বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রংপুরে গত ছয় বছরে দ্বিগুণ হয়েছে রেশম চাষ

রংপুর অঞ্চলে ছয় বছরের ব্যবধানে রেশম চাষ ও সুতা উৎপাদনের পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। রংপুর অঞ্চলের ঠাকুরগাঁওয়ে রেশম সুতা তৈরি ও সিল্ক কাপড় তৈরির মিল থাকলেও আমলাতান্ত্রিক জঠিলতার কারণে দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকায় রংপুর আঞ্চলিক রেশম সম্প্রসারণ কার্যালয় রেশম গুটি রাজশাহীতে পাঠাচ্ছে। কারখানাটি চালু থাকলে সিল্কের কাপড় তৈরিতে রংপুর প্রসিদ্ধ হতো এবং কয়েক হাজার মানুষের কর্মসংস্থানে সৃষ্টি হতো বলে মনে করেন রংপুর চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট মোস্তফা সরোয়ার টিটু।

রেশম চাষে রংপুর এখন রাজশাহী অঞ্চলের ঠিক পরেই অবস্থান করছে। জনবল সংকট সহ নানা সমস্যা মোকাবেলা করে এগিয়ে যাচ্ছে রংপুরের রেশম শিল্প। বর্তমানে রংপুর অঞ্চলে বছরে প্রায় পাঁচ টন সুতা উৎপাদন হচ্ছে, প্রতি বছরই নতুন নতুন এলাকা লাভ জনক রেশম চাষের আওতায় আনা হচ্ছে। প্রাচীন শিল্পের মধ্যে রেশম শিল্প দেশ ভাগের আগ থেকেই রাজশাহী অঞ্চলে রেশমের চাষ হতো। এখনো এক্ষেত্রে রাজশাহী অঞ্চল এগিয়ে তবে পিছিয়ে নেই রংপুর বিভাগ। রংপুর চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট মোস্তফা সরোয়ার টিটু সিল্কের কাপড় তৈরি কারখানাটি চালু করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। রেশম চাষের আওতায় চলতি মৌসুমে রংপুর বিভাগের প্রায় একশত হেক্টর জমি আনা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন, রংপুর আঞ্চলিক রেশম সম্প্রসারণ কার্যালয় ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রংপুরের উপপরিচালক মো. মাহবুব-উল হক।

রংপুরের আঞ্চলিক রেশম সম্প্রসারণ কার্যালয় ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০১৫ সালে গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও রংপুরে রেশম চাষে যুক্ত ছিলেন প্রায় এক হাজার চাষী। সে সময় প্রতি বছর রেশম গুটি উৎপাদন হতো ৩০-৩৫ হাজার। বর্তমানে চাষীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে তিন হাজারের বেশি এবং রেশম গুটি প্রতি মৌসুমে উৎপাদন হচ্ছে ৫০-৬০ হাজার। এ অঞ্চলের প্রায় ৩ হাজার পরিবার রেশম পোকার চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। যাদের দেখে আরো অনেকে এ কাজে উৎসাহ পেয়েছেন। এমনই একজন রংপুর সিটি করপোরেশনের ১৫ নং ওয়ার্ডের ফতেপুর ভুরাঘাট এলাকার রোখসানা পারভীন। অনেকটা কৌতূহলের বশেই রেশমের চাষ শুরু করেন তিনি। রংপুর রেশম সম্প্রসারণ কার্যালয় থেকে তিনি রেশম (পলু) পোকার ১০টি ডিম, পোকা প্রতিপালনের উপকরণ ডালি, চন্দ্রকী, পোকার এক মাত্র খাবার তুঁত পাতার ছোট-বড় মিলে ৬০০ গাছ বিনামূল্যে সংগ্রহ করেন। ডিম ফোটার পর পোকাগুলোকে এক মাস শুধু তুঁত পাতা খাওয়ানোর মাধ্যমে পাঁচ কেজি রেশম গুটি সংগ্রহ করেন তিনি। ৩০০ টাকা দরে প্রতি কেজি রেশম গুটি বিক্রি করেন।

নগরীর রেশম চাষি রোখসানা বলেন, এখন কেবল তুঁত পাতা সংগ্রহের জন্য ৮ শতক জমিতে তুঁতের চাষ করেছি। ভবিষ্যতে রেশম চাষের পরিমাণ আরো বাড়াতে চাচ্ছি।

রংপুর নগরীর আব্দুল খালেক, নিত্য চন্দ্র বর্মণ, রাজিয়া বেগমসহ অনেকেই এখন রেশম পোকা আবাদ করে বাড়তি আয় করেছেন। তবে এসব চাষি নিয়মিত তদারক করতে পারে না রেশম সম্প্রসারণ কেন্দ্র। মূলত লোকবল সংকটের কারণেই এ সমস্যার সৃষ্টি হয়। এ কারণে একাধিক জেলার রেশম চাষ তদারকির দায়িত্ব পালন করতে হয় একজন কর্মকর্তাকে। ফলে তার পক্ষেও সবসময় সবকিছু দেখভাল করা সম্ভব হয় না।

রংপুর বিভাগসহ কয়েকটি জেলার দায়িত্বে থাকা রেশম সম্প্রসারণ কেন্দ্রের ম্যানেজার (সম্প্রসারণ) মো. হাসিবুল ইসলাম বলেন, সংকর (হাইব্রিড) জাতের রেশম পোকা শুধু তুঁত পাতা খেয়ে বেঁচে থাকে। এ গাছের নতুন পাতা হতে সময় লাগে দুই মাস। ডিম থেকে রেশম পোকা বের হওয়া ও গুটি সংগ্রহ পর্যন্ত সময় লাগে এক মাস। তাই বছরে চার বার রেশম চাষ হয়। চাষিরা উৎপাদিত গুটি কেন্দ্রের কাছে বিক্রি করেন। ১০-১২ কেজি গুটি থেকে এক কেজি রেশম সুতা পাওয়া যায়।

রংপুর অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি রেশম নীলফামারী জেলায় উৎপাদন হয় জানিয়ে এ কর্মকর্তা বলেন, রেশম গুটি উৎপাদন হয় ৮-১০ হাজার কেজি। নীলফামারীর সৈয়দপুর ও কিশোরগঞ্জ উপজেলার অনেক কৃষক আছেন, যারা বছরে রেশম গুটি বিক্রি করে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা আয় করেন।

রংপুর আঞ্চলিক রেশম সম্প্রসারণ কার্যালয় ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রংপুরের উপপরিচালক মো. মাহবুব-উল হক বলেন, রেশম চাষ বৃদ্ধিতে দুটি প্রকল্প কাজ করছে। এর মধ্যে পাঁচ বছর মেয়াদি রেশম চাষের মাধ্যমে বৃহত্তর রংপুর জেলার দারিদ্র্য হ্রাসকরণ শীর্ষক প্রকল্প শুরু হয়েছে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে। এতে সুফল ভোগ করছে প্রায় তিন হাজার পরিবার। রেশম চাষের আওতায় এসেছে ৫০০ বিঘা জমি। আবার তিন বছর মেয়াদি বাংলাদেশ রেশম শিল্পের সম্প্রসারণ ও উন্নয়নের জন্য সমন্বিত পরিকল্পনা ফেজ-২ শুরু হয়েছে চলতি অর্থবছরে (২০২১-২২)। এর মাধ্যমে রেশম চাষের আওতায় এসেছে ৩৫০ বিঘা জমি। রংপুর বিভাগের ১৬ টি নদ-নদী প্রবাতি অববাহিকার জেলা কুড়িগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা রেশম চাষের আওতায় নতুন করে আনা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি আরো বলেন, রেশম চাষ বৃদ্ধির লক্ষে রংপুর বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় ৬ লাখ ৪ হাজার তুঁত চারা বিতরণ করা হয়েছে। নতুন ১১৭ জন চাষিকে এক বিঘা করে জমিতে তুঁত গাছ আবাদের মাধ্যমে রেশম চাষের জন্য উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। গড়ে তোলা হচ্ছে আইডিয়াল রেশম পল্লী, রেশম ব্লক। এছাড়া আগ্রহী চাষীদের দেয়া হচ্ছে প্রশিক্ষণ। রেশমচাষীদের সব উপকরণ বিনামূল্যে সরবরাহ করা হয়। দক্ষ চাষিদের রেশম চাষের জন্য ঘর তৈরি করে দেয়া হচ্ছে। তাদের উৎপাদিত গুটি মানভেদে কেজি প্রতি ৩০০-৪০০ টাকা দরে কিনে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করা হচ্ছে। লোকবল সংকটের কারণে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পরিশ্রম বেড়ে গেছে বলে জানান মো. মাহবুব-উল হক। তিনি বলেন, তার কার্যালয়ে ১৫টি পদের বিপরীতে কর্মরত রয়েছেন চারজন। এছাড়া সাত কেন্দ্রের কাজ করা হচ্ছে চারজনকে দিয়ে। ফার্মে ২০ জন থাকার কথা থাকলেও বর্তমানে কর্মরত আছেন কেবল একজন। অবসর ও মৃত্যু জনিত কারণে এসব পদ শূন্য হলেও সেগুলো এখনো পূর্ণ করা হয়নি। কর্তৃপক্ষের কাছে লোকবল সংকটের নিরসন হলেএ সমস্যার সমাধান হলে রেশম চাষের তদারকি আরো ভালোভাবে করা সম্ভব হবে।

 

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ