বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পটুয়াখালীর পায়রা: প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ঝলমলে এক জনপদ

পটুয়াখালীর পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘিরে একটি পশ্চাৎপদ জনপদে গত অর্ধযুগে যে পরিবর্তনগুলো হয়েছে, তা সেখানকার মানুষের স্বপ্নেরও অতীত। যে এলাকা ছিল শহর থেকে শত কিলোমিটার দূরে, সেই এলাকা এখন উন্নত জনপদের রূপ ধারণ করে আছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার (২১ মার্চ) বিদ্যুৎকেন্দ্রটি উদ্বোধন করবেন।

পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের কারণে পাল্টে গেছে পটুয়াখালীর দৃশ্যপট। জাতীয় অর্থনীতির পাশাপাশি কেন্দ্রটি আঞ্চলিক অর্থনীতিতেও ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। যে কারণে এটিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়ভাবে নেওয়া হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।

পুরোপুরি অজপাড়া-গাঁর এই এলাকাটি এখন আলো ঝলমলে। ছয় বছর আগেও মানুষ এখানে সড়কের কথাই ভাবতে পারেনি, সেখানে এখন উঠছে বিমানবন্দরের দাবি। মাছ ধরাই ছিল যাদের একমাত্র জীবিকা, এখন তারা অনেক কিছু করে।

ঘরে বিদ্যুৎ আসবে-এই স্বপ্ন দেখতে না পারা মানুষ এখন নিজের চোখেই দেখছে, তাদের এলাকায় উৎপাদিত বিদ্যুতের আলোয় ঝলমল করছে গোটা দক্ষিণাঞ্চল।

যাদের জমিতে বিদ্যুৎকেন্দ্র, তারা বসবাস করত কুঁড়ে ঘরে। তারা এখন বাস করে আধুনিক সুযোগ-সুবিধার বাসভবনে। যে এলাকা ছিল শহর থেকে শত কিলোমিটার দূরে, সেই এলাকা এখন উন্নত শহরের রূপ ধারণ করে আছে।

পড়াশোনা করে উন্নত ভবিষ্যৎ গড়া এক সুদূরপরাহত স্বপ্ন ছিল যে শিশু-কিশোরদের, তারা এখন কারিগরি শিক্ষা নিচ্ছে।
এসবকিছু হয়েছে পায়রায় ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে।

২০২০ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে এ কেন্দ্রের একটি ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়েছে জাতীয় গ্রিডে। তবে আজ সোমবার কেন্দ্রটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর শুরু হবে বাণিজ্যিক উৎপাদন।

তবে কেন্দ্রটি আপাতত তার উৎপাদন ক্ষমতার অর্ধেক ব্যবহার করবে। যে দুটি সঞ্চালন লাইন তৈরি হওয়ার কথা ছিল, তার মধ্যে একটি হতে না পারায় অন্য একটি ইউনিটকে বসিয়ে রাখতে হবে চলতি বছরের বাকি সময়। এটুকু বাদ দিলে এই কেন্দ্রটিকে দক্ষিণের জীবন ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রকল্প বললে অত্যুক্তি হবে না।

২০১৬ সালে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ধানখালী ইউনিয়নের সড়কগুলো ছিল কাদামাটিতে ভরপুর। তখন পাকা রাস্তা ছিল না বললেই চলে। বিদ্যুতের কথা ভাবা তো ছিল কল্পনার মতো। বলতে গেলে ভূতুড়ে এলাকা ছিল গোটা ধানখালী।

ছয় বছর পর পুরো ভিন্ন চিত্র। ধানখালী ইউনিয়নটি এখন শহর হয়ে গেছে। সেখানে এখন চার লেনের সড়ক। রাতের আলোয় মনে হয়, দেশের ব্যস্ততম কোনো শহরের দৃশ্য।

পাঁচ বছর আগে যে মাটির রাস্তায় বাইসাইকেল আর ভাড়ায় মোটরসাইকেল ছিল প্রধান বাহন। সেখানে এখন চার চাকার যানবাহনে ব্যস্ত থাকে ২৪ ঘণ্টা।

গত শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের সামনের রাস্তায় নতুন ইজিবাইক নিয়ে বসেছিলেন চালক সাইফুল ইসলাম। তিনি নৌকা নিয়ে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন, যেটা ছিল অনেক কষ্টের। সে সময় তার বাড়িতে বিদ্যুৎ ছিল না। এখন নিজ ঘরে রাতে ইজিবাইক চার্জ দিয়ে সকালে রাস্তায় নামেন যাত্রী আনা-নেওয়ার কাজে।

সাইফুল বলেন, ‘দারুণ লাগছে। জীবনে কল্পনাও করি নাই মোগো এইহানে এত সুন্দর চকচকে এত্ত বড় রাস্তা অইবে। হাজার হাজার বড় গাড়ি এহোন এই রাস্তা দিয়ে আসা-যাওয়া হরে।’

সোমবারের বাজারের দোকানদার ছোবাহান মিয়া বলেন, ‘মোর দোহানে এহন ফ্রিজও আছে। ভালোই বেচাকেনা অয়। আগে মুইও নদীতে জাল হালাইতাম। মাঝে-মধ্যে মাছ পাইতাম, আবার কহোনো পাইতাম না। সংসার চালাইতে মোর অনেক কষ্ট অইত। কিন্তু এই কেন্দ্রের লাইগ্যা এই এলাকার অনেক উন্নতি হইছে।

‘রাইত ১১-১২ডা পর্যন্ত লোকজন থাহে মোর দোহানে আর আগে এই বাজারে মোরা থাকতাম রাইত ৮টা পর্যন্ত। তহন দোহান ছিল হাতে গোনা দু-চাইরডা। আর এহন দেহেন দোহানের পর খালি দোহান আর দোহান।’

পায়রা তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী রেদওয়ান ইকবাল বলেন, ‘১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণেই মূলত এ পরিবর্তন। শুধু সড়কই নয়, এখানে গড়ে উঠছে বড় বড় ইন্ডাস্ট্রি। বেড়ে গেছে এখানকার জমির মূল্যও।’

তিনি বলেন, ‘আমরা যখন প্রথমে ২০১৬ সালে এখানে এসেছি, অনেক নৌকায় পাড়ি দিয়ে আসতে হয়েছে। ছোট ছোট খাল ছিল আর ছিল মাইলের পর মাইল বিল। পাকা রাস্তা ছিল না। আর আজ সেখানে ফোর লেনের কাজ সমাপ্তির পথে। এর পরই আবার শুরু হবে সিক্স লেনের কাজ।’

কথা হয় স্থানীয় বাসিন্দা হানিফ চৌকিদারের সঙ্গে। তিনি জানান, এখানকার জমির দাম কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। তবে মূল সড়কের পাশে কোনো খালি জমি নেই। সব বিক্রি করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘ঢাকার বড় বড় পার্টি এসে কানি কানি জমি কিনছে। এখন সেই সব জমি বালু দিয়ে ভরাটের কাজ চলছে। আর কিছুদিনের মধ্যেই এসব এলাকায় বড় বড় দালানকোঠায় ভরে যাবে।’

তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক শাহ আব্দুল মওলা বলেন, ‘ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে এখানকার অধিবাসীদের। কর্মসংস্থানের সুযোগসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চলবাসী নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের সুযোগ পাবে এখান থেকে।’

এমএসপি

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ