সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নষ্ট হওয়ার কষ্ট

সুচেনা'কে ভালবাসতাম খুব,ঘন ঘন কাছে আসতাম। সুচেনা'র প্ররোচনায় হঠাৎ একদিন নষ্ট করে ফেললাম ওকে,আমিও নষ্ট হলাম একসাথে।

ঘটনার আকস্মিকতায় খুব খুশি হল সুচেনা আর আমি আহাম্মক বনে গেলাম। অনুশোচনার আগুনে দগ্ধ হয়ে,কাতরস্বরে বললাম,

-সুচেনা,আমি ভুল করেছি। আমাকে ক্ষমা করে দাও প্লিজ।
খিল খিল করে হেসে উঠলো সে! বলল,
-আমি খুশি হয়েছি খুব,সমৃদ্ধ হয়েছি তোমার ছোঁয়ায়।
-এ পাগল বলে কী রে! পাপবোধে বিদ্ধ মন। কী করি এখন?

লাজ-লজ্জা ত্যাগ করে মা'কে বললাম,
-মা,আমি নষ্ট হয়ে গেছি,নষ্ট করেছি সুচেনাকে।

বেশ কিছুক্ষণ গম্ভীরভাবে ভেবে দেখে, মা বলল শেষে,
-বেশ করেছিস! যা সুচেনাকে বিয়ে করে আন।

ছুটলাম সুচেনার কাছে।
বাড়িতে কেউ নেই,সুচেনা একা। বললাম,
-মা তোমাকে বিয়ে করতে বলছে সুচেনা।

আবার খল খল করে হেসে উঠলো সে! হাসতে হাসতে জড়িয়ে ধরলো আমাকে,নষ্টের খেলায় মত্ত হতে চাইলো পুনরায়! হাত ছিটকে পালিয়ে এলাম ঘর থেকে।

পথে দেখা হলো সুচেনার বড় ভাইয়ের সাথে। বললাম,
-ভাইসাব,সুচেনাকে ভালবাসি,ওকে বিয়ে করতে চাই।
কথা শুনে ভীষণ ক্ষেপে গেলেন ওর গুণ্ডাভাই! ক্ষিপ্ত হয়ে মারতে শুরু করলেন আমাকে,লাথি-ঘুষি মারতে মারতে একটা ধাক্কা মারলেন প্রচণ্ড জোরে। রাস্তার পাশে একটা বাড়ীর বাউণ্ডারি দেয়ালে মাথা ঠুকে গেল আমার, ধুপ করে পড়ে গেলাম মাটিতে-আর কিছু জানি না।

পাগলা-গারদ থেকে ফিরে আসার বছরতিনেক পরেও ঠিক হয়নি আমার বিকৃতমস্তিস্ক।
কোথায় থাকি,কোথায় যাই,ঠিক-ঠিকানা নেই তার।

মা মারা যাওয়ার ছ'মাসের মাথায় বাড়ীঘর নাকি উচ্ছন্নে গেছে,জমি-জমা সব ভাগাভাগি করে নিয়েছে আত্মীয়-স্বজনরা। এসব তথ্য পাই পাড়ার হিতাকাঙ্ক্ষী কারো কারো কাছ থেকে,যখন মাথার গণ্ডগোলটা একটু কম থাকে। যখন বাড়াবাড়ি হয়ে যায়,তখন কাউকে চিনিনা,মানিনা,কোথায় যাই,কী করি,কী খাই কিচ্ছু জানিনা। গোল্লায় গেছে সাহিত্যচর্চা-কবিতা,গল্প লেখা-লেখি সব। সুচেনা'রা অচেনা হয়ে গেছে ইতিমধ্যেই। খুববেশি অচেনা'রা থু-থু ছিটায়,ইট-পাটকেল ছুঁড়ে মারে। তবুও মাঝে মাঝে গান গাই-পাগল মন,মন রে,মন কেন এত কথা বলে রে?
পাগলা সোহাগের গান শুনে সবাই হাসে।

আজ মাথাটা একটু পরিস্কার হতেই পড়তে পারলাম রাস্তার ধারের বড় সাইনবোর্ডটা। বড় বড় অক্ষরে লেখা রয়েছে "সুরভী-উদ্যান"রংপুর।

স্মৃতিগুলো হুড়মুড় করে জেগে উঠতে লাগলো মনে!
ঐ তো সামনে পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়! তারপরে শহীদ মিনার আর টাউন হল! যেখানে বড় বড় সব সাহিত্য-সম্মেলনে উপস্থিত থেকে কবিতা আবৃত্তি সহ নানারকম সাহিত্য আলোচনায় অংশগ্রহন করতে হতো বছরে কয়েকবার। সুরভী উদ্যানের পিছনেই সরকারী কলেজ। আহ্! কলেজ জীবনের স্মৃতিগুলো উঁকি ঝুঁকি মারছে বারবার!

একছুটে ঢুকে পড়লাম উদ্যানের ভিতর,এখানেই তো প্রথম প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিল সুচেনা।
একই পাড়ায় বাড়ী বিধায়,একই কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম দু'জনে। ও ফার্স্ট ইয়ার আর আমি থার্ড ইয়ার অনার্স।

উদ্যানে ঢুকে জোড়ায় জোড়ায় প্রেমিক-প্রেমিকাদের দেখে নিজের দিকে নজর দিলাম। আহা!চেহারা'র কী ছিরি! তিনবছর আগে পরিহিত জামা-কাপড় সব ধূলোয়,ময়লায় কেমন বিচ্ছিরি হয়ে গেছে,স্নানাহারের অনিয়মিততা হেতু কঙ্কালসার দেহ থেকে লাবণ্যরা বিদায় নিয়েছে,চুল-দাঁড়িতে আশ্রয় নিয়েছে উকুনের দল। বড় সাধ জাগলো আয়নায় চেহারাটা দেখি,আজ কতদিন থেকে যে দাঁড়াইনি আয়নার সামনে,তার হিসেব জানি না! হাঃ হাঃ করে অট্টহাসি হেসে উঠলাম অজান্তে।

সামনের বেঞ্চে বসে বাদাম খেতে মগ্ন প্রেমিক যুগল চোখ তুলে তাকালো,আমিও তাকালাম ওদের দিকে,কিন্তু একি! এ-যে সুচেনা! ভাল করে তাকালাম আবার,সুচেনা'ই তো! পাশের যুবককে চেনা গেল না। আবেগের লাগাম টানা গেল না আর!

-সুচেনা-সুচেনা! দৌড়ে গেলাম ওদের কাছে,
-সুচেনা-সুচেনা!
ওর প্রেমিক জমানো বাদামের খোসা সব ছুঁড়ে মারলো আমার চোখে মুখে। ভ্রক্ষেপ করলাম না,
ছুঁ'তে চাইলাম সুচেনাকে।
ছিঃছিঃ করে উঠলো সে।
বাহাদুরি দেখাতে কষে লাথি মারলো যুবক!

ব্রহ্মতালু'র নার্ভগুলো বিগড়ে গেল আমার।
জ্ঞান হারানোর প্রাক-মুহুর্তে শুনলাম,যুবক বলছে
-কে এটা?
ঘৃণামিশ্রিত উত্তর সুচেনা'র
-আমাদের পাড়ার, পাগলা সোহাগ।



ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দেশের পাঁচটি জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ও সোমবার (২৭ ও ২৮ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় চারজন, কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও মদনে দুজন, সুনামগঞ্জের শাল্লায় একজন এবং চাঁদপুরের কচুয়ায় একজন প্রাণ হারিয়েছেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বজ্রপাতে দুজন কৃষক নিহত হন। নিহতরা হলেন নিখিল দেবনাথ (৫৮) ও জুয়েল ভূঁইয়া (৩০)।

একই জেলার বরুড়া উপজেলার খোসবাস উত্তর ইউনিয়নের পয়েলগচ্ছ গ্রামে দুপুর ১২টার দিকে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় বজ্রপাতে মারা যায় দুই কিশোর—মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) ও মো. ফাহাদ (১৩)। এ সময় আবু সুফিয়ান (সাড়ে ৭) নামের একটি শিশু আহত হয় এবং তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে ধান কাটার সময় সকালে বজ্রপাতে প্রাণ হারান দুই কৃষক—ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। একই সময়ে মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে ধানের খড় শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন ফুলেছা বেগম (৬৫) নামের এক নারী।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধনুন্দ গ্রামে রবিবার রাত ১০টার দিকে বজ্রপাতে আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান দিদারুল ইসলাম (২৮)। তিনি একটি ইফতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন।
আজ সকাল ৭টার দিকে মদন উপজেলার তিয়োশ্রী গ্রামে মাদ্রাসাগামী শিশু মো. আরাফাত (১০) বজ্রপাতে মারা যায়।

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার আটগাঁও গ্রামের বুড়িগাঙ্গাল হাওরে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান রিমন তালুকদার। তিনি শাল্লা ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নাহারা গ্রামে সকালে বজ্রপাতের বিকট শব্দে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান বিশাখা রানী (৩৫)। তিনি কৃষক হরিপদ সরকারের স্ত্রী। চিকিৎসক জানান, বজ্রপাতের সরাসরি আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না, শব্দের প্রভাবে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

 

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা