মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

গরীব বলে ভালোবাসা সম্পর্ক মানেনা


জানো প্রিয়তমা আজ তোমার কথা ভীষণ মনে পড়ছে, প্রতিটা মুহূর্তে তোমার কথা স্মরন হচ্ছে কেনো জানাতো তুমি, সারাদিন তোমার সঙ্গে কথা বলা, তোমার সঙ্গে সারাদিন কাটানো, তোমার সঙ্গে সকাল বেলা নাস্তা করা, দুপুর বেলা লাঞ্চ করা, রাতের বেলা ডিনার করা সবকিছু যেনো হঠাৎ করে নিশ্চুপ হয়ে গেলো। তুমি ছাড়া কে বাহ্ বুঝবে এইসব কিছু, হঠাৎ করে নিশ্চুপ হয়ে গেলো প্রতিটা মুহূর্ত কেনো জানি তোমাকে ছাড়া বড় একেলা লাগে নিজেকে,লাগে নিজেকে বড় অসহায়। আজ তুমি কোথায় প্রিয়তমা কেমন আছো তুমি? আমি জানি তুমি ভালো নেই আমিও ভালো নেই, শুধু দুজন কষ্টে আছি,আছি এক জীবন যুদ্ধে,সময় যেনো স্বার্থপর হয়ে গেছে আমাদের সবকিছু জেনেও অবুঝ এই সময়,সময়ে সুখ সময়ে দুঃখ সময়ে কষ্ট কেনো জানি মনে হচ্ছে একটা খেলা হচ্ছে তোমার আমার মাঝে।কিন্তু সে খেলা খেলছে কে? না জানি তুমি না জানি আমি খেলা খেলছে কে আমাদের সঙ্গে? তোমাকে আমাকে কেনো দূরত্ব করার চেষ্টা করছে, কেনো জানি আমার কাছ থেকে দূরে সরানো চেষ্টা চালাচ্ছে কেনো জানি তোমার আমার মাঝে বড় দেয়াল দিচ্ছে কিন্তু যতকিছু করুন না কোনো লাভ নাই শুধু তুমি আমি ঠিক থাকলে সবকিছু ঠিক প্রিয়তমা।

আজ কিছুদিন থেকে হঠাৎ করে যেনো তোমার আমার মধ্যে এক বড় যুদ্ধ শুরু হয়েছে যে যুদ্ধ শুধু তোমার পরিবারের লোকজন আমার সঙ্গে লড়াই করছে কিন্তু আমি আমার জীবন উৎসর্গ করে দিয়েছি শুধু মাত্র তোমার জন্য প্রিয়তমা কারণ তোমাকে আমি ভালোবাসি এবং তোমার আমার সম্পর্ক মানবেনা কেনো? আচ্ছা একটা সরকারি চাকুরি জন্য কি একটা ভালোবাসা সমান হবে? কখনো একটা চাকুরীর কাছে ভালোবাসা সমান হবেনা ? সরকারি চাকুরি দিয়ে কি ভালোবাসা বিক্রি হয় সুখ শান্তি কি কিনে পাওয়া যায়? সবকিছু দিয়ে ভালোবাসা কিনে পাওয়া যায়না, ভালোবাসতে গেলে শুধু মন লাগে বাড়ি গাড়ি সম্পত্তি টাকা পয়সা দিয়ে ভালোবাসা সমান হবেনা এটা তোমার পরিবার কেনো বুঝেনা প্রিয়তমা? আচ্ছা আমি অযোগ্য কি আমার সবকিছু জানে বলেই কি আমি তোমার পরিবারের কাছে একটা অযোগ্য ব্যক্তি নাকি পৃথিবীতে আল্লাহ ছাড়া আমার কেউ নাই বলে আমি তোমার পরিবারের কাছে অযোগ্য? প্রিয়তমা তুমি সবকিছু জানো এবং আমাকে ভালোবাসো বলেই তুমি আজও তোমার পরিবার কে বুঝিয়ে চলছো এবং যেভাবে তোমাকে টর্চার করছে কিন্তু এটা কি বাবা মা বুঝেনা যে তার মেয়ে একজনকে ভালোবাসে তার সাথে বিয়ে হলে তাকে সুখে রাখবে নাকি কষ্টে রাখবে এটা কি তারা বুঝেনা নাকি? শুধু কি ভালো বাড়ি আর টাকা পয়সা সম্পত্তি থাকলেই কি মেয়ে সুখে থাকে কে বলেছে? একটা গরীব ঘরে কি মানুষ সুখে শান্তিতে বসবাস করছে না এইসব কে বুঝাবে তার পরিবার কে? একটা ভালোবাসা মানুষকে যখন বাবা মা সম্পর্ক মানেনা পরিবার অনেক কিছু আশা করে ভালো ছেলে নিবো ভালো পরিবার নিবো ছেলে চাকুরিজিবী নিবো টাকা পয়সা সম্পত্তি ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিবো এই সব বাবা মা আশা করে কিন্তু এটা কেনো আশা করেনা যে তার মেয়ে কাওকে ভালোবাসে তার সাথে বিয়ে দিলে তারা সুখ শান্তিতে বসবাস করবে কখনো তার ভালোবাসা মানুষটিকে কষ্টে রাখবেনা এটা কেনো বুঝেনা বাবা মা?

বাবা মা তোমাদের উদ্দেশ্যে একটা কথা বলতে চাই একটা ভালোবাসা সম্পর্ক একটা সরকারি চাকুরি বাহ্ টাকা পয়সা সম্পত্তি থাকলেই এই ভালোবাসার কাছে সমান নয়, বাড়ি গাড়ি সম্পত্তি থাকলেই যে মানুষ সুখ পাই কে বলেছে? একটা গরীব ঘরে যেয়ে কি মানুষ সুখে থাকেনা বলুন? একটা ভালোবাসার মানুষ যখন আপনার মেয়েকে বিয়ে করে তার জীবন সঙ্গী করবে তারা দুজন কেমন থাকতে পারে একটু ভেবে দেখুন ? যে ভালোবাসার জন্য প্রতিটা মুহূর্ত জীবনের সঙ্গে যুদ্ধ করে যাচ্ছে এবং আপনার পরিবারে শুধু আমাকে নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে একটু ভেবে দেখুন কেনো আমাকে নিয়ে ঝামেলা করছে আপনার মেয়ে? মা বাবা কেনো করছেন জানেন? শুধু মাত্র আমাকে ভালোবাসে এবং আমাকে নিয়ে তার হাজারো স্বপ্ন দেখেছে আমাকে নিয়ে বাঁচতে শিখেছে একটু ভেবে দেখুন শুধু? একটা ভালোবাসা মানুষকে দূরে না সরিয়ে অন্যের হাতে না তুলে ভালোবাসার মানুষের হাতে তুলে দেন দেখুন আপনার সেই লক্ষী মেয়েটি কেমন সুখে থাকে আপনি যেমন ছেলে চাইছেন তাকে একটু সুযোগ দেন আপনি যেমনটা আশা করছেন সেই ছেলে এমন কিছু করে দেখাবে যাহ আপনি কল্পনা করতে পারবেন না, হয়তো আজ আমার কুড়ে ঘর আছে এই কুড়ে ঘরটি কি কখনো পরিবর্তন হবেনা ভাবছেন? আজ আমি বেকার আছি বলে কি আমি কখনো চাকুরি করবনা ভাবছেন? এইসব এখন ভাববেন এটাও ভাবতে পারেন যে আপনার লক্ষী মেয়েটিকে বিয়ে করে কি খাওয়াবো তবে হ্যা আপনার মেয়েকে চালাবার মতো আমার সামর্থ্য আছে আপনার মেয়েকে সুখ শান্তিতে রাখার মতো আমার সামর্থ্য আছে একটা ভালোবাসা মানুষকে কখনো ভালোবাসা মানুষটি কষ্টে রাখেনা একটু ভেবে দেখুন আমার কথাগুলো? আপনি যদি আমার সঙ্গে বিয়ে না দিয়ে অন্যের সঙ্গে বিয়ে দেন আপনি কি ভাবছেন আপনার মেয়ে সুখে থাকবে? আপনি কি ভাবছেন আপনার মেয়ের বিয়ে দিলে তার ভালোবাসা মানুষকে ভুলে যাবে? আপনি কি ভাবছেন আপনার মেয়ের বিয়ে দিলে আপনাদের মাথা থেকে বোঝা কমে যাবে? আপনি কি ভাবছেন একটা সরকারি চাকুরিজীবী ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিলে আপনার মেয়ে সুখে থাকবে?আপনি কি ভাবছেন আপনার মেয়েকে জোর করে অন্যের সাথে বিয়ে দিয়ে পাঠিয়ে দিয়ে সুখ শান্তিতে আপনারা থাকবেন ভাবছেন? আপনি যতই কিছু করেন না কেনো সে কখনো সুখে থাকবেনা শুধু কষ্টে থাকবে এবং কি আপনার মেয়েটি আত্মহত্যা করতে বাধ্য হবে আপনি বিয়ে দিয়ে আপনাদের মাথা থেকে বোঝা কমে যাবে কিন্তু সারাজীবন কষ্ট চোখের পানি বয়ে যাবে আপনার মেয়ের জন্য একটু ভেবে দেখুন কথাগুলো? যে মানুষটিকে নিয়ে আপনার মেয়ে স্বপ্ন দেখেছে যে মানুষটিকে নিয়ে আপনার মেয়ে সুখ শান্তি দেখেছে সে ভালোবাসার মানুষটিকে ছাড়া অন্যের সাথে কিভাবে সংসার করবে বলুন?।যখন বাবা মা আপনারা বেশি চাপ দেন তখন কিন্তু অনেক কিছু করতে বাধ্য করেন যেমন নিজের শরীরে আঘাত করা বিষ খাওয়া ছেলের সঙ্গে পালিয়ে যাওয়া এবং কি দুনিয়া থেকে বিদায় নেয়া মৃত্যুর পথ বেছে নিতে বাধ্য করেন, একটা ভালোবাসা সম্পর্ক যখন আপনারা মেনে নিতে চাননা তখন কিন্তু প্রেমিক প্রেমিকা আত্মহত্যা করতে বাধ্য করে তখন না থাকে পরিবারের ঝামেলা না থাকে কোনো পথের কাটা তখন বুঝেন আপনারা মেয়ে হারা ছেলে হারা যন্ত্রণা কি? বেঁচে থাকতে মানুষকে বুঝেন না? যখন দুনিয়া থেকে চিরবিদায় নিয়ে যায় তখন বুঝেন কেনো এই ভালোবাসা সম্পর্ক মেনে নেননা, ভালোবাসা সম্পর্ক কখনো টাকা পয়সা সম্পত্তি বাড়ি গাড়ি দিয়ে সমান হবেনা একটু ভেবে দেখুন কথাগুলো?

আজ আপনার হয়তো বাড়ি আছে গাড়ি আছে আছেন সুখ শান্তিতে কিন্তু আপনি একটু ভেবে দেখুন এইসব করতে কত দীর্ঘ সময় লেগেছে ? কিন্তু আপনি যদি একটি প্রেমিককে কোনকিছু করার সুযোগ না দেন তাহলে সে প্রেমিক কিভাবে আপনাকে প্রমাণ দিবে সে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পেরেছে? প্রত্যেক প্রেমিক চাই তার প্রিয় মানুষটিকে সুখে রাখতে কেউ দুঃখে রাখতে চাইনা কিন্তু বাবা মা আপনারা কেনো বুঝেন না এই ভালোবাসা সম্পর্কের কথাগুলো? সবাই সুখ শান্তিতে বসবাস করতে চাই কেউ দুঃখে বসবাস করতে চাইনা। আপনি এইটুকু ভাবেন যাকে ভালোবাসে তাকে কি কখনো কষ্টে রাখতে পারে আপনার কি মনে হয় বলুন? আপনি আপনার মেয়েকে মানুষ করেছেন কখনো তো বিন্দু মাত্র কষ্টে রাখেন নাই ঠিক তেমনি আপনার মেয়েকে যে ভালোবাসে সে কি বিন্দু পরিমাণ কষ্ট দিতে পারে নাকি সুখ শান্তিতে রাখতে পারে আপনার কাছে কোনটা মনে হয়? একটা ভালোবাসা সম্পর্ক অন্যের হাতে তুলে ভালোবাসাকে হত্যা করিয়েন না বাহ্ আপনার মেয়েকে পৃথিবী থেকে হারাবেন না কেননা ভালোবাসা মানুষটিকে না পেলে ভালোবাসার জন্য আপনার মেয়ে জীবনকে উৎসর্গ করতে তার একটুও ভয় নাই সে যেকোনো মুহূর্তে আত্মহত্যা করতে পারে ভালোবাসার জন্য একটু ভেবে দেখুন কথাগুলো?। প্রত্যেক পরিবার এক না কেউ মেনে নিবে আবার কেউ মেনে নিবেনা এটাই স্বাভাবিক কিন্তু যখন ভালোবাসা সম্পর্ক পরিবার মানবেনা তখন পালিয়ে যেতে বাধ্য করে এবং পালিয়ে যেয়ে তার ভালোবাসা মানুষটিকে বিয়ে করে এবং তাকে নিয়ে সুখ শান্তিতে বসবাস করে তবে ভালোবাসা সম্পর্ক যদি আপনি হত্যা করেন তাহলে আপনি দুটি লাশ পেতে পারেন এক আপনার মেয়ের এক আপনার মেয়ের ভালোবাসা মানুষটির কেননা এই মৃত্যুর জন্য দায়ী আপনারা থাকবেন।

ভালোবাসা কোনো অপরাধ নয় তবুও কেনো অপরাধী করে? টাকা পয়সা সম্পত্তি বাড়ি গাড়ি সরকারি চাকুরি ভালোবাসার কাছে সমান কি? যেকিনা ভালোবাসা সম্পর্কের কাছে তুলনা করে পরিবার? একটা কুড়ে ঘরে কি সুখ নাই নাকি একটা কুড়ে ঘরে শান্তি নাই কোনটা মনে করে? যার ফলে ভালোবাসা সম্পর্ক সবকিছু দিয়ে তুলনা করে এইটুকু কি ভাবেনা যে মানুষটির জন্য পাগলের মত চিৎকার করে ভালোবাসা মানুষটিকে ভালোবাসি তাকেই বিয়ে করতে চাই তাকে না পেলে মরে যাবো হাজারো চিৎকার করে বলে তবুও কেনো পরিবার ভালোবাসা সম্পর্ক মানেনা? যখন সম্পর্ক মানেনা ঠিক তখনি এই দুনিয়া থেকে চিরবিদায় নিয়ে নায় যা আর কখনো ফিরে আসবেনা একটু ভাবুন সবাই ভালোবাসা কাকে বলে শুধু টাকা পয়সার বাড়ি গাড়ি সম্পত্তি থাকলেই সুখ শান্তিতে থাকেনা একটু ভাবুন মানুষ ছোট থেকে ধীরে ধীরে বড় হয় একবারে মানুষ বড় হয়না।

আমার প্রিয়তমা আমার কথা বলায় আপনারা তাকে অনেক টর্চার করেছেন অনেক মারধর করেছেন অনেক কিছুই করছেন কিন্তু তার মন থেকে তার ভালোবাসা মানুষটিকে কখনো মুছে দিতে পারবেন না তার ভালোবাসা কে কখনো দূরত্ব করতে পারবেন না হ্যাঁ আপনি অন্যের হাতে তুলে দিতে পারেন কিন্তু কতদিন রাখবেন আপনার মেয়েকে ঠিক সময় হলে সে ভালোবাসা মানুষটির কাছে ছুটে চলে আসবে এবং তখন সে তার পরিবার কে চিনবেনা না থাকবে বাবা মা না থাকবে কেউ শুধু থাকবে তার ভালোবাসা মানুষ আর ভালোবাসা মানুষের পরিবার তখন আপনাদের মান সন্মান কোথায় থাকবে কোথায় দেখবেন সেইটাই দেখা যাবে সময় হলে শুধু সময়ের অপেক্ষা করুন একটা ভালোবাসা সম্পর্ক কখনো ছিন্ন করতে পারবেন না সেই যতই যা করেন না কেনো আপনার মেয়ে আর আমি ঠিক থাকলে সবকিছু ঠিক এবং আল্লাহ্ তাআলা সহায় থাকলে হাজারো বাঁধা আসুক সে সব বাধা অতিক্রম করে ঠিক ভালোবাসা মানুষকে নিয়ে আসবো শুধু সময়ের অপেক্ষা একটা ভালোবাসা সম্পর্ক মাঝে হাজারো বাঁধা আসে সেসব বাঁধা অতিক্রম করে তার ভালোবাসা মানুষটিকে জীবন সঙ্গী করে নিবে সেই হবে সাফল্য ব্যক্তি যেটা আমি মনে করি।

আমি ঠিক সময় মতো আমার প্রিয়তমা কে আমার জীবন সঙ্গী করে নিয়ে আসবো তবে যত বাধা আসুক না কেনো সব বাধা মোকাবেলা করতে আমি সক্ষম কিন্তু কখনো ভালোবাসা মানুষটি হারাবো না এবং আমার প্রিয়তমা আমাকে হারাবে না দুজন দুজনকে না পেলে দুজন দুনিয়া থেকে একবারে চিরবিদায় নিয়ে নিবো তখন বুঝবে সবাই, ভালোবাসা মানুষটিকে কে ছাড়া অন্য কাওকে বিয়ে করা দুজনের পক্ষে সম্ভব না কখনই সম্ভব না সে যদি ভালোবাসার জন্য জীবন দিতে হয় তবে দুজন প্রস্তুত কিন্তু ভালোবাসা মানুষটিকে কে জীবন সঙ্গী হিসেবে না পেলে অন্যের জীবন সঙ্গী হবার আগে আত্মহত্যা করতে বাধ্য এবং আমাদের আত্মহত্যা জন্য দায়ী থাকবে সেসব মানুষ যেসব মানুষ আমাদের ভালোবাসা সম্পর্ক মানেনি নিজ হাতে লিখিত দিয়ে সব জায়গাতে ভাইরাল করে তার পরে আত্মহত্যা করে চলে যাবো দুনিয়া ছেড়ে না থাকবে কোনো ঝামেলা না থাকবে কারো চিন্তা?।

প্রিয়তমা দুজন দুজনকে জানি কতটা ভালোবাসি দুজন দুজনকে চিনি কে কেমন আমাদের মধ্যে এক বড় জীবন যুদ্ধ চলছে যতই যা কিছু করুক না কেন তুমি আমি ঠিক থাকলে সবকিছু ঠিক না পারবে তোমার থেকে আমাকে আলাদা করতে না পারবে আমার থেকে দূরে সরে দিতে পাবেনা প্রিয়তমা তুমি আমি ঠিক থাকলে হাজারো আঘাত আসুক আঘাত সহ্য করার মতো আমাদের ধৈর্য আছে তবুও আমরা ভেঙে পড়বো না যতই আঘাত করুক এই বড় যুদ্ধে আমরা জয় লাভ করবো ইনশাল্লাহ এবং যতই বাঁধা আসুক না কেনো সব বাঁধা অতিক্রম করে তোমাকে নিয়ে আসবো প্রিয়তমা এবং তোমাকে বিয়ে করে আমরা নতুন জীবন শুরু করবো ইনশাআল্লাহ।



ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৩ সক্রিয় সদস্যসহ ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এদের মধ্যে বাকি ৫ জন চোরাই মালামাল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ১টি অটো চার্জার ভ্যান এবং ১৯টি অটো চার্জার ভ্যানের ব্যাটারিসহ ১৫০ কেজি খুচরা যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার (২৭ এপ্রিল) নওগাঁ এবং রাজশাহীর জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে নওগাঁ জেলা পুলিশ কর্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) ফারজানা হোসেন এসব তথ্য জানান।

গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত দলের সদস্যরা হলেন, জেলার পোরশা উপজেলার সোভাপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হাকিমের ছেলে আব্দুল জব্বার (৪০) চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার পাথরপূজার গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে নুরুজ্জামান (৪০) এবং নওগাঁর সাপাহার উপজেলার ধবলডাঙ্গা গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে মোহাম্মদ সেলিম (৩০)।

গ্রেপ্তারকৃত চোরাই মালামাল ক্রয়-বিক্রয় চক্রের সদস্যরা হলেন, জেলার মান্দা উপজেলার উত্তর কাঞ্চন গ্রামের আলম খানের ছেলে শহিদ খান (৩৪) একই গ্রামের পরেশ আলী মৃধার ছেলে কাওছার আলী মৃধা (২৪), উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের তমিজউদদীন মোল্লার ছেলে আব্দুল মতিন মোল্লা (৫০), কামারকুড়ি গ্রামের মৃত ময়েন উদ্দিনের ছেলে জিয়াউর রহমান (৪২) এবং শ্রীরামপুর গ্রামের মৃত সোলায়মান মন্ডলের ছেলে আজিজুল মন্ডল(৬৪)।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারজানা হোসেন বলেন, বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাত অনুমানিক ৮ টার দিকে সাপাহার থানার নোচনাহার বাজার থেকে সাদিকুল ইসলাম (৩২) নামে এক অটো চার্জার ভ্যান চালক তার নিজের অটো চার্জার ভ্যান চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। ফেরার পথে সাপাহার থানাধীন ইলিমপুর মোড় হইতে হরিপুর বাজারগামী রোডে ইলিমপুর ব্রীজের নিকট পৌছাতেই রাস্তার পাশে ওৎপেতে থাকা ০৪ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি তার অটো চার্জার ভ্যান থামিয়ে তাকে ভ্যান থেকে টেনে নামায় এবং তার গলার চাকু ধরে হত্যার ভয় দেখিয়ে পাশের আম বাগানে নিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে মারপিট করে।

পরবর্তীতে তারা সাদিকুলের অটো চার্জার ভ্যানটি ছিনতাই করে নিয়ে যায়। অপর আরো একটি ঘটনায় একই ডাকাত দল গত শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) দিবাগত রাত ৩ টার দিকে পোরশা থানার সরাইগাছি - আড্ডা আঞ্চলিক মহাসড়কের মশিদপুর এলাকায় এক অটো চার্জার ভ্যান চালককে আটক করে। তাকে এলোপাতাড়ি মারপিট করে হত্যার ভয় দেখিয়ে তার অটো চার্জার ভ্যান ছিনতাই করে নিয়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, এই দুই ঘটনায় পোরশা এবং সাপাহার থানায় আলাদা দুইটি মমলা হয়। মামলার পর থেকেই পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবির) একটি বিশেষ টিম অভিযান অব্যাহত রাখে। গতকাল (২৭ এপ্রিল) নওগাঁ এবং রাজশাহী জেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে ৩ জন ডাকাত এবং চোরাই ভ্যানের মালামাল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত এমন ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ফারজানা হোসেন আরও বলেন, গ্রেফাতারকৃত ডাকাতদের মধ্যে মোহাম্মদ সেলিম (৩০) বহুল আলোচিত সাপাহার উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ হিল কাফি হত্যা মামলার অন্যতম প্রধান আসামী। সেলিমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৮টি চুরি এবং ডাকাতির মামলা রয়েছে। এছাড়াও ডাকাত আব্দুল জব্বারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১০ টি এবং ডাকাত নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৪ টি চুরি এবং ডাকাতির মামলা রয়েছে। আসামীদের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) সুমন রঞ্জন সরকার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি ডিবি) আব্দুল মান্নানসহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল

বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল। ছবি: সংগৃহীত

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা পরেশ রাওয়াল সম্প্রতি এক বিস্ময়কর অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ করেছেন। ‘ঘাতক’ ছবির শুটিং চলাকালে হাঁটুর মারাত্মক আঘাতের পর দ্রুত সেরে ওঠার জন্য তিনি নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলে জানিয়েছেন।

রাকেশ পান্ডের সঙ্গে একটি দৃশ্যের শুটিং চলাকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আঘাতের পর পরিচালক তিন্নু আনন্দ ও অভিনেতা ড্যানি দেনজোংপা তাকে দ্রুত মুম্বাইয়ের নানাবতী হাসপাতালে নিয়ে যান।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে গভীর উদ্বেগে ছিলেন পরেশ রাওয়াল। তখনই প্রয়াত অ্যাকশন ডিরেক্টর বীরু দেবগণ তাকে পরামর্শ দেন প্রতিদিন সকালে নিজের মূত্র পান করার জন্য। বীরু দেবগণের যুক্তি ছিল, বহু যোদ্ধা শরীরের দ্রুত আরোগ্যের জন্য এমন পদ্ধতি অনুসরণ করতেন। পরেশ রাওয়াল সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে জানান, তিনি তখন এমন এক মানসিক অবস্থায় ছিলেন যে সুস্থতার জন্য যেকোনো কিছু করতে রাজি ছিলেন।

 

বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল। ছবি: সংগৃহীত

নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে টানা ৩০ দিন নিজের মূত্র পান করেন পরেশ। পরে চিকিৎসকরা তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে চমকপ্রদ ফলাফল পান। চিকিৎসকদের মতে, তার চোট সারাতে যেখানে আড়াই মাস সময় লাগার কথা ছিল, সেখানে তিনি মাত্র দেড় মাসেই পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেন।

বর্তমানে পেশাগত জীবনেও ব্যস্ত সময় পার করছেন পরেশ রাওয়াল। শিগগিরই তিনি প্রিয়দর্শনের পরিচালনায় নির্মিত হরর-কমেডি 'ভূত বাংলা' ছবিতে অক্ষয়কুমার ও টাবুর সঙ্গে অভিনয় করবেন। পাশাপাশি ‘হেরা ফেরি ৩’-তেও পুরনো সহ-অভিনেতা অক্ষয়কুমার ও সুনীল শেঠির সঙ্গে আবার পর্দা ভাগ করবেন।

 

Header Ad
Header Ad

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেছেন এনসিপির মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে নাহিদ ইসলামের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, "শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ইসলাম।" তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ