শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বেড়েছে বিবাহ বিচ্ছেদ, উদ্বেগ সচেতন মহল

জয়পুরহাটে জেলায় বিগত ২০২২ সালে এক বছরে (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) যে সংখ্যক বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে, বিচ্ছেদের (তালাক) ঘটনা ঘটেছে তার অর্ধেকের চেয়েও বেশি। এ নিয়ে জেলায় সচেতন মহল উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। মোটাদাগে বিয়ে বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে যৌতুক, পরকীয়া এবং স্বামীর মাদকাসক্তিকে দায়ী করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এছাড়াও অনুসন্ধানে বিয়ে বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে বাল্য বিয়ে, দীর্ঘদিন স্বামীর প্রবাসে থাকা, শ্বশুর, শাশুড়ির নির্যাতন ইত্যাদি কারণের কথাও জানা গেছে।

জয়পুরহাট জেলা রেজিস্টারের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ জেলায় গত এক বছরে বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে ৫ হাজার ২৬০ টি। আর বিয়ের পরে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে ৩ হাজার ৭৩৬টি। এর মধ্যে স্বামী কর্তৃক তালাক হয়েছে ৭৭৩টি, স্বামী-স্ত্রী উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে তালাকের ঘটনা ঘটেছে ১ হাজার ৪৯২টি আর স্ত্রী কর্তৃক তালাকের ঘটনা ঘটেছে ১ হাজার ৪৭১টি।

জয়পুরহাট জেলা রেজিস্টার সহকারী আব্দুল খালেক বলেন, 'গত ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছরে বিয়ে বিচ্ছেদের হার দাঁড়িয়েছে ৭১ শতাংশে। অথচ ২০১৯-২০ এবং ২১ সাল পর্যন্ত এই বিয়ে বিচ্ছেদের হার ৪৫ থেকে ৫১ শতাংশের মধ্যেই ছিল। তাই গত এক বছরের বিয়ে বিচ্ছেদের হার সত্যিই উদ্বেগ জনক।'

জেলার কালাই উপজেলার আহাম্মেদাবাদ ইউনিয়নের কাজী মুনছুর রহমান জানান, তাঁর ইউনিয়নে ২০২১ সালে মোট বিয়ে হয়েছে ১৪২টি। এরমধ্যে স্বামী কর্তৃক তালাক হয়েছে ১৪টি, স্বামী-স্ত্রী উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে তালাকের ঘটনা ঘটেছে ২১টি আর স্ত্রী কর্তৃক তালাকের ঘটনা ঘটেছে ২৩টি; আর ২০২২ সালে মোট বিয়ে হয়েছে ১২২টি।

এরমধ্যে স্বামী কর্তৃক তালাক হয়েছে ৫টি, স্বামী-স্ত্রী উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে তালাকের ঘটনা ঘটেছে ২৪টি আর স্ত্রী কর্তৃক তালাকের ঘটনা ঘটেছে ২৬টি। বিয়ের রেজিস্ট্রি এবং তালাক উভয় ক্ষেত্রে কাজীর প্রয়োজন হয়। জয়পুরহাট জেলার ৫টি পৌরসভা এবং ৩২টি ইউনিয়নে মোট কাজী আছেন ৩৭ জন। এই কাজীদের মধ্যে ৭ জনের সাথে কথা হয়েছে এই প্রতিবেদকের।

জয়পুরহাট সদর উপজেলার দোগাছি ইউনিয়নের (বিবাহ রেজিস্টার) কাজী আব্দুল ওয়াদুদ এবং জামালপুর ইউনিয়নের কাজী আব্দুল হান্নান জানান, যোতুক, বাল্য বিয়ে, স্বামীর দীর্ঘদিন বিদেশে থাকা ও স্ত্রীর খোঁজ খবর না রাখা, স্বামীর মাদকাসক্তি, মোবাইল ঘটিত পরকীয়া প্রেম, স্বামীর অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা, স্ত্রীর উচ্চ আকাঙ্ক্ষা, শাশুড়ি কর্তৃক নির্যাতন ইত্যাদি কারণে এ জেলায় বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটছে। তাঁরা আরও জানান, আগে স্বামী কর্তৃক তালাক দেওয়ার সংখ্যা বেশি ছিল। কিন্তু বর্তমানে স্ত্রী কর্তৃক তালাক দেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। বাকী পাঁচজন কাজীদের মন্তব্যও অনুরূপ।

জেলার 'সরকারি ছাঈদ আলতাফুন্নেছা কলেজে'র সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক তানজির আহমেদ সাকিব বলেন, 'আগের চেয়ে বর্তমান সময়ে বিয়ে বিচ্ছেদের প্রবণতা কিছুটা বেড়েছে। মোটা দাগে এর কারণ হিসেবে অসময়ের বিয়ে বা বাল্য বিয়েকে চিহ্নিত করা যায়। যার বেশিরভাগ সংঘটিত হয়েছে মহামারী করনাকালে। এরই নেতিবাচক প্রভাবে স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রীদের লেখাপড়া ব্যাহত হওয়ায়, পিতামাতারা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিয়ে দিয়েছেন অসময়ের বিয়ে।

যার ফলশ্রুতিতে সুন্দর আগামী নষ্ট হয়েছে অনেকের। তাছাড়া ডিজিটাল বাংলাদেশে স্মার্টফোনের ব্যবহার বেশি হওয়ায়, ছেলেমেয়েরা টিনেজ বয়সে পড়াশোনার পরিবর্তে প্রেমে আসক্ত হয়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন আবেগ তাড়িত হয়ে। এসব দিয়ে বেশিদিন টেকসই হয়নি, ঘটেছে বিচ্ছেদের ঘটনা। এছাড়াও স্বামী স্ত্রীর মধ্যে নানা কারণে বনি-বনা না হওয়া, পরকীয়া, যৌতুক ইত্যাদি কারণেও সমাজে দিন দিন বিয়ে বিচ্ছেদের প্রবণতা বাড়ছে।'

জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সাবিনা সুলতানা বলেন, 'বাল্য বিয়ে, মোবাইল বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরকীয়া প্রেম, যৌতুক, স্ত্রীর স্বামীর উপার্জনে সন্তুষ্ট না থাকা,স্বামীর মাদকাসক্ততা এবং স্ত্রীর প্রতি উদাসীন থাকা ইত্যাদি কারণে ইদানিং বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা সমাজে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিয়ে বিচ্ছেদের প্রবণতা কমানোর জন্য প্রথমেই সকলকে সচেতন হতে হবে, বাল্য বিয়ে প্রতিরোধ করতে হবে। সেই সাথে ধর্মীয় জ্ঞানের চর্চা করে ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।'

জয়পুরহাটে জেলা রেজিস্টার (ডিআরও) শরীফ তোরাফ হোসেন জানান, জয়পুরহাট জেলায় যৌতুক প্রবণতা তুলনামূলক বেশি। লোভী মানুষেরা যৌতুকের কারণে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হোন। চুক্তিলব্ধ যৌতুক পাওয়ার পর, অনেকের লোভ আরও বেড়ে যায়। তাঁরা আরও বেশি যৌতুকের জন্য স্ত্রী ও তাঁর বাবা-মার প্রতি চাপ সৃষ্টি করেন। তাঁর মতে, অন্যান্য আরও কিছু কারণসহ মূলত যৌতুকের কারণেই এ জেলায় বিয়ে বিচ্ছেদের প্রবণতা বেড়েছে।
এএজেড

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত