সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

একটি দেশের পরিচয় শুধু উন্নয়ন দিয়ে হয় না: মঈন খান

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, একটি দেশের সত্যিকারের পরিচয় হলো সে দেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতি। আজকে সেই সত্যিকারের শিক্ষা-সংস্কৃতি ও ইতিহাস থেকে আমাদের কোমলমতি বালক-বালিকাদেরকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার কাজ চালানো হচ্ছে। আমাদের উচিত এখন জাতির সামনে সঠিক ইতিহাস তুলে ধরা। সে জন্য আমাদের কাজ করতে হবে।

শনিবার (১৪ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে প্রফেশনালস মুভমেন্ট অব বাংলাদেশ আয়োজিত 'শিক্ষা ব্যবস্থায় বিজাতীয় আগ্রাসন' শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সরকার দেশ শাসন করে না। তারা বসে বসে ইতিহাস লেখে। কিন্তু সেটা সত্যিকারের ইতিহাস নয় সেটা কাল্পনিক ইতিহাস। আজকের যে পাঠ্যবইয়ের সমস্যা এটি আসলে পাঠ্যবইয়ের সমস্যা না। পাঠ্যবইয়ের প্রথম পৃষ্ঠায় যে ছবি রয়েছে সেটি বাংলাদেশের কোথাও কি দেখা যায়? যদি না দেখা যায় তবে এটি আমাদের কোমলমতি ছেলে-মেয়েদের মধ্যে কিভাবে গেলো?'

সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, একটি দেশের পরিচয় শুধু উন্নয়ন দিয়ে হয় না। অথবা উন্নয়নের নামে দূর্নীতি দিয়েও একটি দেশের পরিচয় হয় না। বাংলাদেশের একটি শিশু যখন স্কুল-কলেজে যাবে তখন তাকে মুক্তচিন্তা করার সুযোগ করে দিতে হবে। তার সামনে সব তথ্য তুলে ধরতে হবে। এর ফলে সে যখন বড় হবে তখন সে নিজেই বুঝতে পারবে কোনটা করা ঠিক হবে আর কোনটা করা বেঠিক হবে। আমরা কেনো এখন থেকে তাকে বলি যে সে কি করবে? সরকার এখন একটা ছোট শিশুর মধ্যে বিষ ঢুকিয়ে দেওয়ার কাজ করছে।

সঠিক ইতিহাস লেখার জন্য কমিটির প্রস্তাব করে মঈন খান বলেন, আমরা কি পারিনা এখানে ১০-১৫ জনের একটি কমিটি করে সঠিক ইতিহাস লিখে সেটি গ্রামে-গঞ্জে ছড়িয়ে দিতে। আমরা চাইলেই এটি করতে পারি। আমি চাই আমরা ৩-৪ মাসের মধ্যে সঠিক ইতিহাস ও সংস্কৃতি আমাদের ছেলে-মেয়েদের সামনে তুলে ধরতে। আমরা যদি শিক্ষার আদর্শ বিশ্বাস করি, মানবতার আদর্শ বিশ্বাস করি তাহলে আসুন আমরা সেই পথে অগ্রসর হই। হিংসার রাজনীতি পরিত্যাগ করে একটা ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসেবে সামনে অগ্রসর হই।

বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিঞ্জানী ড. দিলারা চৌধুরী বলেন, 'যখন বইগুলো ছাপানো হয় তখন আমাদের প্রতিবাদ করা উচিত ছিলো। প্রতিবাদ এমন একটি জিনিস সেটা সব সময় করে যেতেই হবে। প্রতিবাদ করলে সমাধান হয় আবার সমস্যার সৃষ্টি হয়। তাই প্রতিবাদকে চালিয়ে যেতে হয়। যারা স্বৈরাচারী, যারা ক্ষমতায় লিপ্স, যারা মানুষের অধিকার থেকে মানুষকে বঞ্চিত করে তারা কিন্তু বারবার পৃথিবীর ইতিহাসে আত্নমোচন করেছেন। তবে একটি কথা মনে রাখতে হবে তারা কিন্তু চিরস্থায়ী হয়নি। কেউ হয়তো ৫ বছর, ২০ বছর ৩০ বছর বা ১০০ বছর থেকেছে। কিন্তু এক সময় না এক সময় তাদেরকে বিতারিত হতে হয়েছে। কাজেই সে কথাগুলো মনে রেখেই আমাদেরকে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। প্রতিবাদ আমাদের করেই যেতে হবে।

আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য (ভিসি) প্রফেসর আবদুল লতিফ মাসুম। শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মোঃ সেলিম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন তাজমেরী ইসলাম, অ্যাডঃ জয়নুল আবেদীন, অ্যাড সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেসবাহ্সহ দেশবরণ্য শিক্ষাবিদ ও পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ।

এমএইচ/এএস

Header Ad
Header Ad

জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা

খেজুর। ছবি: সংগৃহীত

খেজুর অত্যন্ত সুস্বাদু ও বেশ পরিচিত একটি ফল। যা ফ্রুকটোজ এবং গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ। এটা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়। খেজুর ফলকে চিনির বিকল্প হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। খেজুর শক্তির একটি ভালো উৎস। তাই খেজুর খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়। আছে প্রচুর ভিটামিন বি। যা ভিটামিন বিসিক্স মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।

খেজুরের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বলা হয়, চারটি বা ৩০ গ্রাম পরিমাণ খেজুরে আছে ৯০ ক্যালোরি, এক গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মি.লি. গ্রাম ক্যালসিয়াম, ২ দশমিক ৮ গ্রাম ফাইবার। এছাড়াও খেজুরের রয়েছে আরও অনেক পুষ্টি উপাদান।

ছবি: সংগৃহীত

ক্যান্সার প্রতিরোধ: পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ও প্রাকৃতিক আঁশে পূর্ণ খেজুর ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। তাই যারা নিয়মিত খেজুর খান, তাঁদের বেলায় ক্যান্সারের ঝুঁকিটাও অনেক কম থাকে।

দুর্বল হৃদপিণ্ড: হৃদপিণ্ডের সবচেয়ে নিরাপদ ওষুধ খেজুর।

মুটিয়ে যাওয়া রোধ: মাত্র কয়েকটি খেজুর ক্ষুধার তীব্রতা কমিয়ে দেয় এবং পাকস্থলীকে কম খাবার গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে। অল্পতেই শরীরের প্রয়োজনীয় শর্করার ঘাটতি পূরণ করে।

মায়ের বুকের দুধ: খেজুর বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েদের জন্য সমৃদ্ধ এক খাবার, যা মায়ের দুধের পুষ্টিগুণ আরো বাড়িয়ে দেয় এবং শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

ছবি: সংগৃহীত

হাড় গঠন: ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়ক। আর খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, যা হাড়কে মজবুত করে।

অন্ত্রের গোলযোগ: অন্ত্রের কৃমি ও ক্ষতিকারক পরজীবী প্রতিরোধে খেজুর বেশ সহায়ক। অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে।

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি: খেজুর দৃষ্টিশক্তি বাড়িয়ে রাতকানা প্রতিরোধেও সহায়ক।

ছবি: সংগৃহীত

কোষ্ঠকাঠিন্য: খেজুরে আছে এমন সব পুষ্টিগুণ, যা খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে।

সংক্রমণ রোধ: যকৃতের সংক্রমণে খেজুর উপকারী। এ ছাড়া গলাব্যথা এবং বিভিন্ন ধরনের জ্বর, সর্দি ও ঠাণ্ডায় বেশ কাজ দেয়।

শিশুদের রোগবালাই: খেজুর শিশুদের মাড়ি শক্ত করতে সাহায্য করে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ডায়রিয়াও প্রতিরোধ করে। তাই শুধু রমজান মাসে কেন, বছরজুড়েই খাদ্যতালিকায় থাকুক খেজুর।

Header Ad
Header Ad

মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা

মিঠাপুকুর সাব রেজিষ্ট্রি অফিস। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) কোন দলিল রেজিস্ট্রি হয়নি, যার কারণে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকরা ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। এতে ভুক্তভোগীরা ব্যাপক হতাশা ও ভোগান্তির সম্মুখীন হয়েছেন।

কয়েকজন ভুক্তভোগী জানান, তারা সকালে অফিসে এসে দলের রেজিস্ট্রির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে গেলেও মোহরীরা দলিল রেজিস্ট্রি না করার কথা জানিয়ে তাদের ফিরে যেতে বলেন। তারা আরও বলেন, সাব রেজিষ্টারের নির্দেশনা অনুযায়ী, কাগজপত্রে জমির কাগজ ছাড়াও নানা ধরনের অতিরিক্ত কাগজ জমা দিতে হবে, যা পূর্বে রেজিস্ট্রি প্রক্রিয়ায় প্রয়োজন ছিল না। এই অতিরিক্ত কাগজপত্রের জন্য তারা দলিল জমা দিতে পারছেন না।

দলিল লেখক সমিতির সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক আল আমিন সরকার মানিক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আকমল হোসেনসহ অনেক দলিল লেখক জানান, পূর্বে যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন ছিল না, এখন সেগুলো জমা দিতে বলা হচ্ছে। এর ফলে সেবা গ্রহণকারীরা নানা সমস্যা ও সময় সাপেক্ষ ভোগান্তিতে পড়ছেন। এছাড়াও তারা জানান, সাব রেজিস্ট্রার সেবা গ্রহিতাদের এবং স্থানীয়দের সাথে অসদাচরণ করছেন, যার কারণে দলিল দাখিল হচ্ছে না।

এ বিষয়ে সাব রেজিস্ট্রার শিরিনা আক্তার জানান, তিনি সকাল ৯টা থেকে অফিসে রয়েছেন এবং একের পর এক কাজ করছেন। তবে দলিল দাখিল না হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "দলিল দাখিল না হওয়া কারণে রেজিস্ট্রি হয়নি। তবে কেন দলিল দাখিল হচ্ছে না, তা আমি বলতে পারবো না।" তিনি আরও জানান, সেবা গ্রহিতাদের নিয়ম বহির্ভূত আবদার রাখার কারণে মনক্ষুণ্ন হচ্ছেন এবং এই সমস্যার জন্য দায়ী করেছেন।

অফিসের তথ্য প্রকাশ করার জন্য নকল কপি এবং রেজিস্ট্রি ফি সংক্রান্ত বিষয়ে সাব রেজিস্ট্রার রেকর্ড রুমে একটি বোর্ডের কথা উল্লেখ করেন। কিন্তু এই বোর্ডটি কেন বাহিরে রাখা হয়নি, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, অফিসের অবস্থা খারাপ থাকায় এটি বাহিরে স্থাপন করা সম্ভব হয়নি এবং চুরির আশঙ্কার কারণে এটি ভিতরে রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে স্থানীয় কিছু বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, সাব রেজিস্ট্রার ও দলিল লেখক সমিতির মধ্যে দলিল রেজিস্ট্রি ফি এবং নকল কপির ফি নিয়ে বিরোধের কারণে এসব সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। তাদের অভিযোগ, সরকারিভাবে রেজিস্ট্রি ফি ৬০০ টাকা হলেও অফিসে তা ১,৩২০ টাকা আদায় করা হচ্ছে এবং নকল কপির জন্য ২-৩ হাজার টাকা নেওয়া হচ্ছে। এমনকি, দলিলের টিপ সিল দিতে ১-২ শ টাকা আদায় করা হচ্ছে। তারা সন্দেহ করছেন যে, এই বাড়তি টাকার ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে মতবিরোধের কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

এ বিষয়ে সাব রেজিস্ট্রার এবং দলিল লেখক সমিতি এসব অভিযোগ অস্বীকার করলেও ভুক্তভোগী গ্রাহকরা এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

মিঠাপুকুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিকাশ চন্দ্র বর্মন জানান, "এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।" ভুক্তভোগী এবং সচেতন মহল দ্রুত সমাধানের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

পুড়ে গেছে ৭০ রিসোর্ট

সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে

সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে। ছবি: সংগৃহীত

রাঙ্গামাটির পর্যটন কেন্দ্র সাজেকের রিসোর্টে ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিস, সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা সাড়ে তিন ঘণ্টার চেষ্টায় সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

স্থানীয়রা জানান, আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে প্রথমে সাজেকের অবকাশ রিসোর্টে আগুনের সূত্রপাত হয়। এরপর মুহূর্তেই আগুন চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে সাজেক অবকাশ, ইকো ভ্যালি ও মেঘছুট রিসোর্ট এবং মনটানা ও মারুয়াতি রেস্টুরেন্টসহ প্রায় ৬০-৭০টি রিসোর্ট ও কটেজ পুড়ে গেছে।

সাজেক রিসোর্ট কটেজ মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক রাহুল চাকমা জয় বলেন, ‘সাজেক পর্যটন কেন্দ্রের রিসোর্টে ভয়াবহ আগুন লাগে। আগুন চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। কতগুলো রিসোর্টে আগুন লেগেছে এই মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়।’

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরিন আকতার জানান, দুপুরের দিকে সাজেকের একটি রিসোর্ট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালায়। খাগড়াছড়ি, দীঘিনালার দুটি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করে। পাশাপাশি খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটও আগুন নেভানোর কাজে যোগ দেয়।

বাঘাইহাট জোনের ভারপ্রাপ্ত জোন কমান্ডার মেজর মো. আবু নঈম খন্দকার বলেন, ‘এই মুহূর্তে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও নিরূপণ করা যাচ্ছে না।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
সাভারে কাপড়ের কারখানায় আগুন, পুড়ে ছাই কাপড় ও কার্টন
বিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন মেহজাবীন চৌধুরী
রিলিফের আশায় অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা হচ্ছে: সিইসি
যেভাবে রমজানের প্রস্তুতি নিতেন বিশ্বনবী (স.)
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যে নির্দেশনা দিলেন সেনাপ্রধান
সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী(ভিডিও)
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার
বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ