রবিবার, ১২ মে ২০২৪ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

পল্লিতে শেকড়ের স্বপ্ন

ছোটবেলা থেকেই গ্রামকে হৃদয়ে বেঁধে রেখেছি। ভীষণ রকমের স্বপ্নে বিভোর থাকি শেকড়কে নিয়ে। হৃদয় যেন গেঁথে আছে এক মায়াবী হরিণের সঙ্গে। পল্লি উন্নয়ন গবেষণা অনুসন্ধানে কাজ করেছি দীর্ঘ ১২ বছর। যখন আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করি— এমএসএস এ একটা কোর্স ছিল রুরাল ডেভেলপমেন্ট। শ্রদ্ধেয় প্রফেসর গিয়াস উদ্দীন স্যার আমাদের কোর্স টিচার ছিলেন। স্যার তখন বাংলাদেশ পল্লি উন্নয়ন একাডেমি নিয়ে অনেক গল্প করতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার পূর্বে তিনি বগুড়া আরডিএতে চাকরি করতেন। তখনকার সময়ের অভিজ্ঞতা তিনি ক্লাসে শেয়ার করতেন। আমিও মনোযোগ দিয়ে শুনতাম আর ভাবতাম এই অপরুপ সৌন্দর্যের পল্লি কেন এভাবে অবহেলিত হবে। জল জমি জনতার প্রাণ পল্লিকে শ্রীহীন হতে দেওয়া যাবে না। এই সমাজের উন্নয়নে আমরা কী কিছুই করতে পারি না। এই ভাবনা থেকেই মনে হলো পল্লি উন্নয়ন নিয়ে গবেষণা করার।

গবেষণার কাজে যখন এক পল্লি থেকে আরেক পল্লিতে ঘুরেছি। লক্ষ্য করেছি একটা বিষয় তাহলো— বেকারত্ব, ঋণগ্রস্ততা, দারিদ্র্য ও নিম্নমানের জীবনযাত্রা, আয়স্বল্পতা, অধিক জনসংখ্যা, অনুন্নত কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থা, অপুষ্টি, অশিক্ষা, কুসংস্কারাচ্ছন্ন ও অজ্ঞতা উন্নয়নকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে এবং গলাচেপে ধরতে এগুলো সমানতালে শাসন করছে। সমস্যা সৃষ্টি এবং সমস্যা টিকিয়ে রাখার জন্য এগুলো প্রত্যক্ষভাবে প্রভাব বিস্তার করে চলছে পল্লি সমাজে। পল্লি সমাজে যেহেতু শিক্ষার হার কম সেকারণে যৌতুক প্রথা, নারী নির্যাতন, ধর্মীয় গোঁড়ামি ও ধর্মের অপব্যাখ্যা, চতুরমুখী ঠক প্রতারকদের সংখ্যাও কম নয়। এক ভাইয়ের সম্পদ লুণ্ঠন করছে আরেক ভাই অর্থাৎ সম্পদের মালিকানার অসম বণ্টনও ব্যাপকভাবে পরিলক্ষিত। পল্লির সমগ্র জনগোষ্ঠীর জীবনের সার্বিক মানোন্নয়ন ও জনশক্তিকে জনসম্পদে পরিণত করার লক্ষ্যে সরকার বিভিন্নমুখী পদক্ষেপ ইতোমধ্যে গ্রহণ করেছে।

‘আমার গ্রাম আমার শহর’ যেখানে গ্রামগুলো পাবে নগরের ছোঁয়া। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে গ্রাম পর্যায়ে আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে। কর্দমাক্ত রাস্তার বদলে পিচঢালা রাস্তায় পথ পাড়ি দিতে পারছে, স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে স্মার্ট হয়েছে। চার্লস মেটকাফের মতে, বাংলাদেশের গ্রামগুলো ছিল এক একটি ক্ষুদ্র প্রজাতন্ত্রের মতো। সবদিক দিয়ে এগুলো ছিল স্বয়ংসম্পূর্ণ। তেমন গ্রামই আমরা প্রত্যাশা করি।

ড. আখতার হামিদ খান পল্লি উন্নয়নের একজন পথিকৃৎ। এক্ষেত্রে এদেশে তার কর্মকাণ্ড সত্যিই প্রশংসনীয়। বার্ড প্রতিষ্ঠা করে তিনি পল্লি উন্নয়নের ঝাণ্ডা তুলে ধরেছেন। যার আলো বিচ্ছুরিত হয়েছে নিভৃত পল্লিতে। টেকসই পল্লি উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় যেসমস্ত কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে বেশিরভাগ তারই অবদান। কুমিল্লার দরিদ্র কিষাণ-কিষানীর পাশে থেকেছেন সুখ-দুঃখের বন্ধু হিসেবে। পল্লি উন্নয়ন জোয়ারের স্থপতি ছিলেন পল্লির গণমানুষের প্রাণপুরুষ ড. আখতার হামিদ খান। তার সৃজনশীল উদ্যোগেই একাডেমি কুমিল্লা সদর থানার ৩০০টি গ্রামের দৃষ্টান্তমূলক পরিবর্তন সাধন করেছিল, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়। এর সফলতায় পরবর্তীতে বাংলাদেশে সবুজ বিপ্লবের পথ রচনা করে।

পল্লি উন্নয়নে এক অপরাজেয় শিল্পীর তুলিতে গ্রাম বাংলার বিচিত্র শোভা প্রস্ফুটিত হয়েছে। গ্রামের মাটি ও মানুষকে নিয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন আত্মার বন্ধন শেকড়ের স্বপ্ন। বাংলাদেশের হাজার হাজার গ্রামের কৃষি ও ভূমিহীন পরিবারকে আশার আলো দেখিয়েছেন কুমিল্লা পদ্ধতির মাধ্যমে। পল্লি জনতার দেশে এই জনতা হলো বড় শক্তি। আখতার হামিদ খান একটি মসৃণ পথ সৃষ্টি করে রেখে গেছেন তাদের জন্য। তিনি পল্লি উন্নয়নের রূপকার, শিল্পী বা কারিগর। একটা শাশ্বত সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলার মানসে প্রান্তিক পর্যায়ে তার এক আশ্চর্য রকম চাহনি। শতাব্দীর শোষণ ও বঞ্চনায় ধসে যাওয়া পল্লি সমাজ ও অর্থনীতির কাঠামো ক্ষুধা, দারিদ্র্য, অশিক্ষার উপর ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

এ অবস্থায় পরিবর্তন ও বিনির্মাণ একটি জটিল প্রক্রিয়া। এজন্য প্রয়োজন মেধাদীপ্ত সৎ ও বলিষ্ঠ নেতৃত্ব। আধুনিক জ্ঞান ও প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে পল্লির শাশ্বত জীবনধারার সঙ্গে সংগতি রেখেই এমন নেতৃত্ব গড়া খুবই দরকার।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিলাইদহতে বসে দরিদ্র অসহায় মানুষের কথা ভেবেছেন তার লেখনীতে যা প্রস্ফুটিত হয়েছে। ১০ মে ১৮৯৩ সালে শিলাইদহে লিখেছেন, এই দরিদ্র প্রজাগুলোকে দেখলে আমার ভারী মায়া করে। এরা যেন বিধাতার শিশু সন্তানের মতো নিরুপায়। তিনি এদের মুখে নিজে হাতে কিছু তুলে না দিলে এদের আর গতি নেই। পৃথিবীর স্তন যখন শুকিয়ে যায় তখন এরা কেবল কাঁদতে জানে, কোনোমতে একটুখানি ক্ষুধা ভাঙলেই আবার তখনই সমস্ত ভুলে যায়।’

আমরা স্বপ্ন দেখি পল্লির মানুষের উৎপাদন, আয়, বণ্টন, ভোগ, বাসস্থান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য প্রভৃতির গুণগত ও পরিমাণগত উন্নয়নের। যেখানে মানুষ দুবেলা দুমুঠো খেয়ে পরে বাঁচতে পারবে, কৃষকেরা উৎপাদিত দ্রব্যের নায্যমূল্য পাবে। নাভিশ্বাসে জড়ানো অর্থনীতি চাই না, আমরা চাই নির্ভেজাল অর্থনীতি। আশার আলো খুঁজে পাবার প্রত্যাশায় আমরা এখন।

ড. সারিয়া সুলতানা: পল্লিউন্নয়ন গবেষক ও সহকারি সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ২৪ডটকম

আরএ/

Header Ad

ঈদুল আজহায় সরকারি চাকরিজীবীদের ছুটি মিলবে যে কয়দিন

ছবি: সংগৃহীত

আসছে ঈদুল আজহা। ঈদ কাছে আসার সঙ্গে সঙ্গে চাকরিজীবীদের প্রায় সবাই ছুটি কবে থেকে শুরু, সেই হিসাব-নিকাশও করতে থাকেন। চলতি বছরের ঈদুল আজহায় টানা পাঁচ দিনের ছুটি মিলবে সরকারি চাকরিজীবীদের। এর মধ্যে ২ দিন সাপ্তাহিক ছুটি আর ৩ দিন ঈদের ছুটি।

চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে আগামী ১৭ জুন (সোমবার) দেশে ঈদুল আজহা উদযাপিত হতে পারে। এ হিসাব করে সরকারি ছুটির তালিকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সরকারি ছুটির তালিকা অনুযায়ী, কুরবানির ঈদের ছুটি শুরু হবে ঈদের আগের দিন অর্থাৎ ১৬ জুন (রোববার) থেকে। যা চলবে ১৮ জুন (মঙ্গলবার) পর্যন্ত। এর আগে ১৪ ও ১৫ জুন (শুক্র ও শনিবার) সাপ্তাহিক ছুটি। সে হিসাবে মোট পাঁচ দিনের ছুটি মিলছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের।

প্রসঙ্গত, ঈদুল ফিতরের দুই মাস ১০ দিন পর মুসলমানরা ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন। দিনের হিসাবে যা সর্বোচ্চ ৭০ দিন হতে পারে। তবে এর মধ্যে আরবি মাস জিলকদ বা জিলহজের কোনো একটি বা দুটিই যদি ২৯ দিনের হয়, তাহলে ৭০ দিনের কম সময়ের মধ্যেও (৬৯/৬৮ দিন) কুরবানির ঈদ হতে পারে।

সৌদি আরবের চাঁদ দেখা কমিটির ঘোষণা অনুযায়ী, জুন মাসের ১৬ তারিখে দেশটিতে কুরবানির ঈদ উদযাপিত হতে পারে। বাংলাদেশে সাধারণত সৌদি আরব, কাতার, ওমান, আরব আমিরাত এসব দেশের পরের দিন কুরবানির ঈদ পালন করা হয়। সেই হিসাবে বাংলাদেশে কুরবানির ঈদ পালিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে জুন মাসের ১৭ তারিখে। তবে চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে তারিখ পরিবর্তন হতে পারে।

স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল

ছবি: সংগৃহীত

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আরও বেড়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের ভরির দাম সর্বোচ্চ ১ হাজার ৮৩২ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এতে ভালো মানের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৭ হাজার ২৮১ টাকা হয়েছে।

শ‌নিবার (১১ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

রোববার (১২ মে) থেকে এই দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। নতুন মূল্য অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৩২ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৭ হাজার ২৮২ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৫০৫ টাকা বাড়িয়ে ৯৫ হাজার ৯৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ২৪৯ টাকা বাড়িয়ে ৭৯ হাজার ৩৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

অবশ্য স্বর্ণের গহনা কিনতে ক্রেতাদের এর থেকে বেশি অর্থ গুনতে হবে। কারণ বাজুস নির্ধারণ করা দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ করে স্বর্ণের গহনা বিক্রি করা হয়। সেই সঙ্গে ভরি প্রতি মজুরি ধরা হয় ন্যূনতম ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা। ফলে আগামীকাল থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের গহনা কিনতে ক্রেতাদের ১ লাখ ২৬ হাজার ৬৪৫ টাকা গুনতে হবে।

এর আগে ৮ মে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৪ হাজার ৫০২ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৫০ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৪ হাজার ৩০৪ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১০ হাজার ২০১ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ৬৮৬ টাকা বাড়িয়ে ৯৪ হাজার ৪৫৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৬০১ টাকা বাড়িয়ে ৭৮ হাজার ৯০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

এর আগে গত সোমবার (৬ মে) সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৭৩৫ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১০ হাজার ৯৪৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৬৯৯ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৫ হাজার ৮৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৫৯৫ টাকা বাড়িয়ে ৯০ হাজার ৭৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ৫০১ টাকা বাড়িয়ে ৭৫ হাজার ৪৮৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যা, একদিনে দুই শতাধিক মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যায় একদিনেই দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, শুক্রবার দেশটির বাগলান প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। খবর এএফপির

আফগানিস্তানে কর্মরত জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম) জানিয়েছে, শুক্রবার ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ভেসে গেছে কয়েক হাজার বাড়িঘর।

আইওএমের জরুরি সাড়াদান বিভাগের প্রধান জানিয়েছেন, বাগলান প্রদেশের জাহিদ জেলায় অন্তত ১০০ জন নিহত হয়েছে এবং এখানে দেড় হাজারের বেশি বাড়িঘর ভেসে গেছে। আইওএম অবশ্য আফগানিস্তানের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকেই সূত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে।

তবে তালেবান সরকার জানিয়েছে, শুক্রবার রাত পর্যন্ত তারা জাহিদ জেলায় ৬২ জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছে।

তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আজ শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে বলেছেন, ‘আমাদের শত শত নাগরিক এই বিপর্যয়কর বন্যায় মারা গেছে।’

সর্বশেষ সংবাদ

ঈদুল আজহায় সরকারি চাকরিজীবীদের ছুটি মিলবে যে কয়দিন
স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল
আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যা, একদিনে দুই শতাধিক মৃত্যু
রংপুর মেডিকেলের আইসিইউ ইউনিটে আগুন
আওয়ামী লীগ নয়, দেশ চালাচ্ছে অদৃশ্য শক্তি: মির্জা ফখরুল
পতঞ্জলি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ভারতের যোগগুরু বাবা রামদেব
রাত ১টার মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের ‍পূর্বাভাস, হুঁশিয়ারি সংকেত
বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দল ঘোষণা আগামীকাল
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন 'অড সিগনেচার'-এর পিয়াল
অর্থনীতি চাঙা করতে গাঁজা চাষ বৈধ করতে যাচ্ছে পাকিস্তান!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে ‘বিসিএস প্রস্তুতি’ বন্ধ হচ্ছে
বিদেশিদের এনআইডি করতে লাগবে না দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ
চুয়াডাঙ্গায় বজ্রাঘাতে প্রাণ গেল ২ কৃষকের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি, জাতিসংঘের সনদ ছিঁড়ে ফেললেন ক্ষুব্ধ ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত
স্প্যান বসানো শেষ, ডিসেম্বরে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর উদ্বোধন
পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে শাহবাগে চাকরির বয়স ৩৫ প্রত্যাশীদের অবরোধ
ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন চালু হবে ১০ জুন: রেলমন্ত্রী
২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ এখন বাংলাদেশের জলসীমায়
নিজের মুখেই পিএসজি ছাড়ার ঘোষণা দিলেন এমবাপ্পে
মা, স্ত্রী ও তিন সন্তানকে নৃশংসভাবে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা