বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫ | ২৭ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিশেষ প্রতিবেদন

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ‘নৌকা’ আওয়ামী লীগের জন্য শাঁখের করাত!

ছবি : সংগৃহীত

সংঘাত এড়ানোর ভাবনা থেকেই ২০১৬ সালে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আইন সংশোধন করে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনসহ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার শুরু হয়। দলের ভেতর স্বস্তিতো আসেইনি বরং উল্টো দলের ভেতর বিভেদ সৃষ্টি করে দিচ্ছে দলীয় প্রতীকে স্থানীয় সরকার নির্বাচন এমনটাই মনে করছেন রাজনীতি বিশ্লেষকরা।

সারাদেশের ইউনিয়ন পরিষদের সংখ্যা ৪ হাজার ৫৭৯টি। মেয়াদ উত্তীর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভাগুলোতে চলছে নির্বাচন। গত ২১ জুন প্রথম ধাপে ২০৪টি এবং ২০ সেপ্টেম্বর ১৬০ টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় ধাপে ৮৪৬টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১১ নভেম্বর। তৃতীয় ধাপে ১ হাজারটি ইউপি’র ভোট হয় ২৮ নভেম্বর এরপর চতুর্থ ধাপে ২৬ ডিসেম্বর ৮৪০টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন হবে।  

প্রথম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ২০৪টি ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১৪৮টিতেই আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেছেন। অন্যদিকে স্বতন্ত্র থেকে ৪৯ জন এবং তিনটি বিরোধী রাজনৈতিক দল থেকে বাকি ৭ জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন।

নৌকা প্রতীকে জয়ী ১৪৮জন প্রার্থীর মধ্যে ১২০ জন সরাসরি ভোটে এবং বাকী ২৮ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। স্বতন্ত্রদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন না পেয়ে দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন। এবারের নির্বাচনে দলগতভাবে বিএনপি অংশ নেয়নি।

১১ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত হয় ৮৪৬টি ইউপির নির্বাচন। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন ১০০০। তৃতীয় ধাপে ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় ১ হাজার ৮টি ইউপির নির্বাচন। এ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন ৪২৬ জন অপরদিকে বিদ্রোহী প্রার্থীদের মধ্যে বিজয়ী হয়েছেন ৪৪৫ জন। অর্থাৎ এখানে নৌকার প্রতীকের চেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা বেশি।

প্রতিটি স্থানীয় সরকার নির্বাচনেই নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থীদের ছড়াছড়ি। দলীয় প্রতীক না জুটলেই বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। নৌকাকে ডুবাতে দলীয় নেতারাই আটঘাট বেঁধে রাজনীতির মাঠে নেমেছে বলে জানিয়েছেন রাজনীতি বিশ্লেষকরা। 

দলীয় প্রতীকে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করায় নির্বাচনী ব্যবস্থা কতটুক শক্তিশালী হলো এমন প্রশ্ন করা হলে স্থানীয় শাসন বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘এটা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। অনেক বলেছি আর কথা বলব না।’

দলের হাই কমান্ডের নির্দেশের পরেও কেনো এতো বিদ্রোহী প্রার্থী হচ্ছে এমন প্রশ্ন করা হলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘যারা বিদ্রোহী প্রার্থী হচ্ছে তারা রাজনীতির অভিলাষ থেকেই হচ্ছে। দলের সিদ্ধান্তের চেয়ে ব্যক্তি স্বার্থজনিত সিদ্ধান্ত তাদের কাছে বড়। এজন্য বিদ্রোহী হচ্ছে।’

‘দল তো সবাইকে মনোনয়ন দিতে পারবে না, একজনকেই দিতে হবে। সুতরাং দলের সিদ্ধান্ত অবশ্যই সকলকে মেনে চলতে হবে। মেনে না চললে দলের সিদ্ধান্তের সাথে বিদ্রোহ করল বা দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করল এটিই ধরে নেয়া হবে, তার জন্য যে শাস্তি সেটিই বিবেচিত হবে। যারা বিদ্রোহী হবে সেই শাস্তি সবার ব্যাপারেই প্রযোজ্য,’ যোগ করেন তিনি।

বিদ্রোহী প্রার্থী নিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ঢাকাপ্রকাশকে জানান নির্বাচনে সবগুলো রাজনৈতিক দল যদি অংশ গ্রহণ করতো সেক্ষেত্রে হয়তো বিষয়টি একটু ভিন্ন রকম হতো।

‘সেখানে একটি প্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ নির্বাচন হতো, তীব্র প্রতিযোগীতামূলক নির্বাচন হতো সেই ক্ষেত্রে কিন্তু আমাদের দলের বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা হয়তো কমে আসতো। এখানে প্রতিযোগীতামূলক বিরোধী দল মাঠে না থাকার কারণে অনেকে নির্বাচন করার উৎসাহ পাচ্ছে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন এবং প্রতিযোগীতামূলক নির্বাচন করার জন্য দরকার হলো সকলের অংশগ্রহণ,’ তিনি বলেন। 

বিদ্রোহী প্রার্থী দলের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলের মধ্যে বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা বাড়ছে, যেহেতু প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলগুলো অফিসিয়ালি অংশগ্রহণ করছে না, আন-অফিসিয়ালি অংশগ্রহণ করছে ফলে একটু বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা বাড়ছে। আবার যদি পুরোপুরি দমন করি তাহলেও বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হয়ে যাচ্ছে। আমরা এখন পড়ে গেছি শাখের কড়াতের মধ্যে আছি এদিকও কাটে ওদিকেও কাটে। বিদ্রোহী হওয়াও কারাপ। তাই নির্বাচন শেষ হলে দল থেকে স্ট্যাডি হওয়া উচিত।’

স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে শুরু থেকেই মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। তবে সেই বাণিজ্যে কারা কীভাবে লেনদেন করেছে তার কোনো তথ্য প্রমাণ নেই। অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলে যারা জনপ্রিয় তাদের নাম কেন্দ্রে না পাঠিয়ে অর্থ লেনদেন এর ফলে অপেক্ষাকৃত কম জনপ্রিয় লোকের নাম কেন্দ্রে পাঠানো হয়। তাতে ওই ইউনিয়নে নৌকা বঞ্চিত প্রার্থীরাই নৌকার বিপক্ষে লড়াই করছে।

প্রতিটি সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্যদের অনুসারীদের একটি দল থাকে। সংসদ সদস্যরা চান তাদের অনুসারীরাই দলীয় মনোনয়ন পাক। অন্যদিকে জেলা উপজেলা পর্যায়ের সভাপতি সেক্রাটারিদের পছন্দ অপছন্দের প্রার্থীদের একটি গ্রুপ থাকে। ফলে অনেক সময় জেলা উপজেলা থেকে যে তালিকা দেয়া হয় সেই তালিকা কেন্দ্রে মূল্যায়িত হচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে।

স্থানীয় সংসদ সদস্য জেলা উপজেলা নেতাদের মধ্যে পৃথক গ্রুপিং এর কারণে ডুবছে নৌকা। সংসদ সদস্যদের পছন্দের প্রার্থী না থাকলেই পেছন থেকে বিদ্রোহী প্রার্থীকে সমর্থন দিয়ে নৌকা ডুবিয়ে দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এই বিভেদ দূর করতে না পারলে আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনেও এর প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করেন কেন্দ্রিয় নেতারা।

 

এসএম/এমএমএ/

 

 

Header Ad
Header Ad

ঢাকায় রাস্তা খোঁড়াখুঁড়িতে এখন থেকে লাগবে পুলিশের অনুমতি

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগরে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির আগে এখন থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি ছাড়া রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির ফলে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটলে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে ডিএমপি।

মঙ্গলবার ডিএমপি সদর দপ্তর থেকে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দিনের বেলায় রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির ফলে যানবাহন চলাচলে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়। অনেক সময় বিকল্প রাস্তা ছাড়াই খোঁড়াখুঁড়ি করা হয় এবং প্রয়োজনের চেয়ে বেশি জায়গা কেটে ফেলা হয়। এছাড়া, ট্রাফিক সিগন্যাল ও নির্দেশনাসংবলিত সাইনবোর্ড না বসানো, খোঁড়াখুঁড়ির মাটি পাশের লেনে ফেলে রাখা, এবং রাস্তার দুই পাশেই একসঙ্গে খোঁড়াখুঁড়ি করার কারণে যান চলাচল মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়।

ডিএমপি কর্তৃপক্ষ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য:

১. ডিএমপি সদর দপ্তরের অনুমতি ছাড়া রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করা যাবে না।
২. সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টার মধ্যে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ নিষিদ্ধ।
৩. কাজ শুরু ও শেষ করার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে হবে।
৪. খোঁড়াখুঁড়ির আগে-পরে ২০০ মিটারের মধ্যে ট্রাফিক নির্দেশনা ও সিগন্যাল লাইট স্থাপন করতে হবে।
৫. বিকল্প রাস্তার ব্যবস্থা করতে হবে এবং যথাযথ সংখ্যক জনবল দিয়ে দ্রুত কাজ সম্পন্ন করতে হবে।
৬. কোনো অবস্থাতেই একই রাস্তার দুই পাশে একসঙ্গে খোঁড়াখুঁড়ি করা যাবে না।
৭. ডিএমপি ট্রাফিক বিভাগের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে রাতে খোঁড়াখুঁড়ি করতে হবে।
৮. সর্বোচ্চ সাত দিনের মধ্যে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ শেষ করতে হবে এবং পরবর্তী তিন রাতের মধ্যে তা মেরামত করতে হবে।

ডিএমপি এই নির্দেশনা বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেছে এবং নির্দেশনা অমান্য করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে। এর আগে রমজান মাসে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি বন্ধ রাখার জন্যও ডিএমপি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল।

Header Ad
Header Ad

ঈদের সম্ভাব্য তারিখ জানাল জ্যোতির্বিদ্যা গ্রুপ

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র রমজান মাসের প্রথম দশক পার হওয়ার পর সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই জ্যোতির্বিদ্যা গ্রুপ রোজার ঈদের সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ করেছে।

বুধবার (১২ মার্চ) খালিজ টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, আরব আমিরাতে আগামী ৩০ মার্চ শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাবে। এর ফলে ৩১ মার্চ দেশটিতে ঈদুল ফিতর পালিত হতে পারে।

জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্র জানিয়েছে, চাঁদ দেখার বিষয়টি স্থানীয় কমিটি অথবা অফিসিয়াল চাঁদ দেখা কমিটিকে জানাতে হবে। আমিরাতে ৩০ মার্চ সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

মধ্যপ্রাচ্যসহ আমিরাতে ৩১ মার্চ ঈদুল ফিতর পালিত হলে এবারের রমজান ৩০টি রোজা পূর্ণ হবে। এর আগে ২৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় রমজানের চাঁদ দেখা যাওয়ায় ১ মার্চ থেকে দেশটিতে রমজান মাস শুরু হয়।

খালিজ টাইমস জানিয়েছে, আমিরাতের চাঁদ দেখা কমিটি আগামী ২৯ মার্চ শাওয়াল মাসের চাঁদ অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করবে। ওইদিন দেশটিতে ২৯তম রোজা পালিত হবে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে রমজানে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ, ১০ টাকায় ইফতার পাচ্ছেন সুবিধাবঞ্চিতরা

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

রমজান মাস উপলক্ষে টাঙ্গাইলের শিশুদের জন্য ফাউন্ডেশন ও যুবদের জন্য ফাউন্ডেশন এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে। সমাজের অবহেলিত ছিন্নমূল ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের জন্য মাত্র ১০ টাকায় ইফতার সামগ্রী সরবরাহ করা হচ্ছে।

বুধবার (১২ মার্চ) বিকেলে টাঙ্গাইল পৌর শহরের জেলা সদর রোডের ইসলামী পাঠাগারের সামনে এই ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়। ইফতারের মধ্যে রয়েছে খেজুর, মুড়ি, ছোলা, পিয়াজু, বেগুনি, আলুর চপ, জিলাপী ও এক বোতল খাবার পানি।

দরিদ্র মর্জিনা বেগম বলেন, “গরীব হওয়ায় ভালো ইফতার করতে পারি না। আজ ১০ টাকায় ইফতার কিনেছি। প্রতিদিন এমন আয়োজন করা উচিত।” শারীরিক প্রতিবন্ধী ভিক্ষুক আসলাম মিয়া জানান, “আমি প্রতিদিন ঠিকমত ইফতার করতে পারি না। এত খাবার ১০ টাকায় পেয়ে খুব খুশি।”

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মুঈদ হাসান তড়িৎ জানান, “সুবিধাবঞ্চিত মানুষেরা যেন বিনা সংকোচে ১০ টাকায় ইফতার কিনতে পারেন, এজন্যই আমাদের এই উদ্যোগ। ইতোমধ্যে আমরা ইফতার বিক্রি শুরু করেছি। শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে এমন আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।”

তিনি আরও জানান, মাদ্রাসা, এতিমখানা, দুর্গম চর ও বস্তিতেও ইফতার আয়োজন করা হবে এবং ঈদের আগে দুস্থ পরিবারের মাঝে ঈদ বাজার বিতরণ করা হবে। সমাজের বিত্তবানদের এই মহতী উদ্যোগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকায় রাস্তা খোঁড়াখুঁড়িতে এখন থেকে লাগবে পুলিশের অনুমতি
ঈদের সম্ভাব্য তারিখ জানাল জ্যোতির্বিদ্যা গ্রুপ
টাঙ্গাইলে রমজানে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ, ১০ টাকায় ইফতার পাচ্ছেন সুবিধাবঞ্চিতরা
হজযাত্রীর সর্বনিম্ন বয়স নির্ধারণ করে দিল সরকার
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ
টাঙ্গাইলে মুখে লাল কাপড় বেঁধে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল, ধর্ষকের কুশপুত্তলিকা দাহ
নওগাঁয় আগামী শনিবার খাওয়ানো হবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল
অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো নির্বাচনই বিশ্বাসযোগ্য হবে না: জিএম কাদের
মসজিদে তিন জনকে কুপিয়ে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লক্ষ্মীপুরে রোজা না রাখায় প্রকাশ্যে কান ধরিয়ে ওঠ-বস, নেটিজেনদের ক্ষোভ
বিদেশ থাকা সত্ত্বেও কেন শেখ হাসিনার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা!
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
পাবনা-১ আসনে জামায়াতের প্রার্থী নিজামীপুত্র মোমেন, বাদ পড়লেন ডা. বাসেত
যুক্তরাষ্ট্রে হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর, ভারত ও মোদিকে গালি!
শুক্রবার এক লাখ রোহিঙ্গার সাথে ইফতার করবেন ড. ইউনূস ও গুতেরেস
কুবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ, পরীক্ষা স্থগিত
লাকিকে গ্রেফতারসহ পাঁচ দাবিতে শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের মানববন্ধন
দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল
সারাদেশে বৃহস্পতিবার ২ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে এনআইডি সেবা
আম্মার ভয়ে প্রেম করিনি, এখন আম্মাই বলে, তুমি খুঁজে আনো