রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দেবহাটায় ৫ শতাধিক বিঘায় সবুজের হাতছানি

সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা উপজেলার কৃষিতে ব্যাপক সম্ভাবনার হাতছানি দিচ্ছে বর্তমান সরকারের ক্লাইমেট-স্মার্ট প্রযুক্তি। খুলনা অঞ্চলে কৃষিতে ক্লাইমেট-স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজনের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট ও নড়াইল জেলার ২৮টি উপজেলায় এই প্রকল্পের কাজ চলছে। কৃষি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা টেকসই রাখতে জলবায়ু পরিবর্তন সহনশীল ফসলের জাত ও প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং সম্প্রসারণ করার লক্ষে প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়। তা ছাড়া ক্লাইমেট-স্মার্ট প্রযুক্তি বৈশিক উষ্ণতা ও জলবায়ু পরিবর্তনের মধ্যে এটি খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। ক্লাইমেট-স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে খুলনা কৃষি অঞ্চলের জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক শেখ ফজলুল হক মনির নির্দেশনা মোতাবেক সাতক্ষীরার কৃষিতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তারই ধারাবাহিতকায় দেবহাটার কৃষিতে ব্যাপক সম্ভাবনা বিরাজ করছে।

দেবহাটা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য মতে, এই প্রযুক্তির আওতায় উপজেলার নোড়া-চারকুনি এলাকায় একটি বিশেষ উদ্যোগ হাতে নেওয়া হয়েছে। যার মাধ্যমে আগামী বোরো মৌসুমে বিস্তৃর্ণ মৎস্যঘের অধ্যুষিত এলাকা সবুজে ভরে উঠবে এমনটি আশা করেন সংশ্লিষ্টরা। যা এলাকার কৃষি উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

গত ১৮ মার্চ দেবহাটায় ক্লাইমেট-স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে খুলনা কৃষি অঞ্চলের জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন প্রকল্পের আওতায় (অর্থায়নে) বোরো আবাদের লক্ষ্যে অপরিকল্পিত ঘেরে পানি নিষ্কাশন নালা (বরো-পিট) খনন কাজের উদ্বোধন করা হয়। যা নোড়া চারকুনি এলাকার ওয়াহেদ মোল্লার ঘের হতে ওমর আলীর ঘের পর্যন্ত ১.২ কিলোমিটার নালা খনন কাজ চলমান রয়েছে। দেবহাটার নোড়া চারকুনি এলাকার মৎস্য ঘেরে প্রায় ৪৫ বছর পরে এবছর নতুন ভাবে বোরো ধান চাষ শুরু হয়েছে। কিন্তু অপরিকল্পিত ঘেরে পানি নিষ্কাশন নালা না থাকায় ধান চাষে ব্যাপক সমস্যা হচ্ছিল।

পরে উপজেলা পরিষদ ও কৃষি বিভাগের যৌথ উদ্যোগে পানি নিষ্কাশনের জন্য নালা তৈরির কাজ হাতে নেওয়া হয়। উদ্যোগটি বাস্তবায়ন হওয়ায় স্থানীয় কৃষকদের মাঝে নতুন আশা সঞ্চয় হয়েছে। পানি নিষ্কাশন নালাটি খনন সম্পন্ন হলে চারকুনি গ্রামের অন্তত ৫০০ বিঘা জমিতে আগামী বোরো মৌসুমে বোরোধান আবাদ হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

স্থানীয় কৃষক জহুরুল ইসলাম, আলতাফ হোসেন, আব্দুস সবুর, নুরুজ্জামান জানান, লবণ পানির প্রভাবে আমাদের এলাকায় কয়েক যুগ ধরে ধান চাষ না হওয়ায় মাছ চাষ শুরু হয়। কিন্তু ভাইরাসে মাছের ঘেরে প্রতি বছর ব্যাপক টাকার ক্ষতির মুখে পড়তে হয়। ঋণে জড়িয়ে যান চাষিরা। আমাদের এলাকায় অপরিকল্পিত ভাবে মাছের ঘের তৈরি হওয়ায় পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা নেই। যার ফলে ধান ও মাছ চাষ কোনটাই ঠিকমত হয় না। পানি নিস্কাশনের জন্য জেলা- উপজেলার বিভিন্ন কর্মকর্তাদের কাছে বার বার গেলেও কোন সমাধান আসেনি। সবশেষ ২০২৩ সালের প্রথম দিকে কয়েকজন কৃষক সম্মিলিত ভাবে উপজেলা কৃষি অফিসারের কার্যালয়ে যায়। সেখানে গিয়ে আমাদের চাষের আগ্রহের কথা তুলে ধরি। উপজেলা কৃষি অফিসার আমাদের কথা শুনে আমাদের এলাকা পরিদর্শন করে পানি নিষ্কাশন নালা তৈরির উদ্যোগ নেওয়ায় আমরা খুব খুশি ও আনন্দিত। আগামী বোরো মৌসুমে আমাদের এলাকার ৫ শতাধিক মাছের ঘেরের জমি বোরোধান চাষের আওতায় আনব।

উপ-সহকারী কৃষি অফিসার আহম্মদ সাঈদ ও আলাউর রহমান সিদ্দিকী জানান, এই কাজটি অনেক কঠিন ও চ্যালেঞ্জের ছিল। কৃষকরা পানি নিষ্কাশনের জন্য নালার দাবি করলে নানা প্রতিকূলতায় তা দীর্ঘদিনে বাস্তবায়ন হয়নি। কিন্তু বর্তমান উপজেলা কৃষি অফিসারের সাহসী ভূমিকা ও আমাদের সকলের প্রচেষ্টায় কৃষকের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পানি নিষ্কাশনের নালা তৈরির কাজ সম্পন্নের পথে। ক্লাইমেট-স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে আধুনিক কৃষিতে অনেক সফলতা বয়ে আনবে।

উপজেলা কৃষি অফিসার শরিফ মোহাম্মদ তিতুমীর জানান, ক্লাইমেট-স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে বৈশিক উষ্ণতা ও জলবায়ু পরিবর্তনের মধ্যে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। তারই লক্ষ্যে নোড়া চারকুনি এলাকার দীর্ঘদিনের সমস্যার বিষয়টি আমি সরেজমিনে পরিদর্শন করি। পরে প্রকল্প পরিচালক মহোদয়কে জানায় এবং ওই এলাকা পরিদর্শন করায়। পরে তিনি অর্থ প্রদান করায় আমরা খুব দ্রুত কাজটি শুরু করেছি। স্থানীয় কৃষকরা আশা করি আগামী মৌসুমে এর সুফল পেতে শুরু করবে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দরাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দরাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও