শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘নির্বাচন সুষ্ঠু নাহলে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামব’- তৈমুর

ছবি: সংগৃহীত

‌‌‌‌'আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে গিয়ে তৃতীয় শক্তি হিসেবে জনগণের কাছে পৌঁছাতে চায় তৃণমূল বিএনপি। আমরা নির্বাচন বয়কট করব না। শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে লড়ে যাব। যে কোনো পরিস্থিতিতে মাঠে থাকব। মাঠে থাকার লোকই আমি। এখন যদি দেখি যে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি, তাহলে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামব ।'

সম্প্রতি একটি গনমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার ।

তৈমুরের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়, জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করছেন কি না, করলে কাদের সঙ্গে। উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কোনো দলের জোট হয়নি। তবে, ধর্মভিত্তিক কয়েকটি দলের সমন্বয়ে গঠিত প্রগতিশীল ইসলামী জোট আমাদের দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছে। তাদের সঙ্গে সমঝোতা করে বেশকিছু আসনে আমরা প্রার্থী দিইনি।’

নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে অভিযোগ করেছেন। শেষ পর্যন্ত আপনারা নির্বাচনে থাকবেন কি না— জানতে চাইলে বিএনপির সাবেক এ নেতা বলেন, ‘আমরা নির্বাচন বয়কট করব না। শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে লড়ে যাব। যে কোনো পরিস্থিতিতে মাঠে থাকব। মাঠে থাকার লোকই আমি। এখন যদি দেখি যে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি, তাহলে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামব।’

বিএনপি থেকে কতজন আপনাদের দলে যোগ দিয়েছেন— উত্তরে তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, ‘কে কোন দল থেকে এসেছে, সেই খবর আমরা রাখি না। শুধু বিএনপির নয়, বিভিন্ন জায়গা থেকে আমাদের দলে লোক আসছেন। ফলে কারোই আতঙ্ক হওয়ার কিছু নেই। আমাদের দলের আদর্শ মানলে যে কেউ যুক্ত হতে পারেন। আমরা কাউকে জিজ্ঞাসা করি না যে আপনি হিন্দু নাকি মুসলিম, আওয়ামী লীগ নাকি বিএনপির।’

তৈমুর আলম খন্দকার। ছবি: সংগৃহীত

অভিযোগ আছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে আপনার বনিবনা না হওয়ায় তৃণমূল বিএনপিতে এসেছেন। এ প্রসঙ্গে কী বলবেন— জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তারেক রহমানের সঙ্গে আমার বনিবনা হয়েছে কি হয়নি, তা আপনার ভালো জানেন। এটা নিয়ে আমি কিছু বলতে চাই না।’

সাধারণ জনগণের জানার ইচ্ছা, আপনাদের নির্বাচনি ইশতেহার কোনো চমক থাকছে কি না। উত্তরে তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, ‘আমাদের নির্বাচনি ইশতেহার তৈরি হচ্ছে। এর মধ্যে কিছু জিনিস থাকবে, ডিসেন্ট্রালাইজড। এখন ইউনিয়ন পরিষদের মনোনয়নপত্রের জন্য ঢাকায় এসে বসে থাকতে হয়। ঢাকা থেকে নমিনেশন না দিলে নির্বাচন করা যায় না। আমরা এ সিস্টেম ভেঙে দিতে চাই। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা আমরা উন্মুক্ত করে দেব। সেখানে দলীয় প্রতীক থাকবে না। যারা দল করে না কিন্তু সমাজের ভালো মানুষ, তাদের সুযোগ দিতে হবে স্থানীয় নির্বাচনে। এ ধরনের কিছু পদক্ষেপ আমরা নেব।’

প্রার্থী হওয়া নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আপনার কথা হয়েছে— এমন একটি ভিডিওচিত্র সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। তাহলে কি সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে নির্বাচন করছেন— জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি একটা দলের প্রতিনিধিত্ব করি। বিভিন্ন বিষয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হতেই পারে। তাই বলে সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে নির্বাচন করছি, এটা বলা যাবে না। আমি নারায়ণগঞ্জ-১ আসন থেকে নির্বাচন করব। সেখানকার আওয়ামী লীগের লোকজনও এমপির পরিবার দ্বারা নির্যাতিত। তারাও চান আমি এ আসন থেকে নির্বাচন করি।’

নির্বাচনের পরে তৃণমূল বিএনপি কি বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকবে, নাকি সরকারের সঙ্গী হবে— এমন প্রশ্নের জবাবে ‘কিংস পার্টি’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, ‘এটা কেমন প্রশ্ন করলেন। সরকারের সঙ্গে থাকলে তো তাদের সঙ্গে থেকে নির্বাচন করতাম। আমরা তো সরকারের বিরুদ্ধে নির্বাচন করছি। জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচনের পর কোথায় থাকব। তবে, সরকারের সঙ্গে হাত মেলাব না।’

কেন জনগণ তৃণমূল বিএনপিকে ভোট দেবে— উত্তরে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতি দুটি দলের কাছে ম্যানিপুলেট হয়ে আছে। মানুষ মনে করে, এ দেশে রাজনীতি করতে হলে দুটি দলের হাত ধরতে হবে। কিন্তু মানুষ এখন একটা তৃতীয় শক্তির উত্থান চায়। যাদের ক্লিন ইমেজ থাকবে। আশা করি, আমরা সেই তৃতীয় শক্তি হিসেবে জনগণের কাছে পৌঁছাতে পারব।’

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার। ২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র থেকে মেয়র পদে নির্বাচন করেন তিনি। কিন্তু আওয়ামী লীগ দলীয় মেয়র পদপ্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভীর কাছে পরাজিত হন।

তৈমুর আলম খন্দকার বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ছিলেন। দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তাকে বহিষ্কার করা হয়। বর্তমানে তিনি ‘কিংস পার্টি’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব।

Header Ad
Header Ad

সাকিবের বিচার এই দেশের মাটিতেই হবে: আমিনুল হক

সাকিব আল হাসান (বামে) এবং আমিনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

ক্রিকেটার থেকে সংসদ সদস্য—সাকিব আল হাসানের রাজনৈতিক যাত্রা নিয়ে বিতর্ক যেন থামছেই না। আর এবার সেই বিতর্কে নতুন আগুন ঢেলেছেন জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক ও বিএনপির ক্রীড়া-বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল হক।

সম্প্রতি এক রাজনৈতিক সভায় দেওয়া বক্তব্যে আমিনুল বলেন, “সাকিব গত ১৭ বছরের স্বৈরাচার সরকারের একজন এমপি হিসেবে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। নিজের স্বার্থে অবৈধ সংসদে যোগ দিয়েছেন। এটা খেলোয়াড়সুলভ মানসিকতা নয়।”

গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর দেশে ফেরেননি সাকিব। এরপর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পরিবারের সঙ্গেই থাকছেন তিনি। সাকিবকে দেশে আসতে দেওয়া হবে কি না এমন প্রশ্নে আমিনুল আরও বলেন, 'এ ধরনের একজন খেলোয়াড়কে দেশে আসতে দেওয়া হবে কি না, সেটা রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত। তবে আমার প্রশ্ন হচ্ছে—স্বৈরাচার সরকারের সঙ্গে থাকা ব্যক্তিদের অবশ্যই বাংলাদেশের মাটিতে বিচার হবে, ইনশাআল্লাহ।'

সাকিব আল হাসান ২০২৪ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে মাগুরা-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তবে সেই নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন থাকায়, অনেকের কাছেই এই পদক্ষেপ বিতর্কিত। আমিনুলের মতে, একজন আন্তর্জাতিক ক্রীড়াবিদের উচিত ছিল নিরপেক্ষতা রক্ষা করা। কিন্তু সাকিবের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ, বিশেষ করে একটি বিতর্কিত সরকারের পক্ষ নেওয়া, তার অবস্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

তবে আমিনুলের এমন বক্তব্যের বিষয়ে সাকিবের আল হাসানের ঘনিষ্ঠ মহল থেকে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। তবে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের অনেকেই সামাজিক মাধ্যমে এই বক্তব্যের নিন্দা জানিয়েছেন এবং একজন জাতীয় গৌরবের খেলোয়াড়কে এভাবে হেয় করার চেষ্টা রাজনৈতিক শিষ্টাচারের বাইরে বলে অভিহিত করেছেন।

কেউ কেউ আমিনুল হকের বক্তব্যকে ‘হীন রাজনৈতিক কৌশল’ বলে আখ্যা দিয়েছেন, আবার কেউ কেউ সাকিবের রাজনৈতিক ভূমিকা নিয়ে খোলামেলা বিতর্কের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেছেন। এই বক্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক উত্তেজনা আরও বাড়বে কি না, তা সময়ই বলে দেবে। তবে ক্রীড়া ও রাজনীতির দ্বৈত ভূমিকা নিয়ে বাংলাদেশে বিতর্ক আরও যে গভীর হচ্ছে, সেটা আর না বললেও চলে।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি

ফাইল ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সারাদেশে দায়ের হওয়া একের পর এক মামলায় এজাহারভুক্ত আসামিদের গ্রেফতার নিয়ে বিতর্ক ও অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। এখন থেকে এসব মামলায় কাউকে গ্রেফতারের আগে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে, এবং গ্রেফতারের জন্য উপযুক্ত ও পর্যাপ্ত প্রমাণ পেশ করাও হবে বাধ্যতামূলক।

গত বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার ফারুক হোসেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।

অফিস আদেশে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রুজু করা মামলাগুলোর অধিকাংশেই এজাহারভুক্ত আসামির সংখ্যা অত্যাধিক। এসব মামলায় আসামি গ্রেফতারের আগে তদন্তে প্রাপ্ত প্রমাণ যেমন—ভিকটিম, বাদী, প্রত্যক্ষদর্শী, ভিডিও, অডিও, স্থিরচিত্র, মোবাইল কললিস্ট (সিডিআর) ইত্যাদি সংগ্রহ করে, তা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে উপস্থাপন করতে হবে। অনুমোদন ছাড়া কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না।

শনিবার (১২ এপ্রিল) গণমাধ্যমে এই বিষয়ে জানতে চাইলে যুগ্ম কমিশনার ফারুক হোসেন বলেন, “কোনো নিরাপরাধ ব্যক্তি যেন হয়রানির শিকার না হন এবং প্রকৃত অপরাধীরা যেন ছাড়া না পান—সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।”

শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর শুরু হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে দেশের বিভিন্ন জেলায় ব্যাপক হারে মামলা দায়ের করা হয়। অনেক ক্ষেত্রেই একেকটি মামলায় হাজারের বেশি লোককে আসামি করা হয়েছে, যাদের অনেকের বিরুদ্ধে কোনো সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি—এমন তথ্য উঠে এসেছে প্রাথমিক অনুসন্ধানে।

এই ধরনের মামলায় শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নয়, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, এমনকি ব্যক্তি বিরোধ বা প্রতিপক্ষতার জেরে নাম জুড়ে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। আসামি করার বিনিময়ে আর্থিক লেনদেন বা “মামলা বাণিজ্য”-এর কথাও উঠে এসেছে বিভিন্ন মহলের বক্তব্যে।

এর আগেও, পুলিশ সদরদপ্তর থেকে গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর একটি সার্কুলারে বলা হয়েছিল, সঠিক তথ্য-প্রমাণ ছাড়া কোনো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকেও গ্রেফতার করা যাবে না। এমনকি প্রাথমিক তদন্তে কোনো ব্যক্তির সম্পৃক্ততা না থাকলে, তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কথাও বলা হয়।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকেও বারবার জানানো হয়েছে—“মামলা হলেই গ্রেফতার করতে হবে—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।”

Header Ad
Header Ad

‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের রক্তমাখা ভূমির প্রতি সংহতি জানাতে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমেছে ইতিহাসের আরেকটি দৃশ্য। ‘মার্চ ফর গাজা’ নামে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে হাজারো মানুষের ঢল যেন শুধু একখণ্ড প্রতিবাদ নয়—এ এক ঐক্যের বয়ে চলা নদী।

এই কর্মসূচিকে নিছক একটি পদযাত্রা হিসেবে দেখছেন না বিশিষ্ট ইসলামিক বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারি।

শনিবার (১২ এপ্রিল) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি লেখেন, “আজকের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিছক কোনো পদযাত্রা নয়। এটি আমাদের এই অঞ্চলের মুসলিমদের ঐক্যের এক নতুন সেতু বন্ধন রচনা করবে ইনশাআল্লাহ।”

এর আগে, ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে যোগ দিতে রওনা হয়েছেন আলোচিত ইসলামিক বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারি ও ইসলামিক স্কলার শায়খ আহমাদুল্লাহ। কর্মসূচিতে যোগ দিতে সবার প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন তারা।

এদিন সকালে নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া স্ট্যাটাসে তারা এই আহ্বান জানান।

ড. মিজানুর রহমান আজহারি লেখেন, ‘মজলুম গাজাবাসীর প্রতি সংহতি জানাতে, এই মুহূর্তে আছি ‘মার্চ ফর গাজা’র পথে। মানবতার এ মিছিলে আপনিও আসুন প্রিয়জনদের সাথে নিয়ে।’

শায়খ আহমাদুল্লাহ লেখেন, ‘মজলুম গাজাবাসীর প্রতি সংহতি জানাতে এই মুহূর্তে আছি ‘মার্চ ফর গাজা’র পথে। মানবতার এ মিছিলে আপনিও আসুন সন্তানকে সাথে নিয়ে।’

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি দিয়েছে ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম। কর্মসূচির মূল অনুষ্ঠান বিকালে হলেও সকাল থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রতিটি গেটেই মানুষের ঢল নেমেছে। সকাল থেকেই ছোট-বড় মিছিল নিয়ে আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ। মিছিলে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকের হাতে রয়েছে লাল সবুজ পতাকা ও ফিলিস্তিনের পতাকা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাকিবের বিচার এই দেশের মাটিতেই হবে: আমিনুল হক
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি
‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
আল-আকসার ইমামকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিলো ইসরায়েল
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী
১০ জনের পরিবারের সবাইকে হত্যা করল ইসরায়েল
পিএসএল না খেলেই দেশে ফিরছেন লিটন
পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে জমেছে ৮০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা
ভারী বর্ষণ-বজ্রপাতে ভারত ও নেপালে প্রায় ১০০ জনের প্রাণহানি
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, গণনা চলছে
অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
মার্চ ফর গাজা: প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, আসছে মানুষ-জনসমুদ্রের অপেক্ষা
চারুকলায় আগুন, নববর্ষের দুদিন আগে পুড়ে গেল ‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’
কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী