শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে কাজ করছে বিএনপি

নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনরত বিএনপি নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিচ্ছে। ইতিমধ্যেই মাঠ পর্যায়ে ভেতরে ভেতরে কাজ করছে দলটি। দৃশ্যমান তৎপরতা না থাকলেও ভেতরে ভেতরে দলটির হাইকমান্ড তৃণমূলকে সেভাবেই প্রস্তুত করছে।

আন্দোলন কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বিএনপি বিভাগীয় পর্যায়ে যে সমাবেশ করতে যাচ্ছে সেগুলো নির্বাচনী প্রস্তুতিরই অংশ। এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক মতবিনিময়ে নির্বাচনী প্রস্তুতির বিষয়েও বার্তা দিচ্ছে দলীয় হাইকমান্ড।

নির্বাচনী প্রস্তুতি নিলেও দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে অটুট থাকার সিদ্ধান্তও আছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তরের একটি দায়িত্বশীল সূত্র মতে, মিটিং মিছিল সভা-সেমিনার বক্তব্যে আন্দোলনের কথা বলা হলেও আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে পুরোদমে চলছে দল গোছানোর কাজ।

এরই অংশ হিসেবে সাবেক ছাত্রনেতাদের অগ্রাধিকার দিয়ে ইতিমধ্যে ৮১টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৫৪টির অধিক জেলায় বিএনপির কমিটি পুনর্গঠন শেষ হয়েছে। দলের পাশাপাশি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোও ঢেলে সাজানো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ছাত্রদল, যুবদল, কৃষক দলের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। একইসঙ্গে ঢাকা মহানগরকে আন্দোলন ও নির্বাচনমুখী করতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মহানগর আহ্বায়ক কমিটি প্রতিটি থানা এবং ওয়ার্ড কমিটিতে নতুন নেতৃত্ব আনতে কাজ করছে।

সূত্র জানায়, আগামী নির্বাচনে যারা নির্বাচন করতে আগ্রহী তাদের ভোটের মাঠ গোছাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মনোনয়ন প্রত্যাশী নেতারা দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছে কি না সেটিও মনিটরিং করা হচ্ছে। আন্দোলনে রাজপথে না থাকলে মনোনয়ন দেওয়া হবে না বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। হাইকমান্ডের এমন মনোভাব বুঝতে পেরে সম্ভাব্য প্রার্থীরা দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। অনেকে দলীয় কোনো পদে না থাকলেও নিজেদের উপস্থিতি জানান দিতে প্রমাণ হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ছড়িয়ে দিচ্ছেন।

এ ছাড়াও বহিষ্কৃত ও সংস্কারপন্থী নেতাদেরও দলে ভেড়ানোর বিষয়ে আলোচনা চলছে। কাউকে কাউকে রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বিএনপির হাইকমান্ড। নির্বাচন ও আন্দোলনকে সামনে রেখে দলকে চাঙ্গা ও শক্তিশালী করতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে বিএনপি সূত্রে জানা গেছে।

বিএনপি নেতারা বার বার বলছেন, বিএনপি একটি নির্বাচনমুখী দল। যেকোনো পরিস্থিতিতে নির্বাচনে যাওয়ার মতো প্রস্তুতি আছে। তবে সেই নির্বাচনটা হতে হবে নিরপেক্ষ সরকারের অধীন। সে লক্ষ্যে তারা নির্বাচনী প্রস্তুতির পাশাপাশি নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার আন্দোলনও চালিয়ে যাবে। রাজপথের আন্দোলনের মধ্য দিয়েই নিরপেক্ষ সরকারের দাবি প্রতিষ্ঠা করতে চায় দলটি।
বিএনপি নেতারা বলছেন, নির্বাচনে যেতে হলে আগে পক্ষে জনমত গঠন করারও প্রয়োজনীয়তা আছে। জনমত গঠন করে একটি আন্দোলন চলবে। নির্বাচনে অংশ নেওয়া না নেওয়ার বিষয়টি রাজপথে নিষ্পত্তি হবে বলেও মনে করছেন নেতারা।

জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘বিএনপি দেশের একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক দল। জনগণ যখনই ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছে তখনই বিএনপি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে। সেই দলটি সবসময় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকে। নির্বাচনের জন্য আলাদা করে প্রস্তুতির প্রয়োজন পড়ে না।’

তিনি বলেন, ‘কথা হচ্ছে নির্বাচনটা কীভাবে হবে, কার অধীনে হবে- সেটার জন্যই তো এতকিছু। এত মামলা হামলা নির্যাতন ও প্রাণ বিসর্জন। আমরা জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় আন্দোলন করছি। সেই কাঙ্ক্ষিত দাবি আদায় হলেই কেবল মাত্র বিএনপি নির্বাচনে যাবে। নিকট অতীতে গেলেও এবার দলীয় সরকার কিংবা শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাবে না বিএনপি। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সেটা কোন ধরনের নির্বাচন হয়-সেটি দেশবাসীর সঙ্গে বিশ্ববাসী অবগত আছে।’

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘যেকোনো মুহূর্তেই নির্বাচনের প্রস্তুতি আছে বিএনপির। তবে নির্বাচনটা যাতে সকল দলের অংশগ্রহণে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় সেই লক্ষ্যে আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। একটাই প্রস্তুতি; সেটা হচ্ছে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করা। সেই প্রস্তুতিই নিতে শুরু করেছি। নির্দলীয় সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে। শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ হবে না-সেটার প্রমাণ তিনি নিজেই দিয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘আমরা নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থা ছাড়া নির্বাচনে যাব না। এ ব্যাপারে বিএনপির অবস্থান সুস্পষ্ট।’

এদিকে ময়মনসিংহ, খুলনা, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের তৃণমূল বেশকয়েকজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ইচ্ছা-অনিচ্ছায় নির্বাচনে অংশ নেওয়া না নেওয়ার সিদ্ধান্ত আসে না। আমরা এমপি-মন্ত্রী হতে চাই না, তাই নির্বাচন কবে হবে, কখন হবে নিয়ে এই মুহুর্তে মাথা ব্যথা নেই; আগে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার নিশ্চয়তা চাই।’

তারা বলেন, তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বক্তব্য ছাপিয়ে দলের ভেতরে বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি না করালে ভালো হয়। এই মুহূর্তে বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।

এনএইচবি/এমএমএ/ 

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন