বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জাল সনদধারী ১৫ শিক্ষককে সাড়ে ৭৩ লাখ টাকা ফেরতের নির্দেশ

ঠাকুরগাঁও জেলায় জাল সনদে নিয়োগ পাওয়া ১৪টি প্রতিষ্ঠানের ১৫ জন শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে জাল সনদধারীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করতেও বলেছে মন্ত্রণালয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সহকারী সচিব (অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা শাখা) মো. সেলিম শিকদার স্বাক্ষরিত একটি আদেশে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

যে ১৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৫ জন শিক্ষকের জাল সনদের প্রমাণ পাওয়া গেছে তার মধ্যে ১০ জন এমপিওভুক্ত। তারা সরকারি বেতন তুলেছেন। বাকি ৫ শিক্ষক নন এমপিও। তারা কোনো সরকারি আর্থিক সুবিধা পাননি। জাল সনদে এমপিওভুক্ত হওয়া ওই ১০ শিক্ষক বেতন বাবদ সরকারি তহবিল থেকে ৭৩ লাখ ৫১ হাজার টাকা অবৈধভাবে গ্রহণ করেছেন।

জাল সনদধারী এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মধ্যে ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার বরমপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (কম্পিউটার) আব্দুল খালেককে ৯ লাখ ৫১ হাজার টাকা, সদরের দারাজগাঁও হামিদ আলী খান উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (কম্পিউটার) দুলাল চন্দ্র বর্মনকে ১৪ লাখ ৪৪ হাজার টাকা, বৈরাগী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা (কম্পিউটার) মিনু রানী কুন্ডকে ১১ লাখ ৩০ হাজার টাকা, হরিপুর তোররা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (কম্পিউটার) জসিম উদ্দিনকে ৭ লাখ ৬৩ হাজার টাকা, পীরগঞ্জ সাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা (কম্পিউটার) খাতুনকে ৭ লাখ ৭৩ হাজার টাকা, রানীশংকৈল উপজেলার জওগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (কৃষি শিক্ষা) মীর রায়হানকে ৭ লাখ ৪২ হাজার টাকা, সদরের রুহিয়া ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক (ইংরেজি) আতিকুর রহমানকে ২ লাখ ২৮ হাজার টাকা, সিন্দুর্না উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (কম্পিউটার) ফাইশাল আলীকে ৪ লাখ ২২ হাজার টাকা, পারপুগী দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (কম্পিউটার) সাইদা ইসলামকে ৭ লাখ ৭ হাজার, সালন্দর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (সমাজ বিজ্ঞান) আতিয়ার রহমানকে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা ফেরত দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

নন এমপিও ৫ জাল সনদধারী শিক্ষক হলেন- বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার লোলপুকুর ডি এম উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (হিন্দু ধর্ম) জসোদা বালা দেবী, রানীশংকৈলের নেকমরদ বঙ্গবন্ধু ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক (দর্শন) মোশাররফ হোসেন, হরিপুরের ভাতুড়িয়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (শরীরচর্চা) জিল্লুর রহমান, ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ মহিলা কলেজের প্রভাষক (ইতিহাস ও সংস্কৃতি) জগবন্ধু রায়, একই কলেজের প্রভাষক (দর্শন) দীপিকা রানী রায়।

আদেশে জাল সনদধারী শিক্ষক-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ৭ দফা শাস্তি গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে এমপিও বন্ধ এবং বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে চাকরিচ্যুত করা, গ্রহণ করা বেতন-ভাতা সরকারি কোষাগারে ফেরত দেওয়া, ফৌজদারি অপরাধে মামলা করা, নিয়োগ কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া, অবসরপ্রাপ্তদের অবসর সুবিধাপ্রাপ্তি বাতিল, স্বেচ্ছায় অবসর নেওয়াদের অর্থ অধ্যক্ষ/প্রধান শিক্ষকের মাধ্যমে আদায় এবং অবসর ভাতা/কল্যাণ ট্রাস্টের ভাতা বন্ধ।

অভিযুক্ত শিক্ষকদের কাছ থেকে ৩৫ কোটি ৫৬ হাজার ১১৮ টাকা ফেরত নেওয়ার সুপারিশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে যারা এমপিওভুক্ত নন তারা সরকারি কোনো বেতন-ভাতা না নেওয়ায় তাদের টাকা ফেরত দেওয়ার কোনো সুপারিশ করা হয়নি।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর যাচাই-বাছাই করে ৬৭৮ জন শিক্ষক-কর্মচারীর জাল সনদ শনাক্ত করেছে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি সনদ প্রদানকারী দপ্তরপ্রধান প্রতিনিধি সমন্বয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সনদের সত্যতা যাচাই করে জাল সনদের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে।

শিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগে সব ধরনের শিক্ষক নিয়োগ গভর্নিং বডি, ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে হতো। তখন অনৈতিক সুবিধা দিয়ে অনেক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দেওয়া হতো। ফলে সনদ যাচাইয়ের কোনো প্রয়োজনও বোধ করা হয় না। বর্তমানেও যখন নিয়োগ দেওয়া হয় তখন স্ব স্ব সংস্থার মাধ্যমে সনদ যাচাই করা হয় না। যাচাই করা হলে শুরুতেই জাল সনদধারীরা বাদ পড়ে যেত।

বৈরাগী হাট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অমূল্য সরকার বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে এই খবরটি জেনেছি। কিন্তু সরকারিভাবে এখন পর্যন্ত কোনো চিঠিপত্র আসেনি। সরকারিভাবে বা বোর্ড কর্তৃক কোনো চিঠি পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রুহিয়া ডিগ্রি কলেজের উপাধ্যক্ষ মজিবর রহমান জানান, ২০১৫ সালে নিরীক্ষা দপ্তরের যুগ্ম পরিচালক বিপুল চন্দ্র সরকার ও অডিটর মাহমুদুল হক কলেজ পরিদর্শন করেন। ওই নিরীক্ষায় আতিকুর রহমানের বেসরকরি শিক্ষক নিবন্ধন সনদ জাল বলে ধরা পড়ে। এরপর কলেজের (অব.) অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদ ২০১৯ সালে এ বিষয়ে ৭ দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা চেয়ে নোটিশ দিলেও আতিকুর রহমান কোনো জবাব দেননি। পরে কলেজ পরিচালনা কমিটি তাকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করে।

ঠাকুরগাঁও জেলা শিক্ষা অফিসার খন্দকার মো. আলাউদ্দীন আল আজাদ বলেন, জাল সনদধারী শিক্ষকদের অফিস আদেশ এখনো হাতে আসেনি। আদেশের পর নির্দেশনা মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এসজি

Header Ad
Header Ad

হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি থাকার অনুমতি দিলো ভারত  

শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ছবিঃ সংগৃহীত

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি ভিসা দেওয়া হবে। এক উচ্চপদস্থ সূত্র গতকাল ভারতীয় গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন। তবে অনুমতির প্রকৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

এদিকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদে না থাকার কারণে তাঁর কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল হয়। ভারতে আসার পর সাধারণ পলাতক নাগরিক হিসেবে তাঁর স্বল্পসময়ের ভিসা মঞ্জুর হয় ‘মানবিকতার’ কারণে। ইতোমধ্যে তাঁর ভারতে থাকা পাঁচ মাস পেরিয়ে গেছে। এজন্য এবার দীর্ঘমেয়াদি ‘আবাসিক ভিসা’ বা রেসিডেনশিয়াল ভিসা দেওয়া হচ্ছে।

ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার কোনো আইন নেই। তাই এ ধরনের পলাতক মানুষকে আবাসিক ভিসা দেওয়া হয়। এ ভিসা দেওয়া হলে শেখ হাসিনা সাধারণ নাগরিকের মতোই থাকতে পারবেন। তবে প্রকাশ্যে রাজনৈতিক কাজ করায় অসুবিধা হতে পারে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ভিসা অনুমোদন করেছে। ভারত সরকার আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে পলাতক হাসিনাকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেবে না। যদিও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নোট ভার্বলের মাধ্যমে হাসিনার প্রত্যাবর্তন দাবি করেছে। এর আগে হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছিলেন, তাঁর মা রাজনৈতিক আশ্রয় চাননি এবং তাঁর পাসপোর্ট বাতিল হয়নি।

এর মধ্যে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাকে গণহত্যার অভিযোগে আসামি করা হয়েছে। তারা হাসিনাকে ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকায় এনে বিচার করতে চান। যেহেতু ভারত সরকার ফেরত দেবে না এজন্য তারা ভারতে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান। কিন্তু এটা হয় কনস্যুলার সেকশনের মাধ্যমে। সরকারি যুক্তি হলো যারা কারাগারে বন্দি থাকেন তাদের জন্য এ সুবিধা আছে। হাসিনা যেহেতু গ্রেপ্তার হননি তাই তাঁর ক্ষেত্রে অসুবিধা হতে পারে। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা যখন ভারতে আসেন তখন তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি মামলা ছিল না। তাঁর বিরুদ্ধে পরে মামলা দায়ের করে ইউনূস সরকার। এখন ভারত সরকারের সিদ্ধান্ত যত দিন তিনি থাকতে চাইবেন ভারতে থাকবেন।

 

Header Ad
Header Ad

ইউরোপে পোঁছানোর চেষ্টায় সাগরে প্রাণ গেলো ২,২০০ অভিবাসীর  

ছবিঃ সংগৃহীত

ভূমধ্যসাগর পেরিয়ে ইউরোপে পৌঁছাতে গিয়ে ২০২৪ সালে অন্তত ২,২০০ অভিবাসী প্রাণ হারিয়েছেন। জাতিসংঘের শিশু সংস্থা ইউনিসেফের ইউরোপ ও মধ্য-এশিয়া বিষয়ক আঞ্চলিক পরিচালক রেজিনা ডি ডোমিনিসিস এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ২০২৫ সালের শুরুতে ২০ জন অভিবাসী নিয়ে একটি নৌকা উপকূলে নিখোঁজ হওয়ার পর খবর পাওয়া গেছে। লিবিয়া উপকূল থেকে প্রায় ২০ মাইল দূরে রুক্ষ সমুদ্রে নৌকাটি ডুবে যায়।

ডি ডোমিনিসিস বলেন, ২০২৪ সালে কেবল মধ্য ভূমধ্যসাগরীয় রুটে প্রাণ হারিয়েছেন বা নিখোঁজ রয়েছেন প্রায় এক হাজার ৭০০ অভিবাসী। পুরো ভূমধ্যসাগরজুড়ে এই সংখ্যা দুই হাজার ২০০ ছাড়িয়েছে।

তিনি বলেন, ‘‘এই সংখ্যার মধ্যে ভুক্তভোগী শত শত শিশু রয়েছে। ভূমধ্যসাগর হয়ে যাত্রা করা অভিবাসীদের মধ্যে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন শিশু। যারা এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার সংঘাত ও দারিদ্র্য থেকে পালিয়ে ইউরোপে পৌঁছানোর চেষ্টা করেন।’’

মধ্য ভূমধ্যসাগরীয় রুটটিকে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক রুট হিসাবে বিবেচনা করা হয়। লিবিয়া ও তিউনিশিয়া উপকূল থেকে ইউরোপে পৌঁছানোর চেষ্টা করা অভিবাসীদের জন্য ইতালি অন্যতম প্রধান অবতরণ পয়েন্ট।

জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা (আইওএম) বলেছে, ২০১৪ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিতে গিয়ে কমপক্ষে ২৫ হাজার ৫০০ অভিবাসী মারা গেছেন অথবা নিখোঁজ হয়েছেন।

অভিবাসী নৌকার যাত্রা বন্ধের লক্ষ্যে ইতালি ও ইইউ কর্তৃপক্ষ তিউনিশিয়া এবং লিবিয়ার সঙ্গে কয়েকটি চুক্তি করলেও কমেনি ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রার সংখ্যা। ইতালির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর ৬৬ হাজার ৩১৭ জন অভিবাসী ইতালিতে পৌঁছেছেন। যা ২০২৩ সালের তুলনায় অর্ধেকেরও কম।

Header Ad
Header Ad

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করল সরকার  

ই-সিগারেট। ছবিঃ সংগৃহীত

জনস্বাস্থ্য রক্ষায় ই-সিগারেট বা ইলেকট্রনিক নিকোটিন ডেলিভারি সিস্টেম আমদানি নিষিদ্ধ করেছে সরকার।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আজ মঙ্গলবার (০৭ ডিসেম্বর) এক প্রজ্ঞাপন জারি করে বলেছে, আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২০২৪ এর আওতায় নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকায় ই-সিগারেট যুক্ত করা হয়েছে।

এ নিষেধাজ্ঞা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।

জনস্বাস্থ্য ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে রক্ষা করার জন্য সব ই-সিগারেট সম্পর্কিত পণ্য আমদানি সীমাবদ্ধ করার জন্য প্রায় এক মাস আগে নেওয়া একটি সরকারি উদ্যোগের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি থাকার অনুমতি দিলো ভারত  
ইউরোপে পোঁছানোর চেষ্টায় সাগরে প্রাণ গেলো ২,২০০ অভিবাসীর  
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করল সরকার  
ঢাবি থেকে সাত কলেজকে আলাদা করতে কমিশন ও শিক্ষার্থীদের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ৯৮ কোটি টাকার অনুদান সংগ্রহ
এবার শাহীনকে ধরা হলো বিমানবন্দরে! আদালতে সোপর্দ
হৃদয়-মেয়ার্সের জুটিতে বরিশালের সহজ জয়
‘ফিরোজা’ থেকে বিমানবন্দরের পথে খালেদা জিয়া
কানাডার অনেকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে তাঁদের দেশকে দেখতে চান: ট্রাম্প
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনাসহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল
পাঁচদশক আড়ালে থাকা মেজর ডালিম বাংলাদেশে ফিরছেন!
সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের ছোট ভাই মৃদুল গ্রেপ্তার
জুলাই-আগস্ট গণহত্যার ন্যায়বিচার দেখতে চান প্রধান বিচারপতি
আবারও বাড়বে শীতের দাপট, ঘন কুয়াশার সঙ্গে থাকবে ঠাণ্ডা বাতাস
পরিবারসহ নাফিজ সারাফতের বাড়ি, জমি ও ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ
শিবগঞ্জ-মালদা সীমান্তে কাঁটাতার দেয়া নিয়ে বিজিবি-বিএসএফের উত্তেজনা
দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত: দায় নিয়ে পদত্যাগের ঘোষণা পরিবহনমন্ত্রীর
ভারতের কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া ৯০ বাংলাদেশি চট্টগ্রামে পৌঁছেছেন
টাঙ্গাইলে রাতের আঁধারে গুড়িয়ে দেওয়া হলো বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল (ভিডিও)
রোজার আগে পণ্যে শুল্ক আরোপ করা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা