বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঝুঁকি এড়াতে ভারত-চীনের সঙ্গে সুষম সম্পর্ক জরুরি

আমাদের অন্যতম নিকটতম প্রতিবেশী হলো ভারত। একইভাবে চীনকে আমাদের কাছাকাছি প্রতিবেশী হিসেবে আমরা জানি। চীনের সঙ্গেও আমাদের সম্পর্ক ঐতিহাসিক। বাংলাদেশ হওয়ার আগে থেকেও কিন্তু চীনের সঙ্গে মানুষের একটি দুর্বলতা ছিল। যদিও আমাদের মুক্তিযুদ্ধ সময়ে চীনের ভূমিকা নিয়ে আমাদের অনেক প্রশ্ন আছে।

পরবর্তীকালে চীন আমাদের অর্থনৈতিক বিকাশের সহযাত্রী হয়। নিরাপত্তা কাঠামো বলেন, বিভিন্ন অর্থনৈতিক কাজে চীন কিন্তু আমাদের সহযোগিতা করে। এখনও চীন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের ভূমিকা পালন করে। চীনের সঙ্গে সম্পর্কটি সরাসরি নিরাপত্তা সংক্রান্ত না হলেও আমরা অর্থনৈতিক সম্পর্কটি যদি বিবেচনা করি, চীনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বিভিন্ন দেশ থেকে যে আমরা পণ্য সামগ্রী আমদানি করি, তারমধ্যে চীনের অবস্থা কিন্তু প্রথম তারপর ভারত। কাজেই অর্থনৈতিকভাবেও আমরা কিন্তু চীনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

এ ছাড়াও চীন যেহেতু বিশ্বের অন্যতম বড় অর্থনীতি, সেক্ষেত্রে আমরা মনে করি চীনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শুধুমাত্র দ্বিপাক্ষিক না, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেও চীনের সঙ্গে সম্পর্ক আমাদের জন্য ইতিবাচক হতে পারে। কাজেই শুধুমাত্র দ্বিপাক্ষিক না, চীনের সঙ্গে সম্পর্কটি ত্রিপাক্ষিকমাত্রায় আছে। যেমন রোহিঙ্গা ইস্যু। রোহিঙ্গা ইস্যুতেও চীনারা চেষ্টা করছে ইতিবাচকভাবে সমাধানের জন্য। বাংলাদেশ মিয়ানমার এবং চীন যারা ত্রিপাক্ষিকভাবে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে কাজ করতে চেষ্টা করছে। কাজেই চীনাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শুধু দ্বিপাক্ষিক তা নয়। এর বাইরেও উপাদান আছে।

চীন যেহেতু বড় শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে, এশিয়া অঞ্চলের প্রধান হিসেবে পরিগণিত হয়েছে, কাজেই আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সঙ্গে সঙ্গে চীনকে আমরা এশিয়া বা দক্ষিণ অঞ্চলে ইতিবাচকভাবে কাছে পেতে চাই। কাজেই ভারত ও চীনের সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্ক সেটিকে আমরা কখনো নেতিবাচক ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে চাই না। আমরা দুদেশের সঙ্গেই সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলতে চাই। আমরা দুদেশের সঙ্গেই ভাল সম্পর্ক বজায় রেখে চলছি। এটি আন্তর্জাতিকভাবে মোটামোটিভাবে আলোচিত হচ্ছে। আমি মনে করি এটি আমাদের জন্য একটি ইতিবাচকভাবে কূটনৈতিক জায়গা তৈরি হয়েছে।

গত কয়েক সপ্তাহে যেটি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ভূ-রাজনীতি কিন্তু প্রচণ্ড গতিতে এই অঞ্চলের ভেতর চাপ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করার পরে, এখন পাশ্চাত্য জগত শক্তিশালীভাবে ইউক্রেনের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। ন্যাটো সম্মেলনে সুইডেন ও ফিনল্যান্ড দুটি দেশকেই নতুন সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সেখানে কিন্তু তারা চীনকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখা শুরু করেছে। এখানে চীনের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশি হিসেবে যেমন জাপান, অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড সাউথ কোরিয়া তারাও কিন্তু প্রথমবার এই ন্যাটো সম্মেলনে যোগ দিল। এটি আমার কাছে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা মনে হচ্ছে। এখন চীনকে কেন্দ্র করে আরেকটি ভূ-রাজনৈতিক বিবর্তন কিন্তু শুরু হচ্ছে। সেই জায়গায় ভারতের একটি অবস্থান আছে। যদিও ভারত ইউক্রেনের ব্যাপারে নিরপেক্ষ থাকার চেষ্টা করেছে।

উন্নত সাতটি দেশের সম্মেলন হয়ে গেল জার্মানিতে। সেখানে ভারত আমন্ত্রিত অতিথি ছিল। সেই জায়গায় চীন ভারত প্রতিদ্বন্দ্বিতা কিন্তু নতুন রকম টানাপোড়েন তৈরি করতে পারে। সেই প্রেক্ষাপটে আমাদের জন্য উভয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে চলা ঝুকিপূর্ণ হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে। সেই প্রেক্ষাপট মনে রেখে আমরা যদি সবার সঙ্গে সুষম সম্পর্ক রাখতে চাই, এক পক্ষ অন্য পক্ষের সঙ্গে কাজ না করে, তাহলে আমার ধারণা আমরা যে রাস্তায় হাঁটছি, আমাদের কূটনীতির সেই জায়গাটিই সঠিক পথ। তবে সেই জায়গাটি ধরে রাখার জন্য আমাদের অভ্যন্তরীণ শক্তি অথবা কূটনৈতিক দক্ষতা এই দুটি কাজ একইসঙ্গে করে যেতে হবে। তা না হলে আমরা কিন্তু ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাব। এখন বৈশ্বিক পরিবেশটি আমাদের বেশ ঝুঁকির দিকেই যাচ্ছে এবং আমাদের যে জায়গাটিতে যথেষ্ট চেষ্টা থাকে এবং সেটি আরও সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের নিজেদেরও বিচার বিশ্লেষণ গবেষণা ও দক্ষ কূটনীতি পরিচালনার বিকল্প আছে বলে আমি মনে করি না।

লেখক: সাবেক রাষ্ট্রদূত

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত