শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিশেষ প্রতিবেদন

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ‘নৌকা’ আওয়ামী লীগের জন্য শাঁখের করাত!

ছবি : সংগৃহীত

সংঘাত এড়ানোর ভাবনা থেকেই ২০১৬ সালে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আইন সংশোধন করে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনসহ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার শুরু হয়। দলের ভেতর স্বস্তিতো আসেইনি বরং উল্টো দলের ভেতর বিভেদ সৃষ্টি করে দিচ্ছে দলীয় প্রতীকে স্থানীয় সরকার নির্বাচন এমনটাই মনে করছেন রাজনীতি বিশ্লেষকরা।

সারাদেশের ইউনিয়ন পরিষদের সংখ্যা ৪ হাজার ৫৭৯টি। মেয়াদ উত্তীর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভাগুলোতে চলছে নির্বাচন। গত ২১ জুন প্রথম ধাপে ২০৪টি এবং ২০ সেপ্টেম্বর ১৬০ টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় ধাপে ৮৪৬টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১১ নভেম্বর। তৃতীয় ধাপে ১ হাজারটি ইউপি’র ভোট হয় ২৮ নভেম্বর এরপর চতুর্থ ধাপে ২৬ ডিসেম্বর ৮৪০টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন হবে।  

প্রথম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ২০৪টি ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১৪৮টিতেই আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেছেন। অন্যদিকে স্বতন্ত্র থেকে ৪৯ জন এবং তিনটি বিরোধী রাজনৈতিক দল থেকে বাকি ৭ জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন।

নৌকা প্রতীকে জয়ী ১৪৮জন প্রার্থীর মধ্যে ১২০ জন সরাসরি ভোটে এবং বাকী ২৮ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। স্বতন্ত্রদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন না পেয়ে দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন। এবারের নির্বাচনে দলগতভাবে বিএনপি অংশ নেয়নি।

১১ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত হয় ৮৪৬টি ইউপির নির্বাচন। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন ১০০০। তৃতীয় ধাপে ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় ১ হাজার ৮টি ইউপির নির্বাচন। এ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন ৪২৬ জন অপরদিকে বিদ্রোহী প্রার্থীদের মধ্যে বিজয়ী হয়েছেন ৪৪৫ জন। অর্থাৎ এখানে নৌকার প্রতীকের চেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা বেশি।

প্রতিটি স্থানীয় সরকার নির্বাচনেই নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থীদের ছড়াছড়ি। দলীয় প্রতীক না জুটলেই বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। নৌকাকে ডুবাতে দলীয় নেতারাই আটঘাট বেঁধে রাজনীতির মাঠে নেমেছে বলে জানিয়েছেন রাজনীতি বিশ্লেষকরা। 

দলীয় প্রতীকে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করায় নির্বাচনী ব্যবস্থা কতটুক শক্তিশালী হলো এমন প্রশ্ন করা হলে স্থানীয় শাসন বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘এটা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। অনেক বলেছি আর কথা বলব না।’

দলের হাই কমান্ডের নির্দেশের পরেও কেনো এতো বিদ্রোহী প্রার্থী হচ্ছে এমন প্রশ্ন করা হলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘যারা বিদ্রোহী প্রার্থী হচ্ছে তারা রাজনীতির অভিলাষ থেকেই হচ্ছে। দলের সিদ্ধান্তের চেয়ে ব্যক্তি স্বার্থজনিত সিদ্ধান্ত তাদের কাছে বড়। এজন্য বিদ্রোহী হচ্ছে।’

‘দল তো সবাইকে মনোনয়ন দিতে পারবে না, একজনকেই দিতে হবে। সুতরাং দলের সিদ্ধান্ত অবশ্যই সকলকে মেনে চলতে হবে। মেনে না চললে দলের সিদ্ধান্তের সাথে বিদ্রোহ করল বা দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করল এটিই ধরে নেয়া হবে, তার জন্য যে শাস্তি সেটিই বিবেচিত হবে। যারা বিদ্রোহী হবে সেই শাস্তি সবার ব্যাপারেই প্রযোজ্য,’ যোগ করেন তিনি।

বিদ্রোহী প্রার্থী নিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ঢাকাপ্রকাশকে জানান নির্বাচনে সবগুলো রাজনৈতিক দল যদি অংশ গ্রহণ করতো সেক্ষেত্রে হয়তো বিষয়টি একটু ভিন্ন রকম হতো।

‘সেখানে একটি প্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ নির্বাচন হতো, তীব্র প্রতিযোগীতামূলক নির্বাচন হতো সেই ক্ষেত্রে কিন্তু আমাদের দলের বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা হয়তো কমে আসতো। এখানে প্রতিযোগীতামূলক বিরোধী দল মাঠে না থাকার কারণে অনেকে নির্বাচন করার উৎসাহ পাচ্ছে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন এবং প্রতিযোগীতামূলক নির্বাচন করার জন্য দরকার হলো সকলের অংশগ্রহণ,’ তিনি বলেন। 

বিদ্রোহী প্রার্থী দলের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলের মধ্যে বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা বাড়ছে, যেহেতু প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলগুলো অফিসিয়ালি অংশগ্রহণ করছে না, আন-অফিসিয়ালি অংশগ্রহণ করছে ফলে একটু বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা বাড়ছে। আবার যদি পুরোপুরি দমন করি তাহলেও বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হয়ে যাচ্ছে। আমরা এখন পড়ে গেছি শাখের কড়াতের মধ্যে আছি এদিকও কাটে ওদিকেও কাটে। বিদ্রোহী হওয়াও কারাপ। তাই নির্বাচন শেষ হলে দল থেকে স্ট্যাডি হওয়া উচিত।’

স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে শুরু থেকেই মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। তবে সেই বাণিজ্যে কারা কীভাবে লেনদেন করেছে তার কোনো তথ্য প্রমাণ নেই। অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলে যারা জনপ্রিয় তাদের নাম কেন্দ্রে না পাঠিয়ে অর্থ লেনদেন এর ফলে অপেক্ষাকৃত কম জনপ্রিয় লোকের নাম কেন্দ্রে পাঠানো হয়। তাতে ওই ইউনিয়নে নৌকা বঞ্চিত প্রার্থীরাই নৌকার বিপক্ষে লড়াই করছে।

প্রতিটি সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্যদের অনুসারীদের একটি দল থাকে। সংসদ সদস্যরা চান তাদের অনুসারীরাই দলীয় মনোনয়ন পাক। অন্যদিকে জেলা উপজেলা পর্যায়ের সভাপতি সেক্রাটারিদের পছন্দ অপছন্দের প্রার্থীদের একটি গ্রুপ থাকে। ফলে অনেক সময় জেলা উপজেলা থেকে যে তালিকা দেয়া হয় সেই তালিকা কেন্দ্রে মূল্যায়িত হচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে।

স্থানীয় সংসদ সদস্য জেলা উপজেলা নেতাদের মধ্যে পৃথক গ্রুপিং এর কারণে ডুবছে নৌকা। সংসদ সদস্যদের পছন্দের প্রার্থী না থাকলেই পেছন থেকে বিদ্রোহী প্রার্থীকে সমর্থন দিয়ে নৌকা ডুবিয়ে দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এই বিভেদ দূর করতে না পারলে আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনেও এর প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করেন কেন্দ্রিয় নেতারা।

 

এসএম/এমএমএ/

 

 

Header Ad
Header Ad

সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া

ছবি: সংগৃহীত

সন্ত্রাসী তালিকা থেকে আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী তালেবানের নাম বাদ দিলো রাশিয়া। দুই যুগেরও বেশি সময় পর বৃহস্পতিবার এই সিদ্ধান্ত জানান দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞায় রীতিমতো একঘরে হয়ে থাকা তালেবানের জন্য এটি বড় অর্জন হিসেবে দেখা হচ্ছে।

গত বছর রাশিয়ার নতুন আইনে, কোনো সংগঠনকে সন্ত্রাসী তালিকা থেকে বাদ দেয়ার এখতিয়ার আদালতকে দেয়া হয়। সম্প্রতি তালেবানের সাথে সম্পর্ক গভীর করেছে মস্কো। সংগঠনটির প্রতিনিধিরা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে অংশ নিতে একাধিকবার রাশিয়া সফর করেছে।

২০০৩ সালে তালেবানকে নিষিদ্ধ সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছিল রাশিয়া। ফলে রাশিয়ার সঙ্গে কোনও ধরনের যোগাযোগ ছিলো না সংগঠনটির। এবং তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করা ছিল ফৌজদারি অপরাধ।

তবে ২০২১ সালে দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করে তালেবান। এ ক্ষমতা শুধুমাত্র সরকার গঠন করাই নয়। বরং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘটে সম্পর্কের ইতি।

Header Ad
Header Ad

ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, জানালেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক

ছবি: সংগৃহীত

ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজে পেতে বহু বছর ধরে গবেষণা চালিয়ে আসছেন বিজ্ঞানীরা। বিভিন্ন সময় সাফল্য কিছু পেলেও নিশ্চিতভাবে প্রাণের অস্তিত্ব আছে এমন অকাট্য প্রমাণ এখনও কোথাও পাওয়া যায়নি।

তবে এবারে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা দূরবর্তী এক গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব থাকার ‘এযাবতকালের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রমাণ’ পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন।

কে২-১৮বি (কেটু-এইটিনবি) নামক দূরবর্তী এই গ্রহটিতে প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে বলে দাবী করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহটি পৃথিবীর মতো সূর্যের চারপাশে নয়, বরং অন্য অন্য একটি স্টার বা নক্ষত্রের চারপাশে প্রদক্ষিণ করে। অর্থাৎ এটি সৌরজগতের অংশ নয়। তাই কে২-১৮বি গ্রহটিকে বহির্গ্রহ (এক্সোপ্ল্যানেট) বলা যেতে পারে।

কেমব্রিজের গবেষকরা কে২-১৮বি নামক গ্রহটির বায়ুমণ্ডল নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা চালিয়ে এমন অণুর সন্ধান পেয়েছেন যা পৃথিবীতে কেবলমাত্র জীবন্ত প্রাণীরাই তৈরি করে থাকে। অর্থাৎ, বায়ুমণ্ডলে এই অণুর উপস্থিতির অর্থ হচ্ছে দূরবর্তী গ্রহটিতেও প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে। এমনটাই বিশ্বাস গবেষকদের।

নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের সাহায্যে কে২-১৮বি গ্রহটির বায়ুমণ্ডলে জীবনের অস্তিত্ব সম্পর্কিত রাসায়নিক পদার্থের সন্ধান পাওয়ার এটি দ্বিতীয় ও সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ প্রমাণ। তবে গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল সম্পর্কে নিশ্চিত হতে আরও তথ্যের প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন গবেষক দলটি এবং কয়েকজন জ্যোতির্বিজ্ঞানী।

 

Header Ad
Header Ad

ব্রাজিলের ভক্তদের ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা, নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টিনা

ছবি: সংগৃহীত

মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে সেদিন নাকানিচুবানি খেয়েছিল ব্রাজিল। বল দখল, গোলে শট কিংবা আক্রমণ—আর্জেন্টিনার বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচটিতে পেরে ওঠেনি সেলেসাওরা। ৪-১ ব্যবধানের বড় হারও এসেছিল। ওইদিনে ব্রাজিলের ভক্তদের সঙ্গে বিদ্বেষী ও বর্ণবাদমূলক আচরণ করেছিল আর্জেন্টাইনরা। সেই ঘটনার জল হয়ত গড়াতে যাচ্ছে বহুদূর!

মার্চের ২৫ তারিখের ওই ঘটনার জেরে নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে পারে আর্জেন্টিনার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ)। ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ) ফিফার মাধ্যমে এএফএকে শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করতে পারে। সিবিএফ ইতোমধ্যে প্রমাণসমূহ প্রস্তুত করেছে বলে জানিয়েছে আর্জেন্টাইন সংবাদ মাধ্যম টিওয়াইসি স্পোর্টস।

গণমাধ্যমটি সিবিএফ এর বরাতে জানিয়েছে, সেলেসাওদের একজন ভক্তকে একজন আর্জেন্টাইন দর্শক ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা করেছে। সেই ঘটনাটি ওই দর্শক রেকর্ড করেন। লিওনেল মেসিদের অ্যাসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এটি হতে পারে বড় প্রমাণ। টিওয়াইসি জানিয়েছে, এমন ঘটনার মাঝ দিয়ে গেছে আরও বেশ কিছু ব্রাজিলিয়ান দর্শক।

জুনের প্রথম সপ্তাহে চিলি ও কলম্বিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে নামার আগেই ফিফার পক্ষ থেকে শাস্তি শুনতে পারে আর্জেন্টিনা। বারবার এমন বর্ণবাদী আচরণ হওয়ায় হয়ত ওই দুই ম্যাচে আর্জেন্টিনার দর্শকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে। টিওয়াইসি জানিয়েছে, কলম্বিয়ার বিপক্ষে ঘরের মাঠের ম্যাচে দর্শকশূন্য রেখেই খেলতে হতে পারে মেসি-লাউতারোদের। যদিও এখনও আনুষ্ঠানিক কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।

কদিন আগে ফিফার এমন শাস্তির মুখে পড়েছিল চিলি। ম্যাচ দেরিতে শুরু করার কারণে তাদের স্টেডিয়ামে দর্শকদের ৫০ শতাংশ ফাঁকা রাখতে নির্দেশ দিয়েছিল। দর্শকদের উগ্র আচরণের কারণে একই সমস্যায় পড়েছিল ব্রাজিল ও উরুগুয়ে।

তবে, ফিফা আপিল কমিটি শাস্তির মাত্রা ২৫ শতাংশে কমিয়ে এনেছে। একই সঙ্গে তারা জানিয়েছে, এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলে মাঠে দর্শকদের উপস্থিতির পরিমাণ আরও কমিয়ে আনা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, জানালেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
ব্রাজিলের ভক্তদের ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা, নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টিনা
নারীরা কেন বয়সে ছোট পুরুষের সঙ্গে প্রেমে জড়াচ্ছেন?
জুলাই-মার্চ মাসে ৩০.২৫ বিলিয়ন ডলার পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ
সংঘর্ষে উড়ে গেছে বাসের ছাদ, তবুও ১০ কিলোমিটার চালিয়ে ৬০ যাত্রীকে বাঁচালেন চালক
কোলের সন্তান বিক্রি করে অলংকার, মোবাইল কিনলেন মা
চুয়াডাঙ্গায় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে দু’জন নিহত
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
সৌদি আরব-মরক্কো থেকে ৪৬৬ কোটি টাকার সার কিনবে সরকার
গাইবান্ধায় মাদক মামলায় ৩ যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
তোপের মুখে ওয়াক্‌ফ আইন স্থগিত করল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
নিজেকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার দাবিতে মামলা করলেন ফয়জুল করীম
ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহ্বান বাংলাদেশের
টাঙ্গাইলে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে কেন্দ্র সচিব ও পরীক্ষার্থীসহ আটক ৬
৭১ এর গণহত‍্যার জন‍্য ক্ষমা ও সম্পদ ফেরত দেয়া নিয়ে আলোচনায় সম্মত পাকিস্তান
এবার স্ত্রী রিয়া মনিকে তালাকের ঘোষণা দিলেন হিরো আলম
সাবেক এমপি বাহারের জমি-বাড়ি জব্দ, ২৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ