শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে কাজ করছে বিএনপি

নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনরত বিএনপি নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিচ্ছে। ইতিমধ্যেই মাঠ পর্যায়ে ভেতরে ভেতরে কাজ করছে দলটি। দৃশ্যমান তৎপরতা না থাকলেও ভেতরে ভেতরে দলটির হাইকমান্ড তৃণমূলকে সেভাবেই প্রস্তুত করছে।

আন্দোলন কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বিএনপি বিভাগীয় পর্যায়ে যে সমাবেশ করতে যাচ্ছে সেগুলো নির্বাচনী প্রস্তুতিরই অংশ। এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক মতবিনিময়ে নির্বাচনী প্রস্তুতির বিষয়েও বার্তা দিচ্ছে দলীয় হাইকমান্ড।

নির্বাচনী প্রস্তুতি নিলেও দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে অটুট থাকার সিদ্ধান্তও আছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তরের একটি দায়িত্বশীল সূত্র মতে, মিটিং মিছিল সভা-সেমিনার বক্তব্যে আন্দোলনের কথা বলা হলেও আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে পুরোদমে চলছে দল গোছানোর কাজ।

এরই অংশ হিসেবে সাবেক ছাত্রনেতাদের অগ্রাধিকার দিয়ে ইতিমধ্যে ৮১টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৫৪টির অধিক জেলায় বিএনপির কমিটি পুনর্গঠন শেষ হয়েছে। দলের পাশাপাশি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোও ঢেলে সাজানো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ছাত্রদল, যুবদল, কৃষক দলের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। একইসঙ্গে ঢাকা মহানগরকে আন্দোলন ও নির্বাচনমুখী করতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মহানগর আহ্বায়ক কমিটি প্রতিটি থানা এবং ওয়ার্ড কমিটিতে নতুন নেতৃত্ব আনতে কাজ করছে।

সূত্র জানায়, আগামী নির্বাচনে যারা নির্বাচন করতে আগ্রহী তাদের ভোটের মাঠ গোছাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মনোনয়ন প্রত্যাশী নেতারা দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছে কি না সেটিও মনিটরিং করা হচ্ছে। আন্দোলনে রাজপথে না থাকলে মনোনয়ন দেওয়া হবে না বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। হাইকমান্ডের এমন মনোভাব বুঝতে পেরে সম্ভাব্য প্রার্থীরা দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। অনেকে দলীয় কোনো পদে না থাকলেও নিজেদের উপস্থিতি জানান দিতে প্রমাণ হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ছড়িয়ে দিচ্ছেন।

এ ছাড়াও বহিষ্কৃত ও সংস্কারপন্থী নেতাদেরও দলে ভেড়ানোর বিষয়ে আলোচনা চলছে। কাউকে কাউকে রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বিএনপির হাইকমান্ড। নির্বাচন ও আন্দোলনকে সামনে রেখে দলকে চাঙ্গা ও শক্তিশালী করতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে বিএনপি সূত্রে জানা গেছে।

বিএনপি নেতারা বার বার বলছেন, বিএনপি একটি নির্বাচনমুখী দল। যেকোনো পরিস্থিতিতে নির্বাচনে যাওয়ার মতো প্রস্তুতি আছে। তবে সেই নির্বাচনটা হতে হবে নিরপেক্ষ সরকারের অধীন। সে লক্ষ্যে তারা নির্বাচনী প্রস্তুতির পাশাপাশি নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার আন্দোলনও চালিয়ে যাবে। রাজপথের আন্দোলনের মধ্য দিয়েই নিরপেক্ষ সরকারের দাবি প্রতিষ্ঠা করতে চায় দলটি।
বিএনপি নেতারা বলছেন, নির্বাচনে যেতে হলে আগে পক্ষে জনমত গঠন করারও প্রয়োজনীয়তা আছে। জনমত গঠন করে একটি আন্দোলন চলবে। নির্বাচনে অংশ নেওয়া না নেওয়ার বিষয়টি রাজপথে নিষ্পত্তি হবে বলেও মনে করছেন নেতারা।

জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘বিএনপি দেশের একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক দল। জনগণ যখনই ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছে তখনই বিএনপি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে। সেই দলটি সবসময় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকে। নির্বাচনের জন্য আলাদা করে প্রস্তুতির প্রয়োজন পড়ে না।’

তিনি বলেন, ‘কথা হচ্ছে নির্বাচনটা কীভাবে হবে, কার অধীনে হবে- সেটার জন্যই তো এতকিছু। এত মামলা হামলা নির্যাতন ও প্রাণ বিসর্জন। আমরা জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় আন্দোলন করছি। সেই কাঙ্ক্ষিত দাবি আদায় হলেই কেবল মাত্র বিএনপি নির্বাচনে যাবে। নিকট অতীতে গেলেও এবার দলীয় সরকার কিংবা শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাবে না বিএনপি। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সেটা কোন ধরনের নির্বাচন হয়-সেটি দেশবাসীর সঙ্গে বিশ্ববাসী অবগত আছে।’

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘যেকোনো মুহূর্তেই নির্বাচনের প্রস্তুতি আছে বিএনপির। তবে নির্বাচনটা যাতে সকল দলের অংশগ্রহণে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় সেই লক্ষ্যে আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। একটাই প্রস্তুতি; সেটা হচ্ছে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করা। সেই প্রস্তুতিই নিতে শুরু করেছি। নির্দলীয় সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে। শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ হবে না-সেটার প্রমাণ তিনি নিজেই দিয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘আমরা নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থা ছাড়া নির্বাচনে যাব না। এ ব্যাপারে বিএনপির অবস্থান সুস্পষ্ট।’

এদিকে ময়মনসিংহ, খুলনা, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের তৃণমূল বেশকয়েকজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ইচ্ছা-অনিচ্ছায় নির্বাচনে অংশ নেওয়া না নেওয়ার সিদ্ধান্ত আসে না। আমরা এমপি-মন্ত্রী হতে চাই না, তাই নির্বাচন কবে হবে, কখন হবে নিয়ে এই মুহুর্তে মাথা ব্যথা নেই; আগে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার নিশ্চয়তা চাই।’

তারা বলেন, তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বক্তব্য ছাপিয়ে দলের ভেতরে বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি না করালে ভালো হয়। এই মুহূর্তে বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।

এনএইচবি/এমএমএ/ 

Header Ad
Header Ad

৯৯৯ থেকে কল এলে সাবধান!

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে বিকাশ বা অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নাম্বার জানতে চাওয়া হচ্ছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ পরিস্থিতিতে মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ও ব্যাংকের কার্ডের পিন নাম্বার শেয়ার না করার পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।

পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর জানান, ৯৯৯ থেকে কখনোই কোনো ব্যক্তির মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের (বিকাশ, নগদ, রকেট ইত্যাদি) পিন নম্বর অথবা ব্যাংকের ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের পিন নাম্বার জানতে চাওয়ার কোন সুযোগ নেই। ৯৯৯ নাগরিকদের চাহিদা অনুযায়ী জরুরি মুহূর্তে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স সেবা প্রদান করে থাকে।

মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ও ব্যাংকের কার্ডের পিন নাম্বার কারো সাথে শেয়ার করবেন না। এ ধরনের প্রতারকচক্র থেকে সতর্ক থাকা ও তাদের সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানা বা ৯৯৯ নম্বরে জানাতে জনগণকে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা

বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে বিমানের সিটের নিচ থেকে ২০টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। ছবি: সংগৃহীত

একের পর এক বিমানের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে মিলছে অবৈধ সোনা। বিমানে এসব সোনা চোরাচালান প্রতিরোধে দেড় মাস আগেই এয়ারলাইন্সগুলোকে সতর্ক করেছিল শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। গত ১১ নভেম্বর সংস্থাটির মহাপরিচালক সৈয়দ মুশফিকুর রহমানের স্বাক্ষরে দেওয়া চিঠিতে দেশি-বিদেশি বিমানে চোরাচালান রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে বলা হয়।

তবে, এ সতর্কতার পরও বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তর বাংলাদেশ বিমানের একটি সিটের নিচে বিশেষ কায়দায় লুকানো ২০টি সোনার বার উদ্ধার করে।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, চোরাচালানের উদ্দেশ্যে উড়োজাহাজের বিভিন্ন অংশে সোনা লুকিয়ে আনা হয়। ধরা পড়লে স্বর্ণ আটক করা হলেও যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ হওয়ায় সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনসের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।

তবে, সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনসের কর্মী বা কর্মকর্তারা জড়িত না থাকলে চোরাচালানের এই পদ্ধতি কার্যকর হওয়া অসম্ভব। তাই এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষকে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনায় কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছিল।

উড়োজাহাজে সোনা লুকানোর জন্য সিটের নিচ, বাথরুম, পাইপের ভেতর, কেটারিং এরিয়া বা লাগেজ সংরক্ষণস্থল ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে এয়ারলাইনসের কর্মীদের সহযোগিতা থাকার আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করে শুল্ক গোয়েন্দা।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. মিনহাজ উদ্দিন বলেন, আমরা এয়ারলাইনসগুলোকে আগেই সতর্ক করেছিলাম। কিন্তু এরপরও চোরাচালানের ঘটনা ঘটায় বিমান জব্দ করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ চলছে।

এই ঘটনায় দুবাইফেরত একটি উড়োজাহাজ জব্দ করা হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট যাত্রীকে আটক করা হয়েছে। চোরাচালান প্রতিরোধে গোয়েন্দা নজরদারি আরও জোরদার করা হবে বলে তিনি জানান।

Header Ad
Header Ad

সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সচিবালয়ের ৭ নং ভবনে ভয়াবহ ও নজিরবিহীন অগ্নিকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর গুরুত্বপূর্ণ নথি ও অবকাঠামো পুড়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার ঘটনায় জাতীয় নাগরিক কমিটি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এটিকে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র বলে মনে করছে জাতীয় নাগরিক কমিটি।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিনের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে অগ্নি নির্বাপণকর্মী সোহানুর জামানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ এবং পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, সচিবালয়ের মতো একটি নিরাপত্তাবেষ্টিত স্থানে এই ধরনের অগ্নিকাণ্ড ফ্যাসিবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র বলে আমরা মনে করি। এ ঘটনায় দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতির যথেষ্ট অবনতির চিত্র ফুটে উঠেছে। আমরা মনে করি, এই ঘটনার পরে দেশের গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করা উচিত।

বিবৃতিতে তারা আরো বলেন, সংস্কার কমিশনগুলোর সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রতিবেদনের জন্য জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি সংস্কার প্রস্তাবনা ও সংস্কার কার্যক্রমকে পিছিয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন মহল থেকে নানাবিধ তৎপরতা চলছে। সংস্কার কমিশনগুলো সরকারের কাছে নিজেদের চূড়ান্ত প্রতিবেদনগুলো দাখিল করার আগে এ ধরনের অস্থিরতা এবং কমিশনের কাজে প্রতিবন্ধকতা রাষ্ট্রের সংস্কার কার্যক্রমকে ব্যহত করার একটা অপচেষ্টা বলে মনে হচ্ছে।

এতে আরো বলা হয়, আমরা চরম উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, ফ্যাসিবাদের মদদপুষ্ট নানা মহল থেকে জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র পুনর্গঠন ও সংস্কার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন চূড়ান্ত ও পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দাখিল হয়নি। এর আগে পদোন্নতিতে কোটা সংক্রান্ত সুপারিশ গণমাধ্যমে প্রকাশের ফলে ক্যাডারদের মাঝে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে।

এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার সুষ্ঠু ও বস্তুনিষ্ঠ তদন্ত করে বিচারের মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনার জোর দাবি জানায় জাতীয় নাগরিক কমিটি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৯৯৯ থেকে কল এলে সাবধান!
আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি
মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং  
ইয়েমেনের বিমানবন্দর-বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলা  
সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  
ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে
চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ  
সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে নষ্ট জাহাজ, মাঝপথে আটকা ৭১ যাত্রী
তিতাসের ১৬ হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দর্শনা চেকপোস্টে ভারতীয় মদসহ এক ভুয়া পুলিশ আটক
আগুনে পুড়ল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, যেখানে অফিস করবেন আসিফ মাহমুদ
অবৈধ বালু ঘাটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, পালিয়ে গেল বালুখেকোরা  
নসরুল হামিদের ৯৮ ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেন: দুদকের মামলা
ত্রিপুরা পল্লীতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় চারজন গ্রেপ্তার
সচিবালয় কিভাবে আওয়ামী মুক্ত করতে হয় সেটা ছাত্র জনতা জানে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
অবৈধ বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ৩১ জানুয়ারির পর
সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের নতুন কমিটি
টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আসামিসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার