বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ট্যাক্স ফ্রি বাণিজ্য: ভারতের সঙ্গে হচ্ছে ‘সেপা’ চুক্তি

সমন্বিত অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি (সিইপিএ বা সেপা) নামে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত। তবে এটা ঠিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নয়, তার চেয়েও বেশি কিছু। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন ভারত সফরকালেই এটি সই হতে পারে বলে জানা গেছে।

সূত্র জানায়, চুক্তিটি স্বাক্ষরের জন্য আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করার সবুজ সংকেত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই চুক্তি হলে উভয় দেশের রপ্তানি আয় বাড়বে বলে দুই দেশের বিশেষজ্ঞরাই মত দিচ্ছেন।

সিইপিএ (সেপা) চুক্তির ব্যাপারে জানতে চাইলে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ও নিটল নিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল মাতলুব আহমাদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এটা হচ্ছে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের পণ্য আদান-প্রদানের চুক্তি। ভারতের সঙ্গে এই চুক্তি হলে বাংলাদেশের রপ্তানি বৃদ্ধি পাবে। কারণ ভারত থেকে বেশি পণ্য আমদানি হয়। আমাদের কম পণ্য রপ্তানি হয়। এতে তারা বেশি ট্যাক্স পাচ্ছে। আমরা এলডিসি গ্রাজুয়েশন অর্জন করছি। এটা পুরোপুরি কার্যকর হলে ভারত ট্যাক্স চাইবে। তাই আগে থেকে এই চুক্তি হলে তারা আর বাড়তি ট্যাক্স নিতে পারবে না। জাপান, মালয়েশিয়া ইতোমধ্যে ভারতের সঙ্গে এই চুক্তি করেছে। তাই ব্যবসা বৃদ্ধির স্বার্থেই এই চুক্তি দরকার। তাতে আমাদের ভ্যাট, ট্যাক্স লাগবে না।’

জানা যায়, এটি হবে যেকোনো দেশের সঙ্গে ঢাকার প্রথম বাণিজ্য চুক্তি। চীন ও জাপানের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করার অনুরোধ সত্ত্বেও ভারতকে অগ্রাধিকার দিয়েছে বাংলাদেশ। জাপান ও চীনের সঙ্গে চুক্তিগুলো এখনও মূল্যায়ন পর্যায়ে রয়েছে।

প্রস্তাবিত চুক্তির ফলে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ১৯০ শতাংশ এবং ভারতের ১৮৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে এবং মোট দেশজ উৎপাদন যথাক্রমে ১ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। এই হিসাব ঢাকা-দিল্লি যৌথ সম্ভাব্যতা সমীক্ষায় প্রকাশ করা হয়েছে।

সেপা চুক্তিতে পণ্য ও পরিষেবা, বিনিয়োগ, মেধা সম্পত্তি অধিকার এবং ই-কমার্স অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

এখন কথা হলো মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির সঙ্গে সেপার পার্থক্য তাহলে কী? এর উত্তর হলো- সেপাকে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি বা ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট হিসেবেও ধরা যায়। তবে সেপার ব্যাপ্তি সাধারণ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি থেকে অনেক বেশি। পণ্যের মুক্ত বাণিজ্যের পাশাপাশি শুল্ক সহযোগিতা এবং মেধাস্বত্ব অধিকারের মতো বিষয়গুলোও সেপার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত অর্থবছরে প্রথমবারের মতো ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। ভারত থেকে আমদানি মোট ১৪ বিলিয়ন ডলার।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, দক্ষিণ এশীয় মুক্ত বাণিজ্য এলাকা চুক্তির অধীনে স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে ভারতে তামাক ও অ্যালকোহলসহ ২৫টি পণ্য রপ্তানির জন্য বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত সুবিধা ভোগ করছে।

২০২১ সালের মার্চ মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের সময় দুই প্রধানমন্ত্রী সেপা চুক্তি স্বাক্ষর সম্পর্কিত যৌথ সম্ভাব্যতা সমীক্ষা শেষ করার নির্দেশনা দেন। সেই অনুযায়ী বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউট ও ভারতের সেন্টার ফর রিজিওনাল ট্রেড বিশদ যৌথ সম্ভাব্যতা সমীক্ষা পরিচালনা করে।

চলতি বছরের মে মাসে উভয় প্রতিষ্ঠান সমীক্ষা প্রতিবেদন নিজ নিজ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়। প্রতিবেদনে সেপা স্বাক্ষরের জন্য আলোচনা শুরু করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

যৌথ সম্ভাব্যতা সমীক্ষার চূড়ান্ত খসড়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একবার বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর হলে পরবর্তী ৭ থেকে ১০ বছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৩ থেকে ৫ বিলিয়ন ডলার এবং ভারতের ৪ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পাবে। এটি উভয় দেশের জন্য নতুন বিনিয়োগের দরজা খুলবে।

যৌথ সমীক্ষায় এটাও বলা হয়েছে, ‘এটি উপসংহারে পৌঁছানো যেতে পারে এই সমীক্ষার অনুমান এবং বিশ্লেষণ ইঙ্গিত করে যে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রস্তাবিত সেপা শুধু সম্ভাব্যই নয় বরং পণ্য ও পরিষেবার বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য লাভের ক্ষেত্রে পারস্পরিক উপকারীও।’

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার এবং ভারত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার। একারণেই দুই দেশের মধ্যে এ ধরনের একটি চুক্তির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে দুই পক্ষই।

ভারত যে শুধু বাংলাদেশের সঙ্গেই সেপা চুক্তি করতে যাচ্ছে তা নয়। দেশটি এর আগে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ১৯৯৮ সালেই সেপা চুক্তি করেছে। এরপর সিঙ্গাপুরের সঙ্গে ২০০৫ সালে, দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে ২০০৯ সালে, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে ২০১০-১১ সালে এবং থাইল্যান্ডের সঙ্গে করেছে ২০১৫ সালে সেপা চুক্তি করে। তবে বাংলাদেশ এখনো কারও সঙ্গে সেপা চুক্তি করেনি। ভারতের সঙ্গেই প্রথম এই চুক্তি হতে যাচ্ছে।

বিষয়টি নিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টরা মন্তব্য করতে চাননি। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ উন্নয়শীল দেশের কাতারে যাবে, তখন আর সাফটার বিদ্যমান সুবিধা পাওয়া যাবে না। সেই চিন্তা থেকেই ভারতের সঙ্গে এ ধরনের চুক্তির প্রস্তাব বাংলাদেশই করে।

এনএইচবি/

 

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন