বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দেড় ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়েও মাংস পেলেন না সালাউদ্দিন

‘বাসায় বলে এসেছি গরুর মাংস নিয়ে যাব। গরুর মাংস রান্না হবে। কিন্তু দেড় ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে মাংস পাইনি। এখন বাসায় গিয়ে কি বলব।’

এভাবেই আক্ষেপের সঙ্গে কথাগুলো বলছিলেন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকুরে সালাহউদ্দিন আহমেদ।

তিনি দুপুরে রাজধানীর আব্দুল গনি সড়কে ভ্রাম্যমান দোকান থেকে সুলভ মূল্যে গরুর মাংস কিনতে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। কিন্তু কাউন্টার পর্যন্ত পৌঁছার আগেই শেষ। তার আর মাংস কেনা হয়নি।

তিনি বলেন, ‘দেড় ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে শুধু দুধ আর ডিম কিনতে পারলাম। মাংসের দেখা পেলাম না।’

শুধু সালাহউদ্দিন নয়, আরও অনেকেই এভাবে খালি হাতে ফিরে গেছেন মাংস না পেয়ে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সুলভ মূল্যে বিক্রি হওয়া পণ্য নিয়ে রীতিমতো কাড়াকাড়ি শুরু হয়েছে। চাহিদার তুলনায় পণ্য কম হওয়ায় ক্রেতারা খালি হাতে ফিরছেন পণ্যবাহী গাড়ির কাছ থেকে। যে পরিমাণ পণ্য নিয়ে আসা হচ্ছে সেগুলো এক ঘণ্টার ব্যবধানে শেষ হয়ে যাচ্ছে। অভিযোগ উঠেছে কোনো কোনো ব্যক্তি বেশি পরিমাণে পণ্য কিনে নিচ্ছেন। যার ফলে লাইনে দাঁড়ালেও সেই পণ্য পাচ্ছেন না বেশিরভাগ মানুষ।

পণ্য বিক্রির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তারা পর্যাপ্ত পণ্য নিয়ে আসছেন। কিন্তু ক্রেতা বেশি হওয়ায় সংকট দেখা দিয়েছে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে রাজধানী ঢাকার ১০টি স্পটে বিক্রি করা হচ্ছে গরু, খাসি ও মুরগির মাংস, দুধ ও ডিম। প্রথম রমজান থেকে শুরু হওয়া ভ্রাম্যমাণ এই বিক্রয় কার্যক্রম চলবে ২৮ রমজান পর্যন্ত।

মঙ্গলবার (৫ প্রপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর আব্দুল গনি রোড ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন এর সামনে গিয়ে দেখা যায় মাংস, দুধ, ডিম বাহি গাড়িটি ঘিরে মানুষের জটলা। কিন্তু গাড়িতে কোনো পণ্য নেই। এ নিয়েই মানুষের ক্ষোভ।

অনেকে মতিঝিল আরামবাগ এলাকা থেকে গরুর মাংস কিনতে আব্দুল গনি রোডে এসেছিলেন। কিন্তু মাংস না পেয়ে খালি হাতে ফিরে যেতে হচ্ছে।

রফিকুল ইসলাম বলেছিলেন, ‘এখানে যে সুলভ মূল্যে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে তাতে কোনো নিয়ম মানা হচ্ছে না। মহিলারা ২০ জন পেলে পুরুষ একজন কিনতে পারছেন। আধ ঘণ্টা হলো এসেছি কিছুই পাইনি। সব পণ্য শেষ হয়ে গেছে।’

তিনি বলেন, ‘একটা সিস্টেমের মধ্যে বিক্রি করলে খুবই ভালো হয়। তাহলে সবাই কিনতে পারবে। নয় তো একজন পাবে ৫ কেজি, আরেকজন খালি হাতে ফিরে যাবে।’

ভ্রাম্যমান গাড়িতে বিতরণ কাজে নিয়োজিত খন্দকার বাবুল বলছিলেন, চাহিদার তুলনায় পণ্য কম। ফলে লোকজনকে পর্যাপ্ত পণ্য দেওয়া যাচ্ছে না।

তিনি জানান, মঙ্গলবার তার গাড়িতে ১০০ কেজি গরুর মাংস, খাসির মাংস পাঁচ কেজি, ৩০ কেজি মুরগি, ৯০০ ডিম এবং ২০০ লিটার দুধ ছিল। এই পণ্য নিয়ে তিনি বেলা ১১ টার দিকে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন এর সামনে আসেন। এরপর দুপুর বারোটার মধ্যে সব কিছু বিক্রি হয়ে যায়।

বাবুল জানান, মানুষের অনেক চাহিদা আছে কিন্তু আমরাতো যে পরিমাণ পণ্য পাই সেগুলি নিয়ে আসি। আমাদেরকে যেগুলো দেওয়া হয় তার বেশি তো নিয়ে আসতে পারিনা। পণ্য বাড়ালে ক্রেতাদের চাহিদা মেটানো সম্ভব।

যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের কর্মচারী মনিরুজ্জামান অভিযোগ করে বলেন, প্রচণ্ড রোদের মধ্যে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়েছিলাম। কিন্তু খালি হাতে ফিরে যেতে হচ্ছে। কিছুই কিনতে পারিনি।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘এখানে ডিসট্রিবিউশন সুন্দরভাবে হচ্ছে না। মহিলারা বেশি সুবিধা পাচ্ছেন। একেকজন ৫-৭ কেজি করে পণ্য নিয়ে যাচ্ছে।’

অবশ্য এই অভিযোগ মানতে নারাজ বাবুল খন্দকার। তিনি বলছিলেন, ‘যারা পণ্য পায়নি তারা অভিযোগ করবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বিতরণে কোনো অনিয়ম হয়নি। আমরা সবাইকে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। পর্যাপ্ত পণ্য থাকলে এই সঙ্কট তৈরি হবে না।’

সরেজমিন দেখা গেছে, রমজান উপলক্ষে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে চালু হওয়া ভ্রাম্যমান মাংস, দুধ ও ডিম বিক্রির কার্যক্রম সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। কিন্তু পর্যাপ্ত পণ্য সরবরাহ না থাকায় মানুষের মধ্যে এজন্য কাড়াকাড়ি শুরু হয়। মাংস, দুধ ও ডিম কিনতে আসা সাধারণ মানুষ বলেছেন ভ্রাম্যমাণ গাড়িগুলোতে পর্যাপ্ত পণ্য দিলে কোথাও কোনো সংকট তৈরি হবে না। বরং মানুষ বেশি করে কেনার সুযোগ পাবে।’


এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত