শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গরীব বলে ভালোবাসা সম্পর্ক মানেনা


জানো প্রিয়তমা আজ তোমার কথা ভীষণ মনে পড়ছে, প্রতিটা মুহূর্তে তোমার কথা স্মরন হচ্ছে কেনো জানাতো তুমি, সারাদিন তোমার সঙ্গে কথা বলা, তোমার সঙ্গে সারাদিন কাটানো, তোমার সঙ্গে সকাল বেলা নাস্তা করা, দুপুর বেলা লাঞ্চ করা, রাতের বেলা ডিনার করা সবকিছু যেনো হঠাৎ করে নিশ্চুপ হয়ে গেলো। তুমি ছাড়া কে বাহ্ বুঝবে এইসব কিছু, হঠাৎ করে নিশ্চুপ হয়ে গেলো প্রতিটা মুহূর্ত কেনো জানি তোমাকে ছাড়া বড় একেলা লাগে নিজেকে,লাগে নিজেকে বড় অসহায়। আজ তুমি কোথায় প্রিয়তমা কেমন আছো তুমি? আমি জানি তুমি ভালো নেই আমিও ভালো নেই, শুধু দুজন কষ্টে আছি,আছি এক জীবন যুদ্ধে,সময় যেনো স্বার্থপর হয়ে গেছে আমাদের সবকিছু জেনেও অবুঝ এই সময়,সময়ে সুখ সময়ে দুঃখ সময়ে কষ্ট কেনো জানি মনে হচ্ছে একটা খেলা হচ্ছে তোমার আমার মাঝে।কিন্তু সে খেলা খেলছে কে? না জানি তুমি না জানি আমি খেলা খেলছে কে আমাদের সঙ্গে? তোমাকে আমাকে কেনো দূরত্ব করার চেষ্টা করছে, কেনো জানি আমার কাছ থেকে দূরে সরানো চেষ্টা চালাচ্ছে কেনো জানি তোমার আমার মাঝে বড় দেয়াল দিচ্ছে কিন্তু যতকিছু করুন না কোনো লাভ নাই শুধু তুমি আমি ঠিক থাকলে সবকিছু ঠিক প্রিয়তমা।

আজ কিছুদিন থেকে হঠাৎ করে যেনো তোমার আমার মধ্যে এক বড় যুদ্ধ শুরু হয়েছে যে যুদ্ধ শুধু তোমার পরিবারের লোকজন আমার সঙ্গে লড়াই করছে কিন্তু আমি আমার জীবন উৎসর্গ করে দিয়েছি শুধু মাত্র তোমার জন্য প্রিয়তমা কারণ তোমাকে আমি ভালোবাসি এবং তোমার আমার সম্পর্ক মানবেনা কেনো? আচ্ছা একটা সরকারি চাকুরি জন্য কি একটা ভালোবাসা সমান হবে? কখনো একটা চাকুরীর কাছে ভালোবাসা সমান হবেনা ? সরকারি চাকুরি দিয়ে কি ভালোবাসা বিক্রি হয় সুখ শান্তি কি কিনে পাওয়া যায়? সবকিছু দিয়ে ভালোবাসা কিনে পাওয়া যায়না, ভালোবাসতে গেলে শুধু মন লাগে বাড়ি গাড়ি সম্পত্তি টাকা পয়সা দিয়ে ভালোবাসা সমান হবেনা এটা তোমার পরিবার কেনো বুঝেনা প্রিয়তমা? আচ্ছা আমি অযোগ্য কি আমার সবকিছু জানে বলেই কি আমি তোমার পরিবারের কাছে একটা অযোগ্য ব্যক্তি নাকি পৃথিবীতে আল্লাহ ছাড়া আমার কেউ নাই বলে আমি তোমার পরিবারের কাছে অযোগ্য? প্রিয়তমা তুমি সবকিছু জানো এবং আমাকে ভালোবাসো বলেই তুমি আজও তোমার পরিবার কে বুঝিয়ে চলছো এবং যেভাবে তোমাকে টর্চার করছে কিন্তু এটা কি বাবা মা বুঝেনা যে তার মেয়ে একজনকে ভালোবাসে তার সাথে বিয়ে হলে তাকে সুখে রাখবে নাকি কষ্টে রাখবে এটা কি তারা বুঝেনা নাকি? শুধু কি ভালো বাড়ি আর টাকা পয়সা সম্পত্তি থাকলেই কি মেয়ে সুখে থাকে কে বলেছে? একটা গরীব ঘরে কি মানুষ সুখে শান্তিতে বসবাস করছে না এইসব কে বুঝাবে তার পরিবার কে? একটা ভালোবাসা মানুষকে যখন বাবা মা সম্পর্ক মানেনা পরিবার অনেক কিছু আশা করে ভালো ছেলে নিবো ভালো পরিবার নিবো ছেলে চাকুরিজিবী নিবো টাকা পয়সা সম্পত্তি ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিবো এই সব বাবা মা আশা করে কিন্তু এটা কেনো আশা করেনা যে তার মেয়ে কাওকে ভালোবাসে তার সাথে বিয়ে দিলে তারা সুখ শান্তিতে বসবাস করবে কখনো তার ভালোবাসা মানুষটিকে কষ্টে রাখবেনা এটা কেনো বুঝেনা বাবা মা?

বাবা মা তোমাদের উদ্দেশ্যে একটা কথা বলতে চাই একটা ভালোবাসা সম্পর্ক একটা সরকারি চাকুরি বাহ্ টাকা পয়সা সম্পত্তি থাকলেই এই ভালোবাসার কাছে সমান নয়, বাড়ি গাড়ি সম্পত্তি থাকলেই যে মানুষ সুখ পাই কে বলেছে? একটা গরীব ঘরে যেয়ে কি মানুষ সুখে থাকেনা বলুন? একটা ভালোবাসার মানুষ যখন আপনার মেয়েকে বিয়ে করে তার জীবন সঙ্গী করবে তারা দুজন কেমন থাকতে পারে একটু ভেবে দেখুন ? যে ভালোবাসার জন্য প্রতিটা মুহূর্ত জীবনের সঙ্গে যুদ্ধ করে যাচ্ছে এবং আপনার পরিবারে শুধু আমাকে নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে একটু ভেবে দেখুন কেনো আমাকে নিয়ে ঝামেলা করছে আপনার মেয়ে? মা বাবা কেনো করছেন জানেন? শুধু মাত্র আমাকে ভালোবাসে এবং আমাকে নিয়ে তার হাজারো স্বপ্ন দেখেছে আমাকে নিয়ে বাঁচতে শিখেছে একটু ভেবে দেখুন শুধু? একটা ভালোবাসা মানুষকে দূরে না সরিয়ে অন্যের হাতে না তুলে ভালোবাসার মানুষের হাতে তুলে দেন দেখুন আপনার সেই লক্ষী মেয়েটি কেমন সুখে থাকে আপনি যেমন ছেলে চাইছেন তাকে একটু সুযোগ দেন আপনি যেমনটা আশা করছেন সেই ছেলে এমন কিছু করে দেখাবে যাহ আপনি কল্পনা করতে পারবেন না, হয়তো আজ আমার কুড়ে ঘর আছে এই কুড়ে ঘরটি কি কখনো পরিবর্তন হবেনা ভাবছেন? আজ আমি বেকার আছি বলে কি আমি কখনো চাকুরি করবনা ভাবছেন? এইসব এখন ভাববেন এটাও ভাবতে পারেন যে আপনার লক্ষী মেয়েটিকে বিয়ে করে কি খাওয়াবো তবে হ্যা আপনার মেয়েকে চালাবার মতো আমার সামর্থ্য আছে আপনার মেয়েকে সুখ শান্তিতে রাখার মতো আমার সামর্থ্য আছে একটা ভালোবাসা মানুষকে কখনো ভালোবাসা মানুষটি কষ্টে রাখেনা একটু ভেবে দেখুন আমার কথাগুলো? আপনি যদি আমার সঙ্গে বিয়ে না দিয়ে অন্যের সঙ্গে বিয়ে দেন আপনি কি ভাবছেন আপনার মেয়ে সুখে থাকবে? আপনি কি ভাবছেন আপনার মেয়ের বিয়ে দিলে তার ভালোবাসা মানুষকে ভুলে যাবে? আপনি কি ভাবছেন আপনার মেয়ের বিয়ে দিলে আপনাদের মাথা থেকে বোঝা কমে যাবে? আপনি কি ভাবছেন একটা সরকারি চাকুরিজীবী ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিলে আপনার মেয়ে সুখে থাকবে?আপনি কি ভাবছেন আপনার মেয়েকে জোর করে অন্যের সাথে বিয়ে দিয়ে পাঠিয়ে দিয়ে সুখ শান্তিতে আপনারা থাকবেন ভাবছেন? আপনি যতই কিছু করেন না কেনো সে কখনো সুখে থাকবেনা শুধু কষ্টে থাকবে এবং কি আপনার মেয়েটি আত্মহত্যা করতে বাধ্য হবে আপনি বিয়ে দিয়ে আপনাদের মাথা থেকে বোঝা কমে যাবে কিন্তু সারাজীবন কষ্ট চোখের পানি বয়ে যাবে আপনার মেয়ের জন্য একটু ভেবে দেখুন কথাগুলো? যে মানুষটিকে নিয়ে আপনার মেয়ে স্বপ্ন দেখেছে যে মানুষটিকে নিয়ে আপনার মেয়ে সুখ শান্তি দেখেছে সে ভালোবাসার মানুষটিকে ছাড়া অন্যের সাথে কিভাবে সংসার করবে বলুন?।যখন বাবা মা আপনারা বেশি চাপ দেন তখন কিন্তু অনেক কিছু করতে বাধ্য করেন যেমন নিজের শরীরে আঘাত করা বিষ খাওয়া ছেলের সঙ্গে পালিয়ে যাওয়া এবং কি দুনিয়া থেকে বিদায় নেয়া মৃত্যুর পথ বেছে নিতে বাধ্য করেন, একটা ভালোবাসা সম্পর্ক যখন আপনারা মেনে নিতে চাননা তখন কিন্তু প্রেমিক প্রেমিকা আত্মহত্যা করতে বাধ্য করে তখন না থাকে পরিবারের ঝামেলা না থাকে কোনো পথের কাটা তখন বুঝেন আপনারা মেয়ে হারা ছেলে হারা যন্ত্রণা কি? বেঁচে থাকতে মানুষকে বুঝেন না? যখন দুনিয়া থেকে চিরবিদায় নিয়ে যায় তখন বুঝেন কেনো এই ভালোবাসা সম্পর্ক মেনে নেননা, ভালোবাসা সম্পর্ক কখনো টাকা পয়সা সম্পত্তি বাড়ি গাড়ি দিয়ে সমান হবেনা একটু ভেবে দেখুন কথাগুলো?

আজ আপনার হয়তো বাড়ি আছে গাড়ি আছে আছেন সুখ শান্তিতে কিন্তু আপনি একটু ভেবে দেখুন এইসব করতে কত দীর্ঘ সময় লেগেছে ? কিন্তু আপনি যদি একটি প্রেমিককে কোনকিছু করার সুযোগ না দেন তাহলে সে প্রেমিক কিভাবে আপনাকে প্রমাণ দিবে সে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পেরেছে? প্রত্যেক প্রেমিক চাই তার প্রিয় মানুষটিকে সুখে রাখতে কেউ দুঃখে রাখতে চাইনা কিন্তু বাবা মা আপনারা কেনো বুঝেন না এই ভালোবাসা সম্পর্কের কথাগুলো? সবাই সুখ শান্তিতে বসবাস করতে চাই কেউ দুঃখে বসবাস করতে চাইনা। আপনি এইটুকু ভাবেন যাকে ভালোবাসে তাকে কি কখনো কষ্টে রাখতে পারে আপনার কি মনে হয় বলুন? আপনি আপনার মেয়েকে মানুষ করেছেন কখনো তো বিন্দু মাত্র কষ্টে রাখেন নাই ঠিক তেমনি আপনার মেয়েকে যে ভালোবাসে সে কি বিন্দু পরিমাণ কষ্ট দিতে পারে নাকি সুখ শান্তিতে রাখতে পারে আপনার কাছে কোনটা মনে হয়? একটা ভালোবাসা সম্পর্ক অন্যের হাতে তুলে ভালোবাসাকে হত্যা করিয়েন না বাহ্ আপনার মেয়েকে পৃথিবী থেকে হারাবেন না কেননা ভালোবাসা মানুষটিকে না পেলে ভালোবাসার জন্য আপনার মেয়ে জীবনকে উৎসর্গ করতে তার একটুও ভয় নাই সে যেকোনো মুহূর্তে আত্মহত্যা করতে পারে ভালোবাসার জন্য একটু ভেবে দেখুন কথাগুলো?। প্রত্যেক পরিবার এক না কেউ মেনে নিবে আবার কেউ মেনে নিবেনা এটাই স্বাভাবিক কিন্তু যখন ভালোবাসা সম্পর্ক পরিবার মানবেনা তখন পালিয়ে যেতে বাধ্য করে এবং পালিয়ে যেয়ে তার ভালোবাসা মানুষটিকে বিয়ে করে এবং তাকে নিয়ে সুখ শান্তিতে বসবাস করে তবে ভালোবাসা সম্পর্ক যদি আপনি হত্যা করেন তাহলে আপনি দুটি লাশ পেতে পারেন এক আপনার মেয়ের এক আপনার মেয়ের ভালোবাসা মানুষটির কেননা এই মৃত্যুর জন্য দায়ী আপনারা থাকবেন।

ভালোবাসা কোনো অপরাধ নয় তবুও কেনো অপরাধী করে? টাকা পয়সা সম্পত্তি বাড়ি গাড়ি সরকারি চাকুরি ভালোবাসার কাছে সমান কি? যেকিনা ভালোবাসা সম্পর্কের কাছে তুলনা করে পরিবার? একটা কুড়ে ঘরে কি সুখ নাই নাকি একটা কুড়ে ঘরে শান্তি নাই কোনটা মনে করে? যার ফলে ভালোবাসা সম্পর্ক সবকিছু দিয়ে তুলনা করে এইটুকু কি ভাবেনা যে মানুষটির জন্য পাগলের মত চিৎকার করে ভালোবাসা মানুষটিকে ভালোবাসি তাকেই বিয়ে করতে চাই তাকে না পেলে মরে যাবো হাজারো চিৎকার করে বলে তবুও কেনো পরিবার ভালোবাসা সম্পর্ক মানেনা? যখন সম্পর্ক মানেনা ঠিক তখনি এই দুনিয়া থেকে চিরবিদায় নিয়ে নায় যা আর কখনো ফিরে আসবেনা একটু ভাবুন সবাই ভালোবাসা কাকে বলে শুধু টাকা পয়সার বাড়ি গাড়ি সম্পত্তি থাকলেই সুখ শান্তিতে থাকেনা একটু ভাবুন মানুষ ছোট থেকে ধীরে ধীরে বড় হয় একবারে মানুষ বড় হয়না।

আমার প্রিয়তমা আমার কথা বলায় আপনারা তাকে অনেক টর্চার করেছেন অনেক মারধর করেছেন অনেক কিছুই করছেন কিন্তু তার মন থেকে তার ভালোবাসা মানুষটিকে কখনো মুছে দিতে পারবেন না তার ভালোবাসা কে কখনো দূরত্ব করতে পারবেন না হ্যাঁ আপনি অন্যের হাতে তুলে দিতে পারেন কিন্তু কতদিন রাখবেন আপনার মেয়েকে ঠিক সময় হলে সে ভালোবাসা মানুষটির কাছে ছুটে চলে আসবে এবং তখন সে তার পরিবার কে চিনবেনা না থাকবে বাবা মা না থাকবে কেউ শুধু থাকবে তার ভালোবাসা মানুষ আর ভালোবাসা মানুষের পরিবার তখন আপনাদের মান সন্মান কোথায় থাকবে কোথায় দেখবেন সেইটাই দেখা যাবে সময় হলে শুধু সময়ের অপেক্ষা করুন একটা ভালোবাসা সম্পর্ক কখনো ছিন্ন করতে পারবেন না সেই যতই যা করেন না কেনো আপনার মেয়ে আর আমি ঠিক থাকলে সবকিছু ঠিক এবং আল্লাহ্ তাআলা সহায় থাকলে হাজারো বাঁধা আসুক সে সব বাধা অতিক্রম করে ঠিক ভালোবাসা মানুষকে নিয়ে আসবো শুধু সময়ের অপেক্ষা একটা ভালোবাসা সম্পর্ক মাঝে হাজারো বাঁধা আসে সেসব বাঁধা অতিক্রম করে তার ভালোবাসা মানুষটিকে জীবন সঙ্গী করে নিবে সেই হবে সাফল্য ব্যক্তি যেটা আমি মনে করি।

আমি ঠিক সময় মতো আমার প্রিয়তমা কে আমার জীবন সঙ্গী করে নিয়ে আসবো তবে যত বাধা আসুক না কেনো সব বাধা মোকাবেলা করতে আমি সক্ষম কিন্তু কখনো ভালোবাসা মানুষটি হারাবো না এবং আমার প্রিয়তমা আমাকে হারাবে না দুজন দুজনকে না পেলে দুজন দুনিয়া থেকে একবারে চিরবিদায় নিয়ে নিবো তখন বুঝবে সবাই, ভালোবাসা মানুষটিকে কে ছাড়া অন্য কাওকে বিয়ে করা দুজনের পক্ষে সম্ভব না কখনই সম্ভব না সে যদি ভালোবাসার জন্য জীবন দিতে হয় তবে দুজন প্রস্তুত কিন্তু ভালোবাসা মানুষটিকে কে জীবন সঙ্গী হিসেবে না পেলে অন্যের জীবন সঙ্গী হবার আগে আত্মহত্যা করতে বাধ্য এবং আমাদের আত্মহত্যা জন্য দায়ী থাকবে সেসব মানুষ যেসব মানুষ আমাদের ভালোবাসা সম্পর্ক মানেনি নিজ হাতে লিখিত দিয়ে সব জায়গাতে ভাইরাল করে তার পরে আত্মহত্যা করে চলে যাবো দুনিয়া ছেড়ে না থাকবে কোনো ঝামেলা না থাকবে কারো চিন্তা?।

প্রিয়তমা দুজন দুজনকে জানি কতটা ভালোবাসি দুজন দুজনকে চিনি কে কেমন আমাদের মধ্যে এক বড় জীবন যুদ্ধ চলছে যতই যা কিছু করুক না কেন তুমি আমি ঠিক থাকলে সবকিছু ঠিক না পারবে তোমার থেকে আমাকে আলাদা করতে না পারবে আমার থেকে দূরে সরে দিতে পাবেনা প্রিয়তমা তুমি আমি ঠিক থাকলে হাজারো আঘাত আসুক আঘাত সহ্য করার মতো আমাদের ধৈর্য আছে তবুও আমরা ভেঙে পড়বো না যতই আঘাত করুক এই বড় যুদ্ধে আমরা জয় লাভ করবো ইনশাল্লাহ এবং যতই বাঁধা আসুক না কেনো সব বাঁধা অতিক্রম করে তোমাকে নিয়ে আসবো প্রিয়তমা এবং তোমাকে বিয়ে করে আমরা নতুন জীবন শুরু করবো ইনশাআল্লাহ।



ডিএসএস/ 

Header Ad

কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া

ছবি: সংগৃহীত

মিল্ক বিউটিখ্যাত দক্ষিনি অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া নতুন বছরে তার জীবনের একটি বিশেষ অধ্যায়ে পা রাখতে যাচ্ছেন। খলচরিত্র করে আলোড়ন তোলা অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে তার প্রেমের গুঞ্জন চলছিল অনেক দিন ধরেই। তবে এ নিয়ে কেউই মুখ খোলেননি। এবার তাদের সম্পর্ক নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন তামান্না। এমনকি ২০২৫ সালে সাতপাকে বাঁধা পড়ার সম্ভাবনা আছে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন।

সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমের এক প্রোমোশনাল ইন্টারভিউতে তামান্না তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জানান, প্রেমের সম্পর্কের জন্য জীবনে দুবার হৃদয় ভেঙেছে তার। সেই সময়টা তামান্নার জন্য খুবই ভয়াবহ ছিল।

তিনি আরও জানান, তিনি খুব কম বয়সে একজন ছেলের সঙ্গে প্রথম ভালোবাসায় জড়িয়েছিলেন এবং তার দ্বিতীয় সম্পর্কটি ছিল তার অভিনয় ক্যারিয়ারের শিখরে থাকা অবস্থায়। তবে সে সময় তিনি অনুভব করেন যে, সেই ছেলে তার সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের জন্য সঠিক ব্যক্তি নয়।

তবে এত কিছুর পরও বাহুবলিখ্যাত তামান্না প্রেমিকের নাম প্রকাশ করেননি। এর আগে গুঞ্জন ছিল যে, তিনি ভারতীয় অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে ডেট করছেন। পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় বহুবার ফ্রেমবন্দি হয়েছেন তারা। যদিও নিজেদের এ সম্পর্ক আড়ালে রাখতে বদ্ধপরিকর দুজনই। এখন দেখার অপেক্ষা তামান্না জীবনসঙ্গী হিসেবে কাকে বেছে নেন।

সবশেষ তামান্না ভাটিয়াকে আইটেম গার্ল হিসেবে দেখা যায় অমর কৌশিক পরিচালিত ‘স্ত্রী ২’ সিনেমায়। এ সিনেমায় আরও অভিনয় করেন রাজকুমার রাও, শ্রদ্ধা কাপুর, পঙ্ক ত্রিপাঠিসহ আরও অনেকে।

Header Ad

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...

ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকার বিনিময়ে নয় মাসের শিশু সন্তানকে দত্তক দেন শরীফা খাতুন নামে মানসিক ভারস্যমহীন এক মা। বিষয়টি জানতে পেরে গতকাল শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ওই নবজাতককে উদ্ধার করে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিয়েছেন সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশের সহায়তায় ওই শিশুটিকে তার মায়ের কোলে ফেরত দেন।
মানসিক ভারসাম্যহীন নারী শরীফা খাতুন বোদা উপজেলার ময়দানদিঘী ইউনিয়নের জেমজুট মুসলিমবাগ এলাকায় তিন সন্তানকে নিয়ে ভাড়া বাড়িতে থাকেন। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে সংসার চালান।

প্রতিবেশী ও পরিবারের সদস্যরা জানান, গত এক বছর আগে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় শরীফা খাতুনের। এর পর সন্তানদের নিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে চলত তার পরিবার।

গত মঙ্গলবার নিজের ৯ মাসের কন্যা সন্তানকে পঞ্চগড় পৌরসভার দক্ষিণ তেলিপাড়া এলাকায় একটি হলুদ খেতে রেখে ভিক্ষা করতে যান শরীফা খাতুন। এ সময় শিশুটিকে দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে স্থানীয় রুনা আক্তার নামে এক নারী; একইসঙ্গে শরীফাকেও নিজ বাড়িতে নেন তিনি। রুনা নামে ওই নারীর নিজ সন্তান না থাকায় শিশুটিকে দত্তক নিতে চাইলে, ৫০০ টাকার বিনিময়ে রেখে চলে যান শরীফা।

এরপর চার দিন পর অবশেষে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় নিজ পরিবারের কাছে ফিরেছে শিশুটি। বর্তমানে শিশুটিকে দেখভাল করছেন মানসিক ভারসামহীন শরীফার ১৬ বছরের বড় ছেলে নয়ন।

এ বিষয়ে শরীফার ছেলে নয়ন ইসলাম বলেন, গত চার দিন আগে মা বোনকে নিয়ে হঠাৎ পঞ্চগড়ে যান। পরে একসময় বাড়িতে একাই এসে ঘরে তালা লাগিয়ে বন্দি অবস্থায় থাকতে শুরু করেন। বোন কোথায় তা জানতে চাইলে কোনো কিছুই জানাচ্ছিলেন না।

পরে অনেক কৈশলে বোনের অবস্থান জানতে পারি। এরপর সেই বাড়িতে গিয়ে বোনকে ফেরত চাইলে তারা দিতে অস্বীকার করেন। আরও জানতে পারি মা বোনকে নেবেন না বললে তারা ৫০০ টাকা মাকে খেতে দিয়ে একটা কাগজে স্বাক্ষর করে নেন। শুক্রবার সাংবাদিক ও পুলিশ এসে তদন্ত করে আমার বোনকে আনতে নির্দেশ দিলে মাকে সঙ্গে নিয়ে বোনকে বাড়িতে নিয়ে আসি।

স্থানীয় মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অনেক আগে থেকে ওই নারীকে দেখছি। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে পরিবার চালান। তবে কয়েকদিন আগে নিজের সন্তানকে মানুষের কাছে দিয়ে প্রায় পাগল হয়ে বেড়াচ্ছিলেন।

কাজলা নামে স্থানীয় এক নারী বলেন, সকালে শরিফা আমার কাছে এসে আমার পা জড়িয়ে ধরেছেন আর বলেছেন আপু যেভাবেই পারো আমার মেয়েকে এনে দাও।

প্রতিবেশীরা বলেন, স্বামী না থাকায় পরিবারটা চালাতে শরীফা খাতুন ভিক্ষা করতেন। এর মাঝে এমন কাণ্ড ঘটে তিনি পাগল হয়ে গেছেন। তার তিনটা সন্তান। একটা ছেলে ও দুটি মেয়ে। এদের কি হবে আমরা জানি না। তবে সরকারি সহায়তা পেলে তাদের গতি হতো।

এ বিষয়ে পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বলেন, আগের বিষয়টি আমাদের কেউ জানায়নি। খবর পাওয়ার পর পঞ্চগড় সদর থানার ওসিকে জানানো হয়। বিষয়টি পুলিশের হস্তক্ষেপে সুষ্ঠু সমাধান করে ভারসাম্যহীন নারীর কাছে তার বাচ্চা ফেরত দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, যেহেতু ওই নারীর বাড়ি বোদা উপজেলায়, সেখানকার ইউএনওকে জানিয়ে সরকারি সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে।

Header Ad

অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা

ছবি: সংগৃহীত

অ্যন্টিগার পেস সহায়ক উইকেটে নতুন বলের বাড়তি সুবিধা বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছিল বাংলাদেশ। দিনের প্রথম সেশনে দ্রুত দুই উইকেট নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে চাপে ফেলেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু সময় গড়াতেই বাংলাদেশের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায় দুই ক্যারিবিয়ান ব্যাটার মিকাইল লুইস ও আলিক অ্যাথানেজকে। জুটি গড়ে দুজনের ছুটতে থাকেন শতকের পথে। কিন্তু দুজনের কারও প্রত্যাশা পূরণ হতে দেয়নি বাংলাদেশ। দিনের শেষভাগে নার্ভাস নাইন্টিতে দুজনকে মাঠ ছাড়া করে প্রথম দিনের ইতি টানে বাংলাদেশ।

টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে প্রথম দিন শেষে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট হারিয়ে ২৫০ রান করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ দিকে বৃষ্টি হানা দেয় ম্যাচে। বৃষ্টি থামার পর আলোক স্বল্পতায় ৮৪ ওভার হওয়ার পরই দিনের খেলা শেষ করেন আম্পায়াররা।

টস জিতে বোলিংয়ে নেমে মেডেন ওভারে শুরুটা ভালো করেন হাসান মাহমুদ। অন্যপ্রান্তে আরেক পেসার শরিফুল ইসলামও মেডেন ওভার নেন। উইকেটের দেখা না পেলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার কার্লোস ব্রাথওয়েট ও লুইসকে বেশ কয়েকবার পরাস্ত করেন বাংলাদেশের দুই পেসার।

ইনিংসের অষ্টম ওভারে প্রথমবারের মতো বোলিংয়ে আনা হয় তাসকিন আহমেদকে। এই পেসারই প্রথম ব্রেকথ্রু দেন দলকে। ১৪তম ওভারে তাসকিনের অফ স্টাম্পে পড়ে একটু ভেতরে ঢোকা ডেলিভারিতে ডিফেন্স করেছিলেন ব্রাথওয়েট। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়কের ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে বল আঘাত হানে পায়ে। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের আবেদনে আম্পায়ার সাড়া দেন। যদিও তৎক্ষণাৎ রিভিউ নেন ব্রাথওয়েট। তবে সিদ্ধান্তের পরিবর্তন হয়নি।

তিনে নেমে টিকতে পারেননি কেসি কার্টি। ডানহাতি ব্যাটারকেও ফিরিয়েছেন তাসকিন। উইকেটে আসার পর থেকেই তাড়াহুড়ো করছিলেন তিনি। তাসকিনের মিডল এবং লেগ স্টাম্পের লেংথ ডেলিভারিতে ফ্লিক করার চেষ্টায় লিডিং এজ হয়ে মিড অনে থাকা তাইজুল ইসলামকে ক্যাচ দিয়েছেন কার্টি।

২৫ রানে দুই উইকেট হারানোর পর তৃতীয় উইকেট জুটিতে দলকে পথ দেখান লুইস ও কেভম হজ। তবে হজ ২৫ রান করে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফিরলে ভাঙে ৫৯ রানের তৃতীয় উইকেট জুটি।

এরপর বাংলাদেশকে বেশ ভুগিয়েছে লুইস ও আথানজে জুটি। দুজনেই সেঞ্চুরির পথে ছিলেন। তবে সম্ভাবনা জাগিয়েও কেউই মাইলফলক ছুঁতে পারেননি।

ইনিংসের ৭৫তম ওভারে মিরাজের বলে বেরিয়ে এসে ছক্কা মারতে গিয়ে টাইমিংয়ে ভুল করেন লুইস। ব্যাটের কানায় লেগে বল যায় স্লিপে। ক্যাচ নিতে ভুল করেননি শাহাদাত হোসেন দিপু। নব্বইয়ের ঘরে ২৬ বল আটকে থেকে আউট হন লুইস। ফলে ভেঙে যায় ২২১ বলে ১৪০ রানের জুটি। ২১৮ বলে এক ছক্কা ও নয় চারে ৯৭ রান করেন এই ওপেনার।

এর কিছুক্ষণ পরই ফিরেছেন আথানজেও। তাইজুলের অফ স্টাম্পের বাইরের ডেলিভারি স্কুপের মতো খেলেছিলেন আথানজে। যদিও তেমন গতি না থাকায় তার ব্যাটে লেগে বল উপরে উঠে যায়। সহজ ক্যাচ নেন উইকেটরক্ষক লিটন। দশটি চার ও একটি ছক্কায় ১৩০ বলে ৯০ রান আসে বাঁহাতি এই ব্যাটারের ব্যাটে। তিন রানের মধ্যে দুই সেট ব্যাটারকে ফিরিয়ে লড়াইয়ে ফেরার সম্ভাবনা জাগায় বাংলাদেশ।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি