বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫ | ৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

আন্দোলনকে যার যার অবস্থান থেকে পরিচালনা করতে হবে: সাকি

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার দেশের মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে ১৮ কোটি মানুষকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। ফলে প্রত্যেকে ভোটাধিকারের দাবিতে যে আন্দোলন করবে, সরকার সেই জাতীয় ঐক্যের জায়গা তৈরি করে দিয়েছে। ফলে এই জাতীয় আন্দোলন সবাই যার যার সাধ্যমতো করবে এবং কিভাবে সমন্বয় গড়ে তোলা যাবে সেই সমন্বিত যুগপৎ ধারায় আলোচনা করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এই বিষয়ে আরো আলোচনা করা হবে। আলোচনার মধ্যে দিয়ে একটি রূপরেখা নিশ্চিত ভাবে সামনে আসবে।

মঙ্গলবার (৩১ মে) রাজধানীর হাতিরপুলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যায়ে বিএনপি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘গণসংহতি আন্দোলনের সঙ্গে মতবিনিময় করার উদ্দেশ্য বিএনপির প্রতিনিধি দল আমাদের অফিসে এসেছেন। আমরা গণসংহতি আন্দোলনের পক্ষ থেকে বিএনপির সঙ্গে রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছি। বিশেষভাবে বাংলাদেশে বর্তমান সরকারের অধীনে যে ফ্যাসীবাদী কর্তৃত্ববাদী শাসন চলছে, যেভাবে তারা দেশের জনগণের জীবনে নাবিশ্বাস তুলেছে। বাংলাদেশের জনগণকে বিভক্ত করছে, একইভাবে পুরো রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে একটি বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মধ্যে ফেলছে, তাতে আমরা উভয় দল (বিএনপি-গণসংহতি আন্দোলন) গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করি। এই বাস্তবতা সম্পর্কে আমাদের পর্যবেক্ষণের অনেক মিল খুঁজে পেয়েছি। আমরা মনে করি বাংলাদেশের এই বাস্তবতার অবিলম্বে বদল হওয়া দরকার। আর এই বদল একমাত্র গণতান্ত্রিক গতিমুখে ফিরার মধ্যে দিয়েই সম্ভব হতে পারে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে বিপদের মধ্যে পড়ব।’

সাকি বলেন, ‘বর্তমান সরকার যেহেতু জনগণের ভোট ছাড়া-সম্মতি ছাড়া জবরদস্তি করে রাষ্ট্রযন্ত্রকে পুরোপুরি নিজেদের পকেটে ডুকিয়ে জনগণের ওপর স্টিমরোলার চালিয়ে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে। আন্দোলন ছাড়া এই অবস্থা বদলানোর অন্য কোনো পথ নেই। আমাদের দলের পক্ষ থেকে বক্তব্যে ও অবস্থান পরিষ্কার-আজকে আলোচনার মধ্যে দিয়েও আমরা ঐক্যমত হয়েছি যে, একটি সুষ্ঠু গ্রহণযোগ নির্বাচনই গণতন্ত্রের গতিমুখে ফেরার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। সেই নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হতে হলে জনগণ সত্যিকার অর্থে ভোট দিতে পারবেন- এমন একটা নির্বাচন করতে হলে বর্তমান সরকারের অধীনে কোনোভাবেই ওই নির্বাচন সম্ভব নয়।

বিশেষভাবে ২০১৮ সালে ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে সংলাপ করে তার উপর আস্থারাখার এবং সবাইকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে ছিলেন। সেই নির্বাচনে যেভাবে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে, রাতের অন্ধকারে নির্বাচনের আগের রাতেই সমস্ত ভোট ব্যালট বাক্স ভরে ফেলা হয়েছে। ফলে বাংলাদেশের মানুষ বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে সেটা বিশ্বাস করে না। আমরা মনে করি-বর্তমান সরকারকে অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে, এই সংসদ ভেঙে দিতে হবে এবং একটি অন্তর্বতিকালীন সরকারের অধীনে একটি নির্বাচনকালিন সরকারের অধীনে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। আজকে বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় এই বিষয়ে ঐক্যমত্য হয়েছে। ইতিমধ্যে বিরোধীরাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটি বড় ঐক্যমত্য তৈরি হয়েছে যেটা আগামী দিনের আন্দোলন ও রাজনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।’

তিনি বলেন, ‘৫০ বছরের দেশের মানুষ অভিজ্ঞায় দেখেছে- নির্বাচনের সময় যে সরকার ক্ষমতায় থাকে তারাই নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। বাংলাদেশের মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। এই বিষয়ে সমাধান করতে গেলে বিরাজমান যে সাংবিধানিক কাঠামো যেটার উপর ভর করে বর্তমান সরকার ফ্যাসীবাদ কায়েম করেছে। এই সাংবিধানিক কাঠামোর বদল দরকার। সেজন্য আমরা সংবিধান সংস্কারের জন্য সুনিদিষ্ট কতগুলো প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করেছি। এইভাবে আমরা ৭টি প্রস্তাবনা তুলে ধরেছি।’

‘আমরা মনে করি- বাংলাদেশের ভবিষ্যত রাষ্ট্রটি কিভাবে চলবে-এই সরকারের পতনের পরে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পর বাংলাদেশ কিভাবে চলবে-এই বিষয়ে সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে রাষ্ট্রের গুনগত রুপান্তর ও গণতান্ত্রিক বন্ধবস্তের মাধ্যমে নতুন স্বপ্ন তৈরি হতে পারে। কারণ বর্তমান সরকারের পতনের জন্য আন্দোলন দরকার। যদি একটি জাতীয় রূপরেখা বিরোধীগুলোর পক্ষ থেকে হাজির হয় তাহলে মানুষ নতুন করে আন্দোলিত হবে এবং আমরা একটা বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারব। সেজন্য আমরা প্রাথমিকভাবে ঐক্যমত্য হয়েছি যে-যুগপৎ ধারায় এই চলমান আন্দোলন কে যার যার অবস্থান থেকে পরিচালনা করতে হবে।

এমএইচ/

Header Ad
Header Ad

ছয় দফা দাবিতে সারাদেশে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

ছবি: সংগৃহীত

কারিগরি শিক্ষার মান উন্নয়ন ও ছয় দফা দাবি আদায়ে এবার রেলপথ অবরোধের ডাক দিয়েছে দেশের সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর শিক্ষার্থীরা। বুধবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা মোড়ে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দেশব্যাপী রেল অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়।

কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন জুবায়ের পাটোয়ারী। তিনি বলেন, “আমরা আজ সড়ক ছেড়ে দিলাম, কিন্তু আন্দোলন থেমে যাচ্ছে না। কাল থেকে সারাদেশে রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি চলবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ছি না।”

তিনি জানান, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হলেও কোনও লিখিত আশ্বাস পাননি তারা। ফলে, দাবি আদায়ে আন্দোলনের পরবর্তী ধাপ হিসেবে রেল অবরোধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আরেক আন্দোলনকারী মাশফি রহমান বলেন, “জনদুর্ভোগ বিবেচনা করে আজকের মতো সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার করা হলো। তবে কাল থেকে শুরু হবে আরও জোরালো কর্মসূচি—রেলপথ অবরোধ।” তিনি জানান, অবরোধ কখন থেকে শুরু হবে, তা কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের ফেসবুক পেজে জানিয়ে দেওয়া হবে।

শিক্ষার্থীদের ৬ দফা মূল দাবি-

১. ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের অবৈধ পদোন্নতি বাতিল ও সংশ্লিষ্টদের চাকরিচ্যুত করা।
২. ডিপ্লোমা ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে বয়সসীমা নির্ধারণ ও ইংরেজি মাধ্যমে কারিকুলাম চালু।
৩. ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের ১০ম গ্রেডে চাকরির নিশ্চয়তা ও নিচু পদে নিয়োগ বন্ধ।
৪. কারিগরি সেক্টরে অপ্রশিক্ষিত নিয়োগ বন্ধ ও নিজস্ব জনবল নিয়োগ নিশ্চিত করা।
৫. স্বতন্ত্র ‘কারিগরি শিক্ষা মন্ত্রণালয়’ গঠন এবং সংস্কার কমিশন প্রতিষ্ঠা।
৬. উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রকৌশল কলেজে আসন সংরক্ষণ।

প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরে দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে এই ছয় দফা দাবিতে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন করছে শিক্ষার্থীরা। সড়ক অবরোধ, অবস্থান কর্মসূচির পর এবার রেল অবরোধে নামছেন তারা

Header Ad
Header Ad

তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন: আব্দুস সালাম পিন্টু

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু বলেছেন, অনেক আগেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ৩১ দফা সংস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন। সেখানে শিক্ষা থেকে শুরু করে প্রতিটি গুরত্বপূর্ণ বিষয়ই তুলে ধরা হয়েছে। তারপরও কেউ কেউ নির্বাচনের আগে সংস্কার দাবি করছে। আগামীতে তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন।

বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিকালে টাঙ্গাইল জেলা এডভোকেট বার সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির মনোনয়নের জন্য অনেকেই দৌঁড়ঝাপ শুরু করেছেন। যাদের বিরুদ্ধে বিন্দুমাত্র অভিযোগ আছে, তাদের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন দেওয়া হবে না। বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রার্থী বাছাই শুরু করেছেন। যাদের জন সমর্থন আছে, সেই সমস্ত ক্লিন ইমেজের ত্যাগী নেতাদের আগামী নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হবে।

এ সময় টাঙ্গাইল জেলা এডভোকেট বার সমিতির সভাপতি জহুর আহমেদ খানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এসএম ফাইজুর রহমান, বার সমিতির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন, বার সমিতির সাবেক সভাপতি সরকারি কৌশুলি (পিপি) শফিকুল ইসলাম রিপন, বার সমিতির সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম চাকলাদার, মাইদুল ইসলাম শিশির, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদ প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের আরশাদ খানকে স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বিসিবি

আরশাদ খান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) দলের স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার আরশাদ খান। প্রাথমিকভাবে পাঁচ মাসের জন্য চুক্তি হলেও ভবিষ্যতে চুক্তির মেয়াদ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে আরশাদ খান বাংলাদেশে এসে কাজ শুরু করেছেন। বর্তমানে এইচপি দলের প্রধান কোচ হিসেবে আছেন ডেভিড হেম্প এবং পেস বোলিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন কলি মুর। আরশাদের যুক্ত হওয়ায় পূর্ণতা পেল দলের বোলিং বিভাগ। পাশাপাশি, ফিল্ডিং কোচ নিয়োগের জন্যও কাজ করছে বোর্ড।

আরশাদ খান পাকিস্তানের হয়ে খেলেছেন ৯টি টেস্ট এবং ৫৮টি ওয়ানডে ম্যাচ। ওয়ানডেতে তার উইকেট সংখ্যা ৫৬ এবং টেস্টে ৩২। ১৯৯৮ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ গেমসে পাকিস্তান দলের অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি। খেলা ছাড়ার পর জীবিকার প্রয়োজনে ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে ট্যাক্সি চালান। এরপর ২০২০ সালে আবার ক্রিকেট জগতে ফিরে এসে শুরু করেন কোচিং ক্যারিয়ার।

সর্বশেষ তিনি পাকিস্তান নারী দলের স্পিন কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এবার বাংলাদেশের তরুণ স্পিনারদের দক্ষতা বাড়ানোর দায়িত্ব পড়েছে তার কাঁধে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ছয় দফা দাবিতে সারাদেশে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন: আব্দুস সালাম পিন্টু
পাকিস্তানের আরশাদ খানকে স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বিসিবি
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
অসত্য সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে বিরামপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
চীনা পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ২৪৫ শতাংশ করলেন ট্রাম্প
গাইবান্ধার সাবেক এমপি সারোয়ার কবিরকে কারাগারে প্রেরণ
প্রখ্যাত ইসলামী বক্তা বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা
দারিদ্র্যপীড়িত রাজিবপুরে শিক্ষার্থীদের পকেট কাটছে রাজিবপুর সরকারি কলেজ
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
গোবিন্দগঞ্জে স্কুলছাত্র সাব্বির হত্যার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ, দোষীদের শাস্তির দাবি
৬ দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
৮৬ জনকে চাকরি দেবে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
নওগাঁ শহরে বাসায় ঢুকে এক তরুণকে কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা
আরাকান আর্মির হাতে জিম্মি ৫৫ জেলেকে ফেরত আনল বিজিবি
মেহেরপুরে ছাত্রদলের দুই নেতাকে কারাগারে প্রেরণ
ঢাকায় এলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ
মৌলিক সংস্কার না হলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ বিবেচনাধীন থাকবে: নাহিদ ইসলাম
বিড়ালের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ মুহূর্তের ছবি ভাইরাল, প্রশংসায় ভাসছেন তারেক রহমান
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কঠোর বিধিনিষেধ, পরিবারের সদস্য নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ