শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

দূষণ রোধে জনসংযোগ ও জনঅংশগ্রহণে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে

পরিবেশ বিষয়ে আমরা যত বড় ভুক্তভোগী পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধে আমরা ততটাই উদাসীন। আমাদের আইন প্রণয়ন থেকে শুরু করে সরকারি বিভিন্ন সংস্থা অনেক রকম প্রতিশ্রুতিসহ অনেক বড় বড় বুলি আওড়াচ্ছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আইনের প্রয়োগ ও গণসচেতনতা কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে পরিবেশ সংরক্ষণ ও পরিবেশ রক্ষার উদ্যোগ অথবা প্রতিরোধ গড়ে তোলার কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারে আমাদের ততটাই অনীহা দেখা যায়। সেটি বায়ুদূষণ হোক, জলদূষণ হোক, বর্জ্যের মাধ্যমে নদী খাল জলাধার ভরাট করা হোক, উন্মুক্ত অবস্থায় সমস্ত নির্মাণ কার্যক্রম হোক কোনো বিষয়েই আমরা কোনো দায়িত্বশীলতার প্রমাণ দেখাতে পারিনি।

এসব কার্যক্রমের ক্ষেত্রে চরম অনীহা আমাদের চরম দুরাবস্থার কারণ, একইসঙ্গে চরম মাত্রায় দূষণের দিকে ফেলে দিয়েছে। যদি ব্যাপারটি এমন হতো যে, এটি আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে এবং সেটির কারণে আমরা ভুগছি, তাহলে এতটা আফসোস হয়ত থাকত না। বিষয় হচ্ছে, যেগুলি আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, সেগুলিতে আমাদের দুর্বলতা, অকার্যক্রম আইন প্রয়োগ, দুর্বল সাংগঠনিক ব্যবস্থাপনা এবং নির্বোধের মতোই অনেকক্ষেত্রেই আমাদের অনীহা। পুরো বিষয়টির একটি বড় ফাঁক হলো, জনসচেতনতা ও জনঅংশগ্রহণে বিনিয়োগ না করা। সরকার বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে এগুলি করতে চায়। জনবিমুখ ও জনবিচ্ছিন্ন সংগঠনগুলো কোনো কাজেই আসে না। এ বিষয়ে সবকিছু জানা সত্ত্বেও জনবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিতের বিষয়ে সরকার বিমুখ। সবকিছু মিলিয়ে এটি একটি আত্মঘাতী প্রচেষ্টা। এর পরিণতি ৩২ থেকে ৩৬ শতাংশ বা ৫০ শতাংশ হতে পারে। এর মধ্যে মৃত্যুগুলো সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে হয়। এই মৃত্যুর ক্ষেত্রে নারী মৃত্যু, শিশু মৃত্যু এবং কর্মক্ষম মানুষের অক্ষম হয়ে যাওয়া এগুলো কিন্তু ধনী মানুষের হচ্ছে না। তারা চিকিৎসার জন্য বিদেশ চলে যায়। ফলে তারাও এই পুরো বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার ক্ষেত্রে ততটাই অমনোযোগী।

আমি মনে করি, রাজনৈতিকভাবে এটি মোকাবিলা করা প্রয়োজন। পরিবেশ রাজনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থা তৈরি করবে বলে আমি বিশ্বাস করতে চাই। সত্যিকার অর্থেই জনমানুষ, জনসংযোগ একইসঙ্গে জনদুর্ভোগ মোকাবিলায় আর কোনো পথ আছে বলে আমার জানা নেই। পুরো বিষয়টিই রাজনৈতিক কঠোর সদিচ্ছা ছাড়া ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব নয়। আমরা জানি পদক্ষেপগুলো সমীক্ষানির্ভর, তাই একধরনের মূল্যায়ন জরুরি। সেই মূল্যায়নের জন্য সরকারের ইঞ্জিনগুলোও কার্যকর নয়। এমনকি আইনগতভাবেও সক্ষমতা নেই। এ বিষয়ে সাবের হোসেন চৌধুরী আইনি কাঠামোর উন্নয়ন সংস্কারের চেষ্টা হিসেবে উদ্যোগ নিয়েও তিনি সেই আইনটি পাস করতে পারেনি।

একইরকমভাবে নদী কমিশন তৈরি করেও তাদের ঠুঁটো জগন্নাথ বানিয়ে রাখা হয়েছে। তারা শুধু সুপারিশ করতে পারে কিন্তু কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে না। এই ধরনের কাঠামো দিয়ে অর্থাৎ এই ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক শক্তি দিয়ে আমরা মনে করি না ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব। অতএব রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বুলি আওড়ানোর দিন শেষ। কাজেই পদক্ষেপনির্ভর সমীক্ষার মধ্য দিয়েই তাদের এগোনো আমাদের কাছে প্রত্যাশিত। অর্থাৎ আইনি কাঠামো সুদৃঢ়করণ, স্থানীয় সরকার যেন এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাপনার অধীনে ব্যাপক কাঠামো বিষয়ে ইতোমধ্যে একটি আইন সরকারের আওতাধীন আছে। নদী কমিশনের বিষয়ে আমাদের অনেকদিনের আশা যে, শুধুমাত্র সুপারিশ নয়, উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এই বিষয়গুলি আমলে নিয়ে এ বিষয়ে যত্নশীল হলেই কেবল বিরাট একটি উত্তরণের পথ দেখা যেতে পারে।

লেখক: নগর পরিকল্পনাবিদ ও স্থপতি।

এসএন

 

Header Ad
Header Ad

খিলগাঁওয়ের আগুনে পুড়ে ছাই ২০টি দোকান ও দুটি স’মিল

ছবিঃ সংগৃহীত

রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলা মার্কেটের পাশের একটি স’মিলে শুক্রবার রাত ৭টা ৩০ মিনিটে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। পরে ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট ৯টা ৩৫ মিনিটে এই আগুন নিয়ন্ত্রণে নেওয়া হয়। আগুনে প্রায় ২০টি দোকান ও দুটি স’মিল পুড়ে গেছে।

আগুন নিয়ন্ত্রণের পর ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশনস) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, কেমিক্যাল ড্রাম বিস্ফোরণে স’মিলে লাগা আগুন চারদিক ছড়িয়ে পড়ে।

তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘খিলগাঁওয়ের আগুনে আনুমানিক ২০টি দোকান এবং দুটি স মিল পুড়েছে। আগুনে হয়তো কেমিক্যাল ড্রাম বিস্ফোরিত হয়েছে; যার ফলে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। আমাদের নয়টি ইউনিট কাজ করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থলে আরো চারটি ইউনিট ছিল, তবে সেগুলোকে কাজ করতে হয়নি।

লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘আগুনে কেউ নিখোঁজ রয়েছে এমন কোনো সংবাদ আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত আসেনি। এ ছাড়া আমরা এখন পর্যন্ত আহত ও নিহতের কোনো সংবাদ পাইনি।’

আগুনের উৎসটি কি ছিল প্রাথমিকভাবে জানা গেছে কিনা প্রশ্ন করা হলে ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘এই মুহূর্তে এ বিষয়ে বলা যাবে না তদন্ত ছাড়া। সিগারেটের মাধ্যমে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে নাকি স্যাবোটেজ হয়েছে— এই প্রত্যেকটা বিষয়ে আমাদের তদন্ত করে দেখতে হবে।

অনেকগুলো সোর্স থেকে আগুনের সৃষ্টি হতে পারে। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকেও আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। তাই তদন্ত ছাড়া এ বিষয়ে কিছু বলা যাবে না।’
এদিকে, দুই ঘণ্টা ধরে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ জানান, ‘শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সেখানে আগুন লাগার খবর পাই।

প্রথমে আমাদের দুটি ইউনিট কাজ শুরু করে। পরে আরো সাতটি ইউনিট যোগ দেয়। এরপর রাত ৯টা ৩৫ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন লাগার পরে ফায়ার সার্ভিসকে সহযোগিতা করতে ছুটে আসেন সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র‍্যাবের সদস্যরা।’

তবে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স মিল থেকে আগুন গাড়ির গ্যারেজে ছড়িয়ে পড়ে। পরে গ্যারেজে থাকা বিভিন্ন গাড়িতে আগুন লেগে সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়। এ সময় আশপাশের মানুষ ছোটাছুটি করতে থাকে। উৎসুক জনতার ভিড়ে ফায়ার সার্ভিসকে আগুন নিয়ন্ত্রণে বেশ বেগ পেতে হয়।

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান, ওই এলাকায় একটি গাড়ির গ্যারেজ ও রাবারের কাঁচামালের গোডাউন রয়েছে। কিছু গাড়ি বের করা সম্ভব হলেও অনেক গাড়ি পুড়ে গেছে।

খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দাউদ হোসেন বলেন, ‘ওই স মিল খিলগাঁও থানার কাছেই। পাশের একটি গাড়ির গ্যারেজেও আগুন ছড়িয়েছে। ক্রাউডের কারণে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের কাজ করতে সমস্যা হচ্ছিল।

 

Header Ad
Header Ad

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  

ব্যবসায়ী আবুল বাসার ওরফে মিন্টু। ছবিঃ সংগৃহীত

রাজশাহী নগরীর পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো একটি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বিকালে নগরীর লালন শাহ মুক্তমঞ্চ সংলগ্ন এলাকার কাশবন থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণা, হত্যা করে কাশবনে ফেলে দেওয়া হয়েছে লাশটি।

নিহত ব্যক্তির নাম আবুল বাসার ওরফে মিন্টু (৩৫)। পেশায় ব্যবসায়ী মিন্টু নগরীর মির্জাপুর পূর্বপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। বিনোদপুর বাজারে তার ইলেকট্রিক ব্যবসার দোকান আছে।

নগরীর রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম জানান, কাশবনে ঘুরতে আসা কয়েকজন লাশটি দেখে পুলিশে খবর দেয়। ঘুরতে আসা অনেকে লাশের ছবিটি সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে শেয়ার করে। জানাজানির পর নিহতের পরিবার ঘটনাস্থলে এসে লাশটি শনাক্ত করে।

আশরাফুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে মিন্টুর খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। কাশবনে তার মুখ পলিথিন দিয়ে ঢাকা ছিল। পলিথিনের ওপর স্কচটেপ প্যাঁচানো ছিল।

ওসি আরও বলেন, ‘আলামত দেখে মনে হয়েছে এটি হত্যাকাণ্ড। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে হত্যা মামলা হবে।’

Header Ad
Header Ad

সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত

ওমানের মাসকটে অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ওমানের রাজধানী মাস্কাটে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২১ ফেব্রুয়ারি) নয়াদিল্লিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ভারত- বাংলাদেশের মধ্যকার উক্ত বৈঠকের আলোচ্য বিষয়ে কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।

তিনি বলেন, মাস্কাটে ওই বৈঠকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রসঙ্গটি তুলেছিলেন। দক্ষিণ এশিয়ার সবাই জানে কোন দেশ ও তার কী ধরনের কর্মকাণ্ড সার্ককে কোণঠাসা করে রেখেছে। তৌহিদ হোসেনকে জয়শঙ্কর এ কথাও বলেছেন, সন্ত্রাসবাদের স্বাভাবিকীকরণ করাটা বাংলাদেশের উচিত নয়।

ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের কোনো কোনো উপদেষ্টার কিছু কিছু মন্তব্য নিয়েও প্রশ্ন করা হয়। জবাবে রণধীর জয়সোয়াল বলেন, ভারত এসব মন্তব্য নজরে রেখেছে। ওই ধরনের মন্তব্য ও বাংলাদেশের সঙ্গে কাজকর্মে তার প্রভাব–প্রতিক্রিয়ার বিষয়ও ভারতের গোচরে রয়েছে।

তিনি বলেন, এ ধরনের মন্তব্য অবশ্যই সহায়ক নয়। এর প্রতিক্রিয়া কী, তা তাদেরই ভেবে দেখা দরকার।

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালকদের বৈঠক সদ্য শেষ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিজিবি মহাপরিচালক এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, বাংলাদেশে ৫ আগস্টের পালাবদলের পর সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগগুলো অতিরঞ্জিত, মিডিয়ার সৃষ্টি।

এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে জয়সোয়াল বলেন, গত কয়েক মাসে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কী হয়েছে, সে বিষয়ে সবাই অবগত। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, সম্প্রতি ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকেও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওই প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। যুক্তরাষ্ট্রকেও এ বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খিলগাঁওয়ের আগুনে পুড়ে ছাই ২০টি দোকান ও দুটি স’মিল
পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  
সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত
জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা  
একুশে টিভির জিডি, কর্মচারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে জামায়াত  
আফ্রিকার রানের চাপে বড় ব্যবধানে হারলো আফগানিস্তান
আগামীকাল দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ৪৬১
খিলগাঁওয়ে স-মিলে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১০ ইউনিট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম