বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিশেষ নিবন্ধ

অর্থপাচার রোধে যা যা করতে হবে

যে কোন দেশের অর্থপাচার সেই দেশের জন্য একটি মারাত্নক সমস্যা। আমরা দেখছি হাল নাগাদ প্রচুর অর্থ দেশ থেকে পাচার হয়ে গেছে। এটি অত্যন্ত দুশ্চিন্তার বিষয়। অর্থপাচারের দুটি দিক আছে। এই যে পাচারকৃত অর্থ এটা আসলে কোন দিক থেকে আসে? এটা অনার্জিত অথবা সুদ, ঘুষ, মানবপাচার, মাদক,নারীপাচার সহ সকল প্রকার বেআইনি ব্যবসা, এসবই হলো এর উৎস। এছাড়া দুর্নীতি, নানারকম অব্যবস্থাপনার ফলেও এই অপকর্মগুলি হচ্ছে। দ্বিতীয়ত যখন অর্থ বাংলাদেশ থেকে চলে যাচ্ছে তার প্রভাব কি পড়ছে আমাদের দেশের উপর? আমাদের আয় কম,আমাদের সঞ্চয় কম,বাইরের থেকে ধার দেনা করতে হয়। এর মধ্যে অর্থগুলো যদি বাইরে চলে যায়,আমাদের  বিনিয়োগ,কর্মসংস্থান,সবদিক থেকেই এটি একটা বিরাট ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যারা এই অর্থগুলো পাচার করছে এরা বিদেশে বিলাস বহুল জীবনের পাশাপাশি দেশেও কিন্তু একটা আমেজি আয়েশি জীবন যাপন করছে। অন্যদিকে যারা সত্যিকারের ব্যবসায়ী,যারা ব্যবসা করতে চায়,তারা কিন্তু এদের সাথে পেরে উঠে না এবং একসময় ব্যবসা গুটিয়ে নিতে বাধ্য হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংক প্রথম ২০০৫সালে এন্টি মানি লন্ডারিং ডিপার্টমেন্ট খুলেছিল। তাদের কাজ ছিল এ বিষয়ে মনিটরিং করা, ব্যাংকের কাজগুলো সঠিকভাবে হচ্ছে কি না দেখা, অর্থ অন্যায়ভাবে বাইরে চলে যাচ্ছে কি না ইত্যাদি সহ বিষয়গুলো তদারকি করা। আমি মনে করি প্রকৃতপক্ষে সেই কাজটি  যথাযথভাবে হচ্ছেনা। তাছাড়া  অনিয়ম দেখা গেলে সেক্ষেত্রে সেটা দুর্নীতি দমন কমিশন ও সি.আই.ডির দায়িত্বে পড়ে। তারা তদন্ত করে আইনি পদক্ষেপগুলো নেয়। এখানে আমি দেখেছি এরা বহু সময় নিয়ে, বলা যায় এরা অনেক বেশি কালক্ষেপণ করে এবং দায়সারা একটা তদন্ত রিপোর্ট দিয়ে দেয়। কখনো কখনো আমরা তা দেখতেও পাই না। তাছড়া বিষয়টি তখন দুর্নীতি দমন কমিশন এবং সি আই ডি র কাছে ন্যস্ত হয় বলে সেটি আর সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকের আওতাধীন থাকেনা। দায়িত্বটি তখন সরকার সহ বেশ কয়েকটি সংস্থার উপর বর্তায়।

আমরা জানি,বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচার হচ্ছে। সুইজারল্যন্ড,মালয়েশিয়া সহ বিভিন্ন দেশে এসব অন্যায়গুলি হচ্ছে।এগুলো সনাক্ত করা খুব যে কঠিন তা কিন্তু না। এটা কমাতে হলে বাংলাদেশকে আরও অনেক বেশি  সাহসী পদক্ষেপ নিতে হবে। যেমন, তাদের ব্যাংক একাউন্ট জব্দ করা, ব্যক্তিগত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা সহ তাদেরকে কঠোরভাবে আইনের আওয়ায় নিয়ে আসতে হবে।

আমেরিকাতেও অর্থ পাচার হয়। কিন্তু ওদের ক্ষেত্রে আইন বেশ কড়াকড়ি। ভারতেও দুর্নীতি হয় কিন্তু ওরা খুব দ্রুত পদক্ষেপগুলি নেয়। যেমন,অপরাধীদের বিদেশ থেকে ফে্রত নিয়ে আসা। ওদের ওখানে কেস হচ্ছে। ওরা সুইজারল্যান্ডে যোগাযোগ করছে, ইংল্যান্ডে যোগাযোগ করছে,আমাদের দেশে আমি দেখি,একটা চিঠি দিচ্ছে তারপর সব চুপচাপ।কর্তৃপক্ষ বলছে,আমরা দেখবো,দেখছি,হবে তারপর সব কিছুই আড়ালে চলে যায়। এ ধরণের আপ্তবাক্য অর্থাৎ ধরাছোঁয়ার বাইরে কথাবার্তা যেগুলি প্রকৃতপক্ষে কোন কাজেই আসেনা।।দুই একটি কেস যদি দৃষ্টান্তমূলকভাবে ধরা যেত দুর্নীতিটা কিছুটা হলেও কমতো।

বাংলাদেশ এগমন্ট গ্রুপের সদস্য। বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলি এর সদস্য। এখানেও আমরা একেবারেই তৎপর নই। আমরা নেপাল,মালয়শিয়া,ফিলিপিনের সাথেও একটি চুক্তি করেছিলাম। অর্থপাচারের ক্ষেত্রে এরা আমাদের জানাবে,আমরা তাদের জানাবো এবং একইসাথে এর সমাধানে বিভিন্নরকম পদক্ষেপ নিব। সেগুলোও যথাযথভাবে কিছুই হচ্ছেনা।

অতএব আইনি পদক্ষেপ নেয়া, দেশে এবং বিদেশে বিশেষ করে এ ধরণের বেআইনি অর্থগুলি যেন না জেনারেট হয় সেদিকে নজরদারি বাড়ানো উচিত। কারণ এভাবে যদি অর্থ বাইরে যেতেই থাকে তাহলে এক্ষেত্রে অপরাধিরা আরো অনেক বেশি উৎসাহিত হবে।ফলে দুর্নীতি হতেই থাকবে।

এই অনার্জিত অর্থ দিয়ে এরা বাড়ি কিনে, ফ্ল্যাট কিনে, জমিজমা কিনে,সেগুলো রোধ করতে হবে।অর্থাৎ সুশাসনের দরকার আছে। স্ব স্ব ক্ষেত্রে জবাবদিহিতারও দরকার আছে। এই জবাবদিহিতা না থাকাতে, সঠিকভাবে আইনের শাসন না থাকাতে এবং এর পিছনে তদন্ত করে পদক্ষেপ নেয়া,সেগুলি সঠিকভাবে হচ্ছেনা দেখেই এরা নেতিবাচকভাবে উৎসাহিত হয়ে উঠছে। ফলে এটা দেশের জন্য ক্ষতির কারণ হচ্ছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন শুধু বলবো না সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে নষ্ট হচ্ছে। কিছুদিন পর পর এ সংক্রান্ত দুর্নীতিগুলি খবরের কাগজে উঠে আসে এবং পরিসংখ্যান অনুযায়ী এত অর্থ পাচার কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য না।

যে কোন মুল্যে দেশ থেকে এভাবে অর্থ পাচার রোধ করতেই হবে এবং এটা করা না গেলে দেশের ভাবমূর্তি যেমন নষ্ট হবে একইসাথে দেশের এগিয়ে যাওয়া অনেক বেশি কঠিন হবে। 

লেখক: বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর 

অনুলিখন: শেহনাজ পূর্ণা

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব