সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৫ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পল্লিতে শেকড়ের স্বপ্ন

ছোটবেলা থেকেই গ্রামকে হৃদয়ে বেঁধে রেখেছি। ভীষণ রকমের স্বপ্নে বিভোর থাকি শেকড়কে নিয়ে। হৃদয় যেন গেঁথে আছে এক মায়াবী হরিণের সঙ্গে। পল্লি উন্নয়ন গবেষণা অনুসন্ধানে কাজ করেছি দীর্ঘ ১২ বছর। যখন আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করি— এমএসএস এ একটা কোর্স ছিল রুরাল ডেভেলপমেন্ট। শ্রদ্ধেয় প্রফেসর গিয়াস উদ্দীন স্যার আমাদের কোর্স টিচার ছিলেন। স্যার তখন বাংলাদেশ পল্লি উন্নয়ন একাডেমি নিয়ে অনেক গল্প করতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার পূর্বে তিনি বগুড়া আরডিএতে চাকরি করতেন। তখনকার সময়ের অভিজ্ঞতা তিনি ক্লাসে শেয়ার করতেন। আমিও মনোযোগ দিয়ে শুনতাম আর ভাবতাম এই অপরুপ সৌন্দর্যের পল্লি কেন এভাবে অবহেলিত হবে। জল জমি জনতার প্রাণ পল্লিকে শ্রীহীন হতে দেওয়া যাবে না। এই সমাজের উন্নয়নে আমরা কী কিছুই করতে পারি না। এই ভাবনা থেকেই মনে হলো পল্লি উন্নয়ন নিয়ে গবেষণা করার।

গবেষণার কাজে যখন এক পল্লি থেকে আরেক পল্লিতে ঘুরেছি। লক্ষ্য করেছি একটা বিষয় তাহলো— বেকারত্ব, ঋণগ্রস্ততা, দারিদ্র্য ও নিম্নমানের জীবনযাত্রা, আয়স্বল্পতা, অধিক জনসংখ্যা, অনুন্নত কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থা, অপুষ্টি, অশিক্ষা, কুসংস্কারাচ্ছন্ন ও অজ্ঞতা উন্নয়নকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে এবং গলাচেপে ধরতে এগুলো সমানতালে শাসন করছে। সমস্যা সৃষ্টি এবং সমস্যা টিকিয়ে রাখার জন্য এগুলো প্রত্যক্ষভাবে প্রভাব বিস্তার করে চলছে পল্লি সমাজে। পল্লি সমাজে যেহেতু শিক্ষার হার কম সেকারণে যৌতুক প্রথা, নারী নির্যাতন, ধর্মীয় গোঁড়ামি ও ধর্মের অপব্যাখ্যা, চতুরমুখী ঠক প্রতারকদের সংখ্যাও কম নয়। এক ভাইয়ের সম্পদ লুণ্ঠন করছে আরেক ভাই অর্থাৎ সম্পদের মালিকানার অসম বণ্টনও ব্যাপকভাবে পরিলক্ষিত। পল্লির সমগ্র জনগোষ্ঠীর জীবনের সার্বিক মানোন্নয়ন ও জনশক্তিকে জনসম্পদে পরিণত করার লক্ষ্যে সরকার বিভিন্নমুখী পদক্ষেপ ইতোমধ্যে গ্রহণ করেছে।

‘আমার গ্রাম আমার শহর’ যেখানে গ্রামগুলো পাবে নগরের ছোঁয়া। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে গ্রাম পর্যায়ে আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে। কর্দমাক্ত রাস্তার বদলে পিচঢালা রাস্তায় পথ পাড়ি দিতে পারছে, স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে স্মার্ট হয়েছে। চার্লস মেটকাফের মতে, বাংলাদেশের গ্রামগুলো ছিল এক একটি ক্ষুদ্র প্রজাতন্ত্রের মতো। সবদিক দিয়ে এগুলো ছিল স্বয়ংসম্পূর্ণ। তেমন গ্রামই আমরা প্রত্যাশা করি।

ড. আখতার হামিদ খান পল্লি উন্নয়নের একজন পথিকৃৎ। এক্ষেত্রে এদেশে তার কর্মকাণ্ড সত্যিই প্রশংসনীয়। বার্ড প্রতিষ্ঠা করে তিনি পল্লি উন্নয়নের ঝাণ্ডা তুলে ধরেছেন। যার আলো বিচ্ছুরিত হয়েছে নিভৃত পল্লিতে। টেকসই পল্লি উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় যেসমস্ত কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে বেশিরভাগ তারই অবদান। কুমিল্লার দরিদ্র কিষাণ-কিষানীর পাশে থেকেছেন সুখ-দুঃখের বন্ধু হিসেবে। পল্লি উন্নয়ন জোয়ারের স্থপতি ছিলেন পল্লির গণমানুষের প্রাণপুরুষ ড. আখতার হামিদ খান। তার সৃজনশীল উদ্যোগেই একাডেমি কুমিল্লা সদর থানার ৩০০টি গ্রামের দৃষ্টান্তমূলক পরিবর্তন সাধন করেছিল, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়। এর সফলতায় পরবর্তীতে বাংলাদেশে সবুজ বিপ্লবের পথ রচনা করে।

পল্লি উন্নয়নে এক অপরাজেয় শিল্পীর তুলিতে গ্রাম বাংলার বিচিত্র শোভা প্রস্ফুটিত হয়েছে। গ্রামের মাটি ও মানুষকে নিয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন আত্মার বন্ধন শেকড়ের স্বপ্ন। বাংলাদেশের হাজার হাজার গ্রামের কৃষি ও ভূমিহীন পরিবারকে আশার আলো দেখিয়েছেন কুমিল্লা পদ্ধতির মাধ্যমে। পল্লি জনতার দেশে এই জনতা হলো বড় শক্তি। আখতার হামিদ খান একটি মসৃণ পথ সৃষ্টি করে রেখে গেছেন তাদের জন্য। তিনি পল্লি উন্নয়নের রূপকার, শিল্পী বা কারিগর। একটা শাশ্বত সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলার মানসে প্রান্তিক পর্যায়ে তার এক আশ্চর্য রকম চাহনি। শতাব্দীর শোষণ ও বঞ্চনায় ধসে যাওয়া পল্লি সমাজ ও অর্থনীতির কাঠামো ক্ষুধা, দারিদ্র্য, অশিক্ষার উপর ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

এ অবস্থায় পরিবর্তন ও বিনির্মাণ একটি জটিল প্রক্রিয়া। এজন্য প্রয়োজন মেধাদীপ্ত সৎ ও বলিষ্ঠ নেতৃত্ব। আধুনিক জ্ঞান ও প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে পল্লির শাশ্বত জীবনধারার সঙ্গে সংগতি রেখেই এমন নেতৃত্ব গড়া খুবই দরকার।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিলাইদহতে বসে দরিদ্র অসহায় মানুষের কথা ভেবেছেন তার লেখনীতে যা প্রস্ফুটিত হয়েছে। ১০ মে ১৮৯৩ সালে শিলাইদহে লিখেছেন, এই দরিদ্র প্রজাগুলোকে দেখলে আমার ভারী মায়া করে। এরা যেন বিধাতার শিশু সন্তানের মতো নিরুপায়। তিনি এদের মুখে নিজে হাতে কিছু তুলে না দিলে এদের আর গতি নেই। পৃথিবীর স্তন যখন শুকিয়ে যায় তখন এরা কেবল কাঁদতে জানে, কোনোমতে একটুখানি ক্ষুধা ভাঙলেই আবার তখনই সমস্ত ভুলে যায়।’

আমরা স্বপ্ন দেখি পল্লির মানুষের উৎপাদন, আয়, বণ্টন, ভোগ, বাসস্থান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য প্রভৃতির গুণগত ও পরিমাণগত উন্নয়নের। যেখানে মানুষ দুবেলা দুমুঠো খেয়ে পরে বাঁচতে পারবে, কৃষকেরা উৎপাদিত দ্রব্যের নায্যমূল্য পাবে। নাভিশ্বাসে জড়ানো অর্থনীতি চাই না, আমরা চাই নির্ভেজাল অর্থনীতি। আশার আলো খুঁজে পাবার প্রত্যাশায় আমরা এখন।

ড. সারিয়া সুলতানা: পল্লিউন্নয়ন গবেষক ও সহকারি সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ২৪ডটকম

আরএ/

Header Ad
Header Ad

রংপুরের কাছে বড় হারে শুরু শাকিব খানের ঢাকা ক্যাপিটালসের

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবার বিপিএলে দল কিনে অংশ নিয়েছেন ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খান। তার দল ঢাকা ক্যাপিটালসের যাত্রা শুরুটা হতাশাজনক হয়েছে। মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নিজেদের প্রথম ম্যাচে রংপুর রাইডার্সের কাছে ৪০ রানের বড় ব্যবধানে হেরে গেছে থিসারা পেরেরার নেতৃত্বাধীন দলটি।

১৯২ রানের বিশাল লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম দুর্দান্ত শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে ৪৫ বলে ৬৫ রান তোলেন তারা। তবে শেখ মেহেদীর ঘূর্ণিতে দ্রুত উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে ঢাকা। ১০ রানের ব্যবধানে ৪ উইকেট হারিয়ে ৬৫/০ থেকে ৭৫/৪-এ পরিণত হয় দলটি।

ঢাকার পক্ষে লিটন দাস ২৭ বলে ৩১ এবং তানজিদ তামিম ২১ বলে ৩০ রান করেন। তবে মিডল অর্ডার ধসের পর থিসারা পেরেরা (৮ বলে ১৭), মুকিদুল ইসলাম (১১ বলে ১৮), এবং নাজমুল অপু (১৬ বলে ১২) কিছুটা লড়াই করলেও তা যথেষ্ট হয়নি। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৫১ রানে থামে ঢাকার ইনিংস।

রংপুরের পক্ষে শেখ মেহেদী ৪ ওভারে ২৭ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন, আর খুশদিল শাহ শিকার করেন ২ উইকেট।

এর আগে টস জিতে বল করার সিদ্ধান্ত নেন ঢাকা অধিনায়ক থিসারা পেরেরা। ব্যাটিংয়ে নেমে রংপুরের স্টিভেন টেলর (৭ বলে ১৪) ও অ্যালেক্স হেলস (৬ বলে ৫) দ্রুত আউট হলেও সাইফ হাসান (৩৩ বলে ৪০) এবং পাকিস্তানি ব্যাটার ইফতিখার আহমেদের (৩৮ বলে ৪৯) দুর্দান্ত জুটিতে ৬৫ বলে ৮৯ রান তোলে রংপুর।

শেষদিকে খুশদিল শাহর ২৩ বলে অপরাজিত ৪৩ রানে ভর করে রংপুর ১৯১ রানের বড় সংগ্রহ গড়ে। নুরুল হাসান সোহানও ১১ বলে ২৫ রান করেন। ঢাকার পক্ষে আলাউদ্দীন বাবু ৪৩ রানে ৩ উইকেট এবং মুকিদুল ইসলাম ২৭ রানে ২ উইকেট নেন।

এই হার দিয়ে শাকিব খানের ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপিএল যাত্রা শুরু হলেও তাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে ঘুরে দাঁড়ানোর।

Header Ad
Header Ad

দেশে একটা ষড়যন্ত্র চলছে: শামসুজ্জামান দুদু

বিএনপি ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু অভিযোগ করেছেন, দেশে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে, যা থেকে দেশকে রক্ষা করতে হলে সবাইকে সতর্ক হতে হবে। তিনি বলেন, বিএনপিই পারে দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে।

সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’-এর উদ্যোগে আয়োজিত নাগরিক সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। এ সমাবেশে ‘গণহত্যাকারী খুনি হাসিনা’ ও তার দোসরদের অরাজকতা সৃষ্টির পাঁয়তারার প্রতিবাদ জানানো হয়।

দুদু বলেন, নির্বাচন গণতন্ত্রের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু কোনো মহল নির্বাচনের পথ রুদ্ধ করে ভিন্ন পথে দেশ পরিচালনা করতে চায়। বিশেষ কোনো উদ্দেশ্যে দল গঠন করে ক্ষমতা দখলের চেষ্টার বিরুদ্ধে বিএনপির আপত্তি রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, দেশের বাজার পরিস্থিতি, আইনশৃঙ্খলা এবং সার্বিক পরিস্থিতি দেখে মনে হয়, দেশে কার্যকর কোনো সরকার নেই। সরকারের দুর্বলতা দেশের অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করেছে।

শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারকে আক্রমণ করে তিনি বলেন, তাদের আমলে গণতন্ত্র ধ্বংস হয়েছে, দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি হয়েছে এবং বিরোধীদের ওপর দমন-পীড়ন চালানো হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, এ পরিবার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং দেশের সম্মান ক্ষুণ্ণ করেছে।

ডক্টর ইউনূসের প্রতি আহ্বান জানিয়ে দুদু বলেন, শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের দুর্নীতিবাজ সদস্যদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। তিনি দাবি করেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে দেশকে দুর্নীতি ও অরাজকতা থেকে মুক্ত করবে।

দুদু আরও বলেন, বিএনপিকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র চলছে। তবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং বেগম খালেদা জিয়া সেটি এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন, তারেক রহমানের নেতৃত্বে সেই গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা আবার দেখা দিয়েছে।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন। এতে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, লেবার পার্টি চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান এবং কৃষক দলের নেতা এসকে সাদীসহ অন্যান্য নেতারা।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় সড়কে ঝরল ২ যুবকের প্রাণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই যুবক নিহত হয়েছেন। সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) নওগাঁ সদর ও বদলগাছি উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন– নওগাঁ সদর উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের আলমের ছেলে পারভেস (২৮) ও বদলগাছীর পালশা গ্রামের রিপন (২৭)।

নওগাঁ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নুরে আলম সিদ্দিকী ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘আজ বিকালে নওগাঁ সদর উপজেলার কাঠালতলী মোড় থেকে রানীনগর যাওয়ার রাস্তায় হিন্দু পাড়া মোড়ে মোটরসাইকেল ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে মোটরসাইকেল চালক ঘটনাস্থলে নিহত হয়েছে।’

তিনি আরোও বলেন, ‘স্থানীয় লোকজন ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশকে সংবাদ দিলে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে লাশ উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। লাশ বর্তমানে সদর হাসপাতালের মর্গে আছে। এ বিষয়ে থানায় মামলা হবে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষ করে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে। পিকআপ চালক ঘটনাস্থলে গাড়ি রেখে পলাতক আছে।’

অপর দিকে বদলগাছী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহজাহান আলী বলেন, সোমবার দুপুরের দিকে উপজেলার বদলগাছী-আক্কেলপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের সেনপাড়া এলাকায় ট্রলি এবং ছোট পিকাপের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে একজন নিহত হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষ করে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রংপুরের কাছে বড় হারে শুরু শাকিব খানের ঢাকা ক্যাপিটালসের
দেশে একটা ষড়যন্ত্র চলছে: শামসুজ্জামান দুদু
নওগাঁয় সড়কে ঝরল ২ যুবকের প্রাণ
১২ জন সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বিএফআইইউ
এক কেজি ফুলকপির দাম ১ টাকা! কৃষকের মাথায় হাত
মাহমুদউল্লাহ-ফাহিমের ঝড়ে দুর্বার রাজশাহীকে হারাল ফরচুন বরিশাল
ফেনীতে মসজিদের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো ‘আ. লীগ আবার ফিরবে জয় বাংলা’
আওয়ামী লীগ এক ফুঁৎকারেই উড়ে গেছে: ডা. শফিকুর রহমান  
চার জেলায় নতুন পুলিশ সুপার পদায়ন
মিয়ানমার সীমান্ত আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অগ্নিকাণ্ডের পাঁচ দিন পর সচিবালয়ে সাংবাদিক প্রবেশ  
২০ জানুয়ারি থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা-বাণিজ্য; পুলিশ থেকে ঘুষ নিচ্ছে পুলিশ
দুই জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ
খালি পেটে লবঙ্গ খেলে কী হয়? জানলে অবাক হবেন আপনিও
এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনে লড়বেন ২৫ জন
আমি নিজেই কুমিরের খালে লাফালাফি করি: পরীমণি
বিজয়-রাব্বির বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে দুইশ’র দোরগোড়ায় রাজশাহী
সচিবালয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব থেকে সরানো হলো ডিসি তানভীরকে
প্রেমের টানে ইউক্রেনের যুবক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়