শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়নে অসংগতি পরিবেশ দূষণের মূল কারণ

প্রথমত আমি মনে করি যে, পৃথিবীর এমন কোনো জটিল সমস্যার মধ্যে আমরা নেই, যেটির কোনো সমাধান আমাদের কাছে নেই। সব কিছুরই সমাধান আছে। যে বিষয়টি নিয়ে আমরা কথা বলছি, অর্থাৎ ঢাকা শহরের বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ, পানিদূষণ ইত্যাদিসহ আজকের ঢাকা যে মানুষের বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ছে, সে বিষয়েও আমরা প্রচুর কথা বলেছি, সমাধানের পথ খুঁজে বের করেছি। কিন্তু সুষ্ঠু সমাধান কিন্তু আজ অব্ধি হয়নি। যারা কথা বলছেন এবং যারা কথা শুনছেন তারা কিন্তু কথা ও কাজগুলোকে একীভূত করার বিষয়ে কিছু বলছেন না।

এই যে ঢাকা শহরে জলাবদ্ধতার কথাই যদি বলা হয়, সবাই জানে আমাদের জলাধারগুলোকে উদ্ধার করে খালের যে নেটওয়ার্কগুলো রয়েছে, সেটি উদ্ধার করে নদীর সঙ্গে কানেক্টিভিটি নিশ্চিত করা দরকার ছিল। যদিও তখন আমাদের পরিকল্পিত নকশা হয়ত ছিল না, তারপরেও কিছু কিছু জলাধার তারা সংরক্ষণ করেছিলেন। সমস্ত কিছু এখন বেদখল হয়ে ভরাট হচ্ছে। আমরা এগুলোর বিরুদ্ধে আলাপ আলোচনা করলাম, ডকুমেন্টারি করলাম, অনেক গল্প করলাম। কিন্তু একটিও কাজ করলাম না। এর কারণ, এই বিষয়গুলো যারা শাসক শ্রেণি অর্থাৎ ধনী ব্যবসায়ী তাদের সবার নিজস্ব স্বার্থের বিষয়। এভাবে চললে এখান থেকে বেরুবার কোনো পথ আছে কি না, আমার জানা নেই। সঠিক পথ অবলম্বন করতে পারছি না বলে আজকের এই দুরাবস্থা।

আমরা যদি ঢাকা শহরের যানজটের দিকে তাকাই, এ বিষয়ে তিনটি জিনিস আমি বলেছি। কোনো ম্যাজিকের আমাদের দরকার নেই। আমাদের দৈনন্দিন চলাফেরার পরিস্থিতিতে প্রায় সোয়া চারকোটি ট্রিপ তৈরি হয়। ট্রিপ মানে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়া। এই চারকোটি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে,আমাদের অতি ঘনত্বের ঢাকা অন্য কোনো শহর থেকে সরাসরি কপি করে সমাধান করা যাবে না। বরং অনেকগুলো দেশের সুন্দর কিছু সমাধান আছে যেটি হলো মৌলিক কিছু বিষয় আমাদের সমাধান করতে হবে। তা হলো, ব্যক্তিগত গাড়ি, ব্যক্তিগত যান সেটিকে পরিহার করে অথবা নিয়ন্ত্রণ করে, গণপরিবহনের উপর ভিত্তি করে সেটিকে সাজানো। অর্থাৎ পুরো শহরে বাস অথবা এ ধরনের যানবাহন অগ্রাধিকার পাবে, ফুটপাতগুলো ১৫ফিটের নিচে একটিও হবে না। প্রাইভেটকার একটু কস্ট করে হলেও এক লেন অথবা দুই লেনের মধ্যে যাবে। এটি পরীক্ষা নিরীক্ষা করার জন্য দেওয়া হলে সেটি করে ড্রয়িং ডিজাইন করে এনিমেশন করে দেখিয়েছি যে, এটি সম্ভব। কিন্তু কেউই এই পথে হাটতে রাজি না! যদিও সবাই জানে ৯ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশ লোক প্রাইভেটকারে চড়ে না। ৯০ শতাংশ লোককে অসহায়ের মতো, এই ব্যক্তিগত গাড়ির মালিকদের কাছে সমর্পণ করলে সমাদর কোথা থেকে আসবে। কেন আমরা করোনার মধ্যে মোটরসাইকেলের মতো একটি যানকে গণপরিবহন বানালাম? যেখানে মাত্র দুটি লোক। যেখানে একটি বাস দিয়ে ৫০টি মোটর সাইকেল রিপ্লেস করা যেতে পারে।

এই যে অপরিকল্পিত একটি ব্যবস্থা সেটি দূরীকরণে কাজ না করে শুধুমাত্র আলোচনা করে কোনো লাভ নেই। ইমাম সাহেব বলবেন আর আপনি টুপিটা মাথায় দিয়ে শুনে এসে যা খুশি তাই করবেন তা হবে না। তাহলে আপনি কি আশা করেন? কাজেই আমি পরিষ্কার ভাষায় বুঝি আমাদের কথা ও কাজের মধ্যে সংগতি না থাকাটিই একটি সমস্যা। পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়নের মধ্যে সংগতি না থাকাটাই সমস্যা। সংখ্যার দিক থেকে গরিষ্ঠকে লঘিষ্ঠের হাতে পরাভূত করার মধ্য দিয়েই আজকে এই সব সমস্যার সমাধান না হওয়া। এখানে শাসন চলছে সংখ্যা লঘিষ্ঠের এবং তারা সংসদে ভরে আছে। তারা বিভিন্ন পদে আছে। প্রাইভেটকার যারা চড়েন, তারাই আসলে দেশ চালান। তারাই সচিব। তারাই বি আর টি আই এর চেয়ারম্যান। দুষ্টের পালন এবং শিষ্টের দমনেরও একটি প্রক্রিয়া এক্ষেত্রে চলছে। পরিষ্কার কথা আমরা জানি কি করতে হবে, কিন্তু না করার মধ্য দিয়েই আমরা আজকে এরকম একটি পরিস্থিতির মধ্যে আছি।

আমি মনে করি, যেখানে সমাধান আছে সেটি করা সম্ভব না হলে আমি হতাশ। কিন্তু যেখানে সমাধান আছে সেখানে সমাধান না করা অসভ্যতা। আমরা জীবন যাপনে একটি অসভ্যতার নিয়মনীতির মধ্যে বসবাস করছি। আমি এই অসভ্যতাকে অসহায়ত্বের চাদরে আবৃত করতে চাই না।

লেখক: নগর পরিকল্পনাবিদ ও স্থপতি

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত