলিশ
আদালতে তোলার সময় ‘ধর্ষক’কে গণধোলাই