রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

রাজউক: গ্রাহকের নথির সুরক্ষা কতদূর?

কোনোভাবেই রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) নথির সুরক্ষা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। নিয়মিত গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য গায়েব হওয়া, ফাইল গায়েব হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেই যাচ্ছে। সম্প্রতি রেকর্ডরুমে থাকার কথা এমন ১৫০টি ফাইল কর্মচারীদের কক্ষ থেকে উদ্ধার করেছে রাজউকেরই ভ্রাম্যমান আদালত।

রাজউকে গ্রাহকদের নথি চুরি বা গায়েব হওয়া বন্ধ করতে সিস্টেম ডিজিটালাইজ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপরও সম্প্রতি ৩০ হাজার গ্রাহকের নথি চুরি হয়েছে। এ অবস্থায় হাইকোর্টও ব্যাখ্যাও চেয়েছে রাজউকের কাছে।

এরও আগে বহুবার রাজউক থেকে নথি হারিয়েছে। অভিযোগ ছিল, রাজউকের ভেতরের একটি চক্রই এইসব নথি চুরি করে। সম্প্রতি কর্মচারীদের কক্ষ থেকে ১৫০টি ফাইল উদ্ধারের পর সেই অভিযোগ সত্যি প্রমাণিত হলো বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, নথি গায়েব করে তারপর ভবন নির্মাণে অনিয়ম করা হয়। অনিয়ম করলেও রাজউকের কিছু বলার থাকে না। কারণ রাজউকের কাছে কোন প্রমাণ নাই। আর ভবন মালিক দাবি করেন যে প্ল্যান অনুযায়ীই তিনি নির্মাণকাজ করছেন।

অন্যদিকে, পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের যে ১৫০টি ফাইল উদ্ধার করা হয়েছে সেসব ফাইলের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের হয়রানি করে ঘুষ চাওয়া হয়। ঘুষ না পাওয়া পর্যন্ত এসব ফাইল আর খুঁজে পাওয়া যায় না। কাঙ্ক্ষিত টাকা দিলে ফাইল পাওয়া যায়।

এমন অভিযোগ শতশত। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পূর্বাচলের এক প্লট বরাদ্দপ্রাপ্ত ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, লিজ দলিল করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু রাজউক থেকে বলা হয় ফাইল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু যখন ঘুষ দিলাম তখন ঠিকই ফাইল পাওয়া গেল।

সংশ্লিষ্টরা জানান, নথি গায়েব হওয়ার ঘটনা নিয়মিত ঘটার কারণেই ২০১৯ সালে অনলাইনে সেবা দেওয়া শুরু করে রাজউক। কিন্তু অনলাইনে যাওয়ার পরই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক গ্রাহকের নথি গায়েব হওয়ার ঘটনা ঘটে।

অনলাইনের নথি প্রিণ্ট করে সংরক্ষণ করবে রাজউক

রাজউকের সার্ভার থেকে গায়েব হওয়া গ্রাহকের ৩০ হাজার নথি উদ্ধার করার পর রাজউক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা বলেন, এখন থেকে অনলাইনের তথ্য প্রিণ্ট করেও সংরক্ষণ করা হবে। পাশাপাশি ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও আশ্বস্ত করেন তিনি।

নথি গায়েব হওয়ার পর রাজউক জিডি করে নিশ্চুপ থাকার পর যখন বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলো তারপর ঘটনা তদন্তে রাজউকের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), সাইবার পুলিশ ও কম্পিউটার কাউন্সিলও ‍যুক্ত হয়। এখনও এসব প্রতিষ্ঠান এ ব্যাপারে কাজ করছে জানান রাজউক চেয়ারম্যান।

এ প্রসঙ্গে রাজউক চেয়ারম্যান আরও জানান, তদন্তকারী সংস্থাগুলো প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে সার্ভার হ্যাক করা হয়েছে। কিন্তু কারা করেছে তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

রাজউকের ভেতরেই গড়ে উঠেছে শক্তিশালী চক্র

নথি গায়েবের ঘটনা একরকম নিয়মিত হলেও রাজউকের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কেন জানি সবসময় নীরব থেকেছে বলেই অভিযোগ ভুক্তোভোগীদের। কোনো কারণে ঘটনা ফাঁস হয়ে গেলে তখন একটু নড়েচড়ে বসে। সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, এসব নথি গায়েবে রাজউকের ভেতরেই একটি চক্র গড়ে উঠেছে।

এক সঙ্গে ৩০ হাজার গ্রাহকের নথি গায়েব হওয়ার পরও রাজউক নীরবই ছিল। ঘটনার এক সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও রাজউক ঘটনা তদন্তে কোনও তদন্ত কমিটিও করেনি। শুধু একটি জিডি করে চুপচাপ ছিল সংস্থাটি। অবশেষে হাইকোর্ট হস্তক্ষেপ করে।

অনলাইনেও নথি গায়েবের ঘটনায় নগরপরিকল্পনাবিদরা রাজউকের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ করে বলছেন, যেকোন অনলাইন স্টোরেজের ক্ষেত্রে ব্যাকআপ থাকে। কিন্তু এক্ষেত্রে ব্যাকআপ নাই কেন?

সাধারণত নাথি গায়েবের বিষয়ে রাজউকের কেউই গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননা। সম্প্রতি ১৫০টি ফাইল কর্মচারীদের কক্ষ থেকে উদ্ধারে নেতৃত্ব দেন রাজউকের সদস্য (এস্টেট) মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম। উদ্ধারের পর নূরুল ইসলাম বলেন, ফাইলগুলো রাজউকের অ্যানেক্স ভবন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এসব ফাইল রেকর্ডরুমে রাখতে বলা হয়েছে।

জানা যায়, অ্যানেক্স ভবন থেকে এর আগেও ৭০টি ফাইল উদ্ধার করা হয়। রাজউকের তৎকালীন চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদের নেতৃত্বে তখন অভিযান পরিচালিত হয়। এঘটনায় মোট নয়জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) মামলা হয়েছিল।

ওই মামলার এজহারে রাজউক উল্লেখ করে, নথির গতিবিধি খাতায় নিবন্ধন করা হয়নি এবং কাজ শেষে সেগুলো রেকর্ডরুমে না পাঠিয়ে সরিয়ে রাখেন আসামীরা। এছাড়া বিভিন্ন কর্মকর্তার সিল অবৈধভাবে তৈরি করে জালিয়াতির মাধ্যমে বেআইনিভবে ভুয়া নথি তৈরি ও লিজ দলিল সম্পাদন করে সরকারি সম্পত্তি আত্মসাতের চেষ্টা করা হয়েছিল।

জানতে চাইলে পরিবেশ ও নগর পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করা সংগঠন পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, রাজউক থেকে নথি গায়েবের অনেক ঘটনা আগেও ঘটেছে। কিন্তু কোন ঘটনারই সুরাহা রাজউক করতে পারেনি বা করেনি।

আরইউ/এএস

Header Ad
Header Ad

উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের সঙ্গে চলমান কূটনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে আরব সাগরে একাধিক অ্যান্টি-শিপ (জাহাজ বিধ্বংসী) ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী। ভারতীয় নৌবাহিনী বলছে, এ সফলতা দেশের সমুদ্র নিরাপত্তা ও যুদ্ধ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।

রোববার (২৬ এপ্রিল) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, আরব সাগরে মোতায়েন ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ থেকে ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রসহ ভূমি বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের নিক্ষেপের একাধিক দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছে নৌবাহিনী।

ভারতীয় নৌবাহিনী এক্স (সাবেক টুইটার) পোস্টে জানায়, 'দীর্ঘ পাল্লার নির্ভুল হামলার সক্ষমতা যাচাই ও প্রদর্শনের অংশ হিসেবে প্ল্যাটফর্ম ও সিস্টেম প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে একাধিক সফল অ্যান্টি-শিপ মিসাইল পরীক্ষা চালানো হয়েছে। ভারতীয় নৌবাহিনী দেশের সামুদ্রিক স্বার্থ রক্ষায় যেকোনো সময়, যেকোনো স্থানে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত, বিশ্বাসযোগ্য ও ভবিষ্যতমুখী।'

এই পরীক্ষাগুলো এমন একসময় পরিচালিত হয়েছে, যখন জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে ২২ এপ্রিল এক হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়। ওই ঘটনার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়ে গেছে। পাকিস্তান নৌবাহিনীর নির্ধারিত সারফেস-টু-সারফেস মিসাইল পরীক্ষার আগে ভারতের এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

কাশ্মীরে হামলার পর ভারতের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দুই দেশের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতের পদক্ষেপ। অন্যদিকে, পাকিস্তান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, সিন্ধু নদের পানি বন্ধ করা হলে তা যুদ্ধ ঘোষণার শামিল হবে।

উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যেই পরপর তিন রাত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলওসি) ভারত ও পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে।

Header Ad
Header Ad

ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা

পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম আবারও জীবনসঙ্গীর খোঁজে রয়েছেন। সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মিলা জানান, “আমি আমার জন্য ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না!”

২০১৭ সালে পাইলট এস এম পারভেজ সানজারিকে বিয়ে করেন তিনি। তবে বিয়ের এক বছরের মধ্যেই যৌতুক ও নির্যাতনের অভিযোগ এনে বিচ্ছেদ ঘটান মিলা। এরপর থেকে দীর্ঘ সাত বছর একাই কাটিয়েছেন এই গায়িকা।

মিলা বলেন, “দুইটা কারণে এখনো খুঁজে পাইনি— এক, আমি আবার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছি। দুই, নিজে নিজে খুঁজে প্রেম করা আমার পক্ষে কঠিন, কারণ আমি সময় দিতে পারি না।” তিনি আরও বলেন, “বিয়ে খুব বেশি জরুরি বিষয় নয়। তবে একজন জীবনসঙ্গী দরকার, যে আমাকে বুঝবে।”

পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

একজন জীবনসঙ্গীর ক্ষেত্রে মিলা কিছু শর্তও দিয়েছেন। তার ভাষায়, “ছেলেটা সুদর্শন হোক, সেটা ভালো, তবে সবচেয়ে জরুরি হলো— দায়িত্বশীল হতে হবে, বন্ধুর মতো আচরণ করতে হবে, আমার প্রতি মায়া থাকতে হবে। পাশাপাশি পশুপাখির প্রতিও মায়া থাকতে হবে।”

আর্থিক বিষয়েও বাস্তবতা তুলে ধরেন এই সংগীতশিল্পী। বলেন, “বর্তমানে পরিবার চালানোর মতো ইনকাম থাকলেই চলে। টাকাওয়ালা জামাই চাই না, কিন্তু ইনকাম জরুরি।”

স্টেজ শো করা একজন শিল্পী হিসেবে নিজের জীবনধারাও তুলে ধরেন মিলা। বলেন, “আমি কোথাও শো করতে গেলে রাত ১০টার মধ্যে বাসায় ফেরা নাও হতে পারে। যে আমার লাইফ পার্টনার হবে, তাকে অন্তত এটুকু বুঝতে হবে।”

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

জমি বিরোধকে কেন্দ্র করে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ফজল হক (৫০) নামে এক শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে উপজেলার বংশীনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ফজল হক উপজেলার বংশীনগর গ্রামের মৃত দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি বাশতৈল ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সভাপতি।

এ ঘটনায় নিহত ফজল হকের স্ত্রী মরিয়ম বেগম ও তার ছেলে মনির হোসনকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। তারা দু’জনেই মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ফজল হক ও তার ভাতীজা পারভেজের সাথে দীর্ঘ দিন যাবৎ জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। রবিবার সকালে ভাতিজা পারভেজসহ অন্তত ২৫ জন নিহত ফজল হকের দখলে থাকা জমি দখল নিতে যায়। এতে ফজল হক ও তার পরিবারের লোকজন বাধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা ফজল হক, ছেলে মনির হোসেন ও স্ত্রী মরিয়ম বেগমকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে।

এরপর স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ফজল হককে মৃত বলে ঘোষণা করে।

বাশতৈল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ জানান, ওই জমি নিয়ে ইতোপূর্বে একাধিবার গ্রাম্য শালিস হয়েছে। রবিবার তার ভাতিজা পারভেজ, আনোয়ার, জিন্নাহসহ ২৫-৩০ জন ফজল হকের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে হত্যা করে।

তিনি আরও জানান, ফজল হক বাশতৈল ইউনিয়ন শ্রমিকদলের সভাপতি হিসাবে আজই দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার কথা ছিল।

এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন জানান, হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর
রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা