বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিশ্ব বন দিবস

দিন দিন কমছে শেরপুরের বনাঞ্চল

শেরপুরের নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী উপজেলার সীমান্তজুড়ে গারো পাহাড় অবস্থিত। এই বিশাল বনভূমি প্রায় পুরোটাই বন বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। এই তিন উপজেলার তিন রেঞ্জের আওতায় প্রায় ২০ হাজার একর বনভূমি রয়েছে। এই বনভূমির মধ্যে দুই হাজার একর জমি এখন দখলদারদের হাতে। যার বর্তমান মৌজা অনুযায়ী বাজার মূল্য ১১৬ কোটি টাকার বেশি। পাহাড় কেটে তৈরি করছে চাষাবাদের জমি, তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন বাড়ি। আবার দীর্ঘদিন ধরে বসবাসের দোহাই দিয়ে জমি ছাড়ছেন না দখলদাররা। প্রতিনিয়ত দখলের উৎসব চলছে বনের জমি। এতে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে গারো পাহাড়।

বন বিভাগের তথ্য মতে, শেরপুর বন বিভাগের আওতায় রাংটিয়া রেঞ্জে ৮ হাজার ৮৮০ একর, মধুটিলা রেঞ্জে ৪ হাজার ২৩৫ একর ও বালিজুড়ি রেঞ্জে ৭ হাজার ৩০০ একর বনভূমি রয়েছে। এই তিন রেঞ্জের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রাংটিয়া রেঞ্জে ১ হাজার ২০০ একর বনভূমি বেদখলে রয়েছে। যার বর্তমান মৌজাভিত্তিক বাজারমূল্য ৭৫ কোটি ১৩ লাখ ৬০ হাজার ৬২৭ টাকা। বালিজুড়ি রেঞ্জের আওতায় ৪৭০ একর, যার মূল্য ২০ কোটি ৫০ লাখ ৬২ হাজার ২৪৯ টাকা। মধুটিলা রেঞ্জের আওতায় ৬০২ একর বনভূমি বেদখলে রয়েছে। মৌজাভিত্তিক এর বাজারমূল্য ২২ কোটি ১ লাখ ৫৩ হাজার ৬৫৫ টাকা। গেল ৪/৫ মাসে বন বিভাগ ও জেলা প্রশাসনের অভিযানে বালিজুড়ি রেঞ্জে ৪০ একর, রাংটিয়া রেঞ্জে ৭০ একর ও মধুটিলা রেঞ্জ থেকে ২৫ একর জমি দখলদারদের হাত থেকে উদ্ধার করেছে। এখনও দুই হাজার একরের বেশি জমি দখলদারদের হাতে রয়েছে।

বন বিভাগ সূত্র জানায়, যারা বনের ভেতরে বেশি জমি অবৈধভাবে দখল করে আছে। তাদের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ ও ব্যবস্থা নিতে গেলে প্রভাবশালী হওয়ায় উল্টো হামলার শিকার হচ্ছেন তারা। সীমান্তে অবৈধ দখলে থাকা বেশিরভাগ জমিই এখন রাজনৈতিক ব্যক্তি ও নেতাদের ছত্রছায়ায় রয়েছে। যে কারণে উচ্ছেদ করতে গেলে নানা প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়।

সূত্র আরও জানায়, বনভূমি দেখভাল ও রক্ষায় যে পরিমাণে জনবল থাকা প্রয়োজন, সেই পরিমাণে জনবল নেই বন বিভাগে। জনবল সংকটে নিয়মিত উচ্ছেদ অভিযান ব্যাহত হচ্ছে। ঝিনাইগাতী ও নালিতাবাড়ী উপজেলার একাধিক রাজনৈতিক নেতাদের প্রত্যক্ষ মদদে এই সীমান্ত এলাকায় অবৈধভাবে বালু, পাথর উত্তোলনের চেষ্টা করেন কতিপয় ব্যবসায়ী। তাদের বন বিভাগের সর্বশক্তি দিয়ে বাধা প্রদানের চেষ্টা করা হচ্ছে। অন্যদিকে দীর্ঘসময় দখলে থাকা স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, অন্যত্র আবাসনের ব্যবস্থা না করে দিলে তাদের পক্ষে বনের জায়গা ছাড়া কোথাও যাওয়া সম্ভব নয়।

নালিতাবাড়ীর পানিহাটা গ্রামের বাসিন্দা ফকির মিয়া বলেন, ‘ভাই আমার বাড়ি এখানে না, আরেকটু সামনে। আমার কোনো জায়গা জমি নাই, আমি বনের একটুখানি জমির মধ্যে কোনো মতে থাকি। আমরা গরিব মানুষ, আমাদের কেনো এসব বলেন। আমাদের যদি বন ছাড়তে বলেন, ছাইড়ি দিমু তাও আমারে জড়ায়েন না।’

ঝিনাইগাতীর রাংটিয়া এলাকায় বনের জমিতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছেন জিতার আলী (১১৭)। তিনি বলেন, ‘দেশ স্বাধীনের আগে থাইক্কা (থেকে) এইহানে (এখানে) আমরা থাহি (থাকি)। আমি থাহি, আমার পুলাপাইন থাহে, নাই-নাতিও থাহে এহানে (এখানে)। আঙগর (আমাদের) জায়গা জমি নাই, তাই বনের জায়গাতেই থাহি। বন থনে (থেকে) হরাই (সড়িয়ে) দিলেই আমরা কই যামু। আঙগর আরেক জায়গায় থাহার ব্যবস্থা হইলে, তাইলে আমরা যামু গা।’

গজনী এলাকার কৃষক হেকমত আলী বলেন, ‘আমি বাপের কাছ থেকে এই জায়গা পাইছি। আমার বউ-পুলাপান লইয়া আমি এহন এই জাগাতি থাহি। এই গ্রামেই চাষাবাদ কইরা খাই। আঙগোরে এইহান থেকে তুইলা দিলে আঙগোর থাহার-খাওয়ার ব্যবস্থা কইরা তুইলা দিলে আমরা যাইতে পারমু।’

বালিজুড়ি এলাকার খ্রিস্টানপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আছমত আলী বলেন, ‘মেলা দিন (অনেকদিন) ধরে এই বনের জমিতে থাহি (থাকি), এমনে আঙগর (আমাদের) কোনো জমি নাই। আমরা বনের মধ্যে থাহি, বনের মধ্যেই চাষবাস করি, আর এসব বেইচি (বিক্রি) কোনোমতে দিনগুলা কাডাইতাছি (পার করছি)। আঙগর কই থাকবার কন, অন্য জায়গা মিল করে দিলে আমরা যামু গা, না হলে আমরা বনের মধ্যেই থাকমু।’

প্রকৃতি ও পরিবেশ বাদী সংগঠন সবুজ আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মেরাজ উদ্দিন বলেন, ‘প্রতিনিয়ত বনের জমি দখল হচ্ছে। এতে বন অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। এক সময় এই বনের সবুজের সমারোহ ছিল, এখন অনেকটাই কমে গেছে। এটা শুধু দখলদারদের কারণে হয়েছে। তারা বনের গাছগুলো কেটে বসতবাড়ি, চাষাবাদসহ নানা কাজে ব্যবহার করছে। তাই আমরা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করি, যাতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে দখলদারদের কবল থেকে বন রক্ষা করে। আর বন বিভাগের প্রতি আমাদের অনুরোধ থাকবে যেন বনের মধ্যে কোনো সবজি বাগান না করে সেখানকার বাসিন্দারা। পাশাপাশি জমি উদ্ধারে প্রয়োজনীয় প্রদক্ষেপ গ্রহণ যেন করেন।’

ঝিনাইগাতী উপজেলা চেয়ারম্যান এসএমএ ওয়ারেজ নাঈম বলেন, সীমান্তের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে এখানে বাসবাস করছেন। হুট করেইতো আর তাদের সড়ানো যাবে না। পর্যায়ক্রমে তাদের পুর্নবাসন করে সড়াতে হবে।’

শ্রীবরদী উপজেলা চেয়ারম্যান এডিএম শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ইতিমধ্যে বনের কিছু জায়গা উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি বনের ভেতরে যারা বিভিন্ন খামার, স্থাপনা নির্মাণ করছে বা করা আছে সেগুলো প্রশাসনের মাধ্যমে অভিযান করে ভাঙা হচ্ছে।’

শেরপুরের সহকারী বন সংরক্ষক আবু ইউসুফ বলেন, ‘যারা বনের ভেতরে বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা, বিভিন্ন ধরনের খামার, বনের জমিতে অবৈধভাবে বাগান তৈরি করছেন তাদের প্রশাসনের সহায়তায় উচ্ছেদের কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করেছি। ইতিমধ্যে তিন রেঞ্জে অনেক জমি উদ্ধার করেছি। তবে যারা বনের ভেতরে দীর্ঘ সময় ধরে বসবাস করে আসছেন, তাদের পুনর্বাসনের মাধ্যমে বন থেকে উচ্ছেদ করা হবে। আশা করি, দ্রুত সময়ের মধ্যে বনের জায়গা বাড়তে থাকবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা দখলদারদের তালিকা তৈরি করে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠিয়েছি। উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জবরদখলকারী যেই হোক না কেন, আমরা আমাদের বন বিভাগের জমি অবশ্যই অবৈধ দখলমুক্ত করার চেষ্টা করব।’

এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মো. মোমিনুর রশীদ বলেন, ‘জবরদখলকারীদের বিরুদ্ধে আমরা জিরো টলারেন্স; এটা যেই হোক না কেনো। ইতিমধ্যে জেলার কয়েকটি জায়গায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘যারা দীর্ঘ সময় ধরে বনের ভেতরে বসবাস করে আসছেন, তাদের পুনর্বাসনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে উচ্ছেদ করা হবে। পাশাপাশি বন বিভাগের জমিগুলো যেন বেদখল না হয়, সেদিকেও আমরা কাজ করছি।

টিটি/

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ