শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চেয়ারম্যানকে ফাঁসাতে ইউএনও’র তদন্ত নাটক

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান মামুন খাঁনকে ফাঁসাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তদন্ত নাটক সাজিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে এ রিপোর্ট অসত্য এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করে গত ১৮ সেপ্টেম্বর বিষয়টির অধিকতর তদন্ত চেয়ে জেলা প্রশাসকের নিকট আবেদন করেন চেয়ারম্যান মামুন খান।

জানা গেছে,নিজের অপরাধ ধামাচাপা দেওয়া ও স্থানীয় রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে পুঁজি করে মনগড়া তদন্ত রিপোর্ট দেন রাঙ্গাবালীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাশফাকুর রহমান। তবে তার সঙ্গে চেয়ারম্যানের কোনও দ্বন্দ্ব নেই বলে দাবি করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।

জেলা প্রশাসন, রাঙ্গাবালী উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় একাধিক সূত্র আরও জানায়, নিজ কার্যালয়ের কর্মচারীকে গুলি ও মারধর করা, হাট-বাজারের ইজারার টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে নিজের কাছে রাখা, চেক কেলেঙ্কারি ও প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর নির্মাণ না করে বরাদ্দ আত্মসাৎ করাসহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাশফাকুর রহমানের রিরুদ্ধে। এসব বিষয় তদন্ত চলমান রয়েছে। এসব অভিযোগের রেষ না কাটতেই মনগড়া একটি তদন্ত রিপোর্ট জমা দেন তিনি। এতে নানা মহলে ব্যাপকভাবে সমালোচনার জন্ম দিলেন এই কর্মকর্তা।

অনুসন্ধানে জানা যায়, চেয়ারম্যান মামুন খাঁনকে হেনস্থা করতে ২০২০ সালে জেলা প্রশাসনে মৃত ১২ জন এবং ৫১ জনের নাম দুইবার অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং তাদের বরাদ্দ আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে একটি অভিযোগ দেন স্থানীয় কয়েকজন। পরে এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর পটুয়াখালীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. হেমায়েত উদ্দিন সরেজমিনে তদন্ত করে জেলা প্রশাসকের কাছে তদন্ত প্রতিবেন দাখিল করেন। তদন্ত রিপোর্টে তিনি এ অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি এবং চেয়ারম্যানকে হেনস্থার জন্য করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

রাঙ্গাবালী উপজেলার একাধিক ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বার জানান, ইউএনও মাশফাকুর রহমান চেয়ারম্যানের রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে পূঁজি করে নিস্পত্তি হওয়া অভিযোগটিকে পুনর্জীবিত করেছেন। এরপর তিনি চেয়ারম্যানের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিযুক্ত করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত রিপোর্ট দাখিল করেন। গত ১ সেপ্টেম্বর ইউএনও’র দাখিল করা ওই রিপোর্টে চেয়ারম্যানকে অভিযুক্ত করা হয়। অথচ তদন্তে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ইউএনও’র মতামতের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেন।

এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. হুমায়ুন কবির জানান, চেয়ারম্যান এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে আলাদা আলাদা তদন্ত চলমান আছে। রিপোর্ট পেলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

তিনি আরও জানান,কেউ দোষী হলে তার বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এ প্রসঙ্গে উপজেলা মৎস্য অফিসার আনোয়ার হোসেন বাবুল জানান, যে চাল নিয়ে অভিযোগ উঠেছে আসলে সেই চাল আত্মসাৎ হয়নি। এ বিষয়ে বেশী কিছু বলা যাবে না।

তিনি আরও বলেন, আর যদি অনিয়ম হয়েও থাকে ভিজিএফ সংশ্লিষ্টরা সবারই এর কম-বেশি দায়ভার আছে।

এদিকে ভিজিএফ সংশ্লিষ্টরা বলেন, প্রতি ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যরা খসড়া ভিজিএফ তালিকা প্রণয়ন করে ইউএনও মনোনীত ট্যাগ অফিসারের কাছে জমা দিলে ট্যাগ অফিসার ওই তালিকা যাচাই-বাছাই করে ইউনিয়ন পরিষদে পাঠায়। পরে ইউনিয়ন পরিষদ উপজেলা মৎস্য অফিসে পাঠায়। মৎস্য অফিস যাচাই করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে পাঠালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা যাচাই-বাছাই করে তালিকা অনুমোদন করে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) দপ্তরে পাঠায়। পরে অনুমোদিত ভিজিএফ তালিকা উপজেলা খাদ্য অফিস ও ইউনিয়ন পরিষদে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে ভিজিএফ তালিকা অনুযায়ী চেয়ারম্যান চাল বরাদ্দ পেলে লিখিতভাবে প্রতি ইউপি সদস্যদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়। ইউপি সদস্যরা ইউএনও মনোনীত ট্যাগ অফিসারের উপস্থিতিতে ওই চাল বিতরণ করেন। যেখানে শুধুমাত্র ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দায় ভিত্তিহীন। ভিজিএফ সংশ্লিষ্ট সবাইকেই এর দায়ভার নিতে হবে।

এসআইএইচ

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত