শনিবার, ৫ এপ্রিল ২০২৫ | ২২ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

মাদকাসক্তদের নিয়ে গোপনীয়তা নয়, প্রয়োজন সুচিকিৎসা

বিভিন্ন ধরনের নেশাজাতীয় দ্রব্য গ্রহণ করার ফলে ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন ঘটে। নেশাগ্রস্ত ব্যক্তি কাঙ্ক্ষিত দ্রব্যের প্রতি ধীরে ধীরে বেশি মাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে যায়; যা তার সামাজিক ও দৈনন্দিন কার্যাবলীতে ভীষণভাবে প্রভাব রাখে। এটিই হচ্ছে নেশাদ্রব্য অথবা মাদকদ্রব্য। বিভিন্ন প্রকার মাদক দ্রব্য হলো- মদ, সিগারেট, ফেনসিডিল, ইয়াবা, সিসা, গাঁজা, কোকেইন, হেরোইন, আফিম ইত্যাদি।

বিভিন্ন কারণে তরুণ প্রজন্ম এই ক্ষতিকর দ্রব্যগুলোর প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। ধর্মীয় মূল্যবোধ, পরিবারিক বন্ধনের অভাব, সামাজিক বিছিন্নতা ইত্যাদি বিষয়গুলো নতুন প্রজন্মের মাদকাসক্তের জন্য দায়ী। এ ছাড়া, পশ্চিমা সংস্কৃতি অনুসরণ, আকাশ সংস্কৃতি, উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন, হতাশা, যন্ত্রণা, কষ্ট, ব্যর্থতা, অবজ্ঞা, অসৎ সঙ্গও মাদকাসক্তের জন্য দায়ী।

প্রথমত কৌতূহল থেকে একটু ভালো লাগা, পরে আস্তে আস্তে এর মধ্যে তলিয়ে যাওয়া– ইত্যাদি হচ্ছে মাদক গ্রহণের পারিণাম। মাদকসেবী বন্ধুবান্ধবের প্ররোচনায়ই মাদক সেবনের প্রথম ধাপের সূচনা ঘটে। দেশে মাদকসেবীর ৮০ শতাংশ তরুণ-তরুণী; যাদের ৬০ শতাংশের বেশি বন্ধুবান্ধবের মাধ্যমে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। মাদকসেবীরা একজন নিরীহ বন্ধুকেও মাদকের সংস্পর্শে নিয়ে আসে। ইয়াবা, হেরোইন, ফেনসিডিল, গাঁজা, মদ, অন্যান্য নেশাদ্রব্য মাদকের কারণে বেড়ে যাচ্ছে সামজিক অবক্ষয়। তরুণ সমাজের নৈতিক মূল্যবোধ লোপ পাচ্ছে। ভেঙে পড়ছে পারিবারিক সদস্যদের মধ্যে আস্থা-বিশ্বাস, সমাজে তৈরি হচ্ছে আতঙ্ক। কাঁপন জাগছে সর্বস্তরের মানুষের মনে। ঘরে ঘরে মাদক কেড়ে নিচ্ছে তরুণের জীবন। মাদকের কারণে ভাই খুন করছে ভাইকে, বোনও নিরাপদ নয় মাদকাসক্ত ভাইয়ের কাছে। স্বামী খুন করছে স্ত্রীকে। ছেলে খুন করছে বাবাকে। মাও ভাড়াটিয়া খুনি দ্বারা খুন করছে তার সন্তানকে। মাদকাসক্তির কারণে বাড়ছে পারিবারিক সহিংসতা। বাড়ছে নারী নির্যাতনও বিবাহ বিচ্ছেদ। বাড়ছে আত্মহনন।

নতুন প্রজন্ম বা তরুণেরা কত বিপর্যয়ের মুখোমুখি তার নির্মম চিত্র সমাজের বিভিন্ন স্তরে। পরিবার ও সামাজিক জীবনের অস্তিত্বের শিকড় ধরে টান দেওয়ার মতো অঘটন সর্বত্র। ধ্বংসের দানব মাদক দেশের সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবেশ করছে। অভিজাত এলাকায় থেকে বস্তি সবখানেই মাদকের ছাড়াছড়ি। ইয়াবা-হেরোইন-প্যাথেড্রিন-গাজা নামক মাদকের ছোবলে আক্রান্ত নতুন প্রজন্ম। এটাতো ভেঙে দিচ্ছে আগামী তরুণদের জীবন। তাই আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।

আমাদের ছেলে মেয়েদের এই নেশাদ্রব্য থেকে দেশ, জাতি, সমাজ রক্ষা করতে এগিয়ে আসতে হবে। রাষ্ট্র, সমাজ মাদক মুক্ত হতে হলে নিজের ও পারিবারিক উদ্যোগ বিফল হলে মাদকাসক্ত চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ, অভিজ্ঞ কোনো কাউন্সিলর, অভিজ্ঞ সাইকোলজিস্ট বা অভিজ্ঞ কোনো চিকিৎসকের সাহয্যে নিতে হবে। তাদের পেছনে লেগে থাকতে হবে। পরিস্থিতি গোপন করা চলবে না। ঘনিষ্ঠ স্বজনদের সঙ্গে খোলামেলা আলাপ করে সংকট উত্তরণের পথে এগোতে হবে।

সরকারসহ সব স্তরের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে আমাদের তরুণদের সাহায্য করতে। তারা যাতে ওই পথে না যেতে পারে। নেশার ভয়াবহতা সম্বন্ধে তাদের জানাতে হবে। নিজেও ছাড়তে হবে অপরকেও বোঝাতে হবে এবং পুনর্বাসন করতে হবে ভুক্তভোগীদের। বাবা মা, পরিবেশ, বন্ধু, শিক্ষক ও সামাজিক অসহযোগিতার কারণে অনেকেই বিষণ্ণতায় ভোগে। এতে করে নেশার কালো থাবার শিকার হচ্ছে আমার দেশের তরুণ-তরুণীরা। এই অবস্থা থেকে তাদের ফিরেয়ে আনতে হবে। তরুণদের সঙ্গে মিশতে হবে, তাদের বুঝতে হবে, সময় দিতে হবে।

আমরা সবাই মিলে একসঙ্গে উচ্চ কণ্ঠে উচ্চারণ করি মাদকদ্রব্য, নেশাকে না বলি। নেশা মুক্ত সমাজ, জাতি ও দেশ গড়ি। এটাই আমাদের সবার প্রত্যাশা ও কামনা।

ড. আনিসুজ্জামান: উপাচার্য, গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি

এসএন 

Header Ad
Header Ad

যমুনা সেতু মহাসড়কে র‍্যাবের টহল জোরদার (ভিডিও)

যমুনা সেতু মহাসড়কে র‍্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ঈদ-উল-ফিতরের ছুটি শেষে নিজ নিজ কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে ঘরমানুষ। এতে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। নির্বিঘ্নে কর্মস্থলে ফেরা ও সড়কে ডাকাতিরোধে র‍্যাবের টহল টিম জোরদার করা হয়েছে।

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) রাতে মহাসড়কের এলেঙ্গা ও মির্জাপুরসহ গুরত্বপূর্ণ এলাকায় চেক পোস্ট বসিয়ে যাত্রীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি মহাড়কে চলাচলের সার্বিক খোঁজখবর নিচ্ছে র‍্যাব সদস্যরা।

এছাড়াও ডাকাতিরোধসহ জরুরি প্রয়োজনে যাতে র‍্যাবের যোগাযোগ করতে জরুরি মোবাইল নম্বরও সরবরাহ করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে র‍্যাব- ১৪ এর ৩ নং কোম্পানী কমান্ডার মেজর কাওছার বাঁধন বলেন, ঈদের আনন্দ শেষে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে তাদের একাধিক টহল টিম দায়িত্ব পালন করছে।

Header Ad
Header Ad

শরীয়তপুরে দু’পক্ষের তুমুল সংঘর্ষ, শতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ

শরীয়তপুরে দু’পক্ষের তুমুল সংঘর্ষ।ছবি: সংগৃহীত

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শরীয়তপুরের জাজিরায় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে শতাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে কমপক্ষে ৮ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।

শনিবার (৫ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার বিলাসপুর ইউনিয়নের দূর্বাডাঙ্গা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বেলা ১২ টার দিকে এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত ওই এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিলাসপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা জলিল মাদবরের সমর্থকদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন বিরোধ চলছে। প্রায় চার বছর আাগে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দিতা করেন আওয়ামী লীগের এই দুই নেতা। ওই সময় পুরানোর বিরোধ আরও চাঙা হয়। গত ৫ আগস্টের পরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার সকালে দূর্বাডাঙ্গা এলাকায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সমর্থকরা আবারও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় অন্তত শতাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এদিকে দুই পক্ষের সংঘর্ষ ও হাতবোমা বিস্ফোরণের ১৫ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে দেখা যায়, একটি খোলা মাঠে উভয় পক্ষের লোক মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন। সেখানে অনেকের হাতে বালতি ও হেলমেট পরিহিত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। বালতি থেকে হাতবোমা নিক্ষেপ করা হচ্ছে। পরে সেগুলো বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়ে ধোঁয়ার সৃষ্টি করছে।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য কুদ্দুস বেপারী ও জলিল মাদবরের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলে নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।

জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল আখন্দ বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়েছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

গরমে তৃষ্ণা মেটানোর বদলে ডিহাইড্রেটেড করবে যেসব পানীয়

ছবি: সংগৃহীত

গ্রীষ্মের তাপদাহে তৃষ্ণা নিবারণ করা প্রতিটি মানুষের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। তবে গ্রীষ্মের তীব্র তাপমাত্রায়, গরমে হাইড্রেটেড থাকা অনেক বেশি জরুরি, কারণ অতিরিক্ত তাপ আমাদের শরীর থেকে পানি শূন্য করে দেয়। তৃষ্ণা মেটানোর জন্য আমরা সাধারণত কোল্ড ড্রিঙ্ক, কোল্ড কফি বা আইসড টি বেছে নি, কিন্তু আপনি কি জানেন কিছু পানীয় আমাদের আরও বেশি ডিহাইড্রেটেড করে ফেলতে পারে?

পচলুন জেনে নেওয়া যাক, গ্রীষ্মে কোন পানীয়গুলো আমাদের শরীরের জলশূন্যতা বাড়িয়ে দিতে পারে:

১. কোল্ড কফি/আইসড কফি
গরমে ঠান্ডা কফি বেশ জনপ্রিয় পানীয়। এটা যেমন আমাদের তৃষ্ণা মেটায়, তেমনই আমাদের শক্তিও বৃদ্ধি করে। তবে কফিতে থাকা ক্যাফেইন আমাদের শরীরে জলশূন্যতা সৃষ্টি করতে পারে, কারণ ক্যাফেইন একটি প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক। তাই কোল্ড কফি বেশি পরিমাণে পান করলে তা শরীর থেকে পানি দ্রুত বের করে দিতে পারে, যার ফলে আপনি আরও বেশি ডিহাইড্রেটেড হয়ে পড়তে পারেন।

২. আইসড টি
আইসড টি গ্রীষ্মকালীন এক জনপ্রিয় পানীয়, যা ঠান্ডা থাকার পাশাপাশি স্বাদেও ভালো। কিন্তু এই পানীয়তে কফির মতোই ক্যাফেইন থাকে, যা তৃষ্ণা মেটানোর বদলে শরীর থেকে পানি বের করে দেয়। গ্রীষ্মকালে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে, আইসড টি পান করার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া উচিত। অতিরিক্ত আইসড টি শরীরের পানির ভারসাম্য বিঘ্নিত করতে পারে।

৩. কোমল পানীয়
কোমল পানীয় বা সোডা, সাধারণত চিনি এবং ক্যাফেইনের বড় উৎস। এই পানীয় শরীরকে ডিহাইড্রেটেড করে ফেলতে পারে। সোডা শরীরে জলশূন্যতা বাড়ানোর পাশাপাশি, অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার কারণে ডিহাইড্রেশন আরও তীব্র হতে পারে। তাই কোমল পানীয় পানের পর সাথে পর্যাপ্ত পানি পান করা উচিত। এর পাশাপাশি, কোমল পানীয় শরীরের মেটাবলিজমেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

৪. এনার্জি ড্রিংক
এনার্জি ড্রিংক সাধারণত খেলা বা ব্যায়ামের পর শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য পুনরুদ্ধারের জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে এগুলোতে অতিরিক্ত চিনি এবং কৃত্রিম রাসায়নিক থাকে, যা শরীরে পানি শূন্যতা বাড়াতে সহায়তা করে। এগুলি শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে, কিন্তু যদি সঠিকভাবে পানি পান না করা হয়, তবে তা দ্রুত ডিহাইড্রেশন সৃষ্টি করতে পারে। গ্রীষ্মের সময় এনার্জি ড্রিংক পানের পর পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি।

৫. অ্যালকোহল
অ্যালকোহল একটি প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক, যা প্রস্রাবের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয় এবং শরীরের পানি শূন্যতা সৃষ্টি করে। গ্রীষ্মকালীন তাপদাহে যখন শরীরের হাইড্রেশন প্রয়োজন, তখন অ্যালকোহল পান করা অতি ক্ষতিকর হতে পারে। অ্যালকোহল শরীরের জলীয় পরিমাণ কমিয়ে দেয়, ফলে আপনার তৃষ্ণা মেটানোর বদলে তা আরও বাড়িয়ে দেয়।

অতিরিক্ত সতর্কতা
গ্রীষ্মকালে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হল পানি। তাছাড়া, খেজুরের রস, ফলের শরবত, স্যালটেড লেবুর পানি বা নারিকেল পানি পান করলে শরীরের জলশূন্যতা প্রতিরোধ করা যায়। তৃষ্ণা মেটানোর জন্য যেগুলো খাওয়া বা পান করা উচিত, সেগুলির মধ্যে বেশি ক্যাফেইন বা চিনি না থাকাই ভালো। গ্রীষ্মকালীন পানীয় সঠিকভাবে বেছে নিন, যাতে শরীর থাকে সজীব এবং সুস্থ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনা সেতু মহাসড়কে র‍্যাবের টহল জোরদার (ভিডিও)
শরীয়তপুরে দু’পক্ষের তুমুল সংঘর্ষ, শতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ
গরমে তৃষ্ণা মেটানোর বদলে ডিহাইড্রেটেড করবে যেসব পানীয়
পরকীয়া থেকে ফেরাতে না পেরে স্বামীকে হত্যা করলেন স্ত্রী
গাজায় প্রতিদিন ১০০ শিশু হতাহতের শিকার: জাতিসংঘ
আয়ারল্যান্ডের পাসপোর্ট বিশ্বসেরা, বাংলাদেশের অবস্থান ১৮১তম
ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ, নেই যানজট ও ভোগান্তি
আইএমএফের প্রতিনিধি দল ঢাকায় আসছে আজ
অস্ট্রেলিয়া পাঠানোর কথা বলে ২৮ জনের ৩ কোটি আত্মসাৎ, ফেরত দেওয়ার দাবি
প্রশাসনে রেকর্ড সংখ্যক কর্মকর্তা ওএসডি, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে নতুন রেকর্ড
ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
সাভারে আবারও চলন্ত বাসে ডাকাতি, স্বর্ণালঙ্কারসহ মালামাল লুটপাট
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
এক দিনেই পাঁচ রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ড. ইউনূস
যুক্তরাষ্ট্র চলতি বছর ৬৮২ ভারতীয়কে ফেরত পাঠিয়েছে
কাকে বিয়ে করলেন জনপ্রিয় অভিনেতা শামীম?
ঢাকার পথে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ইউনূস
মানিকগঞ্জে বাঁশঝাড়ে কার্টনে মিললো তরুণীর লাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
দেশে তীব্র তাপপ্রবাহ নিয়ে বড় দুঃসংবাদ