মঙ্গলবার, ১ এপ্রিল ২০২৫ | ১৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

কিশোরীদের দেখা একাত্তরের ভয়াবহ স্মৃতি

মধুবন্তী ডায়েসের গল্প

[২] হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত। নদী পার হয়ে আমরা কেউ আর হাঁটতে পারছি না। পেটে ক্ষুধা আছেই। নদী পার হয়ে দেখি কোন বাড়িঘর নেই। চারদিকে সবুজ আর সবুজ। একটু দূরে কয়েকটা ছোট ছোট চালা। বুঝতে পারলাম এটা কোন একটা বাজার। নির্দিস্ট দিনে, নির্দিস্ট সময়ে হাট বসে। ঐখানেও কোন খাবার পাওয়া যাবে না। দেখি সামনে মানুষ নদী থেকে পানি পান করছে। আমিও গেলাম এবং নদী থেকে পানি পান করলাম। গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গিয়েছিল। পানি পান করার পর মনে হল ভেতরটা ঠান্ডা হয়েছে। শরীরে একটু শক্তি ফিরে এসেছে। আরও কিছুক্ষণ বসে আছি। একটু পর দেখি, দুই তিনজন লোক এগিয়ে আসছে, একজনের মাথায় মাটির কলসি আর একজনের মাথায় অনেক বড় একটা সিলভারের গামলা। আমাদের কাছে এসে দাঁড়ালেন, সঙ্গের লোকটি বললেন, এই নেন, আপনারা একটু খেয়ে পানি পান করেন। দেখি মুড়ি, আমরা সবাই খেলাম। এতজনের মধ্য থেকে একজন জানতে চান, আশে পাশে কোন বাড়িঘর নেই, নেই কোন লোকজন, আপনি এত খাবার কোথা থেকে নিয়ে এলেন। ঐ লোকটি তখন বললেন, যখন যুদ্ধ শুরু হয়েছে তখন থেকেই দেখি, এদিক দিয়ে শত শত লোক নদী পার হয়ে তাদের নিরাপদ আশ্রয়ে যায়, সবাই ক্লান্ত থাকে। একদিন দেখি সকালে কয়েকজন লোক আধা মরার মতন পড়ে আছে, আমি তাদের খাবার খাওয়াই। তারপর তারা সুস্থ হয়ে তাদের নিরাপদ আশ্রয়ে যায়। তার পরদিন থেকে আমি মুড়ি আর পানি নিয়ে আসি। প্রতিদিন তিনবার মুড়ি আর পানি আনি। আর নৌকা দিয়ে লোক পার করার জন্য আমরা চারজন লোক রেখেছি । আমার বাড়ি ঐখান থেকে প্রায় এক মাইল দূরে। লোকটির নাম কি, কি তার পরিচয়, তা কিছুই জানতে পারিনি। তখন এসব জানার মতন মনমানসিকতা ছিল না।

মুড়ি পানি খেয়ে আবার হাঁটতে শুরু করি। কিছুক্ষণ হাঁটার পর আবার গরুর গাড়ি পেলাম। গরুর গাড়ি চলছে তো চলছেই। মাঝে তিন জায়গায় গাড়ি থেমেছে। কিন্তু আমরা নামছি না। না নামার কারণও ছিল, কারণটা হল, আমরা এতই ঠাসাঠাসি করে গাড়িতে বসে আছি যে, নড়ার শক্তি নেই। নামলে পরে যদি আবার উঠে বসতে না পারি, তাই আমরা আর নামি নি। গাড়ি চলছে, আর একেক জন একেক গল্প বলছে। এত কস্টের মাঝেও হাসি আটকে রাখতে পারছে না কেউ। এত দু:সময়েও মানুষ যে এত সুন্দর করে কথা বলতে পারে, আর মানুষকে এত আনন্দ দিতে পারে, সেই দিন ঐ গরুর গাড়ি দিয়ে না গেলে তা কোন দিনও বুঝতে পারতাম না। সেই দিনের সেই সময় থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। আমার জীবনে আরও কত দেশ বিদেশ ঘুরেছি কিন্তু সেই দিনের সেই জার্নির কথা আমি কখনো ভুলিনি এবং আর ভুলবোও না। যদিও সেই সময়টা খুব খারাপ ছিল। কিন্তু দুই তিনজনে সেই খারাপ সময়টাকে কেমন করে যে ভাল করে দিয়েছিল। তারা তো সত্যিই খুব ভাল, বুদ্ধিমান, তাই না। সেই জার্নিটা খুব মিস করি। যখন মনে হয় সেই দিনের কথা, তখনই নিজের অজান্তে চোখের পাতায় ভেসে উঠে সেই স্মৃতি। একেই হয়ত বলে ফেলে আসা দিন।

দেখতে দেখতে কখন যে সন্ধ্যা নেমে এসেছে টেরই পাইনি। সন্ধ্যার পরও গাড়ি চলছে, কারণ, পুরো আকাশ জুড়ে পূর্ণিমার চাঁদটা ঝলমল করে উঠেছিল। আর যে গরুর গাড়ি চালাচ্ছিল, সে-ও নিজের দায়িত্ব নিয়ে চালাচ্ছে এবং আনন্দের সঙ্গেই চালাচ্ছে। সে বুঝতে পেরেছিল, আমরা মহাবিপদে পড়ে আছি। সে শুধু গাড়িই চালায় নি, মাঝে মাঝে জিজ্ঞাসাও করতেন যে, আপনাদের কারো কিছু লাগবে, আপনাদের কি কোন সমস্যা আছে? যদি কিছু প্রয়োজন হয় তবে আমাকে বলবেন, যদি কোন সমস্যা হয় আমাকে স্মরণ করবেন। আমি সব সময় হাজির আছি। একেক বার একেক কথা বলছে আর একেকটা গানের দুই চার লাইন গেয়ে আবার চুপ। হঠাৎ আবার গলা ছেড়ে জোড়ে আওয়াজ করে গেয়ে উঠে। তার গাওয়া কয়েকটি গানের লাইন আমার বেশ মনে আছে। এবং সেই গানগুলো আমার খুব প্রিয়। এখনও মাঝে মাঝে থেকে থেকে সেই গানগুলি শুনি। যখন একা থাকি, বা কখনো মন খারাপ হয়, তখন বারান্দায় গিয়ে একাকী বসে বসে গুন গুন করে গানগুলি গাই। তখন আমার মন ভাল হয়ে যায়। কখনো কখনো মন চায় সেই দিনটা যদি ফিরে আসতো, তবে যুদ্ধ না নিশ্চয়ই।

রাত তখন দশটা কি এগারটা বাজে। গাড়ি থেমে গিয়েছে। ড্রাইভার জানালেন, আমরা এসে গিয়েছি। একে একে সবাই গাড়ি থেকে নামছি। আমাদের মাঝ থেকে একজন গাড়ি থেকে নামার সময় মাটিতে পড়ে গিয়ে ব্যথা পায়। তখন সবাই তার জন্য কতই না ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েছে। দাঁড়িয়ে দেখছি আর মনে মনে ভাবছি, কেউ কাউকে চেনে না, জানে না, তারপরও তার জন্য সবাই কত ব্যস্ত । এখন সেই দিনটা আর আগের মতন নেই। বিশ্বাস করতেই ইচ্ছে করে না। মনে মনে ভাবি সত্যিই কি এটি বাস্তব ছিল নাকি স্বপ্নের মাঝে দেখেছিলাম।

ঐ রাতে আরও কিছুদূর হাঁটার পর আস্তে আস্তে সবাই ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছি আর সেই ফুটন্ত উজ্জ্বল চাঁদটাও আস্তে আস্তে জ্যোতি কমে যেতে যেতে এক সময় আঁধারে হারিয়ে গিয়েছে, নেমে এসেছে অন্ধকার। তখন আর হাঁটা সম্ভব হচ্ছে না। তারপর একটু সময় হাঁটি। কিছুক্ষণ হাঁটার পর একটা বাড়ি পাওয়া গিয়েছে। সেই বাড়িতে একটা ঘরে টিম টিম করে কুপি বাতির আলো জ্বলছে। তাই দেখে বুঝতে পারি এটা একটা বাড়ি। আমরা সেই বাড়ির কাছাকাছি গিয়ে সবাই যেমন ক্ষুধার্ত তেমনি ক্লান্ত। আমরা ফিস ফিস করে কথা বলি। তারপরও আমাদের অনেক মানুষের ফিসফিসানি শুনে সেই ঘর থেকে একজন বৃদ্ধা মহিলা লাঠি হাতে নিয়ে বাহির হয়ে এল, জিজ্ঞাসা করে আমরা কারা। আমাদের এখান থেকে একজন সব খুলে বলে। তখন ঐ বুড়ি আমাদেরকে জায়গা দিয়েছে আর একটা কথা বলি, তখন এই গভীর অন্ধকার রাতে অজানা অচেনা পথ দিয়ে যখন হেঁটে যাচ্ছি তখন কিন্তু জঙ্গলের হিংস্র প্রাণীর ভয় ছিলনা আমাদের। ভয় ছিল মানুষের, মানুষের ভয়ে আমরা গভীর জঙ্গলে রাতের আঁধারে হিংস্র প্রাণির কাছে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলাম। এটা চিন্তা করলে মনে হয় পুরো পাকিস্তানিদেরকে কিছু একটা করে ফেলি।

এভাবেই আমরা এক সময় আমাদের গন্তব্যস্থানে এসে পৌঁছালাম। দাদার বাড়িতে এসে দেখি অনেক বড় বাড়ি না হলেও, বাড়িটা বেশ সুন্দর। গ্রামের বাড়ি সাধারনত: এত সুন্দর পরিপাটি থাকে না। বাড়ি ভর্তি লোকজন। আমাদেরকে পেয়ে সবাই বেশ খুশি। খুব সহজেই আপন করে নিয়েছে তারা আমাদেরকে। বাড়ির সকলের বিশেষ করে দাদার আন্তরিকতা দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। সে যে সন্তানকে কত ভালবাসে তা বুঝতে একটুও সময় লাগেনি। কিন্তু দু:খ একটা আছে, থাকবেই। সেই দু:খ দাদা কখনো আমাদের প্রকাশ করেন নি। কথাবার্তা, চলাফেরা থেকে। আব্বার ঘরটায় আমরা থাকতাম। যাক এসব কথা।

গ্রামে যাওয়ার পর প্রাণ খুলে চলাফেরা করতে পারছি। গ্রামে কোথাও ভয় আতংক নেই। পুরো গ্রাম জুড়ে চলাফেরা করছি, কি যে ভাল লাগছে, তা বলে বুঝানো যাবে না। তবে শহরের কথা সব সময়ই শুনা যাচ্ছে, গ্রামে আলোচনা করে সবাই। দেখতে দেখতে বেশ ক’টা দিন ভালভাবেই কেটে গিয়েছে।ঐখানে গিয়ে আমার বয়সি আরও চাচাতো বোন পেলাম, দুই চাচার ঘরের তিনজন। তাদের নাম পারুল, নার্গিস আর রেনুকা। তারাও আমাদেরকে বেশ আপন করে নিয়েছে। আশপাশের বাড়ির আরও অনেক ছেলেমেয়ে আছে আমার বয়সি। সকলের সঙ্গেই মিলেমিশে আছি।

লেখক: গবেষক ও প্রাবন্ধিক

Header Ad
Header Ad

টঙ্গিবাড়ীতে ঈদের দিনে ১০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি, উপকৃত ৪২০ পরিবার

ছবি: সংগৃহীত

ঈদের আনন্দ সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বিক্রমপুর মানবসেবা ফাউন্ডেশন মাত্র ১০ টাকায় ৪২০টি পরিবারের মাঝে গরুর মাংস বিতরণ করেছে।

সোমবার (৩১ মার্চ) সকালে কামারখাড়া হাই স্কুল মাঠে এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগের মাধ্যমে অসহায় ও দুস্থ পরিবারগুলোকে ১০ টাকায় ১ কেজি গরুর মাংস দেওয়া হয়।

বিক্রমপুর মানবসেবা ফাউন্ডেশন শুধু ঈদের দিনেই নয়,প্রতিবছর রমজানে বিনামূল্যে ইফতার বিতরণ, মেধাবৃত্তি পরীক্ষা আয়োজন এবং অসহায়দের জন্য নানা সহযোগিতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।

১০ টাকায় গরুর মাংস কিনতে আসা খালেদা বেগম বলেন, "১০ টাকা আজকাল বাচ্চারাও নিতে চায় না, অথচ আমরা এখানে ১০ টাকায় ১ কেজি গরুর মাংস পাচ্ছি। যারা এই আয়োজন করেছেন, আল্লাহ তাদের ভালো রাখুক।"

একইভাবে বৃদ্ধ মো. ফজল বলেন, "বাজারে গরুর মাংসের যে দাম, ভাবছিলাম ঈদের দিন মাংস খেতে পারব না। কিন্তু বিক্রমপুর মানবসেবা ফাউন্ডেশনের জন্য ঈদের দিনেও মাংস খেতে পারছি, এ জন্য আমি খুব খুশি।"

বিক্রমপুর মানবসেবা ফাউন্ডেশনের সভাপতি আবু বকর সিদ্দিক (হিরা) বলেন, "এটি আমাদের চতুর্থবারের মতো আয়োজন। আমরা চাই, সমাজের নিম্নবিত্ত মানুষও যেন ঈদের দিনে মনে করে তারা নিজের টাকায় গরুর মাংস কিনে খেতে পারছে। এই চিন্তা থেকেই আমাদের এই উদ্যোগ।"

এই মানবিক উদ্যোগ স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ঈদের দিনেও তাপপ্রবাহ অব্যাহত, এক বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী, পাবনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, ঢাকা, ফরিদপুর, পটুয়াখালী ও রাঙামাটি জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

সোমবার (৩১ মার্চ) প্রকাশিত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, সিলেট বিভাগের দু-একটি স্থানে অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

আগামীকাল মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে।

এছাড়া, দেশের বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্নভাবে তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়াবিদরা বলছেন, চলমান তাপপ্রবাহের কারণে গরমজনিত অসুস্থতা বাড়তে পারে। বিশেষ করে শিশু, বৃদ্ধ ও অসুস্থদের পর্যাপ্ত পানি পান এবং সরাসরি রোদ এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

যশোরের শার্শা সীমান্তে যুবকের লাশ উদ্ধার, আটক ১

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

যশোরের শার্শা উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে জামাল হোসেন (২৫) নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত যুবক সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া থানার কাদপুর গ্রামের আইয়ুব হোসেনের ছেলে। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ একজনকে আটক করেছে।

রোববার (৩০ মার্চ) রাতে উপজেলার গোগা ইউনিয়নের ইছাপুর গ্রামের শফি ইটভাটা সংলগ্ন সেতাই-বালুন্ডা সড়কের পাশে লাশটি পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন। পরে শার্শা থানার ওসি কে এম রবিউল ইসলাম নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।

ওসি কেএম রবিউল ইসলাম জানান, "লাশের পাশে একটি অ্যাপাচি ৪ভি কালো রঙের মোটরসাইকেল এবং হত্যার কাজে ব্যবহৃত কিছু মেহগনি গাছের চলাকাঠ পাওয়া গেছে। নিহতের মুখ ও মাথায় একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।"

প্রাথমিকভাবে নিহতের মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে তার পরিচয় শনাক্ত করা হয়।

স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, নিহত জামাল হোসেন মাদক চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তিনি সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া সীমান্ত এলাকা থেকে ফেনসিডিল বহন করে শার্শা ও বেনাপোল পোর্ট থানার বিভিন্ন মাদক কারবারিদের কাছে সরবরাহ করতেন।

পুলিশের সন্দেহভাজন তালিকায় থাকা কাদপুর গ্রামের আলী হোসেন খাঁর ছেলে জাহিদ হাসানকে আটক করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

এদিকে, নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের কারণ ও এর সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করতে তদন্ত চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টঙ্গিবাড়ীতে ঈদের দিনে ১০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি, উপকৃত ৪২০ পরিবার
ঈদের দিনেও তাপপ্রবাহ অব্যাহত, এক বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
যশোরের শার্শা সীমান্তে যুবকের লাশ উদ্ধার, আটক ১
চীনে বিশাল তেলক্ষেত্র আবিষ্কার, মজুদ ১০ কোটি টনের বেশি
রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল
গাজীপুরে বাসচাপায় শিশুসহ দুই যাত্রী নিহত, আহত ৪
টাঙ্গাইলে কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে পবিত্র ঈদুল জামাত অনুষ্ঠিত
ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: পরমাণু চুক্তি না হলে ইরানে বোমা হামলা ও নিষেধাজ্ঞা
লোহাগাড়ায় দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত
বাধা সত্ত্বেও নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
ঈদের সকালেও নাড়ির টানে ছুটছে মানুষ
ঈদের দিন ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৪ ফিলিস্তিনি
দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস
টাঙ্গাইলে ঈদের মাঠে সংঘর্ষের শঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি
বছর ঘুরে এলো খুশির ঈদ, আজ দেশজুড়ে উদযাপন
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ হাজারের বেশি ঈদ জামাত, প্রবাসীদের মাঝে উৎসবের আমেজ
মায়ের সঙ্গে ঈদ উদযাপনের ছবি শেয়ার করে যা বললেন তারেক রহমান
ময়মনসিংহে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার নারী-শিশুসহ নিহত ৪
ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান
ঈদের আগের দিন গাজীপুরে বন বিভাগের উচ্ছেদ অভিযান