সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নতুন দামের লেবেল লাগেনি তাই তেল মিলছে না

সয়াবিন তেল নেই, আছে সূর্যমুখি ও সরিষার তেল

বাজারে হঠাৎ করেই আবার ভোজ্যতেলের সংকট দেখাচ্ছেন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীরা। যেসব প্রতিষ্ঠান ভোজ্যতেল আমদানি করে তাদের গুদামে তেল থাকলেও বাজারে সংকট দেখানো হচ্ছে। নতুন বেধে দেওয়া দরের লেবেল বোতলে লাগলেই সংকট কেটে যাবে বলে মনে করছেন খুচরা বিক্রেতারা। দাম বাড়ানোর পর যে সংকট দেখানো হচ্ছে সেটা লেবেলের অপেক্ষা। রাজধানীর বড় পাইকারি বাজার কাওরান বাজারে অন্তত ৭টি ডিলার ভোজ্যতেল বিক্রি করে। তবে শুক্রবার (০৬ মে) বিকালে কাওরান বাজার ঘুরে মাত্র একটি ডিলারের দোকান খোলা পাওয়া যায়। আঁখি এন্টারপ্রাইজ নামে ওই ডিলারের কাছে পুষ্টি তেল রয়েছে।

আঁখি এন্টারপ্রাইজের মালিক সিদ্দিক ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, বাজারে আরও ৬ টি ডিলার রয়েছে। কোনো ডিলারই তেল দিচ্ছে না। আমি ২ লিটার বোতলের ২০০ কার্টুনি তেল পেয়েছি। সব কাস্টমার এখন আমার দোকানে ভিড় করছে। আমার নিয়মিত কাস্টমার যেসব দোকানদার তাদের দেব নাকি খুচরা কাস্টমারদের দেব। অনেকে এক বোতল নিয়ে আবার এসে একটি বোতল চাচ্ছে কিভাবে তাদের বোঝাবো? আমার যদি ২ হাজার কার্টুন থাকত আমি সবাইকে দিতাম।

কাওরান বাজারে আঁখি এন্টারপ্রাইজ ছাড়াও রয়েছে বিসমিল্লাহ এন্টারপ্রাইজ (সানফ্লাওয়ার), ইয়াসিন এন্টারপ্রাইজ (ফ্রেশ), আল আমিন এন্টারপ্রাইজ, গিয়াস এন্টারপ্রাইজ, মিলু এন্টারপ্রাইজ এরা সকলেই ভোজ্য তেলের ডিলার। তবে শুক্রবার বিকালে আঁখি এন্টারপ্রাইজ ছাড়া আর কেউ দোকান খোলেননি।

সকালে দোকান খুললেও কাস্টমারদের চাপের ভয়ে দুপুরে বন্ধ করে বাসায় চলে যান মিলু এন্টারপ্রাইজের মালিক বিপ্লব। ব্যবসায়ী পরিচয়ে এক কার্টুন তেল চাইলে এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘তেল নাই দাদা। এক কার্টুনও নাই। পরশু আসলে পাবেন। নতুন লেবেলটা লাগলেই তেলের সংকট কেটে যাবে।’

কাস্টমারের চাপ সামলাতে না পেরে সোয়াবিন বিক্রি বন্ধই করে দিয়েছেন হাজী স্টোরের কামাল হোসেন। তিনি ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, কাস্টমার সব মিল নেওয়ার পর যখন তেল চায়, দিতে পারি না। পরে রাগ করে চলে যায়। তেল যদি সাপ্লাই না থাকে আমরা কোথা থেকে দেব? ঈদের আগ থেকেই তেল সাপ্লাই বন্ধ করে দিয়েছে। দাম বাড়ানোর জন্যই এটি করা হয়েছে। এখন সরকার দাম বৃদ্ধি করেছে বোতলের গায়ে নতুন লেবেল লাগতে সময় লাগবে তো। আজ রাতটা গেলেই কাল বা পরশু থেকে বাজারে তেলের সংকট থাকবে না। নতুন দামে সব তেল পাবেন।’

দোকানে যখন বোতলজাত সোয়াবিন তেল মিলছে না তখন বাধ্য হয়ে খুচরা ক্রেতারা ডিলারে কাছে লাইন দিচ্ছে। কাওরান বাজার আঁখি এন্টারপ্রাইজের সামনে গিয়ে দেখা যায় তেলের জন্য লাইন ধরে অপেক্ষা করছে অনেকে। তাদের অধিকাংশই খুচরা ক্রেতা। আবার কেউ কেউ দোকানের জন্য তেল কিনতে আসছেন। খুচরা ক্রেতাদের দুই লিটারের একটি করে বোতল নিয়ে যেতে দেখা যায়।

কাওরানবাজারেই কাজ করেন মাসুদ। তিনি লাইন দাড়িয়ে দুই লিটারের একটা বোতল হাতে পেয়ে খুব খুশি। তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে বলে কিনলেন নাকি নিতান্তই প্রয়োজন এমন প্রশ্নের জবাবে মাসুদের সোজা উত্তর ‘দরকার ছিল’ গ্রামে গেছিলাম সকালে আসছি। বাসায় তেল নাই।’

মাসুদের পরিবারের সদস্য দুই জন। তিনি বলেন আমার পরিবারে ৩ থেকে ৪ লিটার তেল হলে ভালোভাবে মাস চলে যায়। অর্থাৎ নতুন বর্ধিত দামে তাঁর চারজনের পরিবারের কমপক্ষে ১৬০ টাকা বেশি লাগবে এক মাসে। তাই টাকা বাঁচাতেই লাইন ধরে বসে আছেন তার মতো অনেকে।

আর একজন ক্রেতা মোতালেব তিনি ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, তেলটা আজ আমার লাগতই। নতুন দাম ধরছে দুই দিন পর এমনিতেই মার্কেটে আসবে। আমার এরকম অবস্থা না হলেই না। এজন্য লাইনে দাঁড়িয়ে নিচ্ছি। আমার লাইন ধরে নেওয়ার দরকার হতো না, আজ একদমই তেল নাই। সরকার যে দাম নির্ধারণ করেছে ৫ লিটার ৯৯৫ টাকা এটা দিতে বাধ্য। যেভাবে দাম বাড়ছে আগে খেতাম ৫ লিটার, এখন ৪ লিটার খাব।

ঈদের আগে থেকে বাজারে ভোজ্যতেলের কৃত্রিম সংকট তৈরি করা হয়। অবশেষে সরকার ব্যবসায়ীদের দাবি মেনে নিয়ে বৃহস্পতিবার (৫ মে) বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ৩৮ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ৪৪ টাকা ও পাম তেলের দাম লিটারে ৪২ টাকা বাড়ায়। নতুন নির্ধারণ করা দাম অনুযায়ী প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল খুচরা বাজারে বিক্রি হবে ১৮০ টাকা। বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৯৮ টাকা এবং পাম সুপারের দাম ১৭২ টাকা। সরকার বেঁধে দেওয়া এ দাম শুক্রবার (৬ মে) থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন নতুন লেবেল না আসায় তেল পাওয়া যাচ্ছে না।

এসএম/

Header Ad
Header Ad

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দেশের পাঁচটি জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ও সোমবার (২৭ ও ২৮ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় চারজন, কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও মদনে দুজন, সুনামগঞ্জের শাল্লায় একজন এবং চাঁদপুরের কচুয়ায় একজন প্রাণ হারিয়েছেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বজ্রপাতে দুজন কৃষক নিহত হন। নিহতরা হলেন নিখিল দেবনাথ (৫৮) ও জুয়েল ভূঁইয়া (৩০)।

একই জেলার বরুড়া উপজেলার খোসবাস উত্তর ইউনিয়নের পয়েলগচ্ছ গ্রামে দুপুর ১২টার দিকে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় বজ্রপাতে মারা যায় দুই কিশোর—মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) ও মো. ফাহাদ (১৩)। এ সময় আবু সুফিয়ান (সাড়ে ৭) নামের একটি শিশু আহত হয় এবং তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে ধান কাটার সময় সকালে বজ্রপাতে প্রাণ হারান দুই কৃষক—ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। একই সময়ে মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে ধানের খড় শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন ফুলেছা বেগম (৬৫) নামের এক নারী।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধনুন্দ গ্রামে রবিবার রাত ১০টার দিকে বজ্রপাতে আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান দিদারুল ইসলাম (২৮)। তিনি একটি ইফতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন।
আজ সকাল ৭টার দিকে মদন উপজেলার তিয়োশ্রী গ্রামে মাদ্রাসাগামী শিশু মো. আরাফাত (১০) বজ্রপাতে মারা যায়।

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার আটগাঁও গ্রামের বুড়িগাঙ্গাল হাওরে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান রিমন তালুকদার। তিনি শাল্লা ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নাহারা গ্রামে সকালে বজ্রপাতের বিকট শব্দে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান বিশাখা রানী (৩৫)। তিনি কৃষক হরিপদ সরকারের স্ত্রী। চিকিৎসক জানান, বজ্রপাতের সরাসরি আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না, শব্দের প্রভাবে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

 

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা