সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কৃষক বাঁচাতেই চালের দাম চড়া

চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। তারপরও কমছে না চালের দাম। কারণ কৃষকরা হাট-বাজারে ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকা মণ অর্থাৎ প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজি ধান বিক্রি করছেন। ভোক্তাদের পকেট থেকে টাকা বেশি গেলেও দেশের কৃষকদের কিছু লাভ হচ্ছে।

প্রতি মণ ধানে ২৫ কেজি চাল হলে দাম পড়ে ৪৮ থেকে ৫৬ টাকা। এর সঙ্গে পরিবহন খরচ, আড়তদারি যোগ করলে কেজিতে আরও ২ টাকা যোগ হবে। রাজধানীতে সেই মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। এ ছাড়া ২৮ চাল ৫৬ থেকে ৬০ টাকা ও মিনিকেট ৭০ থেকে ৭৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। কৃষকদের বাঁচাতে এই দাম যৌক্তিক, তা মেনে নিতে হবে। তা না হলে অর্থনীতিতে আরও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। কারণ উৎপাদন খরচ বেড়ে গেছে। কৃষক, সরকারি কর্মকর্তা ও অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।

বিভিন্ন জেলায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ক্ষেত থেকে আমন ধান উঠানো প্রায় শেষ। কৃষকের ঘরেও তেমন নেই ধান। কোনো কোনো কৃষক বাজারে ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকা মণ ধান বিক্রি করছেন। জানতে চাইলে নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর থানার করিমপুরের এনামুল হক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, গুটি স্বর্ণা ধান ১২০০ টাকা মন বিক্রি হচ্ছে। যা কয়েক দিন আগে ১৪০০ টাকাও বিক্রি হয়েছে। অপরদিকে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল থানার কাজলকেশরের সাইদুর বলেন, ‘১২০০ থেকে ১৪০০ টাকা মণ ধান বিক্রি হচ্ছে। এর চেয়ে দাম কমলে লোকসান হবে। তাতে জমি চাষ করা সম্ভব হবে না। কারণ সার, শ্রমিকের দাম বেশি। ধান কাটার জন্য সহজে লোক পাওয়া যায় না।

অপরদিকে, রাজধানীতে চালের পাইকারি বাজার মোহাম্মদপুরের কৃষিমার্কেট, কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন খুচরা বাজারে সরেজমিনে দেখা গেছে, মোটা চাল ৫০ থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। খুচরা পর্যায়ে তা ৫৫ টাকা। দামের ব্যাপারে জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের আল্লাহর দান রাইস এর মো. আব্দুল আওয়াল তালুকদার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মোটা চাল ৫০ টাকার উপরে। এর দাম কমবে না। কারণ গ্রামেই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। ২৮ চাল ৬০ টাকা ও মিনিকেট ৭২ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। এই চালই বিভিন্ন অলিগলিতে খুচরা পর্যায়ে আরও বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বর্তমানে যে চালের বাজার তা থেকে দাম আর কমবে না। কারণ মোটা চাল মানুষ কম খায়। বোরা ধান মে মাসে হবে। যা থেকে ২৮ ও মিনিকেট চাল বাজারে আসে। বাজারে আসতে অনেক দেরি আছে। একই বাজারের বরিশাল রাইস এজেন্সি, কুমিল্লা রাইস এজেন্সিসহ অন্যান্য চাল ব্যবসায়ীরাও জানান, সব কিছুর দাম বাড়তি। তাই ধানের দামও বেশি। এ কারণে কমবে না চালের দাম।

এদিকে কৃষিমার্কেটের শাপলা রাইস এজেন্সিসহ অন্যান্য চাল ব্যবসায়ীরা জানান, মোটা চাল ৪৮ থেকে ৫২ টাকা, ২৮ চাল ৫৮ থেকে ৫০ টাকা, মিনিকেট ৭০ থেকে ৭৫ টাকা, বাসমতি ৮৮, নাজিরশাইল ৮২ থেকে ৯০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। পোলাও চালের দামও বাড়তি। প্যাকেট ছাড়া এই চাল ১২৫ টাকা ও বিভিন্ন কোম্পানির প্যাকেট চাল ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

এদিকে হাটে-বাজারে বেশি দাম হলেও চলতি আমন মৌসুমে সরকার ২৮ টাকা দরে ধান ও ৪২ টাকা কেজি চাল কেনার ঘোষণা দিয়েছে। গত ২ নভেম্বর খাদ্যমন্ত্রী সাধনচন্দ্র মজুমদার জানান, এবার সরকারিভাবে সারাদেশের কৃষক ও চালকল মালিকদের কাছ থেকে এই দরে তিন লাখ টন ধান ও পাঁচ লাখ টন সেদ্ধ চাল কেনা হবে।

কিন্তু তাতে উৎপাদন খরচই মিটবে না। তাই বাজারে বেশি দামেই বিক্রি হচ্ছে। সরকারের অন্য মন্ত্রণালয়েরও একই কথা। কম দাম হলে কৃষকরা তাদের ধান-চাল দেবে না। তা বাজারের বাস্তবভিত্তিক হতে হবে।

সার্বিক ব্যাপারে জানতে কৃষি সচিব মো. সায়েদুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কথা না বলায় মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। তবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. বেনজীর আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘এবার আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা এক কোটি ৬৩ লাখ মেট্রিক টন ধরা হলেও আশা করি উৎপাদন এক কোটি ৭৪ লাখ টন হবে। এবার কৃষক ভালোই দাম পাচ্ছেন, ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকা মণ। এতে কৃষকরা খুশি। এর চেয়ে দাম কমলে তারা জমি চাষ করবে না। তাই এর চেয়ে কম দাম ঠিক হবে না। কারণ তাদের উৎপাদন খরচ এবার বেশি হয়েছে।

তাহলে খাদ্য মন্ত্রণালয় কম দামে কেনার ঘোষণা কেন দিয়েছে? এমন প্রশ্নের জবাবে এই ডিজি বলেন, তারা কীভাবে দাম নির্ধারণ করেছে এটা তাদের ব্যাপার। কম ধরলে তাদের সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে না। কারণ কৃষকের লোকসান হলে জমি চাষ করবে না। তখন আমদানি করতে হবে। এরফলে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

এ ব্যাপারে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ও কৃষি অর্থনীতিবিদ ড. শামসুল আলম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, অন্য বছরের তুলনায় এবারে ধানের দাম বৃদ্ধি পাবে। কারণ আমনের উৎপাদনের সময় থেকেই সার, বীজ ও শ্রমিকেরও দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। মূল্যস্ফীতিও প্রায় ৯ শতাংশ হয়েছে। সেটার প্রতিফলন ধান-চালেও পড়বে। কাজেই বর্তমান বাজারে ধান চালের যে মূল্য তা উৎপাদনেরই প্রতিফলন। কাজেই বর্তমানের দাম অযৌক্তিক না।

তাহলে খাদ্য মন্ত্রণালয় কেন কম দামে ধান চাল কেনার ঘোষণা দিয়েছে? এ ব্যাপারে এই কৃষি অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘তারা যে সংগ্রহ মূল্য করেছে তাতে কৃষকরা ধান চাল নাও দিতে পারে। কারণ খরচ তো বেড়েছে। কাজেই তাদের সঠিক উৎপাদন খরচ ও স্বাভাবিক লভাংশ ১০ থেকে ১৫ শতাংশ ধরে দাম নির্ধারণ করতে হবে। তা না হলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। জমি চাষে বিমুখ হয়ে যাবে। আর চাল আমদানি করলে অর্থনীতিতেও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

জেডএ/আরএ/

Header Ad
Header Ad

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দেশের পাঁচটি জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ও সোমবার (২৭ ও ২৮ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় চারজন, কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও মদনে দুজন, সুনামগঞ্জের শাল্লায় একজন এবং চাঁদপুরের কচুয়ায় একজন প্রাণ হারিয়েছেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বজ্রপাতে দুজন কৃষক নিহত হন। নিহতরা হলেন নিখিল দেবনাথ (৫৮) ও জুয়েল ভূঁইয়া (৩০)।

একই জেলার বরুড়া উপজেলার খোসবাস উত্তর ইউনিয়নের পয়েলগচ্ছ গ্রামে দুপুর ১২টার দিকে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় বজ্রপাতে মারা যায় দুই কিশোর—মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) ও মো. ফাহাদ (১৩)। এ সময় আবু সুফিয়ান (সাড়ে ৭) নামের একটি শিশু আহত হয় এবং তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে ধান কাটার সময় সকালে বজ্রপাতে প্রাণ হারান দুই কৃষক—ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। একই সময়ে মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে ধানের খড় শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন ফুলেছা বেগম (৬৫) নামের এক নারী।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধনুন্দ গ্রামে রবিবার রাত ১০টার দিকে বজ্রপাতে আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান দিদারুল ইসলাম (২৮)। তিনি একটি ইফতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন।
আজ সকাল ৭টার দিকে মদন উপজেলার তিয়োশ্রী গ্রামে মাদ্রাসাগামী শিশু মো. আরাফাত (১০) বজ্রপাতে মারা যায়।

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার আটগাঁও গ্রামের বুড়িগাঙ্গাল হাওরে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান রিমন তালুকদার। তিনি শাল্লা ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নাহারা গ্রামে সকালে বজ্রপাতের বিকট শব্দে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান বিশাখা রানী (৩৫)। তিনি কৃষক হরিপদ সরকারের স্ত্রী। চিকিৎসক জানান, বজ্রপাতের সরাসরি আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না, শব্দের প্রভাবে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

 

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা