শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশের মানুষ যেন খাঁচায় বন্দী হয়ে আছে: জিএম কাদের

দেশের মানুষ যেনো খাঁচায় বন্দী হয়ে আছে। দেশের মানুষকে মুক্তি দিতে হবে এ জন্য জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, দেশের মানুষকে মুক্তি দিতে দেশের যুব সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে।

মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে জাতীয় যুব সংহতি আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

জাতীয় যুব সংহতির আহ্বায়ক ও জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান এইচএম শাহরিয়ার আসিফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা পরিচালনা করেন জাতীয় যুব সংহতির সদস্য সচিব ও জাতীয় পার্টির ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আহাদ ইউ চৌধুরী শাহীন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, স্পিকারের আশ্বাসে সংসদে ফিরেছে জাতীয় পার্টি। বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচনের বিষয়ে স্পিকার সময় চেয়েছেন।

তিনি বলেন, সমাধান না হলে আমাদের হাতে বিকল্প অপশন আছে। বিভক্তি সৃষ্টির জন্য ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। জাতীয় পার্টি ঐক্যবদ্ধ আছে।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জিএম কাদের বলেন, সোনার খাঁচায় বন্দী একটি পাখি কখনোই সুখী হতে পারে না। ঠিক তেমনই, অধিকার ছাড়া কোনো দেশের মানুষ ভালো থাকতে পারে না।

তিনি বলেন, দেশের মানুষের কোন অধিকার নেই। দেশের মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। দেশের মানুষ চায়, তারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করে ইচ্ছেমত কাউকে ক্ষমতায় বসাবেন। আবার, অপছন্দ হলে তাকে ভোটাধিকার প্রয়োগ করে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেবেন। মানুষের ভোটাধিকার অকার্যকর করা হয়েছে। মানুষ প্রতিবাদ করতে পারছে না, বিক্ষোভ করতে পারছে না। দেশের গণমাধ্যমও অকার্যকর হয়ে যাচ্ছে । ইচ্ছে করলেই, সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে পারছে না। সাধারণ মানুষই দেশের মালিক। তাদের মালিকানা ছিনতাই হয়ে গেছে। দেশের মানুষের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে।

এ সময় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার সংবিধান সংশোধন করে দেশে একনায়কতন্ত্র কায়েম করেছে। সকল ক্ষমতা এক ব্যক্তির হাতে। এক ব্যক্তির হাতে সকল ক্ষমতা থাকলে কখনোই গণতান্ত্রিক চর্চা সম্ভব নয়। দেশে গণতন্ত্র না থাকলে কোথাও জবাবদিহিতা থাকে না। আর জবাবদিহিতা না থাকলে সকল ক্ষেত্রে দুর্ণীতি বিস্তার ঘটে। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় দেশের যুব সমাজকে সংগ্রাম করতে হবে। এ জন্য যুব সমাজকেই প্রস্তুতি নিতে হবে।

তিনি বলেন, এদেশ কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর নয়। এদেশ আমাদের, এদেশের মালিক সাধারণ মানুষ। দেশের সকল মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

এ সময় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, রাজনীতি যেন ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। যারা রাজনীতি করবে সকল অধিকার যেন তাদের জন্যই। দেশের সাধারণ মানুষের জন্য কোনো অধিকার নেই।

তিনি বলেন, শিক্ষা খাতের বরাদ্দ দিয়ে আধুনিক ভবন তৈরি হচ্ছে, আধুনিক আসবাবপত্র তৈরী হচ্ছে। কিন্তু শিক্ষা ব্যবস্থার কোনো উন্নতি নেই। শিক্ষা ব্যবস্থার মান দিন দিন অবনতি হচ্ছে।

জিএম কাদের আরও বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোথাও ছাত্র আছে শিক্ষক নেই, আবার কোথাও শিক্ষক আছে ছাত্র নেই। শিক্ষাঙ্গনের সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়ে কোটি কোটি ছাত্র বেকার হয়ে আছে। সরকারের যেন কোনো দায় নেই। দেশের ৭০ থেকে ৮০ ভাগ মানুষ অনাহারে-অর্ধাহারে আছেন কেউ খোঁজ রাখেন না।

সরকার দেশের প্রবৃদ্ধি তুলে ধরেন। মেগা প্রকল্প দেখিয়ে উন্নয়নের কথা বলেন। কিন্তু, মেগা প্রকল্পের নামে একটি চক্র বড় লোক হচ্ছেন। তারা দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করছে।

তিনি বলেন, সকল মেগা প্রকল্পে বাংলাদেশের যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। প্রয়োজনে বিদেশীদের তত্বাবধানে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশের যুবকদের দক্ষ করে গড়তে হবে।

এ সময় জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু এমপি বলেন, দেশে ৫ কোটি বেকার দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে। বেকারদের নিয়ে সরকারের কোন ভাবনা নেই। সরকারি দলের লোকেরা বেহেস্তে আছেন, তারা বেকারদের কষ্ট বোঝেন না। ব্যবসা, বিদ্যুত ও বিদুতের নামে ক্যাপাসিটি চার্জ দেখিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, বিএনপি ও আওয়ামী লীগ শুধু ক্ষমতায় যেতে ব্যস্ত। দেশের মানুয়ের কষ্ট নিয়ে তাদের কোনো মাথাব্যাথা নেই। আমরা মানুষের সব অধিকার নিশ্চিত করতেই রাজনীতি করছি।

এ সময় বক্তব্য রাখেন প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, আলমগীর সিকদার লোটন, নাজমা আখতার ।

এসএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

সাকিবের বিচার এই দেশের মাটিতেই হবে: আমিনুল হক

সাকিব আল হাসান (বামে) এবং আমিনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

ক্রিকেটার থেকে সংসদ সদস্য—সাকিব আল হাসানের রাজনৈতিক যাত্রা নিয়ে বিতর্ক যেন থামছেই না। আর এবার সেই বিতর্কে নতুন আগুন ঢেলেছেন জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক ও বিএনপির ক্রীড়া-বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল হক।

সম্প্রতি এক রাজনৈতিক সভায় দেওয়া বক্তব্যে আমিনুল বলেন, “সাকিব গত ১৭ বছরের স্বৈরাচার সরকারের একজন এমপি হিসেবে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। নিজের স্বার্থে অবৈধ সংসদে যোগ দিয়েছেন। এটা খেলোয়াড়সুলভ মানসিকতা নয়।”

গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর দেশে ফেরেননি সাকিব। এরপর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পরিবারের সঙ্গেই থাকছেন তিনি। সাকিবকে দেশে আসতে দেওয়া হবে কি না এমন প্রশ্নে আমিনুল আরও বলেন, 'এ ধরনের একজন খেলোয়াড়কে দেশে আসতে দেওয়া হবে কি না, সেটা রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত। তবে আমার প্রশ্ন হচ্ছে—স্বৈরাচার সরকারের সঙ্গে থাকা ব্যক্তিদের অবশ্যই বাংলাদেশের মাটিতে বিচার হবে, ইনশাআল্লাহ।'

সাকিব আল হাসান ২০২৪ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে মাগুরা-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তবে সেই নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন থাকায়, অনেকের কাছেই এই পদক্ষেপ বিতর্কিত। আমিনুলের মতে, একজন আন্তর্জাতিক ক্রীড়াবিদের উচিত ছিল নিরপেক্ষতা রক্ষা করা। কিন্তু সাকিবের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ, বিশেষ করে একটি বিতর্কিত সরকারের পক্ষ নেওয়া, তার অবস্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

তবে আমিনুলের এমন বক্তব্যের বিষয়ে সাকিবের আল হাসানের ঘনিষ্ঠ মহল থেকে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। তবে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের অনেকেই সামাজিক মাধ্যমে এই বক্তব্যের নিন্দা জানিয়েছেন এবং একজন জাতীয় গৌরবের খেলোয়াড়কে এভাবে হেয় করার চেষ্টা রাজনৈতিক শিষ্টাচারের বাইরে বলে অভিহিত করেছেন।

কেউ কেউ আমিনুল হকের বক্তব্যকে ‘হীন রাজনৈতিক কৌশল’ বলে আখ্যা দিয়েছেন, আবার কেউ কেউ সাকিবের রাজনৈতিক ভূমিকা নিয়ে খোলামেলা বিতর্কের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেছেন। এই বক্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক উত্তেজনা আরও বাড়বে কি না, তা সময়ই বলে দেবে। তবে ক্রীড়া ও রাজনীতির দ্বৈত ভূমিকা নিয়ে বাংলাদেশে বিতর্ক আরও যে গভীর হচ্ছে, সেটা আর না বললেও চলে।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি

ফাইল ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সারাদেশে দায়ের হওয়া একের পর এক মামলায় এজাহারভুক্ত আসামিদের গ্রেফতার নিয়ে বিতর্ক ও অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। এখন থেকে এসব মামলায় কাউকে গ্রেফতারের আগে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে, এবং গ্রেফতারের জন্য উপযুক্ত ও পর্যাপ্ত প্রমাণ পেশ করাও হবে বাধ্যতামূলক।

গত বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার ফারুক হোসেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।

অফিস আদেশে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রুজু করা মামলাগুলোর অধিকাংশেই এজাহারভুক্ত আসামির সংখ্যা অত্যাধিক। এসব মামলায় আসামি গ্রেফতারের আগে তদন্তে প্রাপ্ত প্রমাণ যেমন—ভিকটিম, বাদী, প্রত্যক্ষদর্শী, ভিডিও, অডিও, স্থিরচিত্র, মোবাইল কললিস্ট (সিডিআর) ইত্যাদি সংগ্রহ করে, তা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে উপস্থাপন করতে হবে। অনুমোদন ছাড়া কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না।

শনিবার (১২ এপ্রিল) গণমাধ্যমে এই বিষয়ে জানতে চাইলে যুগ্ম কমিশনার ফারুক হোসেন বলেন, “কোনো নিরাপরাধ ব্যক্তি যেন হয়রানির শিকার না হন এবং প্রকৃত অপরাধীরা যেন ছাড়া না পান—সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।”

শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর শুরু হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে দেশের বিভিন্ন জেলায় ব্যাপক হারে মামলা দায়ের করা হয়। অনেক ক্ষেত্রেই একেকটি মামলায় হাজারের বেশি লোককে আসামি করা হয়েছে, যাদের অনেকের বিরুদ্ধে কোনো সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি—এমন তথ্য উঠে এসেছে প্রাথমিক অনুসন্ধানে।

এই ধরনের মামলায় শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নয়, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, এমনকি ব্যক্তি বিরোধ বা প্রতিপক্ষতার জেরে নাম জুড়ে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। আসামি করার বিনিময়ে আর্থিক লেনদেন বা “মামলা বাণিজ্য”-এর কথাও উঠে এসেছে বিভিন্ন মহলের বক্তব্যে।

এর আগেও, পুলিশ সদরদপ্তর থেকে গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর একটি সার্কুলারে বলা হয়েছিল, সঠিক তথ্য-প্রমাণ ছাড়া কোনো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকেও গ্রেফতার করা যাবে না। এমনকি প্রাথমিক তদন্তে কোনো ব্যক্তির সম্পৃক্ততা না থাকলে, তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কথাও বলা হয়।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকেও বারবার জানানো হয়েছে—“মামলা হলেই গ্রেফতার করতে হবে—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।”

Header Ad
Header Ad

‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের রক্তমাখা ভূমির প্রতি সংহতি জানাতে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমেছে ইতিহাসের আরেকটি দৃশ্য। ‘মার্চ ফর গাজা’ নামে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে হাজারো মানুষের ঢল যেন শুধু একখণ্ড প্রতিবাদ নয়—এ এক ঐক্যের বয়ে চলা নদী।

এই কর্মসূচিকে নিছক একটি পদযাত্রা হিসেবে দেখছেন না বিশিষ্ট ইসলামিক বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারি।

শনিবার (১২ এপ্রিল) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি লেখেন, “আজকের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিছক কোনো পদযাত্রা নয়। এটি আমাদের এই অঞ্চলের মুসলিমদের ঐক্যের এক নতুন সেতু বন্ধন রচনা করবে ইনশাআল্লাহ।”

এর আগে, ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে যোগ দিতে রওনা হয়েছেন আলোচিত ইসলামিক বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারি ও ইসলামিক স্কলার শায়খ আহমাদুল্লাহ। কর্মসূচিতে যোগ দিতে সবার প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন তারা।

এদিন সকালে নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া স্ট্যাটাসে তারা এই আহ্বান জানান।

ড. মিজানুর রহমান আজহারি লেখেন, ‘মজলুম গাজাবাসীর প্রতি সংহতি জানাতে, এই মুহূর্তে আছি ‘মার্চ ফর গাজা’র পথে। মানবতার এ মিছিলে আপনিও আসুন প্রিয়জনদের সাথে নিয়ে।’

শায়খ আহমাদুল্লাহ লেখেন, ‘মজলুম গাজাবাসীর প্রতি সংহতি জানাতে এই মুহূর্তে আছি ‘মার্চ ফর গাজা’র পথে। মানবতার এ মিছিলে আপনিও আসুন সন্তানকে সাথে নিয়ে।’

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি দিয়েছে ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম। কর্মসূচির মূল অনুষ্ঠান বিকালে হলেও সকাল থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রতিটি গেটেই মানুষের ঢল নেমেছে। সকাল থেকেই ছোট-বড় মিছিল নিয়ে আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ। মিছিলে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকের হাতে রয়েছে লাল সবুজ পতাকা ও ফিলিস্তিনের পতাকা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাকিবের বিচার এই দেশের মাটিতেই হবে: আমিনুল হক
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি
‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
আল-আকসার ইমামকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিলো ইসরায়েল
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী
১০ জনের পরিবারের সবাইকে হত্যা করল ইসরায়েল
পিএসএল না খেলেই দেশে ফিরছেন লিটন
পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে জমেছে ৮০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা
ভারী বর্ষণ-বজ্রপাতে ভারত ও নেপালে প্রায় ১০০ জনের প্রাণহানি
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, গণনা চলছে
অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
মার্চ ফর গাজা: প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, আসছে মানুষ-জনসমুদ্রের অপেক্ষা
চারুকলায় আগুন, নববর্ষের দুদিন আগে পুড়ে গেল ‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’
কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী