সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘নির্বাচন সুষ্ঠু নাহলে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামব’- তৈমুর

ছবি: সংগৃহীত

‌‌‌‌'আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে গিয়ে তৃতীয় শক্তি হিসেবে জনগণের কাছে পৌঁছাতে চায় তৃণমূল বিএনপি। আমরা নির্বাচন বয়কট করব না। শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে লড়ে যাব। যে কোনো পরিস্থিতিতে মাঠে থাকব। মাঠে থাকার লোকই আমি। এখন যদি দেখি যে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি, তাহলে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামব ।'

সম্প্রতি একটি গনমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার ।

তৈমুরের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়, জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করছেন কি না, করলে কাদের সঙ্গে। উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কোনো দলের জোট হয়নি। তবে, ধর্মভিত্তিক কয়েকটি দলের সমন্বয়ে গঠিত প্রগতিশীল ইসলামী জোট আমাদের দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছে। তাদের সঙ্গে সমঝোতা করে বেশকিছু আসনে আমরা প্রার্থী দিইনি।’

নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে অভিযোগ করেছেন। শেষ পর্যন্ত আপনারা নির্বাচনে থাকবেন কি না— জানতে চাইলে বিএনপির সাবেক এ নেতা বলেন, ‘আমরা নির্বাচন বয়কট করব না। শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে লড়ে যাব। যে কোনো পরিস্থিতিতে মাঠে থাকব। মাঠে থাকার লোকই আমি। এখন যদি দেখি যে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি, তাহলে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামব।’

বিএনপি থেকে কতজন আপনাদের দলে যোগ দিয়েছেন— উত্তরে তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, ‘কে কোন দল থেকে এসেছে, সেই খবর আমরা রাখি না। শুধু বিএনপির নয়, বিভিন্ন জায়গা থেকে আমাদের দলে লোক আসছেন। ফলে কারোই আতঙ্ক হওয়ার কিছু নেই। আমাদের দলের আদর্শ মানলে যে কেউ যুক্ত হতে পারেন। আমরা কাউকে জিজ্ঞাসা করি না যে আপনি হিন্দু নাকি মুসলিম, আওয়ামী লীগ নাকি বিএনপির।’

তৈমুর আলম খন্দকার। ছবি: সংগৃহীত

অভিযোগ আছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে আপনার বনিবনা না হওয়ায় তৃণমূল বিএনপিতে এসেছেন। এ প্রসঙ্গে কী বলবেন— জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তারেক রহমানের সঙ্গে আমার বনিবনা হয়েছে কি হয়নি, তা আপনার ভালো জানেন। এটা নিয়ে আমি কিছু বলতে চাই না।’

সাধারণ জনগণের জানার ইচ্ছা, আপনাদের নির্বাচনি ইশতেহার কোনো চমক থাকছে কি না। উত্তরে তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, ‘আমাদের নির্বাচনি ইশতেহার তৈরি হচ্ছে। এর মধ্যে কিছু জিনিস থাকবে, ডিসেন্ট্রালাইজড। এখন ইউনিয়ন পরিষদের মনোনয়নপত্রের জন্য ঢাকায় এসে বসে থাকতে হয়। ঢাকা থেকে নমিনেশন না দিলে নির্বাচন করা যায় না। আমরা এ সিস্টেম ভেঙে দিতে চাই। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা আমরা উন্মুক্ত করে দেব। সেখানে দলীয় প্রতীক থাকবে না। যারা দল করে না কিন্তু সমাজের ভালো মানুষ, তাদের সুযোগ দিতে হবে স্থানীয় নির্বাচনে। এ ধরনের কিছু পদক্ষেপ আমরা নেব।’

প্রার্থী হওয়া নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আপনার কথা হয়েছে— এমন একটি ভিডিওচিত্র সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। তাহলে কি সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে নির্বাচন করছেন— জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি একটা দলের প্রতিনিধিত্ব করি। বিভিন্ন বিষয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হতেই পারে। তাই বলে সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে নির্বাচন করছি, এটা বলা যাবে না। আমি নারায়ণগঞ্জ-১ আসন থেকে নির্বাচন করব। সেখানকার আওয়ামী লীগের লোকজনও এমপির পরিবার দ্বারা নির্যাতিত। তারাও চান আমি এ আসন থেকে নির্বাচন করি।’

নির্বাচনের পরে তৃণমূল বিএনপি কি বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকবে, নাকি সরকারের সঙ্গী হবে— এমন প্রশ্নের জবাবে ‘কিংস পার্টি’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, ‘এটা কেমন প্রশ্ন করলেন। সরকারের সঙ্গে থাকলে তো তাদের সঙ্গে থেকে নির্বাচন করতাম। আমরা তো সরকারের বিরুদ্ধে নির্বাচন করছি। জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচনের পর কোথায় থাকব। তবে, সরকারের সঙ্গে হাত মেলাব না।’

কেন জনগণ তৃণমূল বিএনপিকে ভোট দেবে— উত্তরে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতি দুটি দলের কাছে ম্যানিপুলেট হয়ে আছে। মানুষ মনে করে, এ দেশে রাজনীতি করতে হলে দুটি দলের হাত ধরতে হবে। কিন্তু মানুষ এখন একটা তৃতীয় শক্তির উত্থান চায়। যাদের ক্লিন ইমেজ থাকবে। আশা করি, আমরা সেই তৃতীয় শক্তি হিসেবে জনগণের কাছে পৌঁছাতে পারব।’

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার। ২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র থেকে মেয়র পদে নির্বাচন করেন তিনি। কিন্তু আওয়ামী লীগ দলীয় মেয়র পদপ্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভীর কাছে পরাজিত হন।

তৈমুর আলম খন্দকার বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ছিলেন। দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তাকে বহিষ্কার করা হয়। বর্তমানে তিনি ‘কিংস পার্টি’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব।

Header Ad
Header Ad

স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো

ছবি: সংগৃহীত

স্বর্ণের বাজারে হাওয়া যেনো হাওয়া বদল হচ্ছে, আজ এই বাড়ছে তো কাল কমছে? এবার দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম। ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন (বাজুস)। আগামীকাল মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৮ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬০৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৮ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৮৮ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৯৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৫ হাজার ৩০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৪ হাজার ৪৭৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল গত ১৯ ডিসেম্বর থেকে।

Header Ad
Header Ad

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

মৌলভীবাজারের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় বাতিল হয়েছে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) পরিকল্পনা কমিশন চত্বরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধান উপদেষ্টা ও একনেকের চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেকের সভায় এ প্রকল্পটি বাতিল করা হয়েছে।

সভাশেষে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, সভায় ৬টি প্রকল্প সম্পর্কে একনেকের সদস্যদের অবহিত করা হয়। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, মৌলভীবাজার (১ম পর্যায়) প্রকল্পটি বাতিলের জন্য একনেক সভায় উপস্থাপন করা হয়েছিল এবং প্রকল্পটি বাতিল করার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। জীববৈচিত্র্যের ক্ষতির কথা চিন্তা করে প্রকল্পটি বাতিল করা হয়েছে।

এমন একটি প্রকল্প কীভাবে নেয়া হলো তা আশ্চর্যের ব্যাপার উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে বন্যপ্রাণীদের চলাচল এবং জীবনযাপনে বিরূপ প্রভাব পড়ত। এই প্রকল্পের জন্য নির্ধারিত জায়গাটি পশু-পাখির জন্য সংরক্ষিত।

উল্লেখ্য, একনেক সভায় প্রাকৃতিক গ্যাসের অনুসন্ধান, উত্তোলন ও প্রক্রিয়াজাতকরণের তিন প্রকল্পসহ ১ হাজার ৯৭৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০ টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ১ হাজার ৬৪২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে ৩৩১ কোটি ৩২ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করতে চাই। দেশের জন্য প্রয়োজনে আরেকটা লড়াই হবে। ভোটের অধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো আবারও ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামতে হবে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) ঠাকুরগাঁওয়ের শিবগঞ্জ ডিগ্রী কলেজ মাঠে এক জনসভায় এ কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৫ বছর ধরে বিএনপির ওপর মামলা-হামলা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে। বিএনপির ত্যাগ-নির্যাতন এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। বিএনপি লড়াই করছে বলেই ছাত্ররা ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটাতে পেরেছে।

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা এখন ভারতে বসে ষড়যন্ত্র করছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে উগ্রবাদীদের বিদ্রোহ বলে অপপ্রচার করছে। কিন্তু তা ছিল জনগণের বিদ্রোহ। এ সময় দায়িত্বশীল ব্যাক্তিদের উত্তেজনাপূর্ণ ও বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত থাকারও আহ্বান জানান তিনি।

সিন্ডিকেট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কৃষক ও ভোক্তার মাঝখানে একটি মধ্যস্বত্বভোগী গোষ্ঠী রয়েছে। যারা কারসাজি করে মুনাফা লুফে নেয়। কৃষকদের যাতে তাদের উৎপাদিত পণ্যের সঠিক দাম পায় তা নিশ্চিত করতে চাই। এ সময় গার্মেন্টস খাতের শ্রমিকদের ন্যুনতম মজুরি বাড়াতে চান বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিশ্বের কোথাও বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নেই। পূজার সময় মুসলমান ছেলেরা তা দেখতে যায়। আবার ঈদের সময় সেমাই খেতে হিন্দু প্রতিবেশীরা আসে। এ সময় ভারতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দেখা যায় না বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা।

বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, ২০১৬ সালে খালেদা জিয়া ভিশন-২০৩০ নামে সংস্কারের রূপরেখা দিয়েছিল। সেখানে তিনি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ, জুডিশিয়াল কমিশন গঠনের কথা বলেছিলেন। পরবর্তীতে ২০২২ সালে তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল
ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল
শিল্পকলার সাবেক ডিজি লাকীসহ ২৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মিউজিক ফেস্ট মঞ্চে বিপিএল উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা  
দর্শনা সীমান্তে ভারতে পাচারকালে দুই নারী উদ্ধার; পাচারকারী আটক
১৫ বছরে বিএনপি আন্দোলনে ছিল বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছে: ফখরুল
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতিতে লেখা জয় বাংলা মুছে দিলো ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল
বাংলাদেশের কাছে ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: মুখ্যমন্ত্রী
হাসিনা বাংলাদেশে আসবে কেবল ফাঁসিতে ঝোলার জন্য: নাহিদ
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে ৫ মরদেহ উদ্ধার: চিকিৎসাধীন আরও ২ জনের মৃত্যু  
সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি এস আলমের
রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
বাংলাদেশে রফতানি বন্ধ: ময়ূখ রঞ্জনের বাড়ি ঘেরাও করলেন পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা
সাদা পোশাকে সেঞ্চুরিতে জ্যোতির ইতিহাস
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেল ও সিএনজি দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ীসহ ৩ জন নিহত
শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে দিল্লিকে কূটনৈতিক চিঠি
বছরখানেক সময় পেলে সংস্কার কাজগুলো করে যাব: আসিফ নজরুল
পপ তারকা ম্যাডোনার সঙ্গে পোপ ফ্রান্সিসের ডিপফেক ছবি ভাইরাল