বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

চট্টগ্রামে মেয়াদোত্তীর্ণ সিএনজি যেন চলন্ত বোমা!

চট্টগ্রামের বিভিন্ন সড়কে চলাচলরত সহস্রাধিক মেয়াদোত্তীর্ণ সিএনজিচালিত অটোরিকশা যেন একেকটি চলন্ত বোমা। গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এসব সিএনজিতে প্রায়ই ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। না বুঝে এসব যানবাহনে যাতায়াত করছে সাধারণ যাত্রীরা। বিপাকে পড়েছেন চালক-মালিকরাও। অথচ এ নিয়ে কোনো মাথা ব্যাথা নেই বিআরটিএ
কর্তৃপক্ষের।

এমন অভিযোগ চালক-মালিক ও যাত্রী সাধারণের। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গত ২৬ ডিসেম্বর বিআরটিএ চেয়ারম্যান ও সড়ক পরিবহন বিভাগের সচিব বরাবরে আবেদন করেছেন চট্টগ্রাম অটোরিকশা-অটো টেম্পু শ্রমিক লীগ।

সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম খোকন বলেন, ২০০৫ সিরিয়ালের ১ হাজার ১৭১টি সিএনজিচালিত অটোরিকশা মোয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে অন্তত ২ বছর আগে। এর মধ্যে ২০০১ সিরিয়ালের কিছু অটোরিকশাও রয়েছে। এসব গাড়ি স্ক্র্যাপ করে নতুনভাবে রিপ্লেস করার নিয়ম থাকলেও বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ গড়িমসি করছে। ফলে চালক-মালিকরা বাধ্য হয়ে ঝুঁকি নিয়ে সড়কে এসব গাড়ি সচল রেখেছে। এ সুবাধে পুলিশ প্রশাসন নানাভাবে হয়রানি করছে। সেই সঙ্গে এসব গাড়ির গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনা ঘটছে। মেয়াদোত্তীর্ণ এসব সিএনজি এখন একেকটি চলন্ত বোমা। যাত্রীরা না বুঝে তুলনামূলক কম ভাড়ায় এসব গাড়িতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে। বিপুল অঙ্কের রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে সরকারও।

এ বিষয়ে সিএনজি মালিকদের ভাষ্য, দুই বছর আগে এসব সিএনজি অটোরিকশার মেয়াদ শেষে হলেও কাগজপত্র নবায়ন করছে না বিআরটিএ। যেকোনো সময় এসব গাড়ি স্ক্র্যাপ করা হতে পারে এই শঙ্কায় গাড়ি মেরামতও কাজ করা হচ্ছে না। তাই গাড়ি নিয়ে আমরা বিপাকে পড়েছি।

এদিকে চালকদের ভাষ্য, মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি নিয়ে রাস্তায় বের হলেই ট্রাফিক পুলিশ নগদ টাকা আদায় করে। না হয় মামলা দেয়। মামলা ছাড়ানোর টাকাও দিতে চায় না মালিকরা। মালিকরা গাড়ি ভেঙ্গে ফেলবে বলে কাজও করে না। তাই রি-ফুয়েলিং করার সময় বা গাড়ি চালানোর সময় অনেক সময় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পেটের তাড়নায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এসব গাড়ি নিয়ে রাস্তায় বের হতে হয়।

সূত্র মতে, গত ২৩ আগস্ট রাত সাড়ে ৮ টায় চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারি উপজেলার গোল চত্বরে সিএনজির গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় চালক দ্বগ্ধ হলেও সিএনজিতে কোন যাত্রী ছিল না। এছাড়া একইদিন রাত সাড়ে ৮টায় জেলার কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠান ইউনিয়নের ফোর স্টার সিএনজি রি-ফুয়েলিং স্টেশনে একটি সিএনজির গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সিএনজি স্টেশনের অফিস রুম ও স্টেশনের টিনশেড উড়ে যায় এবং অফিসের গ্লাস ভেঙে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিনা সুলতানা।

এর আগে গত ৯ জুলাই চট্টগ্রামের সাতকানিয়া পৌরসভার মনটানা ক্লাবের সামনে সিএনজিচালিত অটোরিকশাার গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ৫ যাত্রী দ্বগ্ধ হন। তার আগে ২৬ মে দিবাগত রাত ৩টার দিকে চট্টগ্রামের বন্দর থানার কলসীদিঘীর পাড় এলাকার সিএনজির গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজন দগ্ধ হন।

এ ব্যাপারে জানতে চট্টগ্রাম বিআরটিএ‘র চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদাররের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। তবে বিআরটিএ চট্টগ্রামের বিভাগীয় উপপরিচালক শফিকুজ্জামান ভুঁইয়া ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, মেয়াদোত্তীর্ণ সিএনজিচালিত অটোরিকশা স্ক্র্যাপ করে নতুন নাম্বার প্রদানের বিষয়ে সংখ্যাভিত্তিক একটি তালিকা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে নির্দেশনা আসলে আমরা সেই মতাবেক ব্যবস্থা নেব। আশা করছি, নতুন বছরের জানুয়ারি মাসের মধ্যে সেটা হয়ে যাবে।

এদিকে মেয়াদোত্তীর্ণ সিএনজির নাম্বার রিপ্লেস করা জরুরি বলে মনে করেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী। তিনি বলেন, কারণ মেয়াদোত্তীর্ণ এসব সিএনজি এখন একেকটি চলন্ত বোমা। যেকোনো সময় বিস্ফোরিত হয়ে চালক ও যাত্রীদের প্রাণহানির ঘটাতে পারে। তাই এসব সিএনজি স্ক্র্যাপ করে নতুন সিএনজিতে নাম্বার সংযুক্ত করার দাবি জানাচ্ছি।

চট্টগ্রাম বিআরটিএ'র তথ্যমতে, ২০০১ থেকে ২০০৫ মডেলের ১৩ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশা স্ক্র্যাপ করে নতুন গাড়িতে নাম্বার রিপ্লেস করার উদ্যোগ নেয় প্রতিষ্ঠানটি। সেই মোতাবেক এ পর্যন্ত ১১ হাজার ৮২৯টি গাড়ি স্ক্র্যাপ করে নতুন নাম্বার দেওয়া হয়েছে। বাকি আছে ১ হাজার ৫টি গাড়ি।

এসআইএইচ/

 

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব