রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইউএনওর অফিস সহকারীর ১০ কোটি টাকার বাগানবাড়ি

১০ কোটি টাকার বাগানবাড়ি (ইনসটে: আব্দুল বারেক)। ছবি: সংগৃহীত

১৯০ শতাংশ জমিতে দ্বিতল ভবনসহ দৃষ্টিনন্দন বাগানবাড়ি বানিয়ে মানিকগঞ্জে আলোচনার জন্ম দিয়েছেন তৃতীয় শ্রেণির এক সরকারি কর্মচারী। নাম আব্দুল বারেক। সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের অফিস সহকারী তিনি। তিনি কোটি কোটি টাকা খরচা করে বাগানবাড়ি বানিয়ে সেটির নাম দিয়েছেন ‘ক্ষণিকের নীড়’। ছোটপদে চাকরির অর্জিত টাকা দিয়ে এই আলিশান প্রাসাদ নির্মাণ করা নিয়ে এলাকায় প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার উকিয়ারা গ্রামের ইয়াছিন আলীর ছেলে আব্দুল বারেক। বাবা-মায়ের পারিবারিক কলহে তিনি ছোটবেলায় পড়াশোনা করেছেন সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটি এতিমখানায়। বাবার সঙ্গে তার মায়ের বিচ্ছেদের পর দিয়ারা গোলড়া গ্রামে নানার বাড়ির পক্ষ থেকে ১৮ শতাংশ জমিতে তার মাকে দেয়া হয়েছিল একটি বাড়ি। ১৯৮৮ সালে আব্দুল বারেক দৌলতপুর ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে যোগ দেন সার্টিফিকেট সহকারী হিসেবে। এরপর তিনি মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়সহ বিভিন্ন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে চাকরি করেছেন। অবসরের সন্ধিক্ষণে এসে তিনি মানিকগঞ্জ সদর উপজেলায় নির্বাহী অফিসারের অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত আছেন।

১০ কোটি টাকার বাগানবাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সদর উপজেলার জাগীর ইউনিয়নের দিয়ারা গোলড়া গ্রামে ১ একর ৯০ শতাংশের জমি ও স্থাপনাসহ ওই বাগানবাড়ির বাজারমূল্য কমপক্ষে ১০ কোটি টাকা। এছাড়া তার নামে-বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে বলে জানা গেছে। তৃতীয় শ্রেণির এই কর্মচারী সামান্য চাকরি করে এই অঢেল সম্পদের মালিক কীভাবে হলেন এর সঠিক তদন্ত দাবি করেছেন এলাকাবাসী।

আব্দুল বারেকের মামা জালাল উদ্দিন জানান, সাড়ে তিন বিঘা জমিসহ বারেক ও তার মাকে নিয়ে এসে জালাল উদ্দিন তার নিজ এলাকায় ১৮ শতাংশ জমির ওপর একটি টিনের ঘর তৈরি করে দেন এবং বারেককে সাটুরিয়ার একটি এতিমখানায় রেখে পড়াশোনা করার ব্যবস্থা করে দেন।

তবে কিছুদিন পর পৈতৃক সূত্রে পাওয়া সাড়ে তিন বিঘা জমি বিক্রি করে দেন। সেই বারেক বাটোয়ারা মামলা দিয়ে তাদেরই হয়রানি করেছেন। এখন তিনি বিশাল বাগানবাড়ির মালিক।

দিয়ারা গ্রামের ফুলচাঁন জানান, বারেক তাদের এলাকায় যখন আসেন তখন মামার বাড়ির দেয়া বাড়ি ছাড়া কিছুই ছিল না তার। এতিমখানা থেকে পড়াশোনা করে তিনি ডিসি অফিসে ছোট চাকরি করতেন। মানুষের অর্থসম্পদ আত্মসাৎ ও দুর্নীতি করে তিনি এখন কোটি কোটি টাকার ধনসম্পদের মালিক হয়েছেন।

স্থানীয় আব্দুস ছাত্তার জানান, আব্দুল বারেক অবৈধভাবে জমি হাতিয়ে নেয়াসহ বিভিন্ন দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। তিনি এই চাকরির বেতনের টাকা দিয়ে সংসার চালানোর খরচ নির্বাহের পাশাপাশি লাখ লাখ টাকা দিয়ে পাঁচ মেয়েকে ঢাকায় পড়াশোনা করিয়েছেন। তৃতীয় শ্রেণির এই কর্মচারীর বেতন কত সেখানে ১০ কোটি টাকার বাগানবাড়িসহ অঢেল সম্পদের মালিক কীভাবে হলেন এ বিষয়ে সঠিক তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি।

দিয়ারা গোলড়ার শরীফ জানান, বারেক ডিসি অফিসসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলায় কেরানি থাকা অবস্থায় প্রশাসনের ছত্রছায়ায় নানা দুর্নীতি করেছেন। ১ একর ৯০ শতাংশের ওপর বিশাল বাগানবাড়ি করেছেন। যা মানিকগঞ্জের অন্য এমপি-মন্ত্রীদেরও নেই। কত টাকা উপার্জন করলে এই ধরনের এই বাড়ি নির্মাণ করা সম্ভব তা সহজেই অনুমেয়। বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য বর্তমান সরকারের বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।

আব্দুল বারেক দাবি করেন, তার বিষয়ে যেসব অভিযোগ উঠেছে তা সত্য নয়। তিনি মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়সহ বিভিন্ন উপজেলায় নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে অফিস সহকারী পদে সততার সঙ্গে চাকরি করেছেন। তার সম্পদের বিবরণী জমা দেয়া আছে।

মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার লিটন ঢালী গণমাধ্যমকে জানান, আব্দুল বারেক সম্প্রতি তাদের এখানে যোগদান করেছেন। কোনো দপ্তরে এ বিষয়ে অভিযোগ হলে তাদের তদন্ত কাজে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে। তিনি যে বেতন পান তা দিয়ে ১০ কোটি টাকার সম্পদ করা সম্ভব না। তবে অনেকেরই পারিবারিক সম্পদ থাকতে পারে। এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পেলে তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু

শ্রীপুর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভাংনাহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে আওয়ামী লীগ নেতার দোতলা ভবনের দোতলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মা শামছুন্নাহার ও ছেলে সানোয়ার হোসেন দগ্ধ হয়েছে। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মায়ের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে শ্রীপুর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভাংনাহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

স্থায়ীয় জানা যায়, দোতলা ভবনের দোতলায় কিচেন রুমে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণে জানালার থাইগ্লাস ফেটে নিচে পড়ে। স্বজনরা আহত দুজনকে উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউট ঢাকায় পাঠায়। আহত দুজনের মধ্যে মায়ের অবস্থা আশংকাজনক ছিল পরে রাত সাড়ে সাতটার দিকে তিনি মারা যান।

নিহতের স্বামী আবুল হাসেম প্রধান শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি গ্রামের মৃত গাফফার প্রধানের ছেলে। তিনি শ্রীপুর পৌর আওয়ামীলীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক।

প্রতিবেশী আব্দুল গফুর জানান, দোতলা ওই বাড়িতে হঠাৎ বিকট শব্দ হয়। তিনিসহ প্রতিবেশীরা সেখানে ছুটে গিয়ে শামসুন নাহার ও তার ছেলে মো. সানোয়ার হোসেনকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করেন। এর মধ্যে শামসুন নাহারের অবস্থা ছিল গুরুতর। তার মুখসহ শরীরের অনেক অংশই পুড়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে স্বজনরা তাদেরকে ঢাকা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন।

শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন মন্ডল বলেন, বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনে মা ও ছেলে দগ্ধ হন। তাদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মায়ের মৃত্যু হয়েছে বলে শুনেছি।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস

দ্য ইকোনমিস্টকে সম্প্রতি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ধর্মের বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণেরা খুবই পক্ষপাতহীন উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, তরুণেরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান।

তিনি আশ্বস্ত করে বলেন, 'এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে না। দেশের তরুণেরা খুবই উদ্যমী। ধর্মের বিষয়ে তারা খুবই পক্ষপাতহীন।'

গত শুক্রবার (২১ ডিসেম্বর) প্রভাবশালী ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টকে সম্প্রতি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস এ কথা বলেন। ওই সাক্ষাৎকারের ভিডিও ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে ইকোনমিস্ট।

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ইকোনমিস্টের বিদেশ বিষয়ক সম্পাদক প্যাট্রিক ফোলিস।

বাংলাদেশ ২০২৪ সালে ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ নির্বাচিত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়।

প্যাট্রিক প্রশ্ন করেন, বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা ফিরে আসার কিছু ঝুঁকি আছে, সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কর্মকর্তারা। বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন?

বাংলাদেশ ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ হওয়ায় ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানান প্যাট্রিক।

ড. ইউনূস বলেন, 'আমরা আনন্দিত, অত্যন্ত গর্বিত যে, ছাত্র অভ্যুত্থান ঘটেছে এবং সত্যিকার অর্থেই আমরা বড় একটি পরিবর্তন ঘটিয়েছি। এরপর থেকে আমরা বলছি, আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই।'

তরুণরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, 'তরুণরা পুরো পৃথিবী পাল্টে দিতে পারে। এটি কেবল একটি দেশের পরিবর্তন না, বাংলাদেশে যা হয়েছে সেটি তরুণ-যুবকরা কতটা শক্তিশালী তার উদাহরণ। আসুন, আমরা তরুণদের ওপর মনোযোগ দিই।'

'বিশেষ করে তরুণীদের ওপর। বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে তরুণীরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দেশের যে কোনো তরুণের মতো তারা (অভ্যুত্থানে) সামনের কাতারে ছিল। আমাদের তরুণ-তরুণীদের ওপর মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং তাদের স্বপ্নগুলো যেন পূরণ হয়। যদি তারা সুযোগ পায়, তাদের সেটা করার সক্ষমতা আছে,' বলেন তিনি।

অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তিন তরুণকে অন্তর্বর্তী সরকারের মন্ত্রিসভায় যুক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করেন ড. ইউনূস।

'তারা এখন মন্ত্রিসভার সদস্য এবং অসাধারণ কাজ করছেন। তারা যোগ্য। তারা বিগত শতাব্দীর না, এই শতাব্দীর তরুণ। যোগ্যতার দিক থেকে তারা কোনো অংশে কম না।'

বাংলাদেশের নির্বাচনের পর কী করতে চান, প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেন, 'আমাকে আমার কাজ থেকে সরিয়ে আনা হয়েছে। জোর করে এই কাজে আমাকে যুক্ত করা হয়েছে। আমি আমার কাজ করছিলাম এবং তা উপভোগ করছিলাম, যে কারণে আমি প্যারিসে ছিলাম। আমাকে ভিন্ন কিছু করার জন্য প্যারিস থেকে আনা হয়। আমি আমার কাজে ফিরে যাব এবং জীবন উপভোগ করবো।'

 

Header Ad
Header Ad

  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল

ছবি: সংগৃহীত

সিঙ্গেল জার্নির টিকিট নিয়ে সমস্যা চলছিল রাজধানীর মেট্রোরেলে। এবার মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) জানিয়েছে, এই সংকট কেটে যাচ্ছে। মেট্রোরেলের সিঙ্গেল জার্নির টিকিট সংকট আর থাকছে না।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে করা এক স্ট্যাটাসে এ সুখবরের কথা জানায়।

স্ট্যাটাসে বলা হয়, মেট্রোরেলের সম্মানিত যাত্রীদের জন্য সুসংবাদ। মেট্রোলের সম্মানিত যাত্রীদের জানানো যাচ্ছে যে, ২১ ডিসেম্বর থেকে মেট্রোরেল স্টেশনগুলো থেকে চাহিদামতো সিঙ্গেল জার্নি টিকিট বিক্রয় করা হচ্ছে।

এতে আরও বলা হয়, পাশাপাশি র‍্যাপিড পাসও বিক্রয় এবং রিচার্জ করা হচ্ছে। এমআরটি পাসও রিচার্জ করা হচ্ছে। আপনারা সানন্দে মেট্রোরেল ভ্রমণ করুন। এছাড়া ডিএমটিসিএল পরিবারের পক্ষ থেকে সবার সার্বিক সহযোগিতার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানানো হয়।

প্রসঙ্গত, এর আগে মেট্রোরেলের ভাড়া পরিশোধের কার্ডের সংকটে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে যাত্রীদের। একক যাত্রার কার্ড না থাকায় অনেক স্টেশন থেকে যাত্রীদের ফিরে যেতে হয়েছে। আবার সরবরাহ না থাকায় স্থায়ী কার্ড বা এমআরটি পাস বিক্রিও একেবারে বন্ধ ছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ