রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কমেছে আন্তর্জাতিক সহায়তা, উদ্বেগ বাড়াচ্ছে রোহিঙ্গা

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। একদিকে প্রত্যাবাসন নিয়ে আশার আলো নেই অন্যদিকে আন্তর্জাতিক তহবিল কমে যাওয়াটাও হতাশার বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ অবস্থায় জাতিসংঘ আগের অবস্থানেই আছে। এখনো বিশ্বসংগঠনটি বলছে, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের পরিস্থিতি প্রত্যাবাসনের উপযোগী নয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, চীনা মধ্যস্থতায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে চেষ্টা চলছে। নিউইয়র্কে এবং বেইজিংয়ে দেশটির মধ্যস্থতায় তিনটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে বিভিন্ন সময়। সর্বশেষ চীনা মধ্যস্থতায় ১১০০ রোহিঙ্গা মিয়ানমারে ফিরে যাবেন। সেই প্রস্তুতিই চলছে এখন।

যদিও পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলছেন, টেকসই প্রত্যাবাসন না হলে বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাবে না। সরল বিশ্বাসে মিয়ানমারের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রাখবে সরকার। বিষয়টি কাল বা পরশু শুরু হবে এমনটাও নয়।

সোমবার (২০ মার্চ) জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার (ইউএনএইচসিআর) জানায়, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের পরিস্থিতি বর্তমানে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের টেকসই প্রত্যাবর্তনের জন্য উপযোগী নয়। এক্ষেত্রে ইউএনএইচসিআরের অবস্থান অপরিবর্তিত রয়েছে।

ইউএনএইচসিআর আরও বলছে, সম্ভাব্য প্রত্যাবাসন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে একটি দ্বিপক্ষীয় পাইলট প্রকল্পে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের একটি গ্রুপের সঙ্গে দেখা করতে মিয়ানমারের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে সফর করেছে।

তবে এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে ইউএনএইচসিআর জড়িত নয় উল্লেখ করে বলা হয়, ইউএনএইচসিআর সেই প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে, যা সমস্ত শরণার্থীর যাচাইয়ের দিকে পরিচালিত করতে পারে এবং শেষ পর্যন্ত প্রত্যাবর্তনের পথ তৈরি করতে পারে।

সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির এ প্রসঙ্গে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে চেষ্টা চলছে। চেষ্টা করে যেতে হবে। মিয়ানমারের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, চীন-মার্কিন উত্তেজনা এগুলোর উপর আমাদের হাত নেই। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ করেছে।

‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ তহবিল সংকট

‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে যুক্ত হয়েছে অর্থসংকট। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গাদের জন্য পর্যাপ্ত অর্থসাহায্য দিচ্ছে না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০১৭ সালের আগস্টে ব্যাপকহারে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঘটে বাংলাদেশে। তারপর বিশ্ব সম্প্রদায়ের মনোযোগ ছিল। অর্থসহায়তা পর্যাপ্ত না হলেও ভালোই ছিল।

কিন্তু এই মনোযোগ মোটামুটি দুই বছর স্থায়ী ছিল। মূলত ২০১৯ সাল থেকেই রোহিঙ্গাদের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগ কমতে থাকে। সেটি চূড়ান্ত রূপ পেয়েছে সম্প্রতি। রোহিঙ্গাদের জন্য অর্থসহায়তা একেবারে তলানীতে এসে ঠেকেছে।

২০১৯ সালে যখন রোহিঙ্গাদের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগ কমছে তখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছিলেন, রোহিঙ্গাদের জন্য একদিকে বৈদেশিক সাহায্য কমছে, অন্যদিকে বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যে নিজেদের তহবিল থেকে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা শরণার্থীদের জন্য খরচ করেছে।

জানা যায়, ২০২২ সাল থেকে আশঙ্কাজনকভাবে কমতে থাকে আন্তর্জাতিক অর্থায়ন। রোহিঙ্গাদের জন্য বৈদেশিক সাহায্যের বিষয়টি যারা সমন্বয় করে জয়েন্ট রেসপন্স প্লান (জেআরপি)। এই জেআরপির হিসাব বলছে, ২০২২ সালে ইউএনএইচসিআর ৮৮১ মিলিয়ন ডলার সহায়তা চেয়েছিল। কিন্তু সহায়তা এসেছিল মাত্র ২৮৫ মিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য অর্থায়ন কমে যাওয়াটা খুবই উদ্বেগের। মনোযোগের অভাব কিংবা ইউক্রেন সংকট বা অন্য ঘটনাপ্রবাহের কারণেই হোক না কেন অর্থায়ন কমে গেছে। কিন্তু আমরা রোহিঙ্গাদের জন্য আর্থিক সহায়তা আদায়ের লক্ষ্যে সর্বোচ্চ চেষ্টাটাই করে চলেছি। বৈশ্বিক মনোযোগ এখন অন্যদিকে সরে গেছে।

এ অবস্থায় গত আগস্টে বাংলাদেশ সফর করেন জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত নোলিন হাইজার। এ সময় সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশেষ দূতকে বলেন, আমরা এর সমাধান চাই। আমরা কতদিন এই বিপুল সংখ্যক লোককে আতিথেয়তা দিতে পারি?

মিয়ানমারের দমন-পীড়ন থেকে বাঁচতে বর্তমানে প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তারা বাংলাদেশের ওই এলাকাগুলো পরিবেশ-প্রতিবেশ ধ্বংস করছে। একইসঙ্গে, ক্যাম্পগুলোতে অপরাধ আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

 

Header Ad
Header Ad

উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের সঙ্গে চলমান কূটনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে আরব সাগরে একাধিক অ্যান্টি-শিপ (জাহাজ বিধ্বংসী) ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী। ভারতীয় নৌবাহিনী বলছে, এ সফলতা দেশের সমুদ্র নিরাপত্তা ও যুদ্ধ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।

রোববার (২৬ এপ্রিল) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, আরব সাগরে মোতায়েন ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ থেকে ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রসহ ভূমি বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের নিক্ষেপের একাধিক দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছে নৌবাহিনী।

ভারতীয় নৌবাহিনী এক্স (সাবেক টুইটার) পোস্টে জানায়, 'দীর্ঘ পাল্লার নির্ভুল হামলার সক্ষমতা যাচাই ও প্রদর্শনের অংশ হিসেবে প্ল্যাটফর্ম ও সিস্টেম প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে একাধিক সফল অ্যান্টি-শিপ মিসাইল পরীক্ষা চালানো হয়েছে। ভারতীয় নৌবাহিনী দেশের সামুদ্রিক স্বার্থ রক্ষায় যেকোনো সময়, যেকোনো স্থানে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত, বিশ্বাসযোগ্য ও ভবিষ্যতমুখী।'

এই পরীক্ষাগুলো এমন একসময় পরিচালিত হয়েছে, যখন জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে ২২ এপ্রিল এক হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়। ওই ঘটনার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়ে গেছে। পাকিস্তান নৌবাহিনীর নির্ধারিত সারফেস-টু-সারফেস মিসাইল পরীক্ষার আগে ভারতের এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

কাশ্মীরে হামলার পর ভারতের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দুই দেশের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতের পদক্ষেপ। অন্যদিকে, পাকিস্তান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, সিন্ধু নদের পানি বন্ধ করা হলে তা যুদ্ধ ঘোষণার শামিল হবে।

উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যেই পরপর তিন রাত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলওসি) ভারত ও পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে।

Header Ad
Header Ad

ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা

পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম আবারও জীবনসঙ্গীর খোঁজে রয়েছেন। সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মিলা জানান, “আমি আমার জন্য ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না!”

২০১৭ সালে পাইলট এস এম পারভেজ সানজারিকে বিয়ে করেন তিনি। তবে বিয়ের এক বছরের মধ্যেই যৌতুক ও নির্যাতনের অভিযোগ এনে বিচ্ছেদ ঘটান মিলা। এরপর থেকে দীর্ঘ সাত বছর একাই কাটিয়েছেন এই গায়িকা।

মিলা বলেন, “দুইটা কারণে এখনো খুঁজে পাইনি— এক, আমি আবার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছি। দুই, নিজে নিজে খুঁজে প্রেম করা আমার পক্ষে কঠিন, কারণ আমি সময় দিতে পারি না।” তিনি আরও বলেন, “বিয়ে খুব বেশি জরুরি বিষয় নয়। তবে একজন জীবনসঙ্গী দরকার, যে আমাকে বুঝবে।”

পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

একজন জীবনসঙ্গীর ক্ষেত্রে মিলা কিছু শর্তও দিয়েছেন। তার ভাষায়, “ছেলেটা সুদর্শন হোক, সেটা ভালো, তবে সবচেয়ে জরুরি হলো— দায়িত্বশীল হতে হবে, বন্ধুর মতো আচরণ করতে হবে, আমার প্রতি মায়া থাকতে হবে। পাশাপাশি পশুপাখির প্রতিও মায়া থাকতে হবে।”

আর্থিক বিষয়েও বাস্তবতা তুলে ধরেন এই সংগীতশিল্পী। বলেন, “বর্তমানে পরিবার চালানোর মতো ইনকাম থাকলেই চলে। টাকাওয়ালা জামাই চাই না, কিন্তু ইনকাম জরুরি।”

স্টেজ শো করা একজন শিল্পী হিসেবে নিজের জীবনধারাও তুলে ধরেন মিলা। বলেন, “আমি কোথাও শো করতে গেলে রাত ১০টার মধ্যে বাসায় ফেরা নাও হতে পারে। যে আমার লাইফ পার্টনার হবে, তাকে অন্তত এটুকু বুঝতে হবে।”

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

জমি বিরোধকে কেন্দ্র করে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ফজল হক (৫০) নামে এক শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে উপজেলার বংশীনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ফজল হক উপজেলার বংশীনগর গ্রামের মৃত দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি বাশতৈল ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সভাপতি।

এ ঘটনায় নিহত ফজল হকের স্ত্রী মরিয়ম বেগম ও তার ছেলে মনির হোসনকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। তারা দু’জনেই মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ফজল হক ও তার ভাতীজা পারভেজের সাথে দীর্ঘ দিন যাবৎ জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। রবিবার সকালে ভাতিজা পারভেজসহ অন্তত ২৫ জন নিহত ফজল হকের দখলে থাকা জমি দখল নিতে যায়। এতে ফজল হক ও তার পরিবারের লোকজন বাধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা ফজল হক, ছেলে মনির হোসেন ও স্ত্রী মরিয়ম বেগমকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে।

এরপর স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ফজল হককে মৃত বলে ঘোষণা করে।

বাশতৈল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ জানান, ওই জমি নিয়ে ইতোপূর্বে একাধিবার গ্রাম্য শালিস হয়েছে। রবিবার তার ভাতিজা পারভেজ, আনোয়ার, জিন্নাহসহ ২৫-৩০ জন ফজল হকের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে হত্যা করে।

তিনি আরও জানান, ফজল হক বাশতৈল ইউনিয়ন শ্রমিকদলের সভাপতি হিসাবে আজই দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার কথা ছিল।

এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশারফ হোসেন জানান, হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর
রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা