মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দফায় দফায় পেছানোর পর আলোর মুখ দেখছে জনশুমারি

করোনার থাবা আর ট্যাব কেনায় অনিয়মের অভিযোগ ‍উঠায় কয়েক দফা পেছানোর পর অবশেষে দেশে ষষ্ঠ জনশুমারি হচ্ছে। আগামী ১৫ থেকে ২১ জুন সারাদেশে একযোগে জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২১ অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে গত বছরের ২ থেকে ৮ জানুয়ারি দেশে জনশুমারি ও গৃহগণনার জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু ট্যাব ক্রয় নিয়ে অনয়িমের অভিযোগ উঠার পর ওই সময়ে আর জনশুমারি আর হয়নি। এরপর আরও কয়েক দফা পিছিয়েছে একই সমস্যার কারণে। সঙ্গে করোনা মহামারিও ছিল একটা বড় কারণ।

প্রসঙ্গত, বিবিএস এবারই প্রথম ডিজিটাল পদ্ধতিতে ট্যাবের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করে জনশুমারি করার উদ্যোগ নিয়েছিল।

জানা গেছে, জনশুমারি ও গৃহগণণা ২০২১ ডিজিটাল পদ্ধতিতে করার জন্য সরকারের পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রথমেই এই প্রকল্পের জন্য কার্যক্রম শুরুর আগে ট্যাব ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। এ জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। সেখানে স্যামসাং অংশ নেয় এবং তারা প্রায় চার লাখ ট্যাব সরবারহের চুক্তি করে। এই ট্যাব কেনায় মোট ব্যয় ধরা হয়েছিল ৫৩৭ কোটি ১২ লক্ষ ১০ হাজার ৩৯৫ টাকা।

কিন্তু এই ট্যাব সরবরাহের ক্ষেত্রে এবং স্যামসাং এর কাজ পাওয়ার বিষয়ে অনিয়মের অভিযোগ উঠলে পরিকল্পনা মন্ত্রীর হস্তক্ষেপে সেই চুক্তি বাতিল করা হয়। এ কারণে জনশুমারি ও গৃহগণনা পিছিয়ে যায়।

এরপর একই কোম্পানির কাছ থেকে ট্যাব কেনার জন্য বেশ কয়েক বার ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে প্রস্তাব পাঠানো হয়। কিন্তু বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সেই প্রস্তাব চার দফা ফিরিয়ে দেয় ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। সর্বশেষ যখন বিবিএস এর প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়া হয় তার ঠিক চার দিন পর ২৫ থেকে ৩১ ডিসেম্বর সারাদেশে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২১ শুরু হওয়ার কথা ছিল।

এর আগে ২৫ থেকে ৩১ অক্টোবর সময় জনশুমারি ও গৃহগণনার তারিখ পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছিল । কিন্তু তখনও জনশুমারি করতে পারেনি বিবিএস। এইভাবে দফায় দফায় পিছিয়ে অবশেষে আগামী ১৫ থেকে ২১ জুন সারাদেশে একযোগে জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হবে।

জনশুমারির তারিখ বার বার পিছানোর কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম অনেকটা বিরক্তির সুরে শনিবার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘কেন বার বার পিছিয়েছে, কী কারণে শুমারি এতদিন করতে পারিনি সেটা জেনে কী হবে। বরং বলেন, এবার যেন আমরা কাজটা করতে পারি। এবার যেন তারিখটা পেছাতে না হয়।’

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান শনিবার ঢাকাপ্রাকশ-কে বলেন, ‘জনশুমারি পিছিয়ে যাওয়ার একটা বড় কারণ ছিল কোভিড-১৯। এ ছাড়া ডিজিটাল পদ্ধতিতে জনশুমারি ও গৃহগণনা করার জন্য টেন্ডারের মাধ্যমে ট্যাব কিনতে গিয়ে অনিয়মের অভিযোগ উঠার পর সেটি আমরা বাতিল করি। এ কারণেও পিছিয়ে গেছে।’

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে আমরা নতুন করে পদক্ষেপ নেই। এ জন্য ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে বেশ কয়েকবার ঘুরতে হয়েছে। সেখানে সময় লেগেছে। এরপর আমরা নতুন করে দরপত্র আহ্বান করি। সেখানে বিট করেছে দেশি কোম্পানি ওয়ালটন। এখন তারা ট্যাব সাপ্লাই দেবে।

পরিকল্পনামন্ত্রী আরও জানান, গত মার্চ মাসেও আমরা একবার উদ্যোগ নিয়েছিল, তারিখ নির্ধারণ করেছিলাম। কিন্তু সেটাও সম্ভব হয়নি। এবার ১৫ থেকে ২১ জুন নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীও ইতিমধ্যে অনুমোদন দিয়েছেন। আশা করি, এই দফায় আমরা জনশুমারি সম্পন্ন করতে পারব।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অধীনে প্রথম আদমশুমারি ও গৃহগণনা হয়। পরবর্তীতে ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১ ও ২০১১ সালে যথাক্রমে দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চমবার দেশে আদমশুমারি ও গৃহগণনা হয়। ২০১৩ সালে জাতীয় সংসদে পাস হওয়া ‘পরিসংখ্যান আইন-২০১৩’ অনুযায়ী ‘আদমশুমারি ও গৃহগণনার নাম পরিবর্তন করে ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা’ করা হয়। ২০১১ সালের সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৪ কোটি ২৩ লাখ ১৯ হাজার।

নিয়ম অনুযায়ী, দেশে প্রতি ১০ বছর পর জনশুমারি ও গৃহগণনা হয়ে থাকে। কিন্তু ২০১১ সালের পর ১২ বছর পার হয়ে গেলেও জনশুমারি ও গৃহগণনা করা যায়নি।

এবারই প্রথম দেশে ডিজিটাল পদ্ধতিতে জনশুমারি ও গৃহগণণা অনুষ্ঠিত হবে। এবারের শুমারিতে জিআইএস বেইজড ডিজিটাল ম্যাপ ব্যবহার করে ট্যাবের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ে তথ্য সংগ্রহ করা হবে।

জনশুমারির বার্তা জনসাধারণের কাছে পৌঁছাতে শুমারি শুরুর আগে অর্থাৎ ১৪ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে।

 

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) চ্যানেলটির স্ক্রলে এ তথ্য জানানো হয়।

স্ক্রলে উল্লেখ করা হয়, “অনিবার্য কারণবশত দীপ্ত টিভির সকল সংবাদ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো।”

তবে চ্যানেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো ব্যাখ্যা না দেওয়া হলেও জানা গেছে, সাম্প্রতিক এক সংবাদ প্রতিবেদনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকীর কাছে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ১৪০০ শহীদ’ সংক্রান্ত বিতর্কিত প্রশ্নের জের ধরেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, এ ঘটনায় দীপ্ত টিভির এক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রয়োজনীয় অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ গ্রহণ শেষে খুব শিগগিরই সংবাদ কার্যক্রম পুনরায় চালু করা হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা