বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

জন্মলগ্নের শুভ কামনা প্রিয় ঢাকাপ্রকাশ

মানুষ সত্যের ভিত বলে থাকে গণমাধ্যমকে। কারণ আমরা বিভিন্ন জায়গার সংবাদ প্রথমেই গণমাধ্যমে পেয়ে থাকি। অজানা খবরের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস সৃষ্টি হয় গণমাধ্যম থেকে। গণমাধ্যম হচ্ছে সংগৃহীত সব ধরনের মাধ্যম যা প্রযুক্তিগতভাবে গণযোগাযোগ কার্যক্রমে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। সম্প্রচার মাধ্যম যা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া নামে পরিচিত, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে তাদের তথ্যাবলী প্রেরণ করে। মুদ্রিত মাধ্যম হিসেবে সংবাদপত্র, সাময়িকী, নিউজলেটার, বই, লিফলিটে বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়। গণমাধ্যম হচ্ছে দেশের চতুর্থ স্তম্ভ।

তথ্য সূত্রে জানা যায়, ঢাকাপ্রকাশ নামক একটি পত্রিকা ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম পত্রিকা যেটা ১৮৬৫ সালে এপ্রিলে স্বনামধন্য কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদারের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়। কোনো কারণে পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যায়। একই নামে ঢাকাপ্রকাশ (dhakaprokash24.com) নামক মাল্টিমিডিয়া নিউজপোর্টাল ২০২১ সালে ১লা ডিসেম্বর মোস্তফা কামাল এর সম্পাদনায় নতুন আঙ্গিকে প্রচারে আসে। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে 'সততাই শক্তি, সুসাংবাদিকতায় মুক্তি' স্লোগানকে সামনে রেখে বস্তুনিষ্ঠ, নিরপেক্ষ এবং খাঁটি সংবাদ পরিবেশন শুরু করে ঢাকাপ্রকাশ।

‘ঢাকাপ্রকাশ’ বর্তমানে একটি আলোচিত মাল্টিমিডিয়া নিউজপোর্টাল। ৭ লক্ষের অধিক পাঠকের পছন্দের তালিকায় ঢাকাপ্রকাশ।

ঢাকাপ্রকাশের জনপ্রিয়তার কারণ হলো মাল্টিমিডিয়া নিউজপোর্টালের মূল উদ্দেশ্য হল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কাজ করা, যা আমরা 'ঢাকাপ্রকাশ' পোর্টালের মধ্যে পেয়ে থাকি। গণতান্ত্রিক নিয়মগুলোকে কার্যকরভাবে টিকিয়ে রাখতে ও জনগণের মতামতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাজ করে ঢাকাপ্রকাশ।

ঢাকাপ্রকাশ জনগণের সেবায়। তাই, নিউজগুলো জনসাধারণের কাছে সমাদৃত হয়।

মাল্টিমিডিয়া নিউজ পোর্টালের লক্ষ্য হল আইনের শাসন, মানবাধিকার, লিঙ্গ সমস্যা, জাতীয় স্বার্থ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, স্বচ্ছতা ও প্রশাসন এবং বাণিজ্য ও শিল্পের জগতের লোকেদের জবাবদিহিতা, যা সংবাদপত্র আপোস করেনি, সেটাও ঢাকাপ্রকাশের মধ্যে প্রকাশ পায়।

সংবাদ প্রতিবেদনের পাশাপাশি, নিউজপোর্টালটি দেশ ও বিদেশের কর্মীদের, অন্যান্য পেশাদার এবং প্রতিভাধরদের দ্বারা বিশেষ প্রতিবেদন, মানব-আগ্রহের গল্প, বৈশিষ্ট্য, নিবন্ধ, প্রবন্ধ এবং সাহিত্য প্রকাশ করে। এক কথায় ‘ঢাকাপ্রকাশ’ নিউজপোর্টালটির এ সব প্রকাশে কোনো কমতি নেই।

ঢাকাপ্রকাশের আমি একজন নিয়মিত পাঠক। ঢাকাপ্রকাশ মাল্টিমিডিয়া নিউজপোর্টালের প্রচারণায় আমরা সহজেই যতটুকু পেয়েছি—
১ বছরে তাদের অগ্রগতি দেখে প্রকাশ পায় যে নিঃসন্দেহে ভালো মানের একটি নিউজপোর্টাল। সংবাদ জগতে সেই প্রতিষ্ঠান এগিয়ে, যে প্রতিষ্ঠান আগে সংবাদ প্রকাশ করে থাকে, সেই দিক থেকে ঢাকাপ্রকাশ অন্যতম।
ঢাকাপ্রকাশে সব সময় সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পাই। অনেক পোর্টালের আগে সংবাদ আমাদের কাছে চলে আসে।

ঢাকাপ্রকাশের লেখার ভাষা অনেক মার্জিত। নিউজপোর্টালটি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকসহ বিভিন্ন আইটেমের অডিও এবং ভিজ্যুয়াল প্রকাশ করে। নিউজপোর্টালটি তার ই-পেপারের মাধ্যমেও সংবাদ প্রকাশ করে।

ঢাকা প্রকাশের অগ্রগতিকে সাধুবাদ জানাই। হয়ত এমন কিছু করতে পারলে ঢাকাপ্রকাশের পরিচিতি আরও বেশি হতে পারে। মতামত হলো—

*মাল্টিমিডিয়ার যে সকল প্রতিনিধি রয়েছেন তাদের সহযোগিতায় নিউজপোর্টাল কর্তৃপক্ষের পাশে থাকা।
*প্রতিটি জেলা, থানা/উপজেলা, বিশ্ববিদ্যালয়, বন্দরসহ প্রয়োজনীয় স্থানে প্রতিনিধি নিয়োগ করা।
*সত্য তথ্যের সন্ধানে প্রতিনিধিদের উদ্বুদ্ধ করা।
*পোস্টার, লিফলেট, স্টিকারের মাধ্যমে প্রচারণা বাড়ানো।
*বছরে অন্তত একটি সাংবাদিকতা বিষয়ক কর্মশালার আয়োজন করা।
*ফটো কনটেস্টের আয়োজন করা।
*প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রতি মাসে সম্পাদক/অফিস কর্তৃপক্ষের যোগাযোগ রাখা, এতে প্রতিনিধিদের মনোবল বাড়ে।
*বর্ষসেরা প্রতিনিধিদের পুরস্কৃত করা।
*বিশেষভাবে সঠিক তথ্য সংগ্রহের লক্ষে ঘটনা স্থলে উপস্থিত থেকে তথ্য সংগ্রহ করা এবং পাশাপাশি কপি সংবাদ সংগ্রহ না করার অনুরোধ।
*সম্মানীর ব্যবস্থা করা।
*ন্যূনতম এইচএসসি পাশ ব্যক্তিদের প্রতিনিধি হিসাবে নিয়োগ প্রদান করা।

লেখক:শিক্ষার্থী, সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগ, নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনলোজি খুলনা।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব