বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

আন্দোলনকে যার যার অবস্থান থেকে পরিচালনা করতে হবে: সাকি

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার দেশের মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে ১৮ কোটি মানুষকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। ফলে প্রত্যেকে ভোটাধিকারের দাবিতে যে আন্দোলন করবে, সরকার সেই জাতীয় ঐক্যের জায়গা তৈরি করে দিয়েছে। ফলে এই জাতীয় আন্দোলন সবাই যার যার সাধ্যমতো করবে এবং কিভাবে সমন্বয় গড়ে তোলা যাবে সেই সমন্বিত যুগপৎ ধারায় আলোচনা করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এই বিষয়ে আরো আলোচনা করা হবে। আলোচনার মধ্যে দিয়ে একটি রূপরেখা নিশ্চিত ভাবে সামনে আসবে।

মঙ্গলবার (৩১ মে) রাজধানীর হাতিরপুলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যায়ে বিএনপি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের সঙ্গে মতবিনিময় করার উদ্দেশ্য বিএনপির প্রতিনিধি দল আমাদের অফিসে এসেছেন। আমরা গণসংহতি আন্দোলনের পক্ষ থেকে বিএনপির সঙ্গে রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছি। বিশেষভাবে বাংলাদেশে বর্তমান সরকারের অধীনে যে ফ্যাসীবাদী কর্তৃত্ববাদী শাসন চলছে, যেভাবে তারা দেশের জনগণের জীবনে নাবিশ্বাস তুলেছে। বাংলাদেশের জনগণকে বিভক্ত করছে, একইভাবে পুরো রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে একটি বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মধ্যে ফেলছে, তাতে আমরা উভয় দল (বিএনপি-গণসংহতি আন্দোলন) গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করি। এই বাস্তবতা সম্পর্কে আমাদের পর্যবেক্ষণের অনেক মিল খুঁজে পেয়েছি। আমরা মনে করি বাংলাদেশের এই বাস্তবতার অবিলম্বে বদল হওয়া দরকার। আর এই বদল একমাত্র গণতান্ত্রিক গতিমুখে ফিরার মধ্যে দিয়েই সম্ভব হতে পারে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে বিপদের মধ্যে পড়ব।’

সাকি বলেন, ‘বর্তমান সরকার যেহেতু জনগণের ভোট ছাড়া-সম্মতি ছাড়া জবরদস্তি করে রাষ্ট্রযন্ত্রকে পুরোপুরি নিজেদের পকেটে ডুকিয়ে জনগণের ওপর স্টিমরোলার চালিয়ে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে। আন্দোলন ছাড়া এই অবস্থা বদলানোর অন্য কোনো পথ নেই। আমাদের দলের পক্ষ থেকে বক্তব্যে ও অবস্থান পরিষ্কার-আজকে আলোচনার মধ্যে দিয়েও আমরা ঐক্যমত হয়েছি যে, একটি সুষ্ঠু গ্রহণযোগ নির্বাচনই গণতন্ত্রের গতিমুখে ফেরার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। সেই নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হতে হলে জনগণ সত্যিকার অর্থে ভোট দিতে পারবেন- এমন একটা নির্বাচন করতে হলে বর্তমান সরকারের অধীনে কোনোভাবেই ওই নির্বাচন সম্ভব নয়।

বিশেষভাবে ২০১৮ সালে ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে সংলাপ করে তার উপর আস্থারাখার এবং সবাইকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে ছিলেন। সেই নির্বাচনে যেভাবে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে, রাতের অন্ধকারে নির্বাচনের আগের রাতেই সমস্ত ভোট ব্যালট বাক্স ভরে ফেলা হয়েছে। ফলে বাংলাদেশের মানুষ বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে সেটা বিশ্বাস করে না। আমরা মনে করি-বর্তমান সরকারকে অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে, এই সংসদ ভেঙে দিতে হবে এবং একটি অন্তর্বতিকালীন সরকারের অধীনে একটি নির্বাচনকালিন সরকারের অধীনে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। আজকে বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় এই বিষয়ে ঐক্যমত্য হয়েছে। ইতিমধ্যে বিরোধীরাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটি বড় ঐক্যমত্য তৈরি হয়েছে যেটা আগামী দিনের আন্দোলন ও রাজনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।’

তিনি বলেন, ‘৫০ বছরের দেশের মানুষ অভিজ্ঞায় দেখেছে- নির্বাচনের সময় যে সরকার ক্ষমতায় থাকে তারাই নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। বাংলাদেশের মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। এই বিষয়ে সমাধান করতে গেলে বিরাজমান যে সাংবিধানিক কাঠামো যেটার উপর ভর করে বর্তমান সরকার ফ্যাসীবাদ কায়েম করেছে। এই সাংবিধানিক কাঠামোর বদল দরকার। সেজন্য আমরা সংবিধান সংস্কারের জন্য সুনিদিষ্ট কতগুলো প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করেছি। এইভাবে আমরা ৭টি প্রস্তাবনা তুলে ধরেছি।’

‘আমরা মনে করি- বাংলাদেশের ভবিষ্যত রাষ্ট্রটি কিভাবে চলবে-এই সরকারের পতনের পরে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পর বাংলাদেশ কিভাবে চলবে-এই বিষয়ে সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে রাষ্ট্রের গুনগত রুপান্তর ও গণতান্ত্রিক বন্ধবস্তের মাধ্যমে নতুন স্বপ্ন তৈরি হতে পারে। কারণ বর্তমান সরকারের পতনের জন্য আন্দোলন দরকার। যদি একটি জাতীয় রূপরেখা বিরোধীগুলোর পক্ষ থেকে হাজির হয় তাহলে মানুষ নতুন করে আন্দোলিত হবে এবং আমরা একটা বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারব। সেজন্য আমরা প্রাথমিকভাবে ঐক্যমত্য হয়েছি যে-যুগপৎ ধারায় এই চলমান আন্দোলন কে যার যার অবস্থান থেকে পরিচালনা করতে হবে।

এমএইচ/

Header Ad
Header Ad

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নারী নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে সিমা বেগম (৪০) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতের স্বামী আক্তার হোসেন জানান, সন্ধ্যার দিকে তিনি তার মেয়েকে কোচিং থেকে নিয়ে ফেরার পথে ছিনতাইকারীরা তার স্ত্রীকে আক্রমণ করে। ছিনতাইকারীরা এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে তার কাছ থেকে ২ হাজার টাকা ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয়।

আক্তার হোসেন বলেন, "আমি খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাই। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান, আমার স্ত্রী আর বেঁচে নেই।"

তিনি আরও জানান, তার স্ত্রীর মাথা, হাত ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। নিহতের বাড়ি মাদারীপুর জেলার সদর থানার বড়কান্দি এলাকায়।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন,
"কেরানীগঞ্জ থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় এক নারীকে জরুরি বিভাগে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।"

এ ঘটনায় কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নিরাপত্তা জোরদার করতে নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল শুরু হয়েছে। সন্দেহ হলে করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে সদর থানা থেকে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, সেনাবাহিনী ও আনসারের সমন্বয়ে যৌথ বাহিনীর এই টহল শুরু করা হয়।

জানা যায়, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ও বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে আজ রাত ৮টা থেকে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ বাহিনীর টহল শুরু করা হয়েছে। এ সময় বিভিন্ন প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, সিএনজি, মোটরসাইকেল ও বাস থামিয়ে কাগজপত্র যাচাই ও তল্লাশি করা হচ্ছে। এছাড়া, সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান বলেন, ‘ছিনতাই, ডাকাতি ও চাঁদাবাজি রোধে আমরা সন্ধ্যা থেকে বিভিন্ন উপজেলায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করছি। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ টহল অভিযান শুরু করা হয়েছে। মানুষ যাতে আস্থা ও বিশ্বাস নিয়ে নিশ্চিন্তে চলাফেরা করতে পারে, তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়া প্রকৃত দুষ্কৃতকারী আইনের আওতায় আনা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নওগাঁ ধান ও চালের জন্য বিখ্যাত। প্রতিদিন বিভিন্ন ট্রাকে করে ধান ও চাল বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এ সময় কেউ অনিরাপদ মনে করলে, আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে তাদেরকে শতভাগ নিরাপত্তা দেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

সরকারের কারও কারও বক্তব্যে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু ব্যক্তির বক্তব্যে দেশে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে। তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অস্থিতিশীলতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানান।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কুমিল্লা টাউনহল মাঠে মহানগর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, "আমরা কোনো অস্থিতিশীলতা দেখতে চাই না। সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে পারবে। নির্বাচন বিলম্ব হলে যাদের সুবিধা হবে, তারাই ষড়যন্ত্র করছে। বিএনপি শক্তিশালী হলে তৃণমূলে আরও দৃঢ় হবে, তাই অনেকে ষড়যন্ত্র করছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে গণতন্ত্রের চর্চা থাকলে ষড়যন্ত্রকারীদের হাত থেকে দেশ ও জনগণকে রক্ষা করা সম্ভব। গণতন্ত্র যত বেশি চর্চিত হবে, ততবেশি দেশ নিরাপদ থাকবে।"

তারেক রহমান দাবি করেন, "আমরা চাই অন্তর্বর্তী সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেবে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমরা দেখছি, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন কথা বলছেন। আমরা বাংলাদেশে অস্থিরতা চাই না। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমেই এই অস্থিরতা দূর করা সম্ভব।"

বিএনপির চলমান আন্দোলনের প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, "গত ১৫-১৬ বছর ধরে বিএনপি গুম, খুন, হামলা, মামলা ও নির্যাতনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তবে বিএনপি জনগণের দল, জনগণের কথা বলে। আমরা মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলন চালিয়ে যাব।"

তিনি আরও বলেন, "মত পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক, কিন্তু সেটি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। বিভেদ সৃষ্টি করা উচিত নয়। আমরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে দেশের জন্য কাজ করতে চাই।"

সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। তিনি বলেন, "শেখ হাসিনার সরকারের আমলে বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। কিন্তু জনগণের বিজয় সুনিশ্চিত।"

বুলু নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুসের প্রসঙ্গে বলেন, "হাসিনা আপনাকে হয়রানি করেছেন, বিএনপি তার প্রতিবাদ করেছে। তারেক রহমান আপনাকে সম্মান করেন। দ্রুত নির্বাচন দিয়ে জনগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকুন।"

সম্মেলনে মহানগর বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। আগামী দুই বছরের জন্য সভাপতি হয়েছেন উদবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন রাজিউর রহমান রাজিব।

সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হাজী আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোশতাক মিয়া, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন, সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, যুগ্ম আহ্বায়ক আমিরুজ্জামান আমিরসহ অন্যান্য নেতারা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নারী নিহত
নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ
সরকারের কারও কারও বক্তব্যে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে: তারেক রহমান
বারিন্দ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ, আটক ৪
জুলাইয়ে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় আসবে পাকিস্তান
টাঙ্গাইল পৌরসভায় দুদকের অভিযান
ডিআইজি-এসপিসহ পুলিশের ৮২ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ওএসডি
অনির্দিষ্টকালের জন্য কুয়েট বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন ৭ জন অতিরিক্ত সচিব
দেশজুড়ে ডেভিল হান্টে আরও ৬৩৯ জন গ্রেপ্তার
এআই প্ল্যাটফর্ম সালামা: ২০ সেকেন্ডে মিলবে দুবাইয়ের ভিসা
অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ পণ্ড হওয়ায় যেমন দাঁড়ালো ‘বি’ গ্রুপের সমীকরণ
চুয়াডাঙ্গায় নবদম্পতিকে কুপিয়ে লুট, ৪৫ হাজার টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
রমজানে ব্যাংক লেনদেন চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত
হস্তান্তরের আগেই ফাঁটল রামগঞ্জের মডেল মসজিদে, স্থানীয়দের অসন্তোষ
৫০৪ জন নিয়োগ দেবে ডাক বিভাগ, আবেদন অনলাইনে
‘আল্লাহ জানেন, একদিন নাহিদ হয়তো দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন’
বাসে ডাকাতি ও নারীদের শ্লীলতাহানির ঘটনায় মূলহোতাসহ আরও ২ জন গ্রেফতার
ভারতে ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুঁড়িয়ে দিল যোগী সরকার
সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ