বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জন্মলগ্নের শুভ কামনা প্রিয় ঢাকাপ্রকাশ

মানুষ সত্যের ভিত বলে থাকে গণমাধ্যমকে। কারণ আমরা বিভিন্ন জায়গার সংবাদ প্রথমেই গণমাধ্যমে পেয়ে থাকি। অজানা খবরের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস সৃষ্টি হয় গণমাধ্যম থেকে। গণমাধ্যম হচ্ছে সংগৃহীত সব ধরনের মাধ্যম যা প্রযুক্তিগতভাবে গণযোগাযোগ কার্যক্রমে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। সম্প্রচার মাধ্যম যা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া নামে পরিচিত, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে তাদের তথ্যাবলী প্রেরণ করে। মুদ্রিত মাধ্যম হিসেবে সংবাদপত্র, সাময়িকী, নিউজলেটার, বই, লিফলিটে বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়। গণমাধ্যম হচ্ছে দেশের চতুর্থ স্তম্ভ।

তথ্য সূত্রে জানা যায়, ঢাকাপ্রকাশ নামক একটি পত্রিকা ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম পত্রিকা যেটা ১৮৬৫ সালে এপ্রিলে স্বনামধন্য কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদারের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়। কোনো কারণে পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যায়। একই নামে ঢাকাপ্রকাশ (dhakaprokash24.com) নামক মাল্টিমিডিয়া নিউজপোর্টাল ২০২১ সালে ১লা ডিসেম্বর মোস্তফা কামাল এর সম্পাদনায় নতুন আঙ্গিকে প্রচারে আসে। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে 'সততাই শক্তি, সুসাংবাদিকতায় মুক্তি' স্লোগানকে সামনে রেখে বস্তুনিষ্ঠ, নিরপেক্ষ এবং খাঁটি সংবাদ পরিবেশন শুরু করে ঢাকাপ্রকাশ।

‘ঢাকাপ্রকাশ’ বর্তমানে একটি আলোচিত মাল্টিমিডিয়া নিউজপোর্টাল। ৭ লক্ষের অধিক পাঠকের পছন্দের তালিকায় ঢাকাপ্রকাশ।

ঢাকাপ্রকাশের জনপ্রিয়তার কারণ হলো মাল্টিমিডিয়া নিউজপোর্টালের মূল উদ্দেশ্য হল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কাজ করা, যা আমরা 'ঢাকাপ্রকাশ' পোর্টালের মধ্যে পেয়ে থাকি। গণতান্ত্রিক নিয়মগুলোকে কার্যকরভাবে টিকিয়ে রাখতে ও জনগণের মতামতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাজ করে ঢাকাপ্রকাশ।

ঢাকাপ্রকাশ জনগণের সেবায়। তাই, নিউজগুলো জনসাধারণের কাছে সমাদৃত হয়।

মাল্টিমিডিয়া নিউজ পোর্টালের লক্ষ্য হল আইনের শাসন, মানবাধিকার, লিঙ্গ সমস্যা, জাতীয় স্বার্থ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, স্বচ্ছতা ও প্রশাসন এবং বাণিজ্য ও শিল্পের জগতের লোকেদের জবাবদিহিতা, যা সংবাদপত্র আপোস করেনি, সেটাও ঢাকাপ্রকাশের মধ্যে প্রকাশ পায়।

সংবাদ প্রতিবেদনের পাশাপাশি, নিউজপোর্টালটি দেশ ও বিদেশের কর্মীদের, অন্যান্য পেশাদার এবং প্রতিভাধরদের দ্বারা বিশেষ প্রতিবেদন, মানব-আগ্রহের গল্প, বৈশিষ্ট্য, নিবন্ধ, প্রবন্ধ এবং সাহিত্য প্রকাশ করে। এক কথায় ‘ঢাকাপ্রকাশ’ নিউজপোর্টালটির এ সব প্রকাশে কোনো কমতি নেই।

ঢাকাপ্রকাশের আমি একজন নিয়মিত পাঠক। ঢাকাপ্রকাশ মাল্টিমিডিয়া নিউজপোর্টালের প্রচারণায় আমরা সহজেই যতটুকু পেয়েছি—
১ বছরে তাদের অগ্রগতি দেখে প্রকাশ পায় যে নিঃসন্দেহে ভালো মানের একটি নিউজপোর্টাল। সংবাদ জগতে সেই প্রতিষ্ঠান এগিয়ে, যে প্রতিষ্ঠান আগে সংবাদ প্রকাশ করে থাকে, সেই দিক থেকে ঢাকাপ্রকাশ অন্যতম।
ঢাকাপ্রকাশে সব সময় সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পাই। অনেক পোর্টালের আগে সংবাদ আমাদের কাছে চলে আসে।

ঢাকাপ্রকাশের লেখার ভাষা অনেক মার্জিত। নিউজপোর্টালটি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকসহ বিভিন্ন আইটেমের অডিও এবং ভিজ্যুয়াল প্রকাশ করে। নিউজপোর্টালটি তার ই-পেপারের মাধ্যমেও সংবাদ প্রকাশ করে।

ঢাকা প্রকাশের অগ্রগতিকে সাধুবাদ জানাই। হয়ত এমন কিছু করতে পারলে ঢাকাপ্রকাশের পরিচিতি আরও বেশি হতে পারে। মতামত হলো—

*মাল্টিমিডিয়ার যে সকল প্রতিনিধি রয়েছেন তাদের সহযোগিতায় নিউজপোর্টাল কর্তৃপক্ষের পাশে থাকা।
*প্রতিটি জেলা, থানা/উপজেলা, বিশ্ববিদ্যালয়, বন্দরসহ প্রয়োজনীয় স্থানে প্রতিনিধি নিয়োগ করা।
*সত্য তথ্যের সন্ধানে প্রতিনিধিদের উদ্বুদ্ধ করা।
*পোস্টার, লিফলেট, স্টিকারের মাধ্যমে প্রচারণা বাড়ানো।
*বছরে অন্তত একটি সাংবাদিকতা বিষয়ক কর্মশালার আয়োজন করা।
*ফটো কনটেস্টের আয়োজন করা।
*প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রতি মাসে সম্পাদক/অফিস কর্তৃপক্ষের যোগাযোগ রাখা, এতে প্রতিনিধিদের মনোবল বাড়ে।
*বর্ষসেরা প্রতিনিধিদের পুরস্কৃত করা।
*বিশেষভাবে সঠিক তথ্য সংগ্রহের লক্ষে ঘটনা স্থলে উপস্থিত থেকে তথ্য সংগ্রহ করা এবং পাশাপাশি কপি সংবাদ সংগ্রহ না করার অনুরোধ।
*সম্মানীর ব্যবস্থা করা।
*ন্যূনতম এইচএসসি পাশ ব্যক্তিদের প্রতিনিধি হিসাবে নিয়োগ প্রদান করা।

লেখক:শিক্ষার্থী, সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগ, নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনলোজি খুলনা।

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত