বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজারা ছাড়াই বছরের পর বছর বালু উত্তোলন

ঠাকুরগাঁওয়ে বন্ধ হচ্ছে না নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন। কথাও কথাও ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু তোলায় ভেঙ্গে যাচ্ছে নদীর পাড়, নস্ট হচ্ছে গ্রামীণ রাস্তাঘাট। তবে ইজারা ছাড়াই বছরের পর বছর আইন লঙ্ঘন করে বালু উত্তোলন করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে তারা। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, তাদের প্রতিবাদ কোনো কাজে আসেনি। বরং নানা ধরনের হুমকি-ধামকির মুখে পড়তে হচ্ছে। এতে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে প্রশাসনের ভূমিকা।

স্থানীয় পর্যায়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নদীগুলো থেকে নিয়মিত অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। অবৈধভাবে বালু ব্যবসার একটি সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন কয়েকজন প্রভাবশালী। রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় এরা কাউকে তোয়াক্কা না করে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। সাধারণ লোক তো দূরের কথা প্রশাসনও অনেক সময় এদের বাধা দিতে হিমসিম খাচ্ছে।

এদিকে প্রশাসনের তথ্যমতে, টাংগন, শুক, সেনুয়া, পথরাজসহ জেলায় ১৩টি নদী রয়েছে। যার কোনটিতেই বালু উত্তোলনে ইজারা দেওয়া হয়নি। অন্যদিকে স্থানীয় প্রভাবশালীরা ঘাট দখলে নিয়ে ঠাকুরগাঁও সদরের আকচা, নারগুন, সালন্দরসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের পাশ দিয়ে বয়ে চলা নদী থেকে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু উত্তোলন করেছে। প্রতি ট্রাক্টর বালু ঘাটেই বিক্রি করে দিচ্ছে ২০০-৩০০ টাকায়। স্থানীয়দের ভুল বুঝিয়ে প্রশাসনের দৃস্টি সীমার ভেতরেই ইজারা নেওয়ার কথা বলে ব্যবসায়ীদের কাছে বালু বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে অবৈধ বালু উত্তোলনকারীরা। এমন অবৈধ কার্যক্রম বন্ধে দ্রুত প্রদক্ষেপ নেয়ার দাবি তুলছেন স্থানীয়রা।

পরিচয় গোপন রাখার শর্তে আকচা ইউনিয়নের কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, প্রতিবাদ করে অতীতে অনেকেই হয়রানির শিকার হয়েছেন। এখন কেউ আর সাহস করেন না। গণমাধ্যমে কথা বললেও প্রভাবশালী মহল চড়াও হয়।

এনামুল হক নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘কোনোভাবেই বন্ধ হচ্ছে না বালু উত্তোলন। এই বালু দিয়ে রাস্তাসহ বিভিন্ন স্থানে পুকুর ও জলাশয় ভরাট কাজসহ ব্যবসা করা হচ্ছে। নদীতে গভীর করে মাটি কাটা ও বালু উত্তোলনের ফলে প্রতি বছরই বর্ষা মৌসুমে খেসারত দিতে হয় নদীর ধারের জমির মালিকদের। ক্ষতি হয় ফসলি জমির। অনেক গাছপালা যায় নদীগর্ভে।

অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কথা স্বীকার করে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আনার কথা জানান সদর উপজেলার নারগুন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সেরেকুল ইসলাম। সেইসঙ্গে অভিযানের মাধ্যমে অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মো. সামমুজ্জামান।

এসআইএইচ 

Header Ad
Header Ad

মেটা প্ল্যাটফর্মে থাকছে না ফ্যাক্টচেকার, বাড়বে রাজনৈতিক কনটেন্ট: জাকারবার্গ  

মার্ক জাকারবার্গ। ছবিঃ সংগৃহীত

ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসে ফ্যাক্টচেকার বাতিল করা হবে, সেন্সরশিপ উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে এবং রাজনৈতিক কনটেন্টের পরিমাণ বাড়ানো হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন টেক জায়ান্ট মেটা প্ল্যাটফর্মের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ।

এক ভিডিও বার্তায় জাকারবার্গ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হোয়াইট হাউজে প্রত্যাবর্তনের পর থেকে মেটা মুক্ত মতকে অগ্রাধিকার দিতে চায়। তিনি জানান, ফ্যাক্টচেকারের পরিবর্তে ‘এক্স’-এর মতো কমিউনিটি নোট চালু করা হবে।

জাকারবার্গ বলেন, মেটার ফ্যাক্টচেকারদের রাজনৈতিক পক্ষপাতের কারণে আস্থা ধ্বংস হয়েছে এবং তাদের কাজ প্রত্যাশিত ফল আনেনি। এজন্য কনটেন্ট মডারেশন টিমকে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাসে স্থানান্তর করা হবে। সেখানে দলগুলোর পক্ষপাতিত্ব নিয়ে কম উদ্বেগ রয়েছে।

মেটার নতুন ফিল্টারিং পদ্ধতিতে কেবল গুরুতর এবং অবৈধ কনটেন্টগুলোকে নিশানা করা হবে। কম গুরুতর বিষয়গুলোতে ব্যবস্থা নেওয়ার আগে ব্যবহারকারীদের রিপোর্টের ওপর নির্ভর করবে মেটা। জাকারবার্গ বলেন, এতে কম খারাপ জিনিস ধরা পড়বে, তবে নির্দোষ পোস্ট এবং অ্যাকাউন্ট কম মুছে ফেলা হবে।

জাকারবার্গ আরও জানান, লিঙ্গ ও অভিবাসনের মতো বিষয়গুলোর ওপর সীমাবদ্ধতা কমানো হবে। যাতে করে ব্যবহারকারীরা তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন।

জাকারবার্গ ইউরোপের সেন্সরশিপ আইন এবং লাতিন আমেরিকার গোপন আদালতের আদেশের সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য হলো বিশ্বব্যাপী সেন্সরশিপবিরোধী পদক্ষেপ নিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করা।

মেটার ওভারসাইট বোর্ডের সহ-সভাপতি ডেনমার্কের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলে থর্নিং-শ্মিট। কমিটির পক্ষ এই নতুন নীতিমালা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা এবং কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।

মেটার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্সের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিক ক্লেগের পদত্যাগের পরে রিপাবলিকান নেতা জোয়েল ক্যাপলান এই পদে দায়িত্ব নেবেন। বোর্ড নিক ক্লেগের অবদানের প্রশংসা করে বলেছে, তিনি মেটার মুক্ত মতনীতির পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

জাকারবার্গের বক্তব্য স্পষ্ট করে বলেছেন, সেন্সরশিপ কমাতে আমরা কনটেন্ট ফিল্টারগুলো পুনর্গঠন করছি। তবে এটি একটি ভারসাম্যের বিষয়। এতে কিছু খারাপ বিষয় এড়ানো কঠিন হবে, তবে নির্দোষ ব্যবহারকারীদের রক্ষা করাও সম্ভব হবে।

Header Ad
Header Ad

হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি থাকার অনুমতি দিলো ভারত  

শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ছবিঃ সংগৃহীত

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি ভিসা দেওয়া হবে। এক উচ্চপদস্থ সূত্র গতকাল ভারতীয় গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন। তবে অনুমতির প্রকৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

এদিকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদে না থাকার কারণে তাঁর কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল হয়। ভারতে আসার পর সাধারণ পলাতক নাগরিক হিসেবে তাঁর স্বল্পসময়ের ভিসা মঞ্জুর হয় ‘মানবিকতার’ কারণে। ইতোমধ্যে তাঁর ভারতে থাকা পাঁচ মাস পেরিয়ে গেছে। এজন্য এবার দীর্ঘমেয়াদি ‘আবাসিক ভিসা’ বা রেসিডেনশিয়াল ভিসা দেওয়া হচ্ছে।

ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার কোনো আইন নেই। তাই এ ধরনের পলাতক মানুষকে আবাসিক ভিসা দেওয়া হয়। এ ভিসা দেওয়া হলে শেখ হাসিনা সাধারণ নাগরিকের মতোই থাকতে পারবেন। তবে প্রকাশ্যে রাজনৈতিক কাজ করায় অসুবিধা হতে পারে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ভিসা অনুমোদন করেছে। ভারত সরকার আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে পলাতক হাসিনাকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেবে না। যদিও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নোট ভার্বলের মাধ্যমে হাসিনার প্রত্যাবর্তন দাবি করেছে। এর আগে হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছিলেন, তাঁর মা রাজনৈতিক আশ্রয় চাননি এবং তাঁর পাসপোর্ট বাতিল হয়নি।

এর মধ্যে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাকে গণহত্যার অভিযোগে আসামি করা হয়েছে। তারা হাসিনাকে ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকায় এনে বিচার করতে চান। যেহেতু ভারত সরকার ফেরত দেবে না এজন্য তারা ভারতে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান। কিন্তু এটা হয় কনস্যুলার সেকশনের মাধ্যমে। সরকারি যুক্তি হলো যারা কারাগারে বন্দি থাকেন তাদের জন্য এ সুবিধা আছে। হাসিনা যেহেতু গ্রেপ্তার হননি তাই তাঁর ক্ষেত্রে অসুবিধা হতে পারে। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা যখন ভারতে আসেন তখন তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি মামলা ছিল না। তাঁর বিরুদ্ধে পরে মামলা দায়ের করে ইউনূস সরকার। এখন ভারত সরকারের সিদ্ধান্ত যত দিন তিনি থাকতে চাইবেন ভারতে থাকবেন।

 

Header Ad
Header Ad

ইউরোপে পোঁছানোর চেষ্টায় সাগরে প্রাণ গেলো ২,২০০ অভিবাসীর  

ছবিঃ সংগৃহীত

ভূমধ্যসাগর পেরিয়ে ইউরোপে পৌঁছাতে গিয়ে ২০২৪ সালে অন্তত ২,২০০ অভিবাসী প্রাণ হারিয়েছেন। জাতিসংঘের শিশু সংস্থা ইউনিসেফের ইউরোপ ও মধ্য-এশিয়া বিষয়ক আঞ্চলিক পরিচালক রেজিনা ডি ডোমিনিসিস এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ২০২৫ সালের শুরুতে ২০ জন অভিবাসী নিয়ে একটি নৌকা উপকূলে নিখোঁজ হওয়ার পর খবর পাওয়া গেছে। লিবিয়া উপকূল থেকে প্রায় ২০ মাইল দূরে রুক্ষ সমুদ্রে নৌকাটি ডুবে যায়।

ডি ডোমিনিসিস বলেন, ২০২৪ সালে কেবল মধ্য ভূমধ্যসাগরীয় রুটে প্রাণ হারিয়েছেন বা নিখোঁজ রয়েছেন প্রায় এক হাজার ৭০০ অভিবাসী। পুরো ভূমধ্যসাগরজুড়ে এই সংখ্যা দুই হাজার ২০০ ছাড়িয়েছে।

তিনি বলেন, ‘‘এই সংখ্যার মধ্যে ভুক্তভোগী শত শত শিশু রয়েছে। ভূমধ্যসাগর হয়ে যাত্রা করা অভিবাসীদের মধ্যে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন শিশু। যারা এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার সংঘাত ও দারিদ্র্য থেকে পালিয়ে ইউরোপে পৌঁছানোর চেষ্টা করেন।’’

মধ্য ভূমধ্যসাগরীয় রুটটিকে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক রুট হিসাবে বিবেচনা করা হয়। লিবিয়া ও তিউনিশিয়া উপকূল থেকে ইউরোপে পৌঁছানোর চেষ্টা করা অভিবাসীদের জন্য ইতালি অন্যতম প্রধান অবতরণ পয়েন্ট।

জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা (আইওএম) বলেছে, ২০১৪ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিতে গিয়ে কমপক্ষে ২৫ হাজার ৫০০ অভিবাসী মারা গেছেন অথবা নিখোঁজ হয়েছেন।

অভিবাসী নৌকার যাত্রা বন্ধের লক্ষ্যে ইতালি ও ইইউ কর্তৃপক্ষ তিউনিশিয়া এবং লিবিয়ার সঙ্গে কয়েকটি চুক্তি করলেও কমেনি ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রার সংখ্যা। ইতালির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর ৬৬ হাজার ৩১৭ জন অভিবাসী ইতালিতে পৌঁছেছেন। যা ২০২৩ সালের তুলনায় অর্ধেকেরও কম।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেটা প্ল্যাটফর্মে থাকছে না ফ্যাক্টচেকার, বাড়বে রাজনৈতিক কনটেন্ট: জাকারবার্গ  
হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি থাকার অনুমতি দিলো ভারত  
ইউরোপে পোঁছানোর চেষ্টায় সাগরে প্রাণ গেলো ২,২০০ অভিবাসীর  
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করল সরকার  
ঢাবি থেকে সাত কলেজকে আলাদা করতে কমিশন ও শিক্ষার্থীদের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ৯৮ কোটি টাকার অনুদান সংগ্রহ
এবার শাহীনকে ধরা হলো বিমানবন্দরে! আদালতে সোপর্দ
হৃদয়-মেয়ার্সের জুটিতে বরিশালের সহজ জয়
‘ফিরোজা’ থেকে বিমানবন্দরের পথে খালেদা জিয়া
কানাডার অনেকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে তাঁদের দেশকে দেখতে চান: ট্রাম্প
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনাসহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল
পাঁচদশক আড়ালে থাকা মেজর ডালিম বাংলাদেশে ফিরছেন!
সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের ছোট ভাই মৃদুল গ্রেপ্তার
জুলাই-আগস্ট গণহত্যার ন্যায়বিচার দেখতে চান প্রধান বিচারপতি
আবারও বাড়বে শীতের দাপট, ঘন কুয়াশার সঙ্গে থাকবে ঠাণ্ডা বাতাস
পরিবারসহ নাফিজ সারাফতের বাড়ি, জমি ও ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ
শিবগঞ্জ-মালদা সীমান্তে কাঁটাতার দেয়া নিয়ে বিজিবি-বিএসএফের উত্তেজনা
দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত: দায় নিয়ে পদত্যাগের ঘোষণা পরিবহনমন্ত্রীর
ভারতের কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া ৯০ বাংলাদেশি চট্টগ্রামে পৌঁছেছেন
টাঙ্গাইলে রাতের আঁধারে গুড়িয়ে দেওয়া হলো বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল (ভিডিও)