বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অতসী

ইসলামপুর থেকে সদরঘাটের দিকে ১০ মিনিট হেঁটে এলে বাঁয়ে যে মোড় আছে সেটা ধরে একদম সোজা হাঁটলে নাক বরাবর যে তিন তলা বাড়ি, সেটায় মাসখানেক হলো আমি উঠেছি। সেই বাড়িতে ওঠার আলাদা হেতু বলতে টিউশন মাস্টার হিসেবে বাড়িতে ডুকেছি। বাড়ির বাইরের দেয়াল যতটা শ্যাওলার দখলে পড়েছে, ভেতরকার দিকটা ততটাই পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা চলছে। তাই আমার শোবার জন্য যে কক্ষ দেওয়া হয়েছে তা যথেষ্ট ভালো বলাই যায়। বেলকনি নেই, কিন্তু একটা জানালা আছে।

রুমে একটা জায়গা আমার ভাববার জন্য বরাদ্দ রেখেছি। এখানে আরাম কেদারা পেতে বসে কখনো ঝিমুই, কখনো পুস্তকের পৃষ্ঠাগুলো গলাধকরণ করি। আজ নতুন সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। চেয়ারটা হঠাৎ খটখট শব্দ শুরু করেছে। এরপরও আরামে বসছি শক্ত করে। হঠাৎই মনে পড়ল, অতসী আজ দুদিন ধরে আমার কাছে কোনো চিঠি লিখছে না। অতসী হলো আমার ছাত্র নিলয়ের বড় আপু। ভার্সিটিতে এবার পা দিয়েছে। আমার অবশ্য পড়াশোনা শেষ মাস ছয়েক আগে। কিন্তু আমার জানালার ওপারে দালানঘরটি আজ দুদিন ধরে অন্ধকার। আমার যখন ক্লান্তি পায় ওই ঘরের বাচ্চাদের নাচানাচি দেখি। এই পনেরো-ষোলো বছর বয়সী একটা যুবতী মেয়েও আছে তাদের সাথে। আমাকে দূর থেকে দেখলেই ধপাস করে জানালা বন্ধ করে দেয়।
ভাবতে ভাবতেই নিলয় এসে হাজির।

- স্লামুলেকুম... নিরব ভাইয়া, ও ভাইয়া।
- হ্যা হ্যা, নিলয়। খবর কী। তোমার আপু কোথায়?
- কেন ভাইয়া, হঠাৎ আপুর কথা কেন?

আমি ভ্রু কুঁচকে নিজের উপরই বিরক্ত হয়ে বললাম, ‘উহু, ওর মনে হয় একটা চ্যাপ্টার আমার থেকে বুঝে নেওয়ার কথা ছিল।’
- আপু আছে তো। ডাকব এখন?
- না না, ওর আসার হলে আসবে।

হঠাৎ ভাবলাম, অতসী তো আছে। তাহলে চিঠির জবাব কেন আসছে না! আজ ঘুমানোর আগে আরেকটি চিরকুট লিখে ফেললাম।
‘তোমার প্রতি উত্তরের অপেক্ষায় বেশ কয়েক প্রহর কাটিয়ে দিয়েছি। কতশত দীর্ঘ শ্বাস পড়েছে আক্ষেপের কবলে পড়ে। উত্তর দিতে কুণ্ঠাবোধ কি জেগেছে মনে?’

প্রতিবারের মতো সাদা সুতোয় আবারও ভাঁজ করে ঝুলিয়ে দিলাম জানালার ঠিক নিচের দিকে দুটো পিলারের ফাঁকে।

আজ মনটা খারাপ। নিলয়কে আটচল্লিশ ঘণ্টার জন্য ছুটি দিয়েছি। হঠাৎ জানালা দিয়ে ওপারে তাকাতেই দেখি বাচ্চাগুলোর নাচানাচিতে ঘরটি আবার মেতেছে। বেশ কিছুক্ষণ দেখে মন ভালো হয়ে গেল। তবুও ওই পাজি মেয়েটা আবারও জানালা বন্ধ করে দেওয়ায় আর দেখতে পেলাম না। ধপাস করে আরাম করতে বসে গেলাম।

বুঝলাম না, অতসীর প্রতি কেন এত ঝোঁক তৈরি হয়ে গেল। মেয়েটির রূপ আসলে বর্ণনা করার মতোই সুন্দর। বিশেষ করে ওর চোখ। আমার এ বয়সে এত সুন্দর নয়নের মেয়ে আমি একটা দেখিনি। প্রথমদিন হাত-পাখা দিয়ে যেতে আসার পরই হলো আমার দৃষ্টিবদল। শরীরের গঠন স্বাভাবিক। চোখে কাজল দিতে আমি দেখিনি। কিন্তু কল্পনায় বহুবার কাজল আমি লেপ্টে দিয়েছি তার চোখে। এই ভাবতে ভাবতে কখন ঘুমিয়ে পড়েছি খেয়াল নেই।

পরদিন দুপুর দুটোর দিকে দেখলাম আমার বেঁধে দেওয়া চিঠির জায়গায় হলুদ কাগজের আরেকটি চিরকুট। কিছু বুঝে ওঠার আগেই আমি সুতোয় টান দিয়ে চিঠিটি লুপে নিই। বেশ আগ্রহ, মনের আজান্তেই প্রকাশ পাচ্ছে। হাত কাঁপছে কেন জানি। প্রথম দৃষ্টিতে চিরকুটের বর্ণগুলো অস্পষ্ট লাগছে। চোখ কচলাতে কচলাতে চিরকুট পড়া শুরু করলাম-

‘বহু দিন নয়, সহস্র দিনের জন্য আপনাকে চাই। আপনাকে আপন করে চাই শেষ সীমানা অব্দি। বাবাকে বলেছি। আর দেরি সয় না। আমাদের ঘর বাঁধার দিন ঘনিয়ে এসেছে। বাবা আগামীকাল আসবে। কাল সন্ধ্যায় আপনি আমাদের ঘরে আসুন। বাবাকে সব দুজন এক সঙ্গে বলব। সমাজ-সংস্কৃতি আর ভালো লাগছে না। এবার মুখ খুলব।’

চিরকুট পড়ে আমার গায়ের কাঁপুনী আরও বেড়ে গেছে। আটাশ বছরের জীবনে এমন হয়েছে কি না তো আমার মনে পড়ে না। হঠাৎ হলো কী? আমার মনে হলো বোধশক্তি হারিয়ে ফেলব আর কিছুক্ষণ হলেই। কিছু না বুঝেই পরের দিন রইচ আঙ্কেলের রুমে হাজির হলাম।

কিছু জানিও না, বুঝতে পারছিও না আসলে আমাকে দিয়ে কী হচ্ছে। না বুঝেই আঙ্কেলের সাথে সাক্ষাৎ করতে চলে গেলাম।

- কেমন আছেন আঙ্কেল?
- ভালো বাবা, বোসো। তারপর বল, নিলয়ের খবর কী?
- আসলে আঙ্কেল, আমি আজ একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে কথা বলতে চাই।
- হ্যা বাবা বল।
- কীভাবে যে বলি।
(ইতস্তত করতে করতে পেছনে খেয়াল করলাম নিলয় আর অতসী ও হাজির)

- হ্যা বলো, লজ্জা পাচ্ছ কেন।
- আঙ্কেল, আসলে আমি আর অতসী একে অপরকে...
কথা শেষ হওয়ার আগেই অতসী আর রইচ আঙ্কেল একসাথে বলে উঠল ‘কী’! রইচ আঙ্কেল সাথে সাথে উঠে চলে গেলেন।

অতসী আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বলল-
- আপনার কাছে অ্যাসাইনমেন্ট করতে যাই, তাই বলে এতদূর আপনি গেলেন কী করে!
- আসলে...
- প্লিজ ভাইয়া।

হনহন করে বের হয়ে গেলাম। রুমে গিয়ে আর স্থির থাকতে পারলাম না। কেবল ভাবনায় বুদ্বুদ উঠে, কীভাবে পারল হুট করেই এত পরিবর্তন হতে মেয়েটা! লজ্জা আর আত্মসম্মানের যুদ্ধে আত্মসমর্পণ করলাম। পরদিন বাসা ছাড়ার প্রস্তুতি নিয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। কিছু বই, ডায়েরি, আর সকল সার্টিফিকেট ছাড়া কিছুই নিইনি। দুপুর একটার দিকে কাউকে না জানিয়ে বেরিয়ে পড়লাম। পথে ষোলো বছর বয়সী ওই মেয়েটি পথ আটকে বলে উঠল- ‘এসব কিছু আমার জন্য, আমায় ক্ষমা করবেন প্লিজ’

হঠাৎ করেই ট্রেনের হুইসেল বাজল...

এসএন

 

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪