বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

৪ দফা দাবিতে আজ মাঠে নামছে বিএনপি    

ছবিঃ সংগৃহীত

চার দফা দাবিতে জনদাবির ব্যানারে আজ থেকে কর্মসূচিতে নামছে বিএনপি। প্রথম দিনে ৯টি জেলায় সমাবেশ কর্মসূচি পালন করা হবে।

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, দ্রুত নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা ও পতিত ফ্যাসিবাদের নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দেশের ৬৪ জেলায় ১২ থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি আট দিনের সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি।

বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়– আজ প্রথমদিন বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) লালমনিরহাটে সমাবেশে বক্তব্য দেবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সিরাজগঞ্জে নজরুল ইসলাম খান, ফেনীতে সালাহউদ্দিন আহমদ, খুলনায় হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, রাজবাড়ীতে আসাদুজ্জামান রিপন, পটুয়াখালীতে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সুনামগঞ্জে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী এবং জামালপুরে থাকবেন যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী-খান সোহেল।

১৭ ফেব্রুয়ারি : যশোরে বক্তব্য দেবেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, টাঙ্গাইলে স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান, মাদারীপুরে সেলিমা রহমান, চাঁদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, ঠাকুরগাঁওয়ে ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বগুড়ায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবদুস সালাম, মৌলভীবাজারে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী এবং ভোলায় থাকবেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জহির উদ্দিন স্বপন।

১৮ ফেব্রুয়ারি : কক্সবাজারে বক্তব্য দেবেন করবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, পাবনায় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, পঞ্চগড়ে ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, কুমিল্লা দক্ষিণে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জয়নুল আবদীন ফারুক, ঝিনাইদহে উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভুঁইয়া, মানিকগঞ্জে জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, হবিগঞ্জে যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী এবং নেত্রকোণার সমাবেশে থাকবেন যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।

১৯ ফেব্রুয়ারি : নোয়াখালীতে বক্তব্য দেবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সিলেটে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, কিশোরগঞ্জে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ফজলুর রহমান, কুষ্টিয়ায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মিজানুর রহমান মিনু, শরীয়তপুরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ফরহাদ হালিম ডোনার, পিরোজপুরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মজিবুর রহমান সরোয়ার এবং রাজশাহীর সমাবেশে থাকবেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

২০ ফেব্রুয়ারি : ঢাকায় সমাবেশ করবেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, লক্ষ্মীপুরে স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বরিশাল দক্ষিণে স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ময়মনসিংহ দক্ষিণে ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, ফরিদপুরে ভাইস চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান রিপন, চুয়াডাঙ্গায় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, নওগাঁয় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মিজানুর রহমান মিনু এবং কুড়িগ্রামের সমাবেশে থাকবেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবদুস সালাম।

২২ ফেব্রুয়ারি : ঝালকাঠিতে সমাবেশ করবেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জয়নাল আবেদীন, চট্টগ্রাম দক্ষিণে ভাইস চেয়ারম্যান আহমদ আযম খান, ময়মনসিংহ উত্তরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জয়পুরহাটে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হারুন অর রশিদ, কুমিল্লা উত্তরে এ এইচ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, বান্দরবানে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আসলাম চৌধুরী, রংপুরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবুল খায়ের ভুঁইয়া এবং নরসিংদীর সমাবেশে থাকবেন যুগ্ম মহাসচিব আবদুস সালাম আজাদ।

২৪ ফেব্রুয়ারি : মুন্সীগঞ্জে সমাবেশ করবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, বরিশাল উত্তরে স্থায়ী কমিটির সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, নড়াইলে ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, নাটোরে ভাইস চেয়ারম্যান আহমদ আযম খান, গাইবান্ধায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হারুন অর রশিদ, রাঙামাটিতে যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী-খান সোহেল, মাগুরায় যুগ্ম মহাসচিব আবদুস সালাম আজাদ এবং নীলফামারীর সৈয়দপুরের সমাবেশে থাকবেন যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।

২৫ ফেব্রুয়ারি : নারায়ণগঞ্জের সমাবেশে বক্তব্য দেবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গাজীপুরে স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চট্টগ্রাম উত্তরে স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, বাগেরহাটে ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, সাতক্ষীরায় ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, দিনাজপুরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মেহেরপুরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, নীলফামারীতে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জয়নুল আবদীন ফারুক, খাগড়াছড়িতে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের সমাবেশে থাকবেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবদুস সালাম।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম ও তার পরিবারের নামে থাকা ৪২টি কোম্পানির ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৪৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব শেয়ারের বাজারমূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি ৬৭ লাখ ৯৬ হাজার ২৬০ টাকা।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন।

দুদকের আবেদনে বলা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুর, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, সাইপ্রাস ও অন্যান্য দেশে ১ বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানকালে তার ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তর, বিভাগীয় কার্যালয় ও চট্টগ্রামের সিডিএ এনেক্স ভবন (৬ষ্ঠ তলা) থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে ৪২ কোম্পানিতে ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৪৪টি শেয়ারের মালিকানার তথ্য পাওয়া যায়। এসব শেয়ারের অভিহিত মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি ৬৭ লাখ ৯৬ হাজার ২৬০ টাকা।

দুদকের অনুসন্ধানে জানা যায়, মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যরা মালিকানাধীন এসব শেয়ার হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন। যা করতে পারলে অনুসন্ধানের ধারাবাহিকতায় মামলা রুজু, আদালতে চার্জশিট দাখিল ও বিচার শেষে সাজার অংশ হিসেবে অপরাধলব্ধ আয় থেকে অর্জিত সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্তকরণসহ সব উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হবে। তাই এসব শেয়ার এবং শেয়ার থেকে উদ্ভূত সব মুনাফা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ১৪ ধারায় অবরুদ্ধ করা একান্ত প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

চাকরিচ্যুত বিডিআরদের আইন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাস দিলেন হাসনাত

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহালসহ ছয় দফা দাবিতে চলতি সপ্তাহের মধ্যেই আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাস দিয়েছেন।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টার পর আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলতে ঘটনাস্থলে আসেন তিনি। এসময় চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করেন।

চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের দাবিগুলো হচ্ছে-

১. পিলখানার ভেতরে ও বাইরে ১৮টি বিশেষ আদালত ও অধিনায়কের সামারি কোর্ট গঠন করে যেসব বিডিআর সদস্যকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে তাদের চাকরিতে পুনর্বহাল করতে হবে। একইসঙ্গে তাদের ক্ষতিপূরণ ও রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।

২. এরই মধ্যে হত্যা মামলায় খালাসপ্রাপ্ত এবং সাজা শেষ হওয়া কারাবন্দি বিডিআর সদস্যদের অনতিবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। এ ছাড়া উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিস্ফোরক মামলা বাতিল করতে হবে।

৩. গঠিত কমিশন স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করার জন্য প্রজ্ঞাপনে উল্লিখিত ব্যতীত শব্দ এবং কার্যপরিধি ২ এর (ঙ) নং ধারা বাদ দিতে হবে। একইসঙ্গে স্বাধীন তদন্ত রিপোর্ট সাপেক্ষে অন্যায়ভাবে দণ্ডিত নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের মুক্তি দিতে হবে। পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সঠিক কারণ উদঘাটন, মূল ষড়যন্ত্রকারী, হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে হবে।

৪. পিলখানায় শহীদ ৫৭ সেনা কর্মকর্তা, ১০ জন বিডিআর সদস্যসহ সর্বমোট ৭৪ জনের হত্যাকারীর বিচার নিশ্চিত করতে হবে। একইসঙ্গে কারাগারে মারা যাওয়া সব বিডিআর সদস্যের মৃত্যুর সঠিক কারণ উন্মোচন করতে হবে। অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়ে থাকলে দায়ীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।

৫. স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস ধারণকারী বিডিআর নাম ফিরিয়ে আনতে হবে।

৬. পিলখানার হত্যাকাণ্ডে সব শহীদের স্মরণে জাতীয় দিবস ঘোষণা করতে হবে। একইসঙ্গে শহীদদের পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, মোদিকে আল্টিমেটাম

ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, মোদিকে ৩৩ দিনের আল্টিমেটাম। ছবি: সংগৃহীত

ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণা করার দাবি জানিয়ে মোদি সরকারকে ৩৩ দিনের সময়সীমা বেধে দিয়েছেন দেশটির উত্তরাখণ্ডের শঙ্করাচার্য স্বামী অভিমুক্তেশ্বরানন্দ সরস্বতী। আগামী ১৭ মার্চের মধ্যে (৩৩ দিন) সরকার যদি এই ঘোষণা না দেয় তাহলে বড়সড় আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।

চরমপন্থি হিন্দু সংগঠনগুলোর দীর্ঘদিনের দাবি গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণা করার। তবে এতদিন এই দাবিকে বিশেষ আমল দেয়নি কেন্দ্রীয় সরকার। যার জেরে রীতিমতো ক্ষোভ প্রকাশ করে মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন শঙ্করাচার্য।

মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, আগামী ১৭ মার্চ পর্যন্ত কেন্দ্রকে সময় দিলাম। এর মধ্যে গোমাতাকে রাষ্ট্রমাতা হিসাবে ঘোষণা করতে হবে কেন্দ্র সরকারকে। তা যদি না করা হয় তাহলে দিল্লির রামলীলা ময়দানে সকাল ৭টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত গো প্রতিষ্ঠা নির্ণায়ক দিবস আয়োজন করা হবে। সেখান থেকেই এই দাবিতে আমরা আন্দোলনে নামব। পরবর্তী রণকৌশল এখান থেকেই ঠিক করা হবে।”

দীর্ঘ দিন ধরেই এই দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন শঙ্করাচার্য অভিমুক্তেশ্বরানন্দ সরস্বতী। ২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর গোপাল মণির নামক ধর্মীয় সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজন করা হয়েছিল ‘গো-ক্রান্তি মঞ্চ’। সেখানে চার শঙ্করাচার্য পীঠের সমর্থনে শুরু হয় এই আন্দোলন। ইতিমধ্যেই এই ইস্যুতে তিনটি গো সংসদ আয়োজিত হয়েছে।

২০২৪ সালে গোবর্ধন থেকে দিল্লি পর্যন্ত এই ইস্যুতে পদযাত্রাও করেন একাধিক হিন্দু সংগঠনের সদস্যরা। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে কোনো উচ্চবাচ্য করা হয়নি। অবশেষে এই ইস্যুতে কেন্দ্রকে চরম সময়সীমা দিয়ে দিলেন উত্তরাখণ্ডের শঙ্করাচার্য স্বামী অভিমুক্তেশ্বরানন্দ সরস্বতী।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এস আলম পরিবারের ৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
চাকরিচ্যুত বিডিআরদের আইন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাস দিলেন হাসনাত
ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, মোদিকে আল্টিমেটাম
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে যাচ্ছি: শান্ত
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ‘স্থিতিশীল’
লিবিয়া উপকূলে নৌকা ডুবে ১৬ পাকিস্তানির মৃত্যু
আয়নাঘর পরিদর্শন শেষে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা চায় ইসি
শেখ হাসিনা ও আ.লীগের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ মিলেছে: জাতিসংঘ
গণ-অভ্যুত্থানে নিহত হয়েছেন ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তা: জাতিসংঘ
আদমদীঘিতে ৯৮ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
বিশ্বনেতাদের সামনে মোদিকে পাত্তা দিলেন না ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট!
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেন মেহেদী হাসান মিরাজ
আমি বিপ্লব করে হাসিনাকে লড়াইছি, ৭ দিনের মধ্যে বিপ্লবী সরকারের ডাক দিমু: কাফি
ভালোবাসা দিবসে ‘তামাশা’ নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট, ব্যাখ্যা দিলেন উপদেষ্টা ফরিদা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৩৭ অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
বন্দিদের মুক্তি না দিলে গাজায় আবারও যুদ্ধ শুরুর হুমকি নেতানিয়াহুর
দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমকে সঙ্গে নিয়ে আয়নাঘর পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা
যমুনা সেতুতে আর ট্রেন নয়, আজ থেকে চলবে যমুনা রেল সেতুতে    
৪ দফা দাবিতে আজ মাঠে নামছে বিএনপি