শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

গরীব বলে ভালোবাসা সম্পর্ক মানেনা


জানো প্রিয়তমা আজ তোমার কথা ভীষণ মনে পড়ছে, প্রতিটা মুহূর্তে তোমার কথা স্মরন হচ্ছে কেনো জানাতো তুমি, সারাদিন তোমার সঙ্গে কথা বলা, তোমার সঙ্গে সারাদিন কাটানো, তোমার সঙ্গে সকাল বেলা নাস্তা করা, দুপুর বেলা লাঞ্চ করা, রাতের বেলা ডিনার করা সবকিছু যেনো হঠাৎ করে নিশ্চুপ হয়ে গেলো। তুমি ছাড়া কে বাহ্ বুঝবে এইসব কিছু, হঠাৎ করে নিশ্চুপ হয়ে গেলো প্রতিটা মুহূর্ত কেনো জানি তোমাকে ছাড়া বড় একেলা লাগে নিজেকে,লাগে নিজেকে বড় অসহায়। আজ তুমি কোথায় প্রিয়তমা কেমন আছো তুমি? আমি জানি তুমি ভালো নেই আমিও ভালো নেই, শুধু দুজন কষ্টে আছি,আছি এক জীবন যুদ্ধে,সময় যেনো স্বার্থপর হয়ে গেছে আমাদের সবকিছু জেনেও অবুঝ এই সময়,সময়ে সুখ সময়ে দুঃখ সময়ে কষ্ট কেনো জানি মনে হচ্ছে একটা খেলা হচ্ছে তোমার আমার মাঝে।কিন্তু সে খেলা খেলছে কে? না জানি তুমি না জানি আমি খেলা খেলছে কে আমাদের সঙ্গে? তোমাকে আমাকে কেনো দূরত্ব করার চেষ্টা করছে, কেনো জানি আমার কাছ থেকে দূরে সরানো চেষ্টা চালাচ্ছে কেনো জানি তোমার আমার মাঝে বড় দেয়াল দিচ্ছে কিন্তু যতকিছু করুন না কোনো লাভ নাই শুধু তুমি আমি ঠিক থাকলে সবকিছু ঠিক প্রিয়তমা।

আজ কিছুদিন থেকে হঠাৎ করে যেনো তোমার আমার মধ্যে এক বড় যুদ্ধ শুরু হয়েছে যে যুদ্ধ শুধু তোমার পরিবারের লোকজন আমার সঙ্গে লড়াই করছে কিন্তু আমি আমার জীবন উৎসর্গ করে দিয়েছি শুধু মাত্র তোমার জন্য প্রিয়তমা কারণ তোমাকে আমি ভালোবাসি এবং তোমার আমার সম্পর্ক মানবেনা কেনো? আচ্ছা একটা সরকারি চাকুরি জন্য কি একটা ভালোবাসা সমান হবে? কখনো একটা চাকুরীর কাছে ভালোবাসা সমান হবেনা ? সরকারি চাকুরি দিয়ে কি ভালোবাসা বিক্রি হয় সুখ শান্তি কি কিনে পাওয়া যায়? সবকিছু দিয়ে ভালোবাসা কিনে পাওয়া যায়না, ভালোবাসতে গেলে শুধু মন লাগে বাড়ি গাড়ি সম্পত্তি টাকা পয়সা দিয়ে ভালোবাসা সমান হবেনা এটা তোমার পরিবার কেনো বুঝেনা প্রিয়তমা? আচ্ছা আমি অযোগ্য কি আমার সবকিছু জানে বলেই কি আমি তোমার পরিবারের কাছে একটা অযোগ্য ব্যক্তি নাকি পৃথিবীতে আল্লাহ ছাড়া আমার কেউ নাই বলে আমি তোমার পরিবারের কাছে অযোগ্য? প্রিয়তমা তুমি সবকিছু জানো এবং আমাকে ভালোবাসো বলেই তুমি আজও তোমার পরিবার কে বুঝিয়ে চলছো এবং যেভাবে তোমাকে টর্চার করছে কিন্তু এটা কি বাবা মা বুঝেনা যে তার মেয়ে একজনকে ভালোবাসে তার সাথে বিয়ে হলে তাকে সুখে রাখবে নাকি কষ্টে রাখবে এটা কি তারা বুঝেনা নাকি? শুধু কি ভালো বাড়ি আর টাকা পয়সা সম্পত্তি থাকলেই কি মেয়ে সুখে থাকে কে বলেছে? একটা গরীব ঘরে কি মানুষ সুখে শান্তিতে বসবাস করছে না এইসব কে বুঝাবে তার পরিবার কে? একটা ভালোবাসা মানুষকে যখন বাবা মা সম্পর্ক মানেনা পরিবার অনেক কিছু আশা করে ভালো ছেলে নিবো ভালো পরিবার নিবো ছেলে চাকুরিজিবী নিবো টাকা পয়সা সম্পত্তি ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিবো এই সব বাবা মা আশা করে কিন্তু এটা কেনো আশা করেনা যে তার মেয়ে কাওকে ভালোবাসে তার সাথে বিয়ে দিলে তারা সুখ শান্তিতে বসবাস করবে কখনো তার ভালোবাসা মানুষটিকে কষ্টে রাখবেনা এটা কেনো বুঝেনা বাবা মা?

বাবা মা তোমাদের উদ্দেশ্যে একটা কথা বলতে চাই একটা ভালোবাসা সম্পর্ক একটা সরকারি চাকুরি বাহ্ টাকা পয়সা সম্পত্তি থাকলেই এই ভালোবাসার কাছে সমান নয়, বাড়ি গাড়ি সম্পত্তি থাকলেই যে মানুষ সুখ পাই কে বলেছে? একটা গরীব ঘরে যেয়ে কি মানুষ সুখে থাকেনা বলুন? একটা ভালোবাসার মানুষ যখন আপনার মেয়েকে বিয়ে করে তার জীবন সঙ্গী করবে তারা দুজন কেমন থাকতে পারে একটু ভেবে দেখুন ? যে ভালোবাসার জন্য প্রতিটা মুহূর্ত জীবনের সঙ্গে যুদ্ধ করে যাচ্ছে এবং আপনার পরিবারে শুধু আমাকে নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে একটু ভেবে দেখুন কেনো আমাকে নিয়ে ঝামেলা করছে আপনার মেয়ে? মা বাবা কেনো করছেন জানেন? শুধু মাত্র আমাকে ভালোবাসে এবং আমাকে নিয়ে তার হাজারো স্বপ্ন দেখেছে আমাকে নিয়ে বাঁচতে শিখেছে একটু ভেবে দেখুন শুধু? একটা ভালোবাসা মানুষকে দূরে না সরিয়ে অন্যের হাতে না তুলে ভালোবাসার মানুষের হাতে তুলে দেন দেখুন আপনার সেই লক্ষী মেয়েটি কেমন সুখে থাকে আপনি যেমন ছেলে চাইছেন তাকে একটু সুযোগ দেন আপনি যেমনটা আশা করছেন সেই ছেলে এমন কিছু করে দেখাবে যাহ আপনি কল্পনা করতে পারবেন না, হয়তো আজ আমার কুড়ে ঘর আছে এই কুড়ে ঘরটি কি কখনো পরিবর্তন হবেনা ভাবছেন? আজ আমি বেকার আছি বলে কি আমি কখনো চাকুরি করবনা ভাবছেন? এইসব এখন ভাববেন এটাও ভাবতে পারেন যে আপনার লক্ষী মেয়েটিকে বিয়ে করে কি খাওয়াবো তবে হ্যা আপনার মেয়েকে চালাবার মতো আমার সামর্থ্য আছে আপনার মেয়েকে সুখ শান্তিতে রাখার মতো আমার সামর্থ্য আছে একটা ভালোবাসা মানুষকে কখনো ভালোবাসা মানুষটি কষ্টে রাখেনা একটু ভেবে দেখুন আমার কথাগুলো? আপনি যদি আমার সঙ্গে বিয়ে না দিয়ে অন্যের সঙ্গে বিয়ে দেন আপনি কি ভাবছেন আপনার মেয়ে সুখে থাকবে? আপনি কি ভাবছেন আপনার মেয়ের বিয়ে দিলে তার ভালোবাসা মানুষকে ভুলে যাবে? আপনি কি ভাবছেন আপনার মেয়ের বিয়ে দিলে আপনাদের মাথা থেকে বোঝা কমে যাবে? আপনি কি ভাবছেন একটা সরকারি চাকুরিজীবী ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিলে আপনার মেয়ে সুখে থাকবে?আপনি কি ভাবছেন আপনার মেয়েকে জোর করে অন্যের সাথে বিয়ে দিয়ে পাঠিয়ে দিয়ে সুখ শান্তিতে আপনারা থাকবেন ভাবছেন? আপনি যতই কিছু করেন না কেনো সে কখনো সুখে থাকবেনা শুধু কষ্টে থাকবে এবং কি আপনার মেয়েটি আত্মহত্যা করতে বাধ্য হবে আপনি বিয়ে দিয়ে আপনাদের মাথা থেকে বোঝা কমে যাবে কিন্তু সারাজীবন কষ্ট চোখের পানি বয়ে যাবে আপনার মেয়ের জন্য একটু ভেবে দেখুন কথাগুলো? যে মানুষটিকে নিয়ে আপনার মেয়ে স্বপ্ন দেখেছে যে মানুষটিকে নিয়ে আপনার মেয়ে সুখ শান্তি দেখেছে সে ভালোবাসার মানুষটিকে ছাড়া অন্যের সাথে কিভাবে সংসার করবে বলুন?।যখন বাবা মা আপনারা বেশি চাপ দেন তখন কিন্তু অনেক কিছু করতে বাধ্য করেন যেমন নিজের শরীরে আঘাত করা বিষ খাওয়া ছেলের সঙ্গে পালিয়ে যাওয়া এবং কি দুনিয়া থেকে বিদায় নেয়া মৃত্যুর পথ বেছে নিতে বাধ্য করেন, একটা ভালোবাসা সম্পর্ক যখন আপনারা মেনে নিতে চাননা তখন কিন্তু প্রেমিক প্রেমিকা আত্মহত্যা করতে বাধ্য করে তখন না থাকে পরিবারের ঝামেলা না থাকে কোনো পথের কাটা তখন বুঝেন আপনারা মেয়ে হারা ছেলে হারা যন্ত্রণা কি? বেঁচে থাকতে মানুষকে বুঝেন না? যখন দুনিয়া থেকে চিরবিদায় নিয়ে যায় তখন বুঝেন কেনো এই ভালোবাসা সম্পর্ক মেনে নেননা, ভালোবাসা সম্পর্ক কখনো টাকা পয়সা সম্পত্তি বাড়ি গাড়ি দিয়ে সমান হবেনা একটু ভেবে দেখুন কথাগুলো?

আজ আপনার হয়তো বাড়ি আছে গাড়ি আছে আছেন সুখ শান্তিতে কিন্তু আপনি একটু ভেবে দেখুন এইসব করতে কত দীর্ঘ সময় লেগেছে ? কিন্তু আপনি যদি একটি প্রেমিককে কোনকিছু করার সুযোগ না দেন তাহলে সে প্রেমিক কিভাবে আপনাকে প্রমাণ দিবে সে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পেরেছে? প্রত্যেক প্রেমিক চাই তার প্রিয় মানুষটিকে সুখে রাখতে কেউ দুঃখে রাখতে চাইনা কিন্তু বাবা মা আপনারা কেনো বুঝেন না এই ভালোবাসা সম্পর্কের কথাগুলো? সবাই সুখ শান্তিতে বসবাস করতে চাই কেউ দুঃখে বসবাস করতে চাইনা। আপনি এইটুকু ভাবেন যাকে ভালোবাসে তাকে কি কখনো কষ্টে রাখতে পারে আপনার কি মনে হয় বলুন? আপনি আপনার মেয়েকে মানুষ করেছেন কখনো তো বিন্দু মাত্র কষ্টে রাখেন নাই ঠিক তেমনি আপনার মেয়েকে যে ভালোবাসে সে কি বিন্দু পরিমাণ কষ্ট দিতে পারে নাকি সুখ শান্তিতে রাখতে পারে আপনার কাছে কোনটা মনে হয়? একটা ভালোবাসা সম্পর্ক অন্যের হাতে তুলে ভালোবাসাকে হত্যা করিয়েন না বাহ্ আপনার মেয়েকে পৃথিবী থেকে হারাবেন না কেননা ভালোবাসা মানুষটিকে না পেলে ভালোবাসার জন্য আপনার মেয়ে জীবনকে উৎসর্গ করতে তার একটুও ভয় নাই সে যেকোনো মুহূর্তে আত্মহত্যা করতে পারে ভালোবাসার জন্য একটু ভেবে দেখুন কথাগুলো?। প্রত্যেক পরিবার এক না কেউ মেনে নিবে আবার কেউ মেনে নিবেনা এটাই স্বাভাবিক কিন্তু যখন ভালোবাসা সম্পর্ক পরিবার মানবেনা তখন পালিয়ে যেতে বাধ্য করে এবং পালিয়ে যেয়ে তার ভালোবাসা মানুষটিকে বিয়ে করে এবং তাকে নিয়ে সুখ শান্তিতে বসবাস করে তবে ভালোবাসা সম্পর্ক যদি আপনি হত্যা করেন তাহলে আপনি দুটি লাশ পেতে পারেন এক আপনার মেয়ের এক আপনার মেয়ের ভালোবাসা মানুষটির কেননা এই মৃত্যুর জন্য দায়ী আপনারা থাকবেন।

ভালোবাসা কোনো অপরাধ নয় তবুও কেনো অপরাধী করে? টাকা পয়সা সম্পত্তি বাড়ি গাড়ি সরকারি চাকুরি ভালোবাসার কাছে সমান কি? যেকিনা ভালোবাসা সম্পর্কের কাছে তুলনা করে পরিবার? একটা কুড়ে ঘরে কি সুখ নাই নাকি একটা কুড়ে ঘরে শান্তি নাই কোনটা মনে করে? যার ফলে ভালোবাসা সম্পর্ক সবকিছু দিয়ে তুলনা করে এইটুকু কি ভাবেনা যে মানুষটির জন্য পাগলের মত চিৎকার করে ভালোবাসা মানুষটিকে ভালোবাসি তাকেই বিয়ে করতে চাই তাকে না পেলে মরে যাবো হাজারো চিৎকার করে বলে তবুও কেনো পরিবার ভালোবাসা সম্পর্ক মানেনা? যখন সম্পর্ক মানেনা ঠিক তখনি এই দুনিয়া থেকে চিরবিদায় নিয়ে নায় যা আর কখনো ফিরে আসবেনা একটু ভাবুন সবাই ভালোবাসা কাকে বলে শুধু টাকা পয়সার বাড়ি গাড়ি সম্পত্তি থাকলেই সুখ শান্তিতে থাকেনা একটু ভাবুন মানুষ ছোট থেকে ধীরে ধীরে বড় হয় একবারে মানুষ বড় হয়না।

আমার প্রিয়তমা আমার কথা বলায় আপনারা তাকে অনেক টর্চার করেছেন অনেক মারধর করেছেন অনেক কিছুই করছেন কিন্তু তার মন থেকে তার ভালোবাসা মানুষটিকে কখনো মুছে দিতে পারবেন না তার ভালোবাসা কে কখনো দূরত্ব করতে পারবেন না হ্যাঁ আপনি অন্যের হাতে তুলে দিতে পারেন কিন্তু কতদিন রাখবেন আপনার মেয়েকে ঠিক সময় হলে সে ভালোবাসা মানুষটির কাছে ছুটে চলে আসবে এবং তখন সে তার পরিবার কে চিনবেনা না থাকবে বাবা মা না থাকবে কেউ শুধু থাকবে তার ভালোবাসা মানুষ আর ভালোবাসা মানুষের পরিবার তখন আপনাদের মান সন্মান কোথায় থাকবে কোথায় দেখবেন সেইটাই দেখা যাবে সময় হলে শুধু সময়ের অপেক্ষা করুন একটা ভালোবাসা সম্পর্ক কখনো ছিন্ন করতে পারবেন না সেই যতই যা করেন না কেনো আপনার মেয়ে আর আমি ঠিক থাকলে সবকিছু ঠিক এবং আল্লাহ্ তাআলা সহায় থাকলে হাজারো বাঁধা আসুক সে সব বাধা অতিক্রম করে ঠিক ভালোবাসা মানুষকে নিয়ে আসবো শুধু সময়ের অপেক্ষা একটা ভালোবাসা সম্পর্ক মাঝে হাজারো বাঁধা আসে সেসব বাঁধা অতিক্রম করে তার ভালোবাসা মানুষটিকে জীবন সঙ্গী করে নিবে সেই হবে সাফল্য ব্যক্তি যেটা আমি মনে করি।

আমি ঠিক সময় মতো আমার প্রিয়তমা কে আমার জীবন সঙ্গী করে নিয়ে আসবো তবে যত বাধা আসুক না কেনো সব বাধা মোকাবেলা করতে আমি সক্ষম কিন্তু কখনো ভালোবাসা মানুষটি হারাবো না এবং আমার প্রিয়তমা আমাকে হারাবে না দুজন দুজনকে না পেলে দুজন দুনিয়া থেকে একবারে চিরবিদায় নিয়ে নিবো তখন বুঝবে সবাই, ভালোবাসা মানুষটিকে কে ছাড়া অন্য কাওকে বিয়ে করা দুজনের পক্ষে সম্ভব না কখনই সম্ভব না সে যদি ভালোবাসার জন্য জীবন দিতে হয় তবে দুজন প্রস্তুত কিন্তু ভালোবাসা মানুষটিকে কে জীবন সঙ্গী হিসেবে না পেলে অন্যের জীবন সঙ্গী হবার আগে আত্মহত্যা করতে বাধ্য এবং আমাদের আত্মহত্যা জন্য দায়ী থাকবে সেসব মানুষ যেসব মানুষ আমাদের ভালোবাসা সম্পর্ক মানেনি নিজ হাতে লিখিত দিয়ে সব জায়গাতে ভাইরাল করে তার পরে আত্মহত্যা করে চলে যাবো দুনিয়া ছেড়ে না থাকবে কোনো ঝামেলা না থাকবে কারো চিন্তা?।

প্রিয়তমা দুজন দুজনকে জানি কতটা ভালোবাসি দুজন দুজনকে চিনি কে কেমন আমাদের মধ্যে এক বড় জীবন যুদ্ধ চলছে যতই যা কিছু করুক না কেন তুমি আমি ঠিক থাকলে সবকিছু ঠিক না পারবে তোমার থেকে আমাকে আলাদা করতে না পারবে আমার থেকে দূরে সরে দিতে পাবেনা প্রিয়তমা তুমি আমি ঠিক থাকলে হাজারো আঘাত আসুক আঘাত সহ্য করার মতো আমাদের ধৈর্য আছে তবুও আমরা ভেঙে পড়বো না যতই আঘাত করুক এই বড় যুদ্ধে আমরা জয় লাভ করবো ইনশাল্লাহ এবং যতই বাঁধা আসুক না কেনো সব বাঁধা অতিক্রম করে তোমাকে নিয়ে আসবো প্রিয়তমা এবং তোমাকে বিয়ে করে আমরা নতুন জীবন শুরু করবো ইনশাআল্লাহ।



ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন