বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি

অলস ৫ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা

বিদেশি ঋণের অর্থ যথাসময়ে ব্যয় করতে না পারায় সরকারকে এই ঋণের জন্য ঋণদাতাদের সার্ভিস চার্জ দিতে হচ্ছে। বর্তমানে পাইপলাইনে জমে থাকা এমন ঋণের পরিমাণ ৪৮ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার। ডলারের বর্তমান বাজারমূল্য ১০৭ টাকা ধরলে বাংলাদেশি মুদ্রায় পাঁচ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকার বেশি টাকা অলস পড়ে আছে।

অথচ সরকার প্রধান থেকে শুরু করে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো বারবার বলার পরও বিদেশি ঋণের কোনো প্রকল্প সঠিক সময়ে বাস্তবায়ন হচ্ছে না। ফলে ঠিকমতো ঋণও ব্যয় করা যাচ্ছে না।

ঋণের টাকায় আশুগঞ্জ অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার নদীবন্দর স্থাপনে একটি প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৮ সালে। চার বছেরে অর্থাৎ ২০২২ সালে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিদেশি অর্থের এই প্রকল্পটির কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ হচ্ছে না। আরও দুই বছর মেয়াদ বাড়ানোর জন্য সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাবনা পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়। গত ১৬ আগস্ট সংশোধিত প্রস্তাবনাটি অনুমোদন দেওয়া হয়।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্র জানায়, স্বাধীনতার পর উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে ১৬৯ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু বাস্তবে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ব্যয় করতে পেরেছে ১১১ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলার। এখনো ব্যবহার করতে পারেনি বা পাইপলাইনে আছে ৪৮ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার। এসব অর্থ ব্যয় করতে না পারায় সরকারকে কমিটমেন্ট চার্জ দিতে হচ্ছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক লিড ইকোনমিস্ট ড. জাহিদ হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘সরকার বললেও বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ঠিকমতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারছে না। চার থেকে পাঁচ বছরের প্রকল্পও বাস্তবায়ন করতে পারছে না। বিভিন্ন অজুহাতে সময় বাড়ায়। এতে সরকারি ব্যয় বাড়ছে। আবার জনগণ সেবা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। শুধু তাই নয়, গ্রেস পিরিয়ড পার হয়ে গেলে তখন অতিরিক্ত চার্জও দিতে হবে। সময় মতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে না পারায় পাইনলাইনেও বেশি করে জমে যাচ্ছে অব্যবহৃত ঋণ। এ অবস্থা থেকে রক্ষা পেতে হলে সরকারকে যেভাবে হোক প্রকল্প বাস্তবায়নে গতি বাড়াতে হবে।

এ ব্যাপারে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেছেন, বিদেশি ঋণের ব্যবস্থাপনা নিয়ে কথা উঠেছে। আমরা ঋণ নেব কেন? কিন্তু মনে রাখতে হবে মেট্রোরেল, ন্যাশনাল হাইওয়ে হচ্ছে বৈদেশিক ঋণে। বিদেশি সহায়তা আমাদের উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করছে। আমাদের প্রচুর ঋণ নেওয়া দরকার। কারণ বৈদেশিক ঋণে সুদ কম, পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদে পরিশোধ করতে হয়। বৈদেশিক ঋণে সুদ হচ্ছে শূন্য দশমিক ৭৫ থেকে দেড় শতাংশ।

ইআরডি সূত্র আরও জানায়, গত জুন পর্যন্ত ৪৮ হাজার ৫৪৩ মিলিয়ন ডলার পাইপলাইনে রয়ে গেছে। আগের অর্থবছরে পাইপলাইনে ছিলো ৫০ হাজার ৩৪৬ মিলিয়ন ডলার। ২০২০ সালে ছিল ৪৮ হাজার ৮১৯ মিলিয়ন ডলার। তার আগের অর্থবছরে ছিল ৪৪ হাজার ৫২৯ মিলিয়ন ডলার। এ ছাড়া ২০১৮ অর্থবছরে ছিল ৩৫ হাজার ৭৪৯ মিলিয়ন ডলার। এভাবে প্রতি অর্থবছরে জমে থাকছে বিদেশি ঋণ। তা ব্যবহার করতে না পারায় ঋণের সার্ভিস চার্জ ঠিকই পরিশোধ করতে হচ্ছে।

সূত্র আরও জানায়, মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অনুপাতে ২০২০-২১ অর্থবছরে বিদেশি ঋণ ১৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরে ১৩ দশমিক ৩৬ শতাংশ, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ছিল ১৪ দশমিক ৭১ শতাংশ এবং ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বিদেশি ঋণ ছিল ১৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ।

সংশ্লিষ্টদের কেউ কেউ বলছেন, এর কারণে বাংলাদেশ শ্রীলংকা হয়ে যাবে। এটা মোটেই ঠিক না। বৈদেশিক ঋণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ভালো। সরকার যেমন বেশি করে ঋণ নিচ্ছে তেমনি পরিশোধও করছে ভালোভাবে। বৈদেশিক ঋণ ৪০ শতাংশ পর্যন্ত গ্রহণ করা যাবে। কিন্তু জিডিপির তুলনায় বাংলাদেশ প্রায় ১২ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নিয়েছে। বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ উন্নয়ন সহযোগীদের এই ঋণ ২৮ বছর পর্যন্ত মেয়াদে গ্রহণ করা হচ্ছে। তারমধ্যে গড়ে গ্রেস পিরিয়ড হচ্ছে ৭ দশমিক ৬ বছর।

এসব ঋণের স্থিতি (আউটস্ট্যান্ডিং) আছে ৫৬ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি বিশ্ব ব্যাংকের ৩২ শতাংশ। এরপর এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ২৪ শতাংশ, জাপানের ১৮ শতাংশ, রাশিয়ার ৯ শতাংশ, চীনের ৮ শতাংশ, ভারতের ২ শতাংশ এবং আইডিবি ও এআইআইবির এক শতাংশ করে ঋণ রয়েছে। অন্যান্য ঋণ রয়েছে ৫ শতাংশ।

বিদেশি ঋণের শর্ত অনুযায়ী পরামর্শক নিয়োগ থেকে ঠিকাদার নিয়োগও ঋণদাতাদের ইচ্ছামতো করা হয়। তাই এই ঋণ নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুললেও সরকারে পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে বিদেশি ঋণের দরকার আছে। পৃথিবীর সব দেশই ঋণ নিয়ে থাকে। তাই বাংলাদেশের উন্নয়নেও এটা দরকার আছে।

এনএইচবি/এসএন

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত