শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নষ্ট হওয়ার কষ্ট

সুচেনা'কে ভালবাসতাম খুব,ঘন ঘন কাছে আসতাম। সুচেনা'র প্ররোচনায় হঠাৎ একদিন নষ্ট করে ফেললাম ওকে,আমিও নষ্ট হলাম একসাথে।

ঘটনার আকস্মিকতায় খুব খুশি হল সুচেনা আর আমি আহাম্মক বনে গেলাম। অনুশোচনার আগুনে দগ্ধ হয়ে,কাতরস্বরে বললাম,

-সুচেনা,আমি ভুল করেছি। আমাকে ক্ষমা করে দাও প্লিজ।
খিল খিল করে হেসে উঠলো সে! বলল,
-আমি খুশি হয়েছি খুব,সমৃদ্ধ হয়েছি তোমার ছোঁয়ায়।
-এ পাগল বলে কী রে! পাপবোধে বিদ্ধ মন। কী করি এখন?

লাজ-লজ্জা ত্যাগ করে মা'কে বললাম,
-মা,আমি নষ্ট হয়ে গেছি,নষ্ট করেছি সুচেনাকে।

বেশ কিছুক্ষণ গম্ভীরভাবে ভেবে দেখে, মা বলল শেষে,
-বেশ করেছিস! যা সুচেনাকে বিয়ে করে আন।

ছুটলাম সুচেনার কাছে।
বাড়িতে কেউ নেই,সুচেনা একা। বললাম,
-মা তোমাকে বিয়ে করতে বলছে সুচেনা।

আবার খল খল করে হেসে উঠলো সে! হাসতে হাসতে জড়িয়ে ধরলো আমাকে,নষ্টের খেলায় মত্ত হতে চাইলো পুনরায়! হাত ছিটকে পালিয়ে এলাম ঘর থেকে।

পথে দেখা হলো সুচেনার বড় ভাইয়ের সাথে। বললাম,
-ভাইসাব,সুচেনাকে ভালবাসি,ওকে বিয়ে করতে চাই।
কথা শুনে ভীষণ ক্ষেপে গেলেন ওর গুণ্ডাভাই! ক্ষিপ্ত হয়ে মারতে শুরু করলেন আমাকে,লাথি-ঘুষি মারতে মারতে একটা ধাক্কা মারলেন প্রচণ্ড জোরে। রাস্তার পাশে একটা বাড়ীর বাউণ্ডারি দেয়ালে মাথা ঠুকে গেল আমার, ধুপ করে পড়ে গেলাম মাটিতে-আর কিছু জানি না।

পাগলা-গারদ থেকে ফিরে আসার বছরতিনেক পরেও ঠিক হয়নি আমার বিকৃতমস্তিস্ক।
কোথায় থাকি,কোথায় যাই,ঠিক-ঠিকানা নেই তার।

মা মারা যাওয়ার ছ'মাসের মাথায় বাড়ীঘর নাকি উচ্ছন্নে গেছে,জমি-জমা সব ভাগাভাগি করে নিয়েছে আত্মীয়-স্বজনরা। এসব তথ্য পাই পাড়ার হিতাকাঙ্ক্ষী কারো কারো কাছ থেকে,যখন মাথার গণ্ডগোলটা একটু কম থাকে। যখন বাড়াবাড়ি হয়ে যায়,তখন কাউকে চিনিনা,মানিনা,কোথায় যাই,কী করি,কী খাই কিচ্ছু জানিনা। গোল্লায় গেছে সাহিত্যচর্চা-কবিতা,গল্প লেখা-লেখি সব। সুচেনা'রা অচেনা হয়ে গেছে ইতিমধ্যেই। খুববেশি অচেনা'রা থু-থু ছিটায়,ইট-পাটকেল ছুঁড়ে মারে। তবুও মাঝে মাঝে গান গাই-পাগল মন,মন রে,মন কেন এত কথা বলে রে?
পাগলা সোহাগের গান শুনে সবাই হাসে।

আজ মাথাটা একটু পরিস্কার হতেই পড়তে পারলাম রাস্তার ধারের বড় সাইনবোর্ডটা। বড় বড় অক্ষরে লেখা রয়েছে "সুরভী-উদ্যান"রংপুর।

স্মৃতিগুলো হুড়মুড় করে জেগে উঠতে লাগলো মনে!
ঐ তো সামনে পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়! তারপরে শহীদ মিনার আর টাউন হল! যেখানে বড় বড় সব সাহিত্য-সম্মেলনে উপস্থিত থেকে কবিতা আবৃত্তি সহ নানারকম সাহিত্য আলোচনায় অংশগ্রহন করতে হতো বছরে কয়েকবার। সুরভী উদ্যানের পিছনেই সরকারী কলেজ। আহ্! কলেজ জীবনের স্মৃতিগুলো উঁকি ঝুঁকি মারছে বারবার!

একছুটে ঢুকে পড়লাম উদ্যানের ভিতর,এখানেই তো প্রথম প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিল সুচেনা।
একই পাড়ায় বাড়ী বিধায়,একই কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম দু'জনে। ও ফার্স্ট ইয়ার আর আমি থার্ড ইয়ার অনার্স।

উদ্যানে ঢুকে জোড়ায় জোড়ায় প্রেমিক-প্রেমিকাদের দেখে নিজের দিকে নজর দিলাম। আহা!চেহারা'র কী ছিরি! তিনবছর আগে পরিহিত জামা-কাপড় সব ধূলোয়,ময়লায় কেমন বিচ্ছিরি হয়ে গেছে,স্নানাহারের অনিয়মিততা হেতু কঙ্কালসার দেহ থেকে লাবণ্যরা বিদায় নিয়েছে,চুল-দাঁড়িতে আশ্রয় নিয়েছে উকুনের দল। বড় সাধ জাগলো আয়নায় চেহারাটা দেখি,আজ কতদিন থেকে যে দাঁড়াইনি আয়নার সামনে,তার হিসেব জানি না! হাঃ হাঃ করে অট্টহাসি হেসে উঠলাম অজান্তে।

সামনের বেঞ্চে বসে বাদাম খেতে মগ্ন প্রেমিক যুগল চোখ তুলে তাকালো,আমিও তাকালাম ওদের দিকে,কিন্তু একি! এ-যে সুচেনা! ভাল করে তাকালাম আবার,সুচেনা'ই তো! পাশের যুবককে চেনা গেল না। আবেগের লাগাম টানা গেল না আর!

-সুচেনা-সুচেনা! দৌড়ে গেলাম ওদের কাছে,
-সুচেনা-সুচেনা!
ওর প্রেমিক জমানো বাদামের খোসা সব ছুঁড়ে মারলো আমার চোখে মুখে। ভ্রক্ষেপ করলাম না,
ছুঁ'তে চাইলাম সুচেনাকে।
ছিঃছিঃ করে উঠলো সে।
বাহাদুরি দেখাতে কষে লাথি মারলো যুবক!

ব্রহ্মতালু'র নার্ভগুলো বিগড়ে গেল আমার।
জ্ঞান হারানোর প্রাক-মুহুর্তে শুনলাম,যুবক বলছে
-কে এটা?
ঘৃণামিশ্রিত উত্তর সুচেনা'র
-আমাদের পাড়ার, পাগলা সোহাগ।



ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন