বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভোটের আগেই জোট বড় করায় জোর দিচ্ছে আওয়ামী লীগ

ঘনিয়ে আসছে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন। তার আগেই জোট মহাজোটের হিসাব মেলাতে চায় আওয়ামী লীগ। একইসঙ্গে জোট-মহাজোটের মধ্যে যেসব মান-অভিমান রয়েছে সেগুলোরও অবসান করতে চায় ক্ষমতাসীন দলটি। এর পাশাপাশি ১৪ দলীয় জোটের বাইরে থাকা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে নিয়ে জোটকে আরও সম্প্রসারণের উপর নজর দেওয়া হচ্ছে। সেক্ষেত্রে যে সব দল স্বাধীনতা যুদ্ধ ও অসম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী তাদের জোটে যুক্ত করতে চায় আওয়ামী লীগ।

অন্যদিকে গত দুই নির্বাচনে যারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করেও এবার অন্য জোটের দিকে ঝুঁকতে চায় তাদের নিয়ে বেশি আগ্রহ নেই ক্ষমতাসীন দলের। তারা মনে করে কাউকে জোর করে জোটে রাখা সমীচিন হবে না।

বিশেষ করে সম্প্রতিকালে সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ঘোষণা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সঙ্গে আর জোট নয়। এবার জাতীয় পার্টি ৩০০ সংসদীয় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চায়। তা ছাড়া দলটির চেয়ারম্যান সংসদের বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বিএনপি জোটের দিকে ভিড়ছেন বলে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার কাছে রিপোর্ট রয়েছে।

আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে এবং নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে ধরে রোডম্যাপ ঠিক করতে চায় আওয়ামী লীগ। সে ক্ষেত্রে শুধু ১৪ দলীয় জোট নয় ইসলামি দলগুলোর দিকেও নজর আওয়ামী লীগের। ইসলামি দলগুলোর মধ্যে যেসব দল স্বাধীনতা যুদ্ধকে মনে প্রাণে ধারণ করে তাদের সঙ্গেও জোট হতে পারে বলে জানা গেছে। তবে অবশ্যই তাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী হতে হবে।

নির্বাচনের আগে জোট নিয়ে অনেক কিছুই ঘটতে পারে বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা। তারা মনে করেন বর্তমানে জাতীয় পার্টি কিছুটা দোটানায় থাকলেও নির্বাচনের আগে হয়ত আওয়ামী লীগের সঙ্গেই থাকবে। তা ছাড়া ১৪ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের মনের ক্ষোভ দূর করে কীভাবে দূরত্ব কমিয়ে আনা যায় সেজন্য ১৪ দলের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।

জোটের অন্যান্য দলের সঙ্গে ঘন ঘন বৈঠক করে বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক আলোচনার মাধ্যমে দূরত্ব কমিয়ে সক্রিয় হতে শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশনা রয়েছে। সেই নির্দেশনার আলোকে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছেন সংশ্লিষ্ট নেতারা।

তা ছাড়া আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা মনে করেন বিএনপি যদি শেষ মুহূর্তে নির্বাচনে না আসে তাহলে দেশের নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর অধিকাংশ যেন ভোটে অংশগ্রহণ করে সেজন্য কিছুটা হলেও শিথিল হতে রাজী ক্ষমতাসীনরা। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের মধ্যে এটা জোড় আলোচনা রয়েছে।

জোট মহাজোটের হিসেব নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জিএম কাদের সাহেব কোন জোটে যোগ দেবেন, সেটা তাদের ব্যাপার, এটা তাদের দলের এবং তার নিজের সিদ্ধান্ত। আমরা জোর করে আমাদের সঙ্গে রাখব না। অন্য কোনো জোটে যেতে চাইলে, যাবেন। জোট তো হবেই।’

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের জোট সম্প্রসারণ হবে কি না— এমন প্রশ্নের জবাবে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘নির্বাচনী জোট করার ব্যাপারে আমাদের মতামত সুস্পষ্টভাবে ব্যক্ত করা আছে। বাংলাদেশের আওয়ামী লীগের দুয়ার সব সময় সবার জন্য খোলা। যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লালন করে, স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী, যারা স্বাধীনতার মূল স্থপতি বা স্বাধীনতার মূল নায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি আস্থাশীল বা যারা তাকে স্বীকার করে মানে, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এরকম কোনো রাজনৈতিক দল যদি আওয়ামী লীগের জোটে আসতে চায় অবশ্যই আসতে পারে। সেক্ষেত্রে আলোচনার পথ আমাদের সুগম আছে। দুয়ার খোলা আছে।’

আওয়ামী লীগের টার্গেট ভোটের আগেই জোটের সমীকরণ মিলিয়ে নিশ্চিত জয়ের জন্য মাঠে নামা। সেজন্য দলের ২৩তম জাতীয় কাউন্সিলের পরই জোট সম্প্রসারণ নিয়ে আগাতে চায় দলটি। দলের একাধিক সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। এরইমধ্যে জোটের নেতাদের সঙ্গে বসতে শুরু করেছে আওয়ামী লীগের নেতারা।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত