শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মূল্যস্ফীতি সামাল দেওয়াই হোক বাজেটের মূল লক্ষ্য

এবারের বাজেট এমন একটি সময়ে প্রণীত হচ্ছে, যখন কি না বাংলাদেশের অর্থনীতি বাইরের থেকে এবং ভেতরের থেকে বেশ একটি চাপের মুখে আছে। কোভিড থেকে অর্থনৈতিকভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর আগেই, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে চাপগুলি বাড়ছে।

প্রথমত আমরা আন্তর্জাতিক বাজার থেকে যেসকল পণ্য আমদানি করে থাকি, সেই পণ্যগুলির দাম অনেক বেড়ে গিয়েছে। সরবরাহ কম এবং সরবরাহে অস্থিতিশীল একটি বাজার সৃস্টি হয়েছে। পণ্য পরিবহনের ভাড়া বেড়ে যাওয়াতে আমদানি ব্যয় বেড়ে গিয়েছে। সেটির ফলে আমাদের মুল্যস্ফীতির উপরে একটি চাপ পড়েছে। যেহেতু জ্বালানি তেল ,গম, ভুট্টা ,চিনি,ডাল ইত্যাদি পণ্যের দামও অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গিয়েছে।

সুতরাং আগামী অর্থবছরে মূল্যস্ফীতির চাপ কীভাবে কমানো যায় এবং মূল্যস্ফীতির চাপ থেকে মানুষকে কীভাবে নিষ্কৃতি দেওয়া যায়, সেটিই একটি অন্যতম বড় পদক্ষেপ হওয়া উচিত। একটি বিষয় হচ্ছে বাজারে দাম কেন বাড়ে? সরবরাহ এবং চাহিদার মধ্যে একটি পার্থক্য থাকলে দাম বেড়ে যায়। যেহেতু সরবরাহের উপরে একটি চাপ আছে, কাজেই সেটি নিশ্চিত করাটাই একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। যেগুলি পণ্য আমরা আমদানি করে থাকি, সেগুলি যথেষ্ট পরিমাণে দ্রুত আমদানি করতে হবে।

যেহেতু এই আমদানির উপরে সারাবিশ্বই নির্ভরশীল এবং সারাবিশ্বেই মূল্যস্ফীতির চাপ রয়েছে ।কাজেই সবাই কিন্তু পণ্য কিনে রাখার চেস্টা করবে। সুতরাং আমরা আগাম চুক্তি করে রাখতে পারি আন্তর্জাতিক সাপ্লাইয়ারদের সঙ্গে। আমরা অভ্যন্তরীণ পণ্য উৎপাদন করছি, সরকার যে সমস্ত পণ্য উৎপাদন করছে, কৃষকদের ক্ষেত্রে যদি ভর্তুকি লাগে সেক্ষেত্রে ভর্তুকি দেওয়া একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। কৃষকদের জন্য তাদের পণ্যের দাম দিতে হবে। কৃষক যদি পণ্য উৎপাদন করে দাম না পায়, সে কিন্তু পরের মৌসুমে আর উৎপাদন করবে না। আমাদের সরবরাহের একটি ঘাটতি হবে।

আরেকটি বিষয় হচ্ছে, সরকার যদিও বলছে সরবরাহ ঘাটতি নাই, কিন্তু বাজারে সরবরাহ ঘাটতি আছে। কিছু কিছু প্লেয়ারদের হাতে, যারা ব্যবসায়ী মিলে বাজার নিয়ন্ত্রণ করেন। বাজার পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে মনিটরিং করা, মজুতদারি বন্ধ করা, তাদেরকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। সরবরাহের পরেও যে কথাটি বলা হয়, হাতে কিছু টাকাই না থাকে তবে তারা কিনবে কী করে? তাদেরকে এবং যারা অতি দরিদ্র তাদের সুরক্ষা দিতে হবে। তাদেরকে প্রত্যক্ষ অর্থ সহায়তা এবং খোলা বাজারে বিভিন্ন পণ্যের বিক্রির মাধ্যমে তাদেরকে স্বস্তির নিঃশাষ ফেলার সুযোগ করে দিতে হবে।

আমার কাছে মনে হয় এই মুহূর্তে মূল্যস্ফীতির চাপটিই বেশি গুরুত্বপুর্ণ। আমাদের আমদানি ব্যয় বেড়ে গিয়েছে, রপ্তানি আয় অনেক কম, তারপর রেমিটেন্সের প্রবাহ অনেক কম। সুতরাং এখানে আমাদের বানিজ্য ঘাটতি সৃস্টি হয়েছে। চলতি হিসাবের মধ্যে ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে। সেই ঘাটতিগুলি পূরণের জন্য আমাদের যথেষ্ট পরিমাণে উদ্যোগ নিতে হবে। অপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি, বিলাসী পণ্যের আমদানি, কমিয়ে দিতে হবে। বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবহার সেটি কম করা অর্থাৎ সাশ্রয়ী হওয়া দরকার।

যেসব ক্ষেত্রে হিসেবের মধ্যে ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে, সেই ঘাটতিগুলি পুরণের জন্য যথেষ্ট পরিমাণে উদ্যোগ নিতে হবে। সরকার ইতিমধ্যে অনেকগুলি পদক্ষেপ নিয়েছে। যেমন, সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ এবং অতি ব্যয়রোধে সাশ্রয়ী হওয়ার বিষয়ে যেসকল উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সেগুলি যেন দ্রুত বাস্তবায়িত হয়। সেটির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে না যায়, সেটি একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। আরেকটি বিষয় হচ্ছে রেমিট্যান্স কিভাবে বাড়ানো যায়? দেখা যাচ্ছে যে, রেমিট্যান্স সরকারি চ্যানেলে ব্যাংকিং সেক্টরের মাধ্যমে আসে না। সেটি কিন্তু আনঅফিশিয়ালি হুন্ডির মাধ্যমে পাঠায়। এ ব্যাপারেও সরকারকে আরও বেশি উদ্যোগী হতে হবে।

লেখক: অর্থনীতিবিদ ও নির্বাহী পরিচালক, সিপিডি

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত