মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভারতকে ঘরের মাঠে হোয়াইটওয়াশ করে ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন ল্যাথাম

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি শেষ হওয়া সিরিজের আগে সাত দশকে ১২ বার ভারতে এসে নিউজিল্যান্ডের জয় ছিল স্রেফ দুটি! ভারত সিরিজে দলের সেরা ব্যাটসম্যান কেন উইলিয়ামসনকেও পায়নি নিউ জিল্যান্ড। তবুও ল্যাথামের দারুণ নেতৃত্ব ও বাকিদের অবদানে অবিস্মরণীয় এক সিরিজ উপহার দিল কিউইরা। পুরো দলকে নিয়ে গর্বের শেষ নেই পাকাপাকিভাবে নেতৃত্বের শুরুতে এমন সাফল্য পাওয়া ল্যাথামের।

ঘরের মাঠে ১২ বছরে কোনো টেস্ট সিরিজ না হারার আত্মবিশ্বাস নিয়ে নিউ জিল্যান্ড সিরিজ শুরু করেছিল ভারত। নিজ আঙিনা যাদের দুর্গ, দেশের মাঠে যারা অপ্রতিরোধ্য ও অপরাজেয়, সেই দলকে বেঙ্গালুরুতে অবাক করে দিয়ে ৮ উইকেটে হারিয়ে দেয় নিউ জিল্যান্ড। গড়ে ভারতের মাটিতে ৩৬ বছর পর টেস্ট জয়ের কীর্তি।

ওই জয়ে আত্মবিশ্বাস যেন তুঙ্গে উঠে যায় সফরকারীদের। পুনেতে স্বাগতিকদের স্তব্ধ করে দিয়ে তারা জয় পায় ১১৩ রানে। প্রথমবারের মতো সিরিজ জয়ের কীর্তি গড়ে তারা। সিরিজ শুরুর আগে যা ছিল অনেক দূরের কল্পনা, সেটাই বাস্তব করে দেখায় ল্যাথামের দল।

কিন্তু মুম্বাইয়ে শেষ ম্যাচে কিউইরা উপহার দেয় আরও বড় বিস্ময়। রোমাঞ্চকর লড়াইয়ের টেস্টটি রোববার তারা জিতে নেয় ২৫ রানে। ভারতকে দেয় ঘরের মাঠে প্রথমবার তিন বা এর বেশি টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশের তিক্ত স্বাদ। ভারতের মাটিতে একের পর এক টেস্ট ম্যাচ জয় যেন বিশ্বাসই হচ্ছে না ল্যাথামের।

“গত তিন দিনে তো বটেই, গত তিন সপ্তাহ ধরে যা ঘটেছে সেটার জন্য আমি ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। আপনি যদি আমাকে সফরের শুরুতে জিজ্ঞাসা করতেন, এই অবস্থানে থাকতে পছন্দ করতাম কিনা... এখন এই পর্যন্ত আসা এবং আমরা যে ক্রিকেট খেলেছি তা সত্যিই বিশেষ কিছু। আমি এই দলের জন্য সত্যিই গর্বিত।”

নিউ জিল্যান্ড সিরিজটি খেলতে এসেছিল অনেকটা এলোমেলো অবস্থায়। শ্রীলঙ্কার মাটিতে স্পিন পরীক্ষায় ব‍্যর্থ হয়ে ভারতে আসে তারা। ওই সিরিজে হারের পর নেতৃত্ব ছেড়ে দেন টিম সাউদি। স্থায়ী অধিনায়ক হিসেবে প্রথমবার দায়িত্ব নেন ল্যাথাম। “আমার দৃষ্টিকোণ থেকে এই দলকে নেতৃত্ব দেওয়া… নিউজিল্যান্ডকে নেতৃত্ব দেওয়া সবসময়ই গর্বের মুহূর্ত। আমি মনে করি, এখানে আসা এবং প্রথমবার স্থায়ী অধিনায়ক হওয়া ও এই অবস্থানে থাকা সত্যিই বিশেষ কিছু।”

“তবে আমার কাছে, এটা কেবল আমার ব্যাপার নয়, এটা দলের ব্যাপার এবং হ্যাঁ, দল কাজটা করেছে। দিন শেষে, যখন প্রয়োজন তখন প্রত্যেকে একত্র হয় এবং এটিই একটি দলগত খেলার সৌন্দর্য। নির্দিষ্ট দিনে সবাই ভালো করবে না, কিন্তু ছেলেরা প্রয়োজনের সময় এগিয়ে আসে। পুরো সিরিজে ছেলেরা নির্দিষ্ট সময়ে এগিয়ে এসেছিল, যা নিয়ে আমি সত্যিই গর্বিত।”

“গত তিন দিনে তো বটেই, গত তিন সপ্তাহ ধরে যা ঘটেছে সেটার জন্য আমি ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। আপনি যদি আমাকে সফরের শুরুতে জিজ্ঞাসা করতেন, এই অবস্থানে থাকতে পছন্দ করতাম কিনা... এখন এই পর্যন্ত আসা এবং আমরা যে ক্রিকেট খেলেছি তা সত্যিই বিশেষ কিছু। আমি এই দলের জন্য সত্যিই গর্বিত।”

নিউ জিল্যান্ড সিরিজটি খেলতে এসেছিল অনেকটা এলোমেলো অবস্থায়। শ্রীলঙ্কার মাটিতে স্পিন পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়ে ভারতে আসে তারা। ওই সিরিজে হারের পর নেতৃত্ব ছেড়ে দেন টিম সাউদি। স্থায়ী অধিনায়ক হিসেবে প্রথমবার দায়িত্ব নেন ল্যাথাম।

Header Ad
Header Ad

‘জাহানাবাদ এক্সপ্রেস’ চলাচল শুরু, স্বপ্ন পূরণ হলো খুলনাবাসীর

‘জাহানাবাদ এক্সপ্রেস’ চলাচল শুরু। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা-ঢাকা রুটে আজ ভোর থেকে চালু হয়েছে নতুন ট্রেন ‘জাহানাবাদ এক্সপ্রেস’ আর তাতেই স্বপ্ন পূরণ হলো খুলনাবাসীর। পদ্মা সেতু হয়ে নতুন রুটে সময় লাগছে মাত্র পৌনে ৪ ঘণ্টা। দূরত্ব, যাতায়াতের সময় ও ভাড়া কম হওয়ায় রেলওয়ের এই উদ্যোগে খুশী যাত্রীরা। বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে যাতায়াতে সময় লাগে সাড়ে ৯ ঘণ্টা।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় প্রথমবারের মতো খুলনা থেকে যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে নতুন ট্রেনটি

নতুন এই রুটে দূরত্ব কমার পাশাপাশি সাশ্রয় হচ্ছে সময়, কমেছে ভাড়াও। দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত নতুন এই রুটে ট্রেন চলাচলে আনন্দিত দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। খুশি রেলওয়ের সংশ্লিষ্টরাও।

রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, এই ট্রেন ঢাকা-খুলনা পথে ‘জাহানাবাদ এক্সপ্রেস’ নামে এবং ঢাকা-বেনাপোল পথে ‘রূপসী বাংলা’ নামে নতুন রেলপথ দিয়ে চলাচল করবে। ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধ সোমবার। বাকি ছয় দিন চলাচল করবে। দিনে দুইবার খুলনা–ঢাকা এবং ঢাকা–বেনাপোল পথে চলাচল করবে ট্রেনটি।

রেলওয়ে কর্মকর্তারা জানান, খুলনা-ঢাকা-খুলনা রুটে তিনটি ট্রেন চলাচল করে। এর মধ্যে দুটি আন্তঃনগর সুন্দরবন এক্সপ্রেস ও চিত্রা এক্সপ্রেস। আর একটি নকশিকাঁথা কমিউটার ট্রেন চলাচল করে। নতুন করে যুক্ত হলো জাহানাবাদ এক্সপ্রেস ট্রেনটি। এর মধ্যে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া হয়ে খুলনায় যাচ্ছে। এতে ৮ ঘণ্টার বেশি সময় লাগছে।

অন্যদিকে চিত্রা এক্সপ্রেস বঙ্গবন্ধু সেতু হয়েই চলাচল করছে। এই ট্রেনের সময় লাগে সাড়ে ৯ ঘণ্টা। এর বাইরে বেনাপোল এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাজবাড়ী ও কুষ্টিয়া হয়ে যশোরের বেনাপোলে যায়। এতে সময় লাগছে সাড়ে ৭ ঘণ্টা।

এ ছাড়া খুলনা-ঢাকা-খুলনা রুটে কমিউটার নকশিকাঁথা ট্রেন চলাচল করছে। এটি খুলনা থেকে রাত ১১টায় ছেড়ে যশোর, কুষ্টিয়া, রাজবাড়ী, ভাঙ্গা হয়ে ঢাকায় পৌঁছায় সকাল ৯টা ১০ মিনিটে। এতে ১০ ঘণ্টারও বেশি সময় লাগে। ফলে নতুন ট্রেনে সময় সাশ্রয় হবে অন্তত ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা। এ ছাড়া সুন্দরবন ও চিত্রা ট্রেনের চেয়ে ভাড়াও কম লাগছে জাহানাবাদ এক্সপ্রেস ট্রেনে।

রেলের দেওয়া সময়সূচি অনুসারে, জাহানাবাদ এক্সপ্রেস সাপ্তাহিক বন্ধের দিন (সোমবার) ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৬টায় খুলনা থেকে ছেড়ে নোয়াপাড়া, সিঙ্গিয়া জংশন, নড়াইল, লোহাগড়া, কাশিয়ানী জংশন, ভাঙ্গা জংশন হয়ে সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে। আর ঢাকা থেকে রাত ৮টায় ছেড়ে রাত ১১টা ৪০ মিনিটে খুলনা পৌঁছাবে।

অন্যদিকে একই ট্রেন রূপসি বাংলা এক্সপ্রেস নামে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন (সোমবার) ছাড়া প্রতিদিন ঢাকা থেকে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে ছেড়ে বেনাপোল পৌঁছাবে দুপুর আড়াইটায়। আর বিকাল সাড়ে ৩টায় বেনাপোল থেকে ছেড়ে যশোর জংশন, নড়াইল, কাশিয়ানী জংশন ও ভাঙ্গা জংশন হয়ে ঢাকায় পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে। ট্রেনের ১২টি কোচে মোট ৭৬৮টি আসন থাকবে।

এদিকে খুলনা-ঢাকার নতুন রুটের ট্রেনের ভাড়াও নির্ধারণ করেছে রেলওয়ে বিভাগ। ঢাকা থেকে খুলনা পর্যন্ত ভাড়া পড়বে শোভন চেয়ার ৪৪৫ টাকা, স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার) ৮৫১ টাকা ও এসি সিট ১০১৮ টাকা।

Header Ad
Header Ad

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেতা

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেতা। ছবি: সংগৃহীত

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীদের হাতে ধরা পড়েছেন আবুল হাসনাত আদনান নামে এক ছাত্রলীগ নেতা।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলামোটরের রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারের ওয়াটারফল রেস্টুরেন্ট থেকে শিক্ষার্থীদের হাতে আটক হন তিনি।

আটক আবুল হাসনাত আদনান জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসনাত আদনান।

জানা যায়, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের এই নেতা রেস্টুরেন্টে বিয়ে খেতে এসেছে এমন খবর পেয়ে সেখান থেকেই তাকে ধরেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তারা। খবর পেয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা জানান, সে জুলাই হামলায় জড়িত ছিল এবং আন্দোলনের সময় হামলার বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণ তার মোবাইলে পাওয়া যায়৷ আন্দোলনের সময় গুলি করেছে বলেও জানান শিক্ষার্থীরা। তার মোবাইলে শিক্ষার্থী হত্যার আলামত পাওয়া গেছে এবং বর্তমানে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে বিভিন্ন গুজব ছড়ানোর আলামত পাওয়া যায় বলেও জানান তারা।

Header Ad
Header Ad

মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় জামায়াতের ২ সমর্থক বহিষ্কার

বাংলাদেশ জামাত-ই ইসলাম তাদের ফেইজবুক পেইজে এক বিবৃতিতে এসব জানায়। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই কানুকে জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তার ঘটনায় জড়িতদের বহিষ্কার করেছে জামায়াতে ইসলামী। এ ঘটনায় নিন্দাও জানিয়ে জড়িতদের শাস্তির দাবি করা হয় দলটির পক্ষ থেকে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা জামায়াতে ইসলামীর প্রচার সেক্রেটারি মু. বেলাল হোসাইন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতের কুমিল্লা দক্ষিণ জেলার আমির অ্যাডভোকেট মু. শাহজাহান, জেলা সেক্রেটারি ড. সরওয়ার উদ্দিন ছিদ্দিকী, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা আমির মু. মাহফুজুর রহমান ও উপজেলা সেক্রেটারি মু. বেলাল হোসাইন যৌথভাবে বলেন, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই কানুকে লাঞ্ছিত করার ঘটনা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। জামায়াতে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা ছাড়াও দেশের সাধারণ কোনো নাগরিককে হেনস্তা করা সমর্থন করে না। আমরা এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাই।

নেতৃবৃন্দ বলেন, যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তারা জামায়াতে ইসলামীর কোনো পর্যায়ের নেতা বা কর্মী নয়। জামায়াতের কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বিষয়টি সমর্থন করে না। স্থানীয়ভাবে খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, আবদুল হাই কানু তার এলাকায় হত্যা মামলাসহ ৯টি মামলার আসামি। আমরা মনে করি, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।

তারা আরও বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ঢাকায় থাকা আবুল হাশেম এবং দুবাই ফেরত অহিদুর রহমানের শাস্তি দাবি করছি। পাশাপাশি আমরা সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি, আইন নিজের হাতে নেওয়ার কোনো অধিকার কারো নেই। আমরা আবুল হাশেম, অহিদুর রহমানসহ এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত সকলের শাস্তি দাবি করছি এবং শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে সমর্থক হওয়া সত্ত্বেও তাদের জামায়াতে ইসলামী থেকে বহিষ্কার ঘোষণা করছি।

প্রসঙ্গত, গত রোববার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানুকে গলায় জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা করেন স্থানীয় কয়েকজন। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের কুলিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। ওই এলাকার জামায়াতের সমর্থক প্রবাসী আবুল হাসেমের নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একদল দুর্বৃত্ত এ ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটান। এ ঘটনার একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানু লুদিয়ারা এলাকার বাসিন্দা। তিনি স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তবে আওয়ামী লীগের সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের রোষানলে পড়ে দীর্ঘ ৮ বছর এলাকা ছাড়া ছিলেন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর বেশ কয়েকবার তার বাড়িতে হামলা চালানো হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘জাহানাবাদ এক্সপ্রেস’ চলাচল শুরু, স্বপ্ন পূরণ হলো খুলনাবাসীর
বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেতা
মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় জামায়াতের ২ সমর্থক বহিষ্কার
নকল সিগারেট ব্র্যান্ডের ব্যবসায় জড়িত ছিলেন সাবেক শিক্ষামন্ত্রী
২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে গুচ্ছ পদ্ধতি রাখতে জরুরি নির্দেশনা  
শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ঢাকার দেওয়া চিঠি গ্রহণ করেছে দিল্লি
‘মুজিব’ সিনেমার পরিচালক শ্যাম বেনেগাল মারা গেছেন
হেনরী ও তার স্বামীর ৪৯ ব্যাংক হিসাবে লেনদেন পৌনে ৪ হাজার কোটি
স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল
ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল
শিল্পকলার সাবেক ডিজি লাকীসহ ২৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মিউজিক ফেস্ট মঞ্চে বিপিএল উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা  
দর্শনা সীমান্তে ভারতে পাচারকালে দুই নারী উদ্ধার; পাচারকারী আটক
১৫ বছরে বিএনপি আন্দোলনে ছিল বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছে: ফখরুল
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতিতে লেখা জয় বাংলা মুছে দিলো ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল
বাংলাদেশের কাছে ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: মুখ্যমন্ত্রী
হাসিনা বাংলাদেশে আসবে কেবল ফাঁসিতে ঝোলার জন্য: নাহিদ
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে ৫ মরদেহ উদ্ধার: চিকিৎসাধীন আরও ২ জনের মৃত্যু