সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে প্রধানমন্ত্রী প্রশ্নবিদ্ধ হবেন: তৈমূর

ছবি: সংগৃহীত

তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার জানান, সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। শেষ পর্যন্ত নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে প্রধানমন্ত্রী প্রশ্নবিদ্ধ হবেন। সেক্ষেত্রে এই নির্বাচন আন্তর্জাতিকভাবেও গ্রহণযোগ্যতা পাবে না।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশের একটি গণমাধমে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি ।

আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতা নিয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রায় সবাই সরকারি দলে গেছেন। আমরা সরকারের সঙ্গে কোনো সমঝোতা করিনি। নৌকার বিরুদ্ধে দলীয় ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীকে নির্বাচন করছি। জনগণ যদি মনে করে, গণতন্ত্রকে রক্ষা ও শক্তিশালী করার জন্য ‘শক্তিশালী বিরোধী দল’ প্রয়োজন, তাহলে আমাদের ভোট দেবেন। সেক্ষেত্রে আমরা ‘প্রধান বিরোধী দল হব।’

নির্বাচনী বর্তমান পরিবেশ নিয়ে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো সংশয় দেখছি না। আমরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলাম। প্রধানমন্ত্রী সেখানে কমিটমেন্ট করেছেন, নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে। আমাদের দাবি, ভোটারের নিরাপত্তা, কেন্দ্রের নিরাপত্তা, প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।দেখা যায়, দেশের প্রায় প্রতিটি এলাকায় এমপিদের নিজস্ব একটি বাহিনী থাকে। এরা বিভিন্ন লোকজনকে হুমকি-ধমকি দেয়। এগুলো অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য অন্তরায়।
আমাদের প্রত্যাশা, প্রধানমন্ত্রী সুষ্ঠু নির্বাচনের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, রাষ্ট্রীয় প্রশাসনযন্ত্র যেন সেটা বাস্তবায়ন করেন। আশা করি, সার্বিক পরিস্থিতির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী সতর্ক আছেন।’

বর্তমান সরকারের অধীনে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন প্রসঙ্গে তৈমুর বলেন, ‘‘২০১৪ সালে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয়নি। কিন্তু তাতে নির্বাচন ও সরকার গঠন ঠেকানো যায়নি। বিদেশিরাও বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেনি, সম্পর্ক অটুট রেখেছে। ২০১৮ সালে যাবে না যাবে না বলে শেষ মুহূর্তে নির্বাচনে গেল। কেন গেল, সেটা তারাই ভালো বলতে পারবেন। প্রতি আসনে ৪-৫ জন করে মনোনয়ন দিলেন। নির্বাচনে মাত্র ছয়টি আসন পেলেন। নির্বাচনের দিন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বললেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হচ্ছে। এরপর বললেন, যারা সংসদে যাবে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একজন গেলেন, তাকে বহিষ্কার করা হলো। এরপর মির্জা ফখরুল ইসলাম ছাড়া সবাই গিয়ে হাজির হলেন।

তিনি বলেন, বিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচন করবে না, জাতীয় নির্বাচন করবে না। তাহলে আমরা সবখানে কি আওয়ামী লীগকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিয়ে দেব? আওয়ামী লীগকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দেওয়ার লোক তৈমূর আলম খন্দকার নন, তৃণমূল বিএনপি নয়। নির্বাচন একতরফা করতে করতে সারা দেশে এমপিদের নেতৃত্বে একটি নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে উঠেছে, মানুষ এগুলোর অবসান চায়। তবে প্রধানমন্ত্রী সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তার এই প্রতিশ্রুতির জন্য আমরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি। এখন যদি সুষ্ঠু নির্বাচন না হয়, তাহলে প্রশ্নবিদ্ধ হবেন প্রধানমন্ত্রী। আমরা রাজপথে আছি, রাজপথে থাকব।’’

দ্বাদশ জাতীয় সংসদে প্রধান বিরোধী দল হতে চাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য আমরা তৃণমূল বিএনপি থেকে ২৮০ জন প্রার্থীকে মনোনয়ন দিয়েছিলাম। কিন্তু নানা জটিলতার কারণে ১৫১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিতে পেরেছেন। এদের মধ্য থেকে এখন পর্যন্ত ১৪০ জনের মতো প্রার্থী দলীয় ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীকে ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চারজন সাবেক সংসদ সদস্য রয়েছেন। সব মিলিয়ে তৃণমূল বিএনপি থেকে বিজয়ী হওয়ার মতো অনেক প্রার্থী রয়েছেন। আমাদের প্রত্যাশা, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট হলে তৃণমূল বিএনপির উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রার্থী বিজয়ী হবেন ।’’

তিনি আরও বলেন, ‘‘জাতীয় পার্টি তো এখন বলতে পারবে না যে, তারা বিরোধী দল। তারা নৌকায় উঠেছেন। ১৪ দলের নেতারাও নৌকা নিয়েছেন। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রায় সবাই সরকারি দলে গেছেন। আমরা জাতীয় পার্টি কিংবা ১৪ দলের মতো সরকারের সাথে আঁতাত-সমঝোতা করিনি। আমরা নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচন করছি। আমরা আগেই বলেছি, তৃণমূল বিএনপি দ্বাদশ জাতীয় সংসদে প্রধান বিরোধী দল হতে চায়। এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এখন আমাদের মধ্যে সাহসও বেড়েছে, আত্মবিশ্বাসও বেড়েছে। জনগণ যদি মনে করে, গণতন্ত্রকে রক্ষা ও শক্তিশালী করার জন্য জাতির স্বার্থে শক্তিশালী বিরোধী দল প্রয়োজন, জনগণ আমাদের ভোট দেবে। সেক্ষেত্রে আমরা ‘প্রধান বিরোধী দল’ হবো।’’

বিএনপির আলোচিত নেতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার তৃণমূল বিএনপি এ বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পায়। এর তিন দিন পরই সাবেক মন্ত্রী নাজমুল হুদা মারা যান। এরপর দল পরিচালনার দায়িত্ব নেন তার মেয়ে অন্তরা সেলিমা হুদা। গত ১৯ সেপ্টেম্বর তৃণমূল বিএনপির প্রথম সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে যোগ দিয়েই মহাসচিব নির্বাচিত হন বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা তৈমূর আলম খন্দকার । এর আগে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় গত বছরের জানুয়ারিতে তৈমূর আলম খন্দকারকে বহিষ্কার করেছিল বিএনপি।

Header Ad
Header Ad

স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো

ছবি: সংগৃহীত

স্বর্ণের বাজারে হাওয়া যেনো হাওয়া বদল হচ্ছে, আজ এই বাড়ছে তো কাল কমছে? এবার দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম। ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন (বাজুস)। আগামীকাল মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৮ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬০৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৮ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৮৮ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৯৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৫ হাজার ৩০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৪ হাজার ৪৭৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল গত ১৯ ডিসেম্বর থেকে।

Header Ad
Header Ad

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

মৌলভীবাজারের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় বাতিল হয়েছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) পরিকল্পনা কমিশন চত্বরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধান উপদেষ্টা ও একনেকের চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেকের সভায় এ প্রকল্পটি বাতিল করা হয়েছে।

সভাশেষে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, সভায় ৬টি প্রকল্প সম্পর্কে একনেকের সদস্যদের অবহিত করা হয়। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, মৌলভীবাজার (১ম পর্যায়) প্রকল্পটি বাতিলের জন্য একনেক সভায় উপস্থাপন করা হয়েছিল এবং প্রকল্পটি বাতিল করার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। জীববৈচিত্র্যের ক্ষতির কথা চিন্তা করে প্রকল্পটি বাতিল করা হয়েছে।

এমন একটি প্রকল্প কীভাবে নেয়া হলো তা আশ্চর্যের ব্যাপার উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে বন্যপ্রাণীদের চলাচল এবং জীবনযাপনে বিরূপ প্রভাব পড়ত। এই প্রকল্পের জন্য নির্ধারিত জায়গাটি পশু-পাখির জন্য সংরক্ষিত।

উল্লেখ্য, একনেক সভায় প্রাকৃতিক গ্যাসের অনুসন্ধান, উত্তোলন ও প্রক্রিয়াজাতকরণের তিন প্রকল্পসহ ১ হাজার ৯৭৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০ টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ১ হাজার ৬৪২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে ৩৩১ কোটি ৩২ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করতে চাই। দেশের জন্য প্রয়োজনে আরেকটা লড়াই হবে। ভোটের অধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো আবারও ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামতে হবে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) ঠাকুরগাঁওয়ের শিবগঞ্জ ডিগ্রী কলেজ মাঠে এক জনসভায় এ কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৫ বছর ধরে বিএনপির ওপর মামলা-হামলা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে। বিএনপির ত্যাগ-নির্যাতন এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। বিএনপি লড়াই করছে বলেই ছাত্ররা ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটাতে পেরেছে।

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা এখন ভারতে বসে ষড়যন্ত্র করছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে উগ্রবাদীদের বিদ্রোহ বলে অপপ্রচার করছে। কিন্তু তা ছিল জনগণের বিদ্রোহ। এ সময় দায়িত্বশীল ব্যাক্তিদের উত্তেজনাপূর্ণ ও বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত থাকারও আহ্বান জানান তিনি।

সিন্ডিকেট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কৃষক ও ভোক্তার মাঝখানে একটি মধ্যস্বত্বভোগী গোষ্ঠী রয়েছে। যারা কারসাজি করে মুনাফা লুফে নেয়। কৃষকদের যাতে তাদের উৎপাদিত পণ্যের সঠিক দাম পায় তা নিশ্চিত করতে চাই। এ সময় গার্মেন্টস খাতের শ্রমিকদের ন্যুনতম মজুরি বাড়াতে চান বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিশ্বের কোথাও বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নেই। পূজার সময় মুসলমান ছেলেরা তা দেখতে যায়। আবার ঈদের সময় সেমাই খেতে হিন্দু প্রতিবেশীরা আসে। এ সময় ভারতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দেখা যায় না বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা।

বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, ২০১৬ সালে খালেদা জিয়া ভিশন-২০৩০ নামে সংস্কারের রূপরেখা দিয়েছিল। সেখানে তিনি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ, জুডিশিয়াল কমিশন গঠনের কথা বলেছিলেন। পরবর্তীতে ২০২২ সালে তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল
ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল
শিল্পকলার সাবেক ডিজি লাকীসহ ২৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মিউজিক ফেস্ট মঞ্চে বিপিএল উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা  
দর্শনা সীমান্তে ভারতে পাচারকালে দুই নারী উদ্ধার; পাচারকারী আটক
১৫ বছরে বিএনপি আন্দোলনে ছিল বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছে: ফখরুল
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতিতে লেখা জয় বাংলা মুছে দিলো ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল
বাংলাদেশের কাছে ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: মুখ্যমন্ত্রী
হাসিনা বাংলাদেশে আসবে কেবল ফাঁসিতে ঝোলার জন্য: নাহিদ
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে ৫ মরদেহ উদ্ধার: চিকিৎসাধীন আরও ২ জনের মৃত্যু  
সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি এস আলমের
রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
বাংলাদেশে রফতানি বন্ধ: ময়ূখ রঞ্জনের বাড়ি ঘেরাও করলেন পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা
সাদা পোশাকে সেঞ্চুরিতে জ্যোতির ইতিহাস
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেল ও সিএনজি দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ীসহ ৩ জন নিহত
শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে দিল্লিকে কূটনৈতিক চিঠি
বছরখানেক সময় পেলে সংস্কার কাজগুলো করে যাব: আসিফ নজরুল
পপ তারকা ম্যাডোনার সঙ্গে পোপ ফ্রান্সিসের ডিপফেক ছবি ভাইরাল