শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৬ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গরম-বন্যা বলে অনাবশ্যক হইচই ঠিক নয়!

এই সময়ে শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে গরম পড়া খুবই স্বাভাবিক। গত বিশ বছরের গড় তাপমাত্রা পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে যে, এই সময়ে স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি থেকে ৩৭ ডিগ্রি পর্যন্ত হয়ে থাকে। আমরা এয়ারকন্ডিশন ঘরে থেকে গরম গরম করছি।তা ছাড়া এয়ারকন্ডিশন অনেক বেশি চলার কারণে শহরগুলো গ্রামের চেয়ে দুই থেকে তিন ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধি হয়েছে।

আবহাওয়া দপ্তরের পণ্ডিতরা বিভ্রান্ত করছে। ভাদ্র মাসে তালপাকা গরম পড়ে। তখন ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি তাপমাত্রা হয়। অন্যদিকে জ্যৈষ্ঠমাসে প্রচন্ড গরম পড়ে এবং এটি প্রাকৃতিক এবং খুবই স্বাভাবিক। যে বছর গরম পড়ে না সে বছর আম পাকতে দেরি হয় এবং আমের গুণগত মান খারাপ হয়। কাজেই গরম বলে অথবা বন্যা বলে সবাই যে অনাবশ্যক হইচই করছে, এটি ঠিক নয়।

এ বছরের বন্যা অত্যন্ত মারাত্নক আকার ধারণ করেছিল। কিন্তু ক্ষতির অনেক ভাগ আছে। একটি ভাগ হচ্ছে কৃষিক্ষেত্রে ক্ষতি। কৃষিক্ষেত্রে এ বছর ক্ষতি হওয়ার কথা নয়। কারণ, এ সময় বোরো ধান নেই মাঠে। আমন ধান লাগানো হয় নাই। তাহলে ক্ষতি হলো কি করে? ক্ষতি হয়েছে বাড়িঘরের। কৃষি ছাড়া ব্যবসা অথবা অন্যকিছু। বুঝে শুনে মেসেজ দিতে হবে।

একটি প্রকৃতি বিরূপ ঘটনা ঘটছে। উত্তরবঙ্গে বৃষ্টিপাত কম হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সমুদ্রের উচ্চতা স্বাভাবিক উচ্চতার চেয়ে বেড়েছে। যে করণে গত তিন বছর ধরে, ২০২০, ২০২১, ২০২২ অমাবস্যা পূর্ণিমার সময় বরিশাল শহরে পানি ঢুকছে। এর আগে ঢোকে নাই। এ বছর বরং চট্টগ্রাম প্রতিনিধি খুব ভালো বলতে পারবেন অমাবস্যা পূর্ণিমায় শহরে পানি ঢুকছে। প্রতিমাসে দুই থেকে তিনবার কোমড় পানি হচ্ছে, হাঁটু পানি হচ্ছে। এটি নিয়ে রিপোর্ট করা উচিত বলে আমি মনে করি।

আমরা শহরের মানুষ গরম ও রোদের সঙ্গে জীবন যাপনে অভ্যস্ত নই। গ্রামের কৃষকরা জানেন। এরা অসময়ে মাঠে কাজ করে না। এরা অন্ধকার থাকতে মাঠে নামে। তারপর ১০টা ১১টা অব্ধি থাকে। তারপর মাঠ থেকে উঠে আসে। তারপর আবার খেয়ে দেয়ে মাঠে নামে। কারণ, কৃষক জানে কখন মাঠে গিয়ে কাজ করতে হবে।

তবে হ্যাঁ, এটি বলা যায়, প্রকৃতি বদলাচ্ছে তার প্রাথমিক পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তন সেটি ভবিষ্যতের সমস্যা। এই সময় পৃথিবীজুড়ে প্রচন্ড খাদ্যাভাব দেখা দেবে। আগুন লেগেছে, চীন,পর্তুগাল, ফ্রান্স তারপর আমেরিকার ক্যানসাসে বন্যা হচ্ছে, অস্ট্রেলিয়াতে বন্যা হচ্ছে। আবার এসব বন্যা বেশ আকর্ষিক।

বেলুচিস্থানে দুই তিন দিন আগে বৃষ্টি হয়েছে। তার মানে অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটতে শুরু করেছে। অর্থাৎ আবহাওয়া সংক্রান্ত ঘটনাগুলো অনুমানের বাইরে হচ্ছে। আষাঢ় শ্রাবণে বৃস্টি হওয়ার কথা কিন্তু বৃষ্টি নাই। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, আজকের আকাশটি শ্রাবণের আকাশ নয়। রবীন্দ্রনাথ বলে গিয়েছেন, নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে তিল ঠাঁই আর নাহিরে, সেই আকাশ কিন্তু এটি নয়।

দুইশ বছর আগে পৃথিবীর লোকসংখ্যা ছিল ১০০ কোটি। এখন ৮৬০ কোটি। কিছুদিন পরে ১০০০ কোটি হবে। যে পৃথিবীতে ২০০ বছর আগে লোকসংখ্যা ছিল ১০০কোটি।সেখানে ১০০ কোটির জায়গায় ১০০০ কোটি মানুষ হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই প্রকৃতির উপরে চাপ পড়ছে। জলা ভূমি শুকিয়ে ফেলা হল, বন কেটে ফেলা হল, এই কারণে প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। এ বিষয়ে সচেতনতা ও পূর্ব সাবধানতা গ্রহণ করতে হবে।  

লেখক: শিক্ষাবিদ, পরিবেশবিদ ও পানিসম্পদ বিশেষজ্ঞ

 
Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন হত্যাকাণ্ডে পুলিশের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে প্রতিবেদন দিয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, তদন্ত কর্মকর্তারা পুলিশের দায় এড়াতে পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন দিয়েছেন এবং ইয়ামিনকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

সমালোচকরা বলছেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশের নৈতিক অবক্ষয় এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে গণঅভ্যুত্থানের পরও তারা নিজেদের পরিবর্তন করতে পারেনি। বরং, কঠিন চাপে থেকেও পুলিশের বিতর্কিত কর্মকাণ্ড মাঝে মাঝেই প্রকাশ পাচ্ছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশের দাবি, ইয়ামিন এপিসি (সাঁজোয়া যান) কারে উঠলে বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা গুলি ছোঁড়ে, যা তাকে আহত করে। এরপর এএসআই মোহাম্মদ আলী তাকে নামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তার হাতে ব্যথা থাকায় ফসকে পড়ে যান ইয়ামিন। পুলিশ আরও জানায়, জনগণের কাছে হস্তান্তরের জন্য তাকে রোড ডিভাইডারে রাখা হয়, যাতে কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারে।

তবে এই বক্তব্যের সঙ্গে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজের কোনো মিল পাওয়া যায়নি। ভিডিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুলিশের সদস্যরা নীল রঙের এপিসি কারের ওপর ইয়ামিনকে ফেলে রেখে টহল চালায় এবং ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর এপিসি কারটি সাভারের রানা প্লাজা ও ভ্যাট অফিসের মাঝামাঝি এলাকায় আসে। এরপর এপিসির ভেতর থেকে এক পুলিশ সদস্য দরজা খুলে দেয় এবং আরেকজন ইয়ামিনকে টেনে-হিঁচড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়।

ভিডিওতে আরও দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ ইয়ামিন তখনও জীবিত ছিলেন। প্রচণ্ড কষ্টে নিশ্বাস নিতে দেখা যায় তাকে। তার পরনে ছিল নেভি ব্লু ট্রাউজার ও খয়েরি রঙের জামা। এপিসি থেকে ফেলে দেওয়ার পর তার দুই হাত দুই দিকে ছড়িয়ে যায় এবং একটি পা এপিসির বাঁ দিকের চাকার সঙ্গে আটকে থাকে। মৃত ভেবে পুলিশের সদস্যরা তার পায়ে আর গুলি না করে রাস্তার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে টেনে রোড ডিভাইডারের পাশে ফেলে দেয়। এরপর আরও দুই পুলিশ সদস্য নেমে এসে তাকে সার্ভিস লেনে ফেলে রেখে চলে যায়।

পুলিশের এই প্রতিবেদনকে ‘চরম পক্ষপাতদুষ্ট’ উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা দিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, তদন্ত কর্মকর্তারা শুধু পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য নিয়েছেন, অথচ কোনো প্রত্যক্ষদর্শী, সংবাদকর্মী বা সাধারণ মানুষের সাক্ষ্য নেননি। এ কারণে তদন্ত প্রক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অবিশ্বাস্য বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এক প্রতিবেদনে পুলিশের আচরণকে ‘ভয়ংকর বর্বরতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির তিন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে চরম অবহেলা করেছেন এবং অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখাকে সুপারিশ করা হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ নীল এপিসি কার থেকে ইয়ামিনের গুলিবিদ্ধ দেহ রাস্তায় ফেলে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। ঘটনাটি ঘটে সাভারের আশুলিয়া এলাকায়। কোনো ময়নাতদন্ত বা আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ না দিয়েই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইয়ামিনের লাশ হস্তান্তর করে।

ঢাকা ও সাভার রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা ইয়ামিনের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার জন্য পরিবারকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে, পরিবার তাকে সাভারের তালবাগে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে চাইলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান মিজান বাধা দেন। শেষ পর্যন্ত ব্যাংক টাউন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দায় মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু ভিডিও ফুটেজের ভয়ংকর দৃশ্যগুলো ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনার সঙ্গে পুলিশের বক্তব্যের কোনো মিল নেই। তাহলে, শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে যদি সত্য প্রকাশ না পায়, তবে স্বাধীন তদন্ত কমিটির মাধ্যমে পুনরায় এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি উঠেছে। নিহত ইয়ামিনের পরিবার এবং আন্দোলনকারীরা ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও একাধিক হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৯টায় রংপুর মহানগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিসের গলির এক বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সার।

উল্লেখ্য, ৫ আগস্টের পর থেকে মোহাম্মদ নুরুজ্জামান আত্মগোপনে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দীর্ঘদিনের নজরদারির পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা
সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো সেই যুবককে গুলি করে হত্যা
বাংলাদেশ পুলিশে ১৬টি শূন্য পদে নিয়োগ, আবেদন শুরু ২ ফেব্রুয়ারি