সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

হাওয়াই মিঠাই প্রেম  

 নদীর বুকে প্রবাহমান স্রোতের মতো মানুষের জীবন। যখন সুখ আসে, দুঃখের অস্তিত্ব পাওয়া যায় না, কিন্তু যখন দুঃখ আসে সুখের নিশানা পাওয়া যায় না। নদীর স্রোত এক সময় প্রবাহমান হতে হতে নদীর তীরের দেখা পায়, তেমনি মানুষ এক সময় দুঃখ অতিক্রম করে সুখের দেখা পায়

নানা প্রতিকূল পরস্থিতি পার করে আজ বেকার থেকে স্বাবলম্বী তাহমিদ। অনেক দুঃখ, কষ্ট অতিক্রম করে তার জীবনে কখনও প্রেম আসেনি। আর তার কাছে প্রেম মানে হাওয়াই মিঠাই। যত সময় মোড়কে থাকে সুরক্ষিত থাকে। কিন্তু হাওয়া লাগলেই মিঠাই অদৃশ্য হয়ে যায়। যাইহোক, বাড়িতে এখন তার বিয়ের কথাবার্তা চলছে। কিন্তু তাহমিদের পছন্দ সবার থেকে অনেক আলাদা। নাটক, সিনেমায় সব ছেলেদের নজর থাকে নায়িকার ভূমিকায়, তার ভালো লাগে পার্শ্বনায়িকা চরিত্র অভিনীত বোন, বান্ধবীকে দেখে। সে এখন দোটানায় আছে আর ভাবছে এমন ঘটনা যদি বাস্তব জীবনে ঘটে। নিজের মাঝে ইস্ততবোধ করে সে পাত্রী দেখতে গেল। তার সাথে গেল জাভেদ, বশির, তমাল। পাত্রীর বাড়িতে পৌঁছালে সবাই আন্তরিকতার সাথে অভ্যর্থনা জানায়। যখন পাত্রী আসলো, তাহমিদের ধারণা ঠিক সত্যি হলো। কে বিয়ের পাত্রী চিনতে পারছে না। কিন্তু তাহমিদ একজনকে পছন্দ করেছে। আর মনে মনে ভাবছে কে হতে পারে পাত্রী? পরে জানতে পারে সে যাকে পছন্দ করেছে সে পাত্রীর ছোট বোন। পাত্রীর নাম তানহা আর বোনের নাম তানিশা। তমাল বলছে, তাহমিদ এখন কি করবি? এখন আমরা যদি বলি পাত্রী পছন্দ হয় নি, তাহলে তুই পাত্রীর বোনকে বিয়ে করতে পারবি না। আর যদি বলি, পাত্রীর ছোট বোনকে পছন্দ হয়েছে তবে আমাদের সম্মান থাকবে না। হঠাৎ করে তাহমিদ পাত্রী পরিবারকে বলছে, পাত্রী আমার খুব পছন্দ হয়েছে। সবাই অবাক! পছন্দ করেছে কার আর বিয়ে করবে কার। তাহমিদ জাভেদের কানে কানে বলে, দোস্ত একটা বুদ্ধি আছে। তাই সে পাত্রী পরিবারকে বলে, আমি তানিশার সাথে একান্ত রেস্টুরেন্টে দেখা করতে চাই। তারা রাজি হয়ে গেল। তাহমিদ মনে মনে প্রার্থনা করছে তার পছন্দের তানিশা যেন তানহার সাথে যায় রেস্টুরেন্টে। তার প্রার্থনা সত্যি হলো। সেদিন রেস্টুরেন্টে তানিশা, তানহা আর তাদের কাজিন তৈশি যায়। আর তাহমিদের সাথে তমাল যায়। তারা খাবারের অর্ডার করে। তৈশি বলে, ভাইয়া আমার কাজিনকে বিয়ে করবেন অনুভূতি কেমন?
সে বলে, আসলে আমি এখানে আসতে বলেছি একটা কারণ আছে। তখন তানহা তাহমিদ কে উদ্দেশ্য করে বলে, শুনুন আমি খুব খুশি হয়েছি যে আপনি আমার সাথে দেখা করেছেন। সত্যি বলতে আমি একজনকে ভালোবাসি। আমি আপনাকে বিয়ে করতে পারব না। আমাদের প্রেমের কথা আমার পরিবার জানে। কিন্তু জোর করে আমাকে আপনার সাথে বিয়ে দিতে চায়। আমাকে যদি আপনি এরপর বিয়ে করতে চান তাহলে আমি পালিয়ে যাব। হঠাৎ তাহমিদ চিৎকার করে উঠলো আর বলল, মাশাআল্লাহ। তার মুখে খুশি খুশি ভাব। সবাই অবাক সেদিন তানহাকে দেখে তাহমিদ পছন্দ করেছে আর এখন এমন কথা শুনে খুশি হতে দেখে। তখন তমাল বিষয়টা পরিষ্কার করে। আর বলে, আসলে সেদিন তানিশাকে দেখে তাহমিদ পছন্দ করেছিল। আমরা পরিকল্পনা করে তানিশার কথা বলব বলে রেস্টুরেন্টে আসতে বলি। তাহমিদ তানহাকে বলছে, আপনার প্রেমিকের সাথে বিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব আমার। কিন্তু আমার বিয়ে তানিশার সাথে যদি আমাকে দিতে পারেন। তখন তানহা তানিশার কাছে শুনে সে তাহমিদ কে বিয়ে করতে রাজি কি না? কিন্তু তানিশা রাজি হয়ে যায়। এখন সবাই খুশি। তৈশি একটা পরিকল্পনা করে। সে বলে আমার কথা মত সবাই কাজ করবেন। পরদিন তাহমিদ পাত্রীর বাড়িতে যায়। আর বলে আসলে সেদিন তানহার কথা সব শুনলাম। ওর প্রেমের সম্পর্ক আছে একটা ছেলের সাথে। আর আমারও পছন্দ আছে একটা মেয়েকে। তার কথা শুনে আর তানহার প্রমাণ দেখে তাদের বিয়ে হয় নি। সেদিন তাহমিদ এর সামনে তানহা একটা পিকচার দেখায়। সেখানে তাহমিদ বোরকা পরা একটা মেয়ের সাথে প্রেম করছে। এসব দেখে তানহা আর তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে বিয়ে হয়। আসল ঘটনা হলো সেদিন রেস্টুরেন্টে তানিশা বোরকা পরে তাহমিদ এর সাথে পিকচার তোলে। কিন্তু কেউ তানিশাকে চিনতে পারেনি। তাহমিদ, তৈশি আর তানহার প্রথম পরিকল্পনা সফল।


তারা দ্বিতীয় পরিকল্পনা শুরু করে। তানহার বিয়ের পর সে তার আব্বু আম্মুকে বলে, তাহমিদ সেদিন তানিশাকে পছন্দ করেছিল। তাই আমরা রেস্টুরেন্টে দেখা করে এসব পরিকল্পনা করি। তৈশির কথামত তাহমিদ তানিশার সাথে পিকচার তোলে। সে তানিশাকে বিয়ে করতে চাই। আর তানিশা বিয়ে করতে রাজি। তখন তার আব্বু বলে, তানহা যখন তার নিজের পছন্দে বিয়ে করেছে তাহলে তানিশা কেন পারবে না? তাহমিদ আর তানিশার বিয়ে হবে। কিন্তু একটা শর্ত আছে। তানহা খুব চিন্তায় পড়েছে। কারণ তাহমিদ এর কথা রাখতে পারবে তো? তবু সাহস করে তানহা বলে, তাহমিদ সব শর্তে রাজি। শর্ত মতে তাদের বিয়ে হবে। বিয়ের দিন সেই শর্ত উপস্থাপন করে আর বলে বাবা তাহমিদ, তুমি তানিশাকে কতটা ভালোবাসো? তখন সে উত্তর দিল আকাশ সমান ভালোবাসি।

এই কথা শুনে কাজিন তানহা শর্ত হিসেবে একটা ধাঁধা ধরে আর বলে আকাশ ছুঁয়ে দেখান। তখন তাহমিদের মাথায় ঠা ঠা পড়লো। সে বোকা হয়ে গেল। আর ভাবছে আকাশ সমান ভালোবাসি বলে বিপদে পড়েছি তো। ঠিক তখন এক মহিলা আকাশ, আকাশ করে চিৎকার করছে। তার চিৎকার শুনে একটা বাচ্চা সাড়া দিল। তখন আর তাহমিদের বুঝতে দেরি হলো না। সে ঐ বাচ্চাকে ডাকে আর তার গায়ে হাত রেখে বলে আমার কত সৌভাগ্য যে আমি আকাশ ছুতে পেরেছি। সবাই অনেক খুশি। অবশেষে তাহমিদ ধাঁধার উত্তর দিতে পেরেছে। অতঃপর তাহমিদ আর তানিশার বিবাহ সম্পন্ন হয়। এভাবে তাহমিদ এর হাওয়াই মিঠাই প্রেমের পরিসমাপ্তি ঘটে।

 

ডিএসএস/ 



Header Ad
Header Ad

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দেশের পাঁচটি জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ও সোমবার (২৭ ও ২৮ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় চারজন, কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও মদনে দুজন, সুনামগঞ্জের শাল্লায় একজন এবং চাঁদপুরের কচুয়ায় একজন প্রাণ হারিয়েছেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বজ্রপাতে দুজন কৃষক নিহত হন। নিহতরা হলেন নিখিল দেবনাথ (৫৮) ও জুয়েল ভূঁইয়া (৩০)।

একই জেলার বরুড়া উপজেলার খোসবাস উত্তর ইউনিয়নের পয়েলগচ্ছ গ্রামে দুপুর ১২টার দিকে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় বজ্রপাতে মারা যায় দুই কিশোর—মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) ও মো. ফাহাদ (১৩)। এ সময় আবু সুফিয়ান (সাড়ে ৭) নামের একটি শিশু আহত হয় এবং তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে ধান কাটার সময় সকালে বজ্রপাতে প্রাণ হারান দুই কৃষক—ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। একই সময়ে মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে ধানের খড় শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন ফুলেছা বেগম (৬৫) নামের এক নারী।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধনুন্দ গ্রামে রবিবার রাত ১০টার দিকে বজ্রপাতে আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান দিদারুল ইসলাম (২৮)। তিনি একটি ইফতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন।
আজ সকাল ৭টার দিকে মদন উপজেলার তিয়োশ্রী গ্রামে মাদ্রাসাগামী শিশু মো. আরাফাত (১০) বজ্রপাতে মারা যায়।

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার আটগাঁও গ্রামের বুড়িগাঙ্গাল হাওরে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান রিমন তালুকদার। তিনি শাল্লা ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নাহারা গ্রামে সকালে বজ্রপাতের বিকট শব্দে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান বিশাখা রানী (৩৫)। তিনি কৃষক হরিপদ সরকারের স্ত্রী। চিকিৎসক জানান, বজ্রপাতের সরাসরি আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না, শব্দের প্রভাবে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

 

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা