বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাজউক: গ্রাহকের নথির সুরক্ষা কতদূর?

কোনোভাবেই রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) নথির সুরক্ষা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। নিয়মিত গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য গায়েব হওয়া, ফাইল গায়েব হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেই যাচ্ছে। সম্প্রতি রেকর্ডরুমে থাকার কথা এমন ১৫০টি ফাইল কর্মচারীদের কক্ষ থেকে উদ্ধার করেছে রাজউকেরই ভ্রাম্যমান আদালত।

রাজউকে গ্রাহকদের নথি চুরি বা গায়েব হওয়া বন্ধ করতে সিস্টেম ডিজিটালাইজ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপরও সম্প্রতি ৩০ হাজার গ্রাহকের নথি চুরি হয়েছে। এ অবস্থায় হাইকোর্টও ব্যাখ্যাও চেয়েছে রাজউকের কাছে।

এরও আগে বহুবার রাজউক থেকে নথি হারিয়েছে। অভিযোগ ছিল, রাজউকের ভেতরের একটি চক্রই এইসব নথি চুরি করে। সম্প্রতি কর্মচারীদের কক্ষ থেকে ১৫০টি ফাইল উদ্ধারের পর সেই অভিযোগ সত্যি প্রমাণিত হলো বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, নথি গায়েব করে তারপর ভবন নির্মাণে অনিয়ম করা হয়। অনিয়ম করলেও রাজউকের কিছু বলার থাকে না। কারণ রাজউকের কাছে কোন প্রমাণ নাই। আর ভবন মালিক দাবি করেন যে প্ল্যান অনুযায়ীই তিনি নির্মাণকাজ করছেন।

অন্যদিকে, পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের যে ১৫০টি ফাইল উদ্ধার করা হয়েছে সেসব ফাইলের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের হয়রানি করে ঘুষ চাওয়া হয়। ঘুষ না পাওয়া পর্যন্ত এসব ফাইল আর খুঁজে পাওয়া যায় না। কাঙ্ক্ষিত টাকা দিলে ফাইল পাওয়া যায়।

এমন অভিযোগ শতশত। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পূর্বাচলের এক প্লট বরাদ্দপ্রাপ্ত ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, লিজ দলিল করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু রাজউক থেকে বলা হয় ফাইল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু যখন ঘুষ দিলাম তখন ঠিকই ফাইল পাওয়া গেল।

সংশ্লিষ্টরা জানান, নথি গায়েব হওয়ার ঘটনা নিয়মিত ঘটার কারণেই ২০১৯ সালে অনলাইনে সেবা দেওয়া শুরু করে রাজউক। কিন্তু অনলাইনে যাওয়ার পরই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক গ্রাহকের নথি গায়েব হওয়ার ঘটনা ঘটে।

অনলাইনের নথি প্রিণ্ট করে সংরক্ষণ করবে রাজউক

রাজউকের সার্ভার থেকে গায়েব হওয়া গ্রাহকের ৩০ হাজার নথি উদ্ধার করার পর রাজউক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা বলেন, এখন থেকে অনলাইনের তথ্য প্রিণ্ট করেও সংরক্ষণ করা হবে। পাশাপাশি ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও আশ্বস্ত করেন তিনি।

নথি গায়েব হওয়ার পর রাজউক জিডি করে নিশ্চুপ থাকার পর যখন বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলো তারপর ঘটনা তদন্তে রাজউকের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), সাইবার পুলিশ ও কম্পিউটার কাউন্সিলও ‍যুক্ত হয়। এখনও এসব প্রতিষ্ঠান এ ব্যাপারে কাজ করছে জানান রাজউক চেয়ারম্যান।

এ প্রসঙ্গে রাজউক চেয়ারম্যান আরও জানান, তদন্তকারী সংস্থাগুলো প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে সার্ভার হ্যাক করা হয়েছে। কিন্তু কারা করেছে তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

রাজউকের ভেতরেই গড়ে উঠেছে শক্তিশালী চক্র

নথি গায়েবের ঘটনা একরকম নিয়মিত হলেও রাজউকের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কেন জানি সবসময় নীরব থেকেছে বলেই অভিযোগ ভুক্তোভোগীদের। কোনো কারণে ঘটনা ফাঁস হয়ে গেলে তখন একটু নড়েচড়ে বসে। সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, এসব নথি গায়েবে রাজউকের ভেতরেই একটি চক্র গড়ে উঠেছে।

এক সঙ্গে ৩০ হাজার গ্রাহকের নথি গায়েব হওয়ার পরও রাজউক নীরবই ছিল। ঘটনার এক সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও রাজউক ঘটনা তদন্তে কোনও তদন্ত কমিটিও করেনি। শুধু একটি জিডি করে চুপচাপ ছিল সংস্থাটি। অবশেষে হাইকোর্ট হস্তক্ষেপ করে।

অনলাইনেও নথি গায়েবের ঘটনায় নগরপরিকল্পনাবিদরা রাজউকের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ করে বলছেন, যেকোন অনলাইন স্টোরেজের ক্ষেত্রে ব্যাকআপ থাকে। কিন্তু এক্ষেত্রে ব্যাকআপ নাই কেন?

সাধারণত নাথি গায়েবের বিষয়ে রাজউকের কেউই গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননা। সম্প্রতি ১৫০টি ফাইল কর্মচারীদের কক্ষ থেকে উদ্ধারে নেতৃত্ব দেন রাজউকের সদস্য (এস্টেট) মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম। উদ্ধারের পর নূরুল ইসলাম বলেন, ফাইলগুলো রাজউকের অ্যানেক্স ভবন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এসব ফাইল রেকর্ডরুমে রাখতে বলা হয়েছে।

জানা যায়, অ্যানেক্স ভবন থেকে এর আগেও ৭০টি ফাইল উদ্ধার করা হয়। রাজউকের তৎকালীন চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদের নেতৃত্বে তখন অভিযান পরিচালিত হয়। এঘটনায় মোট নয়জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) মামলা হয়েছিল।

ওই মামলার এজহারে রাজউক উল্লেখ করে, নথির গতিবিধি খাতায় নিবন্ধন করা হয়নি এবং কাজ শেষে সেগুলো রেকর্ডরুমে না পাঠিয়ে সরিয়ে রাখেন আসামীরা। এছাড়া বিভিন্ন কর্মকর্তার সিল অবৈধভাবে তৈরি করে জালিয়াতির মাধ্যমে বেআইনিভবে ভুয়া নথি তৈরি ও লিজ দলিল সম্পাদন করে সরকারি সম্পত্তি আত্মসাতের চেষ্টা করা হয়েছিল।

জানতে চাইলে পরিবেশ ও নগর পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করা সংগঠন পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, রাজউক থেকে নথি গায়েবের অনেক ঘটনা আগেও ঘটেছে। কিন্তু কোন ঘটনারই সুরাহা রাজউক করতে পারেনি বা করেনি।

আরইউ/এএস

Header Ad
Header Ad

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিদ্যুৎ খাতকে কেন্দ্র করে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। দ্রুত সরবরাহ আইন (কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট আইন) প্রণয়ন করে দায়মুক্তি দেওয়ার মাধ্যমে এই খাতে লুটপাটের মডেল তৈরি হয়। গত ১৫ বছরে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনায় ঘুষ, কমিশন, এবং অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতার কারণে জনগণের ওপর ৭২ হাজার কোটি টাকার বোঝা চাপানো হয়েছে।

২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ৫,৭০০ মেগাওয়াট থেকে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৩২,০০০ মেগাওয়াটে পৌঁছেছে। এ সময়ে শতাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে বেশিরভাগ প্রকল্প দ্রুত সরবরাহ আইনের আওতায় অনুমোদন পাওয়ায় উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার সুযোগ বন্ধ ছিল।

বিশ্লেষণ থেকে জানা যায়, বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে ৩০ থেকে ৩৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার দুর্নীতির মাধ্যমে লুট হয়েছে।

মহাপরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুতের চাহিদা ৩০,০০০ মেগাওয়াট ধরা হলেও, পরে এই লক্ষ্যমাত্রা ৪০,০০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা হয়। চাহিদার চেয়ে বেশি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করায় অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা তৈরি হয়। এই অতিরিক্ত সক্ষমতার জন্য ক্যাপাসিটি পেমেন্ট বাবদ প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার অপচয় হয়েছে।

বিশেষজ্ঞ ম. তামিম বলেছেন, “উচ্চমাত্রার লক্ষ্য নির্ধারণ করে নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। এর ফলে জনগণের কাঁধে ভাড়া ও অন্যান্য ব্যয়ের বোঝা চেপেছে।”

শতভাগ বিদ্যুতায়নের লক্ষ্যে সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন নির্মাণ এবং মিটার কেনাকাটায় বিপুল অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। তবে এসব খাতে দুর্নীতির বিস্তারিত চিত্র এখনও স্পষ্ট নয়।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিদ্যুৎ খাতে এ ধরনের দুর্নীতি অর্থনীতিতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সরকারের উচ্চাভিলাষী প্রকল্পের ফলে জনগণকে অযৌক্তিকভাবে অতিরিক্ত ব্যয় বহন করতে হয়েছে।

প্রস্তাবিত সমাধান:

- বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতি কমাতে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে প্রকল্প অনুমোদন।
- দায়মুক্তি আইন বাতিল করে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
- শ্বেতপত্রে বিস্তারিত তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতির চিত্র প্রকাশ।
- অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা বন্ধ এবং বিদ্যুতের চাহিদা অনুযায়ী পরিকল্পনা গ্রহণ।

বিদ্যুৎ খাতের এই সংকট উত্তরণে জনসাধারণ, বিশেষজ্ঞ এবং গণমাধ্যমের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মো. নাজির উদ্দিন কার্তিক (২৫) আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) বিজিবি সদস্যরা গোমস্তাপুর উপজেলার কেতাব বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন।

আজ মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ১৬ বিজিবির গণমাধ্যম শাখা থেকে পাঠানো এক হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বাংগাবাড়ি বিজিবির নিয়মিত টহল দল মঙ্গলবার সকালে সীমান্ত পিলার ২০৪/এমপি হতে আনুমানিক ১ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যান্তরে কেতাব বাজার এলাকায় টহল পরিচালনা করছিলেন। টহল দেওয়ার সময় একজন ব্যক্তির গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে বিজিবির সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি অসংলগ্ন বক্তব্য দিতে থাকেন। পরে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদে ওই ব্যক্তি স্বীকার করেন তিনি ভারতীয় নাগরিক। ওই ব্যক্তির ভাষ্যমতে তাঁর নাম, নাজির উদ্দিন কার্তিক। তিনি ভারতের বিহার রাজ্যের কাঠিয়ার জেলার আবাদপুর থানার গাবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা। তল্লাশী করে ওই ব্যক্তির কাছ ভারতীয় ১০ রুপি এবং বাংলাদেশী ২৫০ টাকা পাওয়া গেছে। তাঁর কাছ থেকে কোনো পাসপোর্ট বা বৈধ ডকুমেন্ট পাওয়া যায়নি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ওই ব্যক্তিকে আটক পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জিজ্ঞাসাবাদ কার্যক্রম চলমান আছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় ভ্রমণ ও চিকিৎসার কাজে যাওয়া বাংলাদেশিরা সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। চলমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এবং বিজেপি সমর্থকদের লংমার্চ কর্মসূচি ঘিরে এই হয়রানির মাত্রা বেড়ে গেছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) থেকে আগরতলায় হোটেল ভাড়া না পেয়ে বাংলাদেশি পর্যটকরা চরম বিপাকে পড়েছেন। কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার বাসিন্দা ফরিদ মিয়া জানান, হোটেল ভাড়া নেওয়ার পর মুসলিম এবং বাংলাদেশি হওয়ায় তাকে এক ঘণ্টার মধ্যেই হোটেল থেকে বের করে দেওয়া হয়। টাকা ফেরত না পেয়ে তিনি বাধ্য হয়ে শহরের বাইরে আত্মীয়ের বাড়িতে রাত কাটান এবং পরদিন দেশে ফিরে আসেন।

আগরতলা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টে বাঁশের বেড়া দিয়ে চলাচলে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সীমান্ত পারাপারের সময় বাংলাদেশিদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করা হচ্ছে। আখাউড়া স্থলবন্দরে ফিরে আসা যাত্রীরা জানিয়েছেন, সীমান্তে বাংলাদেশিদের হুমকি ও হয়রানির মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের ব্যবসায়ী মুজিবুর রহমান শিলচরে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ফেয়ারে জামদানি শাড়ির একটি স্টল দিয়েছিলেন। সেখানে একদল যুবক "জয় শ্রী রাম" স্লোগান দিয়ে তার দোকানে হামলা চালায়। হামলাকারীরা দোকান ভাঙচুর করে এবং সমস্ত টাকা-পয়সা লুটপাট করে নিয়ে যায়।

এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবি অতিরিক্ত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জাবের বিন জব্বার জানিয়েছেন, সীমান্তে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশিরা এমন হয়রানি ও বৈষম্যমূলক আচরণের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এর সমাধানের জন্য দুই দেশের সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা নিরসনে কূটনৈতিক পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট
সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি
প্রতিবেশী রাষ্ট্রের গোলামি করতে স্বাধীনতা অর্জন করিনি: সোহেল তাজ
মাইক্রোসফটের সমীক্ষায় ভুয়া খবর ছড়ানোর শীর্ষে ভারত
আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে কনস্যুলার সেবা বন্ধ
একটি ইস্যু দিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক মূল্যায়ন করা যাবে না : ভারতীয় হাইকমিশনার
জাতীয় ঐক্যের ডাক দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ
শান্তিরক্ষী বাহিনীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর
যমুনার চর কেটে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
২০২৩ সালে সর্বোচ্চ দুর্নীতি পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলায়
শেখ হাসিনার পতন কোনোভাবেই মানতে পারছেন না ভারত : রিজভী
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে জরুরি তলব
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, এসএসসি পাসেই আবেদনের সুযোগ
এস আলম পরিবারের ৩৫০ ব্যাংক হিসাবের সন্ধান
২৮ বিয়ে প্রসঙ্গে যা বললেন নায়িকা রোমানা
বাংলাদেশিদের সেবা দেবে না ত্রিপুরার কোনো হোটেল–রেস্তোরাঁ
ভারত সফরে আসছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন
‘বাংলাদেশি কনস্যুলেটে হামলা প্রতিবেশীদের মধ্যে বিবাদের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে’
বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলায় ৩ পুলিশ বরখাস্ত, গ্রেপ্তার ৭