সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অতসী

ইসলামপুর থেকে সদরঘাটের দিকে ১০ মিনিট হেঁটে এলে বাঁয়ে যে মোড় আছে সেটা ধরে একদম সোজা হাঁটলে নাক বরাবর যে তিন তলা বাড়ি, সেটায় মাসখানেক হলো আমি উঠেছি। সেই বাড়িতে ওঠার আলাদা হেতু বলতে টিউশন মাস্টার হিসেবে বাড়িতে ডুকেছি। বাড়ির বাইরের দেয়াল যতটা শ্যাওলার দখলে পড়েছে, ভেতরকার দিকটা ততটাই পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা চলছে। তাই আমার শোবার জন্য যে কক্ষ দেওয়া হয়েছে তা যথেষ্ট ভালো বলাই যায়। বেলকনি নেই, কিন্তু একটা জানালা আছে।

রুমে একটা জায়গা আমার ভাববার জন্য বরাদ্দ রেখেছি। এখানে আরাম কেদারা পেতে বসে কখনো ঝিমুই, কখনো পুস্তকের পৃষ্ঠাগুলো গলাধকরণ করি। আজ নতুন সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। চেয়ারটা হঠাৎ খটখট শব্দ শুরু করেছে। এরপরও আরামে বসছি শক্ত করে। হঠাৎই মনে পড়ল, অতসী আজ দুদিন ধরে আমার কাছে কোনো চিঠি লিখছে না। অতসী হলো আমার ছাত্র নিলয়ের বড় আপু। ভার্সিটিতে এবার পা দিয়েছে। আমার অবশ্য পড়াশোনা শেষ মাস ছয়েক আগে। কিন্তু আমার জানালার ওপারে দালানঘরটি আজ দুদিন ধরে অন্ধকার। আমার যখন ক্লান্তি পায় ওই ঘরের বাচ্চাদের নাচানাচি দেখি। এই পনেরো-ষোলো বছর বয়সী একটা যুবতী মেয়েও আছে তাদের সাথে। আমাকে দূর থেকে দেখলেই ধপাস করে জানালা বন্ধ করে দেয়।
ভাবতে ভাবতেই নিলয় এসে হাজির।

- স্লামুলেকুম... নিরব ভাইয়া, ও ভাইয়া।
- হ্যা হ্যা, নিলয়। খবর কী। তোমার আপু কোথায়?
- কেন ভাইয়া, হঠাৎ আপুর কথা কেন?

আমি ভ্রু কুঁচকে নিজের উপরই বিরক্ত হয়ে বললাম, ‘উহু, ওর মনে হয় একটা চ্যাপ্টার আমার থেকে বুঝে নেওয়ার কথা ছিল।’
- আপু আছে তো। ডাকব এখন?
- না না, ওর আসার হলে আসবে।

হঠাৎ ভাবলাম, অতসী তো আছে। তাহলে চিঠির জবাব কেন আসছে না! আজ ঘুমানোর আগে আরেকটি চিরকুট লিখে ফেললাম।
‘তোমার প্রতি উত্তরের অপেক্ষায় বেশ কয়েক প্রহর কাটিয়ে দিয়েছি। কতশত দীর্ঘ শ্বাস পড়েছে আক্ষেপের কবলে পড়ে। উত্তর দিতে কুণ্ঠাবোধ কি জেগেছে মনে?’

প্রতিবারের মতো সাদা সুতোয় আবারও ভাঁজ করে ঝুলিয়ে দিলাম জানালার ঠিক নিচের দিকে দুটো পিলারের ফাঁকে।

আজ মনটা খারাপ। নিলয়কে আটচল্লিশ ঘণ্টার জন্য ছুটি দিয়েছি। হঠাৎ জানালা দিয়ে ওপারে তাকাতেই দেখি বাচ্চাগুলোর নাচানাচিতে ঘরটি আবার মেতেছে। বেশ কিছুক্ষণ দেখে মন ভালো হয়ে গেল। তবুও ওই পাজি মেয়েটা আবারও জানালা বন্ধ করে দেওয়ায় আর দেখতে পেলাম না। ধপাস করে আরাম করতে বসে গেলাম।

বুঝলাম না, অতসীর প্রতি কেন এত ঝোঁক তৈরি হয়ে গেল। মেয়েটির রূপ আসলে বর্ণনা করার মতোই সুন্দর। বিশেষ করে ওর চোখ। আমার এ বয়সে এত সুন্দর নয়নের মেয়ে আমি একটা দেখিনি। প্রথমদিন হাত-পাখা দিয়ে যেতে আসার পরই হলো আমার দৃষ্টিবদল। শরীরের গঠন স্বাভাবিক। চোখে কাজল দিতে আমি দেখিনি। কিন্তু কল্পনায় বহুবার কাজল আমি লেপ্টে দিয়েছি তার চোখে। এই ভাবতে ভাবতে কখন ঘুমিয়ে পড়েছি খেয়াল নেই।

পরদিন দুপুর দুটোর দিকে দেখলাম আমার বেঁধে দেওয়া চিঠির জায়গায় হলুদ কাগজের আরেকটি চিরকুট। কিছু বুঝে ওঠার আগেই আমি সুতোয় টান দিয়ে চিঠিটি লুপে নিই। বেশ আগ্রহ, মনের আজান্তেই প্রকাশ পাচ্ছে। হাত কাঁপছে কেন জানি। প্রথম দৃষ্টিতে চিরকুটের বর্ণগুলো অস্পষ্ট লাগছে। চোখ কচলাতে কচলাতে চিরকুট পড়া শুরু করলাম-

‘বহু দিন নয়, সহস্র দিনের জন্য আপনাকে চাই। আপনাকে আপন করে চাই শেষ সীমানা অব্দি। বাবাকে বলেছি। আর দেরি সয় না। আমাদের ঘর বাঁধার দিন ঘনিয়ে এসেছে। বাবা আগামীকাল আসবে। কাল সন্ধ্যায় আপনি আমাদের ঘরে আসুন। বাবাকে সব দুজন এক সঙ্গে বলব। সমাজ-সংস্কৃতি আর ভালো লাগছে না। এবার মুখ খুলব।’

চিরকুট পড়ে আমার গায়ের কাঁপুনী আরও বেড়ে গেছে। আটাশ বছরের জীবনে এমন হয়েছে কি না তো আমার মনে পড়ে না। হঠাৎ হলো কী? আমার মনে হলো বোধশক্তি হারিয়ে ফেলব আর কিছুক্ষণ হলেই। কিছু না বুঝেই পরের দিন রইচ আঙ্কেলের রুমে হাজির হলাম।

কিছু জানিও না, বুঝতে পারছিও না আসলে আমাকে দিয়ে কী হচ্ছে। না বুঝেই আঙ্কেলের সাথে সাক্ষাৎ করতে চলে গেলাম।

- কেমন আছেন আঙ্কেল?
- ভালো বাবা, বোসো। তারপর বল, নিলয়ের খবর কী?
- আসলে আঙ্কেল, আমি আজ একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে কথা বলতে চাই।
- হ্যা বাবা বল।
- কীভাবে যে বলি।
(ইতস্তত করতে করতে পেছনে খেয়াল করলাম নিলয় আর অতসী ও হাজির)

- হ্যা বলো, লজ্জা পাচ্ছ কেন।
- আঙ্কেল, আসলে আমি আর অতসী একে অপরকে...
কথা শেষ হওয়ার আগেই অতসী আর রইচ আঙ্কেল একসাথে বলে উঠল ‘কী’! রইচ আঙ্কেল সাথে সাথে উঠে চলে গেলেন।

অতসী আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বলল-
- আপনার কাছে অ্যাসাইনমেন্ট করতে যাই, তাই বলে এতদূর আপনি গেলেন কী করে!
- আসলে...
- প্লিজ ভাইয়া।

হনহন করে বের হয়ে গেলাম। রুমে গিয়ে আর স্থির থাকতে পারলাম না। কেবল ভাবনায় বুদ্বুদ উঠে, কীভাবে পারল হুট করেই এত পরিবর্তন হতে মেয়েটা! লজ্জা আর আত্মসম্মানের যুদ্ধে আত্মসমর্পণ করলাম। পরদিন বাসা ছাড়ার প্রস্তুতি নিয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। কিছু বই, ডায়েরি, আর সকল সার্টিফিকেট ছাড়া কিছুই নিইনি। দুপুর একটার দিকে কাউকে না জানিয়ে বেরিয়ে পড়লাম। পথে ষোলো বছর বয়সী ওই মেয়েটি পথ আটকে বলে উঠল- ‘এসব কিছু আমার জন্য, আমায় ক্ষমা করবেন প্লিজ’

হঠাৎ করেই ট্রেনের হুইসেল বাজল...

এসএন

 

Header Ad
Header Ad

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দেশের পাঁচটি জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ও সোমবার (২৭ ও ২৮ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় চারজন, কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও মদনে দুজন, সুনামগঞ্জের শাল্লায় একজন এবং চাঁদপুরের কচুয়ায় একজন প্রাণ হারিয়েছেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বজ্রপাতে দুজন কৃষক নিহত হন। নিহতরা হলেন নিখিল দেবনাথ (৫৮) ও জুয়েল ভূঁইয়া (৩০)।

একই জেলার বরুড়া উপজেলার খোসবাস উত্তর ইউনিয়নের পয়েলগচ্ছ গ্রামে দুপুর ১২টার দিকে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় বজ্রপাতে মারা যায় দুই কিশোর—মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) ও মো. ফাহাদ (১৩)। এ সময় আবু সুফিয়ান (সাড়ে ৭) নামের একটি শিশু আহত হয় এবং তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে ধান কাটার সময় সকালে বজ্রপাতে প্রাণ হারান দুই কৃষক—ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। একই সময়ে মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে ধানের খড় শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন ফুলেছা বেগম (৬৫) নামের এক নারী।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধনুন্দ গ্রামে রবিবার রাত ১০টার দিকে বজ্রপাতে আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান দিদারুল ইসলাম (২৮)। তিনি একটি ইফতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন।
আজ সকাল ৭টার দিকে মদন উপজেলার তিয়োশ্রী গ্রামে মাদ্রাসাগামী শিশু মো. আরাফাত (১০) বজ্রপাতে মারা যায়।

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার আটগাঁও গ্রামের বুড়িগাঙ্গাল হাওরে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান রিমন তালুকদার। তিনি শাল্লা ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নাহারা গ্রামে সকালে বজ্রপাতের বিকট শব্দে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান বিশাখা রানী (৩৫)। তিনি কৃষক হরিপদ সরকারের স্ত্রী। চিকিৎসক জানান, বজ্রপাতের সরাসরি আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না, শব্দের প্রভাবে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

 

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা